নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতিসংঘ ঘোষিত সর্বজনীন মানবাধিকার সনদে স্বাক্ষর করলেও এই সনদের কোনো নীতিই বাংলাদেশের বর্তমান সরকার মানছে না বলে অভিযোগ করে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি) সদস্যসচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বাংলাদেশে মানবাধিকার শুধু আওয়ামী লীগ ভোগ করছে।’
আজ রোববার বিকেলে বিজয়নগরের দলীয় কার্যালয়ের সামনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে সরকারের পদত্যাগের দাবিতে ‘কালো পতাকা হাতে প্রতিবাদ ও প্রতীকী অনশন কর্মসূচি’ পালনকালে এ অভিযোগ করেন তিনি।
মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, জাতিসংঘ ঘোষিত মানবাধিকার সনদের ধারা ২০-এর (১) অনুযায়ী প্রত্যেকেরই শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করার এবং তাতে অংশগ্রহণ করার অধিকার আছে। কিন্তু বাংলাদেশে সেই অধিকার শুধু সরকারি দল আওয়ামী লীগ ভোগ করছে। অন্য কোনো দল বা মানুষের সব অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে।
মজিবুর রহমান ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, মানবাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশের সংবিধানের তৃতীয় অধ্যায়ের ২৬-৪৭ক নম্বর অনুচ্ছেদে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকা সত্ত্বেও সংবিধান লঙ্ঘন করে এই সরকার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা হরণ, সভা-সমাবেশে বাধাসহ সব ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন করে যাচ্ছে। এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত দেশে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়।
সমাবেশে অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম বলেন, ‘এই সরকার বাংলাদেশের সব মানুষের অধিকার হরণ করেছে। মানুষ আজ ভোট দিতে পারে না, ব্যবসা করতে পারে না। আমরা আমাদের অধিকার চাই। আমরা নিজের ভোট নিজে দিতে চাই।’
প্রতীকী অনশনে আরও বক্তব্য দেন পার্টির যুগ্ম সদস্যসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, দপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল মামুন রানা, যুব পার্টির সদস্যসচিব শাহাদাতুল্লাহ টুটুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক গাজী নাসির, ছাত্র পক্ষের আহ্বায়ক মোহাম্মদ প্রিন্স প্রমুখ।
জাতিসংঘ ঘোষিত সর্বজনীন মানবাধিকার সনদে স্বাক্ষর করলেও এই সনদের কোনো নীতিই বাংলাদেশের বর্তমান সরকার মানছে না বলে অভিযোগ করে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি) সদস্যসচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বাংলাদেশে মানবাধিকার শুধু আওয়ামী লীগ ভোগ করছে।’
আজ রোববার বিকেলে বিজয়নগরের দলীয় কার্যালয়ের সামনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে সরকারের পদত্যাগের দাবিতে ‘কালো পতাকা হাতে প্রতিবাদ ও প্রতীকী অনশন কর্মসূচি’ পালনকালে এ অভিযোগ করেন তিনি।
মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, জাতিসংঘ ঘোষিত মানবাধিকার সনদের ধারা ২০-এর (১) অনুযায়ী প্রত্যেকেরই শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করার এবং তাতে অংশগ্রহণ করার অধিকার আছে। কিন্তু বাংলাদেশে সেই অধিকার শুধু সরকারি দল আওয়ামী লীগ ভোগ করছে। অন্য কোনো দল বা মানুষের সব অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে।
মজিবুর রহমান ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, মানবাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশের সংবিধানের তৃতীয় অধ্যায়ের ২৬-৪৭ক নম্বর অনুচ্ছেদে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকা সত্ত্বেও সংবিধান লঙ্ঘন করে এই সরকার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা হরণ, সভা-সমাবেশে বাধাসহ সব ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন করে যাচ্ছে। এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত দেশে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়।
সমাবেশে অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম বলেন, ‘এই সরকার বাংলাদেশের সব মানুষের অধিকার হরণ করেছে। মানুষ আজ ভোট দিতে পারে না, ব্যবসা করতে পারে না। আমরা আমাদের অধিকার চাই। আমরা নিজের ভোট নিজে দিতে চাই।’
প্রতীকী অনশনে আরও বক্তব্য দেন পার্টির যুগ্ম সদস্যসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, দপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল মামুন রানা, যুব পার্টির সদস্যসচিব শাহাদাতুল্লাহ টুটুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক গাজী নাসির, ছাত্র পক্ষের আহ্বায়ক মোহাম্মদ প্রিন্স প্রমুখ।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
২ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৩ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে