নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুরু থেকেই শাপলা চত্বরে জামায়াতে ইসলামীকে কোনোভাবেই সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে জোর দিয়ে বলে আসছিল ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। কিন্তু শনিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর থেকে শাপলা চত্বরে জড়ো হতে থাকে জামায়াতের নেতা–কর্মীরা। প্রথম পুলিশ বাধা দিলেও পরে আরামবাগে তাদের সমাবেশ করতে দেয় পুলিশ। জামায়াত শান্তিপূর্ণভাবেই সমাবেশ করে স্থান ত্যাগ করে।
এ নিয়ে নানা গুঞ্জন চলছে। ভেতরে-ভেতরে ‘আঁতাতের’ কথা বলছেন কেউ কেউ।
শনিবার রাতে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে সে প্রশ্নই করেন সাংবাদিকেরা।
জবাবে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলে জামায়াতের সঙ্গে কখনোই আপস হয়নি।
বিএনপিকে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হবে কি না এবং শনিবার জামায়াত অনুমতি ছাড়াই সমাবেশ করায় কোনো আপস হয়েছে কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘কখনোই না। আমাদের কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছে প্রায় ১৪টি দল। সকলকেই কিন্তু আমরা অনুমতি দিয়েছি এবং আমরা আশা করেছিলাম সবাই শান্তিপূর্ণ অবস্থায় তাদের সমাবেশ করবে।’
কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেন, ‘বিএনপি লিখিত দিয়েছে এবং আমরা শর্ত দিয়েছি। সেই শর্ত মেনে নিয়েই তারা সমাবেশ করতে এসেছে। অন্য দলগুলোকেও আমরা চেষ্টা করেছি নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য। আমরা সিসি ক্যামেরা বসিয়েছি, পুলিশি নিরাপত্তা রেখেছি। আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি তাদের নিরাপত্তা দিতে যাতে তাদের সমাবেশ সুন্দরভাবে করতে পারে।’
শুরু থেকেই শাপলা চত্বরে জামায়াতে ইসলামীকে কোনোভাবেই সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে জোর দিয়ে বলে আসছিল ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। কিন্তু শনিবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর থেকে শাপলা চত্বরে জড়ো হতে থাকে জামায়াতের নেতা–কর্মীরা। প্রথম পুলিশ বাধা দিলেও পরে আরামবাগে তাদের সমাবেশ করতে দেয় পুলিশ। জামায়াত শান্তিপূর্ণভাবেই সমাবেশ করে স্থান ত্যাগ করে।
এ নিয়ে নানা গুঞ্জন চলছে। ভেতরে-ভেতরে ‘আঁতাতের’ কথা বলছেন কেউ কেউ।
শনিবার রাতে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে সে প্রশ্নই করেন সাংবাদিকেরা।
জবাবে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলে জামায়াতের সঙ্গে কখনোই আপস হয়নি।
বিএনপিকে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হবে কি না এবং শনিবার জামায়াত অনুমতি ছাড়াই সমাবেশ করায় কোনো আপস হয়েছে কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘কখনোই না। আমাদের কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছে প্রায় ১৪টি দল। সকলকেই কিন্তু আমরা অনুমতি দিয়েছি এবং আমরা আশা করেছিলাম সবাই শান্তিপূর্ণ অবস্থায় তাদের সমাবেশ করবে।’
কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেন, ‘বিএনপি লিখিত দিয়েছে এবং আমরা শর্ত দিয়েছি। সেই শর্ত মেনে নিয়েই তারা সমাবেশ করতে এসেছে। অন্য দলগুলোকেও আমরা চেষ্টা করেছি নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য। আমরা সিসি ক্যামেরা বসিয়েছি, পুলিশি নিরাপত্তা রেখেছি। আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি তাদের নিরাপত্তা দিতে যাতে তাদের সমাবেশ সুন্দরভাবে করতে পারে।’
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৯ মিনিট আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
২ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে