নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম সরকার দলীয় লোকজনের সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করে। তাই সরকার এখন আর দাম কমাতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন ডাকসুর সাবেক ভিপি ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। রাজধানীর প্রেসক্লাবে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমিয়ে মানুষকে বাঁচতে দেওয়া এবং সরকারের পদত্যাগের দাবিতে নাগরিক নারী ঐক্য আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধে ব্যর্থ সরকারের বিদায় এখন গণদাবি জানিয়ে মান্না বলেন, ‘ভাত দেওয়ার সাধ্য নাই কিন্তু কিল দেওয়ার গোসাই। জিনিসের দাম নিয়ে কথা বললে টুটি চেপে ধরবে। তারপরও কথা বলতে চাইলে ধরে নিয়ে ক্রসফায়ারে দেবে। অবশ্য ক্রসফায়ার মাস দু-এক বন্ধ। কারণ তাদের ওপরেই এখন অদৃশ্য ক্রসফায়ার চলছে। সবাই বলছে এই সরকার যায় না কেন?’
সরকার দেশকে জাহান্নামে নিয়ে গেছে উল্লেখ করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় গেলে জিনিসের দাম কমবে। সিন্ডিকেট ভাঙলে জিনিসের দাম কমবেই। চিকিৎসা ব্যয় কমানো সম্ভব। বিচার ব্যবস্থা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব। শিক্ষাক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন ঘটাব।’
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে প্রশাসন ধ্বংস হয়ে গেছে। শিক্ষা, চিকিৎসা, খাদ্য কোনো কিছুর কোনো নিশ্চয়তা নেই। একটা ফোর টুয়েন্টি সরকার, পাশ করে কতজন আর দেখায় কতজন। আগেও শিক্ষার একটা মান ছিল। এখন তিনটা থার্ড ক্লাস পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়, সচিবালয়ের সচিব হয়।
নির্বাচনের আগেই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে নয়তো গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে সরকার বিদায় করতে হবে জানিয়ে মান্না বলেন, ‘সরকার এমনি এমনি যাবে না। যেমন কুকুর, তেমন মুগুর। ওইটাই বানাচ্ছি আমরা। এবার আমরা যখন নামব, তখন ওদের খবর করে ছাড়ব। এরশাদ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পরে বাইরে চলে যেতে চেয়েছিল। তাঁর বাড়ির সামনে এয়ারপোর্টের রাস্তায় জনগণ পাহারা বসিয়েছিল। তাঁদের থেকেও কড়ায়-গন্ডায় অত্যাচার, দুর্নীতির হিসাব করা হবে, বিচার করা হবে। এসব ক্ষেত্রে ছাড় দেবে এমন কোনো সরকার আর এ দেশে আসবে না।’
মানববন্ধন শেষে দলের নেতারা প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করেন। নাগরিক নারী ঐক্যের আহ্বায়ক শাহনাজ রানুর সভাপতিত্বে মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন নাগরিক ঐক্যের উপদেষ্টা এস এম আকরাম, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাখখারুল ইসলাম নবাব প্রমুখ।
নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম সরকার দলীয় লোকজনের সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করে। তাই সরকার এখন আর দাম কমাতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন ডাকসুর সাবেক ভিপি ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। রাজধানীর প্রেসক্লাবে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমিয়ে মানুষকে বাঁচতে দেওয়া এবং সরকারের পদত্যাগের দাবিতে নাগরিক নারী ঐক্য আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধে ব্যর্থ সরকারের বিদায় এখন গণদাবি জানিয়ে মান্না বলেন, ‘ভাত দেওয়ার সাধ্য নাই কিন্তু কিল দেওয়ার গোসাই। জিনিসের দাম নিয়ে কথা বললে টুটি চেপে ধরবে। তারপরও কথা বলতে চাইলে ধরে নিয়ে ক্রসফায়ারে দেবে। অবশ্য ক্রসফায়ার মাস দু-এক বন্ধ। কারণ তাদের ওপরেই এখন অদৃশ্য ক্রসফায়ার চলছে। সবাই বলছে এই সরকার যায় না কেন?’
সরকার দেশকে জাহান্নামে নিয়ে গেছে উল্লেখ করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় গেলে জিনিসের দাম কমবে। সিন্ডিকেট ভাঙলে জিনিসের দাম কমবেই। চিকিৎসা ব্যয় কমানো সম্ভব। বিচার ব্যবস্থা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব। শিক্ষাক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন ঘটাব।’
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে প্রশাসন ধ্বংস হয়ে গেছে। শিক্ষা, চিকিৎসা, খাদ্য কোনো কিছুর কোনো নিশ্চয়তা নেই। একটা ফোর টুয়েন্টি সরকার, পাশ করে কতজন আর দেখায় কতজন। আগেও শিক্ষার একটা মান ছিল। এখন তিনটা থার্ড ক্লাস পেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়, সচিবালয়ের সচিব হয়।
নির্বাচনের আগেই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে নয়তো গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে সরকার বিদায় করতে হবে জানিয়ে মান্না বলেন, ‘সরকার এমনি এমনি যাবে না। যেমন কুকুর, তেমন মুগুর। ওইটাই বানাচ্ছি আমরা। এবার আমরা যখন নামব, তখন ওদের খবর করে ছাড়ব। এরশাদ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পরে বাইরে চলে যেতে চেয়েছিল। তাঁর বাড়ির সামনে এয়ারপোর্টের রাস্তায় জনগণ পাহারা বসিয়েছিল। তাঁদের থেকেও কড়ায়-গন্ডায় অত্যাচার, দুর্নীতির হিসাব করা হবে, বিচার করা হবে। এসব ক্ষেত্রে ছাড় দেবে এমন কোনো সরকার আর এ দেশে আসবে না।’
মানববন্ধন শেষে দলের নেতারা প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করেন। নাগরিক নারী ঐক্যের আহ্বায়ক শাহনাজ রানুর সভাপতিত্বে মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন নাগরিক ঐক্যের উপদেষ্টা এস এম আকরাম, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাখখারুল ইসলাম নবাব প্রমুখ।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১৩ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১৫ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে