নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের এক দফা দাবিতে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে ১২ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আগামীকাল মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) থেকে অক্টোবরের ৩ তারিখ পর্যন্ত তিন দিন বিরতি দিয়ে এসব কর্মসূচি পালন করবে দলটি।
আজ সোমবার দুপুরে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কর্মসূচি ঘোষণা করেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।
সংবাদ সম্মেলনে নজরুল ইসলাম খান বলেন, আগামী কাল ঢাকা জেলার জিঞ্জিরা অথবা কেরানীগঞ্জ এবং গাজীপুরের টঙ্গীতে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার ভৈরব-ব্রাহ্মণবাড়িয়া-হবিগঞ্জ-মৌলভীবাজার-সিলেট রোডমার্চ, শুক্রবার যাত্রাবাড়ী ও উত্তরায় সমাবেশ। একইদিনে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার আরোগ্য কামনায় বাদ জুমা সারা দেশের জেলা, মহানগর, উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন–ওয়ার্ড পর্যায়ে দোয়া অনুষ্ঠিত হবে।
তিনি আরও বলেন, শনিবার বরিশাল ঝালকাঠি-পিরোজপুর পটুয়াখালী রোডমার্চ, সোমবার ঢাকা মহানগরে নয়াবাজার ও ঢাকার আমিন বাজারে সমাবেশ, মঙ্গলবার খুলনা বিভাগে রোডমার্চ, একইদিনে ঢাকায় পেশাজীবী কনভেনশন, বুধবার ঢাকা মহানগরের গাবতলী ও নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় মহিলা সমাবেশ, শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় শ্রমজীবী কনভেনশন, রোববার (১ অক্টোবর) ময়মনসিংহ থেকে কিশোরগঞ্জ রোডমার্চ, সোমবার (২ অক্টোবর) ঢাকায় কৃষক সমাবেশ ও মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) কুমিল্লা-ফেনী-মিরসরাই-চট্টগ্রাম রোডমার্চ অনুষ্ঠিত হবে। এসব কর্মসূচির পাশাপাশি আইনজীবীদের চলমান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
কর্মসূচি ঘোষণার পর বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সমমনা দলগুলো যেসব কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করা সম্ভব সেগুলোতে অংশগ্রহণ করবে। আর কখন আন্দোলন কোন দিকে মোড় নেবে তা রাস্তাই বলে দেবে। মানুষের স্বার্থের বাইরে গিয়ে কোনো সরকারই টিকে থাকতে পারে না। এই সরকারও টিকে থাকতে পারবে না। ইতিমধ্যে জনগণ এই সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে।’
এ সময় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গতকাল তাঁকে (খালেদা জিয়া) এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে শিফট করতে হয়। কারণ তাঁর শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত খারাপ হয়ে গিয়েছিল। আজ সকালে তিনি কিছুটা সুস্থ বোধ করছেন। তারপরেও তিনি এখনো শঙ্কামুক্ত নন। চিকিৎসকেরা বারবার বলছেন, তাঁর উন্নত চিকিৎসা দরকার। এ জন্য তাঁকে বিদেশে পাঠানো অত্যন্ত জরুরি। আমি সরকারের প্রতি আহ্বান জানাতে চাই, সব ভুলে গিয়ে তাঁর জীবন রক্ষার্থে অবিলম্বে তাঁকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠানোর ব্যবস্থা করা হোক। অন্যথায় যেকোনো উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য দায়দায়িত্ব সরকারকেই বহন করতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী প্রমুখ।
সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের এক দফা দাবিতে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে ১২ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আগামীকাল মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) থেকে অক্টোবরের ৩ তারিখ পর্যন্ত তিন দিন বিরতি দিয়ে এসব কর্মসূচি পালন করবে দলটি।
আজ সোমবার দুপুরে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কর্মসূচি ঘোষণা করেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।
সংবাদ সম্মেলনে নজরুল ইসলাম খান বলেন, আগামী কাল ঢাকা জেলার জিঞ্জিরা অথবা কেরানীগঞ্জ এবং গাজীপুরের টঙ্গীতে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার ভৈরব-ব্রাহ্মণবাড়িয়া-হবিগঞ্জ-মৌলভীবাজার-সিলেট রোডমার্চ, শুক্রবার যাত্রাবাড়ী ও উত্তরায় সমাবেশ। একইদিনে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার আরোগ্য কামনায় বাদ জুমা সারা দেশের জেলা, মহানগর, উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন–ওয়ার্ড পর্যায়ে দোয়া অনুষ্ঠিত হবে।
তিনি আরও বলেন, শনিবার বরিশাল ঝালকাঠি-পিরোজপুর পটুয়াখালী রোডমার্চ, সোমবার ঢাকা মহানগরে নয়াবাজার ও ঢাকার আমিন বাজারে সমাবেশ, মঙ্গলবার খুলনা বিভাগে রোডমার্চ, একইদিনে ঢাকায় পেশাজীবী কনভেনশন, বুধবার ঢাকা মহানগরের গাবতলী ও নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় মহিলা সমাবেশ, শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় শ্রমজীবী কনভেনশন, রোববার (১ অক্টোবর) ময়মনসিংহ থেকে কিশোরগঞ্জ রোডমার্চ, সোমবার (২ অক্টোবর) ঢাকায় কৃষক সমাবেশ ও মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) কুমিল্লা-ফেনী-মিরসরাই-চট্টগ্রাম রোডমার্চ অনুষ্ঠিত হবে। এসব কর্মসূচির পাশাপাশি আইনজীবীদের চলমান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
কর্মসূচি ঘোষণার পর বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সমমনা দলগুলো যেসব কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করা সম্ভব সেগুলোতে অংশগ্রহণ করবে। আর কখন আন্দোলন কোন দিকে মোড় নেবে তা রাস্তাই বলে দেবে। মানুষের স্বার্থের বাইরে গিয়ে কোনো সরকারই টিকে থাকতে পারে না। এই সরকারও টিকে থাকতে পারবে না। ইতিমধ্যে জনগণ এই সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে।’
এ সময় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গতকাল তাঁকে (খালেদা জিয়া) এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে শিফট করতে হয়। কারণ তাঁর শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত খারাপ হয়ে গিয়েছিল। আজ সকালে তিনি কিছুটা সুস্থ বোধ করছেন। তারপরেও তিনি এখনো শঙ্কামুক্ত নন। চিকিৎসকেরা বারবার বলছেন, তাঁর উন্নত চিকিৎসা দরকার। এ জন্য তাঁকে বিদেশে পাঠানো অত্যন্ত জরুরি। আমি সরকারের প্রতি আহ্বান জানাতে চাই, সব ভুলে গিয়ে তাঁর জীবন রক্ষার্থে অবিলম্বে তাঁকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠানোর ব্যবস্থা করা হোক। অন্যথায় যেকোনো উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য দায়দায়িত্ব সরকারকেই বহন করতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী প্রমুখ।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৯ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে