নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, খেলা তো হবেই, নেত্রী আমেরিকায় আছেন, তিনি আসলে জোরদার খেলা হবে। ক্যাপ্টেন আসুক তারপর হবে খেলা।
আজ শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের পর ক্যাপিটাল হিলের সহিংসতার কথা উল্লেখ ওবায়দুল কাদের বলেন, সেখানে ছয়টি প্রাণ ঝরে গেল। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশে তো কোনো প্রাণ ঝরেনি। জো বাইডেন বলেছেন, গণতন্ত্র হুমকির মুখে। ট্রাম্পকে সামলাতে পারে না, আর বাংলাদেশকে ধমক দেয়। বেপরোয়া ট্রাম্প মানছেন না, তাঁর ডোন্ট কেয়ার ভাব। আবার প্রাইমারি জরিপ বলে ট্রাম্প এগিয়ে আছেন—এ কেমন গণতন্ত্র।
বিএনপির উদ্দেশে কাদের বলেন, ‘৪৮ ঘণ্টা শেষ, আলটিমেটাম শেষ। অতঃপর কী হবে? খেলা তো হবেই, নেত্রী আমেরিকায় আছেন, তিনি আসলে জোরদার খেলা হবে। ক্যাপ্টেন আসুক তারপর হবে খেলা। একাত্তরের নিষেধাজ্ঞাতে ভয় পেলে বাংলাদেশ কোনো দিনও স্বাধীন হতো না। নিষেধাজ্ঞাতে ভয় করলে বঙ্গবন্ধু এই দেশ স্বাধীন করতে পারতেন না। আজকে তাই নিষেধাজ্ঞাকে ভয় করলে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা, সমৃদ্ধি, সোনালি অর্জন রাখতে পারব না।’
কাদের আরও বলেন, ‘আলটিমেটাম তো শেষ। গোলাপবাগের গরুর হাটে আন্দোলন শেষ। তারপর কত পদযাত্রা, পশ্চাৎযাত্রা দেখলাম। তারপরে দেখলাম কত মরণযাত্রা, শেষে আলটিমেটাম। ৪৮ ঘণ্টা তো চলে গেল, এখন মির্জা ফখরুল সাহেব আপনি কী করবেন? ৪৮ ঘণ্টা শেষ। আন্দোলনের ডাকে জনগণ নেই। আন্দোলন ভুয়া, এক দফা ভুয়া, ৩২ দল ভুয়া, তত্ত্বাবধায়ক ভুয়া, প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ ভুয়া, বিএনপির আন্দোলন এই দেশের মানুষ মানে না।’
বাংলাদেশের নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা কীভাবে চলব...আমরা তত্ত্বাবধায়ক মানি না। ওটা এখন মরা লাশ। ওই লাশ আমাদের কাছে এনে লাভ নেই। ফখরুদ্দিন-মইনুদ্দিন-লতিফুর রহমানের সেই তত্ত্বাবধায়ক বাংলাদেশে চালু করে একটা অস্বাভাবিক সরকার করবেন, সেটা হবে না। অস্বাভাবিক সরকার মানি না। কে আসুক, কে বলুক তাতে কিছু যায়-আসে না।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিদিন মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে বলে অভিযোগ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তাহলে আমাদের কেন নিষেধাজ্ঞা? আবার দালাল লাগাইছেন। ফখরুল ইসলাম নতুন দালাল। ওই দালালে আমাদের ভয় দেখান। ভয় দেখান—করবেন না, শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন হবে না। আমি বলে যাচ্ছি বাংলাদেশে শেখ হাসিনা ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না। তিনি ছাড়া এ দেশে এমন কোনো নেতা নেই যাকে মানুষ বিশ্বাস করে। ষড়যন্ত্র করে ওই নেতাকে বাদ দেবেন?’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, খেলা তো হবেই, নেত্রী আমেরিকায় আছেন, তিনি আসলে জোরদার খেলা হবে। ক্যাপ্টেন আসুক তারপর হবে খেলা।
আজ শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের পর ক্যাপিটাল হিলের সহিংসতার কথা উল্লেখ ওবায়দুল কাদের বলেন, সেখানে ছয়টি প্রাণ ঝরে গেল। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশে তো কোনো প্রাণ ঝরেনি। জো বাইডেন বলেছেন, গণতন্ত্র হুমকির মুখে। ট্রাম্পকে সামলাতে পারে না, আর বাংলাদেশকে ধমক দেয়। বেপরোয়া ট্রাম্প মানছেন না, তাঁর ডোন্ট কেয়ার ভাব। আবার প্রাইমারি জরিপ বলে ট্রাম্প এগিয়ে আছেন—এ কেমন গণতন্ত্র।
বিএনপির উদ্দেশে কাদের বলেন, ‘৪৮ ঘণ্টা শেষ, আলটিমেটাম শেষ। অতঃপর কী হবে? খেলা তো হবেই, নেত্রী আমেরিকায় আছেন, তিনি আসলে জোরদার খেলা হবে। ক্যাপ্টেন আসুক তারপর হবে খেলা। একাত্তরের নিষেধাজ্ঞাতে ভয় পেলে বাংলাদেশ কোনো দিনও স্বাধীন হতো না। নিষেধাজ্ঞাতে ভয় করলে বঙ্গবন্ধু এই দেশ স্বাধীন করতে পারতেন না। আজকে তাই নিষেধাজ্ঞাকে ভয় করলে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা, সমৃদ্ধি, সোনালি অর্জন রাখতে পারব না।’
কাদের আরও বলেন, ‘আলটিমেটাম তো শেষ। গোলাপবাগের গরুর হাটে আন্দোলন শেষ। তারপর কত পদযাত্রা, পশ্চাৎযাত্রা দেখলাম। তারপরে দেখলাম কত মরণযাত্রা, শেষে আলটিমেটাম। ৪৮ ঘণ্টা তো চলে গেল, এখন মির্জা ফখরুল সাহেব আপনি কী করবেন? ৪৮ ঘণ্টা শেষ। আন্দোলনের ডাকে জনগণ নেই। আন্দোলন ভুয়া, এক দফা ভুয়া, ৩২ দল ভুয়া, তত্ত্বাবধায়ক ভুয়া, প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ ভুয়া, বিএনপির আন্দোলন এই দেশের মানুষ মানে না।’
বাংলাদেশের নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা কীভাবে চলব...আমরা তত্ত্বাবধায়ক মানি না। ওটা এখন মরা লাশ। ওই লাশ আমাদের কাছে এনে লাভ নেই। ফখরুদ্দিন-মইনুদ্দিন-লতিফুর রহমানের সেই তত্ত্বাবধায়ক বাংলাদেশে চালু করে একটা অস্বাভাবিক সরকার করবেন, সেটা হবে না। অস্বাভাবিক সরকার মানি না। কে আসুক, কে বলুক তাতে কিছু যায়-আসে না।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিদিন মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে বলে অভিযোগ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তাহলে আমাদের কেন নিষেধাজ্ঞা? আবার দালাল লাগাইছেন। ফখরুল ইসলাম নতুন দালাল। ওই দালালে আমাদের ভয় দেখান। ভয় দেখান—করবেন না, শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন হবে না। আমি বলে যাচ্ছি বাংলাদেশে শেখ হাসিনা ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না। তিনি ছাড়া এ দেশে এমন কোনো নেতা নেই যাকে মানুষ বিশ্বাস করে। ষড়যন্ত্র করে ওই নেতাকে বাদ দেবেন?’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৯ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে