নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাতে বিএনপি লাখ লাখ ডলার ব্যয় করছে। কিন্তু নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা দলটির আয়-ব্যয়ের হিসাবে এই খরচের খতিয়ান নেই। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বিষয়টি তদন্ত করতে পারে। এ ছাড়া নির্বাচন কমিশন ও ট্যাক্স অফিসে তাদের তলব করা উচিত বলে মত দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
সমসাময়িক বিষয় নিয়ে আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তথ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি বিভিন্ন নামে ১২টিরও বেশি লবিস্ট ফার্মের সঙ্গে চুক্তি করেছে। এ ক্ষেত্রে তারা মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার ব্যয় করছে। এই যে লাখ লাখ ডলার বিএনপি তাদের পেছনে ব্যয় করছে, নির্বাচন কমিশনের যে আয়-ব্যয়ের হিসাব তাতে তো এই হিসাব দেয়নি। নির্বাচন কমিশনের উচিত তাদের তলব করে এই টাকা কীভাবে খরচ করেছে তা জানতে চাওয়া। নির্বাচন কমিশন এবং ট্যাক্স অফিসেও তাদের তলব করা উচিত। এই লাখ লাখ ডলার কোথা থেকে আসে, সেটিরও তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। আমি মনে করি এখানে দুদকের কিছু ভূমিকা রাখা উচিত।’
বিএনপি যে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে তার প্রমাণ সরকারের হাতে রয়েছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তাদের কি এই দেশে রাজনীতি করার অধিকার আছে? তারা জনগণকে বিশ্বাস করে না। তারা মনে করছে প্রোপাগান্ডা চালালে কেউ তাদের কোলে করে এনে ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। বিদেশে প্রোপাগান্ডা করে যেভাবে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা হচ্ছে, সেটির বিরুদ্ধে সরকারের বিভিন্ন ম্যাকানিজম কাজ করছে। পররাষ্ট্র দপ্তরসহ সরকারের অন্য ম্যাকানিজমগুলো কাজ করছে।’
হাছান মাহমুদ দাবি করেন, বিএনপি লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ করে যুক্তরাষ্ট্রসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করছে। দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি রুখে দেওয়া এবং রপ্তানি বাণিজ্যে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে তারা এই কাজ করছে।
মন্ত্রী বলেন, ‘খালেদা জিয়া কয়েক বছর আগে ওয়াশিংটন টাইমসে নিজের নামে নিবন্ধ লিখেছিলেন। সেখানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রপ্তানি বন্ধ করার জন্য লিখেছিলেন। একটি রাজনৈতিক দলের নেত্রী কীভাবে একটি বিদেশি পত্রিকায় নিবন্ধ লিখে বলেন বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্র যাতে কোনো আমদানি না করে? এভাবে লবিস্ট নিয়োগ করে রাষ্ট্রের জনগণের বিরুদ্ধে তাঁরা প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছেন।’
আরও পড়ুন:
দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাতে বিএনপি লাখ লাখ ডলার ব্যয় করছে। কিন্তু নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা দলটির আয়-ব্যয়ের হিসাবে এই খরচের খতিয়ান নেই। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বিষয়টি তদন্ত করতে পারে। এ ছাড়া নির্বাচন কমিশন ও ট্যাক্স অফিসে তাদের তলব করা উচিত বলে মত দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
সমসাময়িক বিষয় নিয়ে আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তথ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি বিভিন্ন নামে ১২টিরও বেশি লবিস্ট ফার্মের সঙ্গে চুক্তি করেছে। এ ক্ষেত্রে তারা মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার ব্যয় করছে। এই যে লাখ লাখ ডলার বিএনপি তাদের পেছনে ব্যয় করছে, নির্বাচন কমিশনের যে আয়-ব্যয়ের হিসাব তাতে তো এই হিসাব দেয়নি। নির্বাচন কমিশনের উচিত তাদের তলব করে এই টাকা কীভাবে খরচ করেছে তা জানতে চাওয়া। নির্বাচন কমিশন এবং ট্যাক্স অফিসেও তাদের তলব করা উচিত। এই লাখ লাখ ডলার কোথা থেকে আসে, সেটিরও তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। আমি মনে করি এখানে দুদকের কিছু ভূমিকা রাখা উচিত।’
বিএনপি যে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে তার প্রমাণ সরকারের হাতে রয়েছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তাদের কি এই দেশে রাজনীতি করার অধিকার আছে? তারা জনগণকে বিশ্বাস করে না। তারা মনে করছে প্রোপাগান্ডা চালালে কেউ তাদের কোলে করে এনে ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। বিদেশে প্রোপাগান্ডা করে যেভাবে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা হচ্ছে, সেটির বিরুদ্ধে সরকারের বিভিন্ন ম্যাকানিজম কাজ করছে। পররাষ্ট্র দপ্তরসহ সরকারের অন্য ম্যাকানিজমগুলো কাজ করছে।’
হাছান মাহমুদ দাবি করেন, বিএনপি লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ করে যুক্তরাষ্ট্রসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করছে। দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি রুখে দেওয়া এবং রপ্তানি বাণিজ্যে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে তারা এই কাজ করছে।
মন্ত্রী বলেন, ‘খালেদা জিয়া কয়েক বছর আগে ওয়াশিংটন টাইমসে নিজের নামে নিবন্ধ লিখেছিলেন। সেখানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রপ্তানি বন্ধ করার জন্য লিখেছিলেন। একটি রাজনৈতিক দলের নেত্রী কীভাবে একটি বিদেশি পত্রিকায় নিবন্ধ লিখে বলেন বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্র যাতে কোনো আমদানি না করে? এভাবে লবিস্ট নিয়োগ করে রাষ্ট্রের জনগণের বিরুদ্ধে তাঁরা প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছেন।’
আরও পড়ুন:
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১৩ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে