নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন আওয়ামী লীগের কেউ নন বলে জানিয়েছেন দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘সেতো (পররাষ্ট্রমন্ত্রী) আমাদের দলের কেউ না। তাই তাঁর এ বক্তব্যে আমাদের দল বিব্রত হওয়ার প্রশ্নই ওঠে না।’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আজ শনিবার জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশে অবস্থানরত বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিকদের নিয়ে আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক উপকমিটি আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। এ অনুষ্ঠানে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনও উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভা শেষ হওয়ার পরে আবদুর রহমান সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি জানান, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে অনুষ্ঠানে ব্যক্তিগতভাবে কথা হয়েছে। সেখানে তিনি মন্ত্রীকে দায়িত্বশীল হয়ে কথা বলার অনুরোধ করেছেন।
এক প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, ‘এই বক্তব্যের ব্যাখ্যাটি পররাষ্ট্রমন্ত্রীই ভালো দিতে পারবেন। কারণ গণমাধ্যমে তাঁর বক্তব্য যেভাবে আসছে, সেই ব্যাপারে তাঁর কথা থাকতে পারে। যদি ধরেই নেই তিনি এ কথাটি বলেছেন তাহলে আমি দলের পক্ষ থেকে বলি, এটি আমাদের দলের কথা না।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে কথাবার্তায় আরও দায়িত্বশীল হওয়ার অনুরোধ জানিয়ে আবদুর রহমান বলেন, এমন কিছু করবেন না, যাতে দুষ্টু লোকেরা এর সুযোগ নিতে পারে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারে। সেই ব্যাপারে তিনি সতর্ক থাকবেন।
আবদুর রহমান বলেন, ‘তাঁর সঙ্গে ব্যক্তিগত পর্যায়ে দেখা হয়েছে, সেইখানে এই ধরনের কথা হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চয়ই...আমাদের প্রধানমন্ত্রী...যেহেতু তিনি তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্য, তাই এ বিষয়ে তিনি দেখভাল করবেন বলে আমরা আশা করি।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যে ভারতসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে কীনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে সম্পর্কে কেনো প্রভাব পড়বে? আমাদের দলের অবস্থান স্পষ্ট করে জানিয়েছি। আমাদের দলের মুখপাত্র বা দলীয় নেতারা যে অবস্থান নিয়ে বলবেন, তারা (বিদেশিরা) কী আমাদের রাজনৈতিক নীতিমালা বা দর্শন বিশ্বাস করবেন? নাকি মন্ত্রিসভার একজন সদস্য যিনি বিচ্ছিন্ন, বিক্ষিপ্ত বক্তব্য দিয়েছেন। যেটি আমাদের দলের সিদ্ধান্ত নেওয়া কোন কথা না। তাই বিদেশিরা আমাদের ভুল বোঝার কারণ নেই।’
ভারত সব সময় বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু উল্লেখ করে আবদুর রহমান বলেন, ‘১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় তাঁদের অবদান আমরা কোনোভাবেই ভুলতে পারবো না। কিন্তু তার অর্থ এ না যে দল বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এই দেশের মাটি ও মানুষের মাধ্যমে গড়ে উঠেছে, বড় হয়েছে এবং এই দলের দীর্ঘদিনের সংগ্রামের ইতিহাস ও ঐতিহ্য রয়েছে, সেই দল কখনো বিদেশি শক্তি নির্ভর হয়ে ক্ষমতায় যাওয়া বা ক্ষমতায় টিকে থাকার নীতিতে বিশ্বাস করে না। এ দল সেটি আশাও করে না।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন আওয়ামী লীগের কেউ নন বলে জানিয়েছেন দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘সেতো (পররাষ্ট্রমন্ত্রী) আমাদের দলের কেউ না। তাই তাঁর এ বক্তব্যে আমাদের দল বিব্রত হওয়ার প্রশ্নই ওঠে না।’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে আজ শনিবার জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশে অবস্থানরত বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিকদের নিয়ে আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক উপকমিটি আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। এ অনুষ্ঠানে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনও উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভা শেষ হওয়ার পরে আবদুর রহমান সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি জানান, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে অনুষ্ঠানে ব্যক্তিগতভাবে কথা হয়েছে। সেখানে তিনি মন্ত্রীকে দায়িত্বশীল হয়ে কথা বলার অনুরোধ করেছেন।
এক প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, ‘এই বক্তব্যের ব্যাখ্যাটি পররাষ্ট্রমন্ত্রীই ভালো দিতে পারবেন। কারণ গণমাধ্যমে তাঁর বক্তব্য যেভাবে আসছে, সেই ব্যাপারে তাঁর কথা থাকতে পারে। যদি ধরেই নেই তিনি এ কথাটি বলেছেন তাহলে আমি দলের পক্ষ থেকে বলি, এটি আমাদের দলের কথা না।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে কথাবার্তায় আরও দায়িত্বশীল হওয়ার অনুরোধ জানিয়ে আবদুর রহমান বলেন, এমন কিছু করবেন না, যাতে দুষ্টু লোকেরা এর সুযোগ নিতে পারে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করতে পারে। সেই ব্যাপারে তিনি সতর্ক থাকবেন।
আবদুর রহমান বলেন, ‘তাঁর সঙ্গে ব্যক্তিগত পর্যায়ে দেখা হয়েছে, সেইখানে এই ধরনের কথা হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চয়ই...আমাদের প্রধানমন্ত্রী...যেহেতু তিনি তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্য, তাই এ বিষয়ে তিনি দেখভাল করবেন বলে আমরা আশা করি।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যে ভারতসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে কীনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে সম্পর্কে কেনো প্রভাব পড়বে? আমাদের দলের অবস্থান স্পষ্ট করে জানিয়েছি। আমাদের দলের মুখপাত্র বা দলীয় নেতারা যে অবস্থান নিয়ে বলবেন, তারা (বিদেশিরা) কী আমাদের রাজনৈতিক নীতিমালা বা দর্শন বিশ্বাস করবেন? নাকি মন্ত্রিসভার একজন সদস্য যিনি বিচ্ছিন্ন, বিক্ষিপ্ত বক্তব্য দিয়েছেন। যেটি আমাদের দলের সিদ্ধান্ত নেওয়া কোন কথা না। তাই বিদেশিরা আমাদের ভুল বোঝার কারণ নেই।’
ভারত সব সময় বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু উল্লেখ করে আবদুর রহমান বলেন, ‘১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় তাঁদের অবদান আমরা কোনোভাবেই ভুলতে পারবো না। কিন্তু তার অর্থ এ না যে দল বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এই দেশের মাটি ও মানুষের মাধ্যমে গড়ে উঠেছে, বড় হয়েছে এবং এই দলের দীর্ঘদিনের সংগ্রামের ইতিহাস ও ঐতিহ্য রয়েছে, সেই দল কখনো বিদেশি শক্তি নির্ভর হয়ে ক্ষমতায় যাওয়া বা ক্ষমতায় টিকে থাকার নীতিতে বিশ্বাস করে না। এ দল সেটি আশাও করে না।’
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৯ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১১ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে