নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি নেতারা বরাবরের মতো খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে রাজনীতি করার অপচেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ রোববার সমসাময়িক রাজনৈতিক বিষয়ে গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিবৃতিতে এমনটি বলেন ওবায়দুল কাদের।
খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে বিএনপির নেতারা মিথ্যাচারের মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্তের অপচেষ্টা করছে বলে দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই বিষয়টি নিয়ে রাজনীতি করতে গিয়ে আইনবিরোধী কথাবার্তা বলছে। গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধা না রেখে গায়ের জোরে ফ্যাসিস্ট কায়দায় দাবি আদায়ের জন্য তারা রাষ্ট্রযন্ত্রকে অকার্যকর করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।’
এদিকে আজ এক সমাবেশে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবি জানান দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতাদের মনে রাখা উচিত, তারা কোনো আন্দোলনের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে পারে নাই। বরং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদার মানবিকতার কারণে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হয়েও নিজ বাসায় বসবাস করছেন এবং নিজের পছন্দমতো হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে পারছেন দলটির নেত্রী। এ কারণে তাদের প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা উচিত।
আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক চেতনা ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল বলে মন্তব্য করে দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের প্রতি দৃঢ়ভাবে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। আওয়ামী লীগ জনগণের ওপর আস্থা রেখেই সরকার পরিচালনা করে আসছে। জনগণই আমাদের একমাত্র শক্তি। দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার যেকোনো ধরনের অপতৎপরতাকে প্রতিহত করবে দেশের জনগণ।’
আওয়ামী লীগ কোনো ভিসা নীতির প্রয়োগ বা নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করে না জানিয়ে কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগ পরোয়া করে দেশের জনগণকে। কোনো দেশের ভিসা নীতি বাংলাদেশের নির্বাচন ও গণতন্ত্রে কোনো প্রভাব রাখতে পারবে না। জনগণের মতামতের ওপর ভিত্তি করেই দেশের গণতন্ত্রের পথরেখা নির্ধারিত হবে।’
বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রের পথ পরিহার করে নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণ করুন এবং রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টির পাঁয়তারা থেকে সরে আসুন। জাতিকে বিভক্ত করার দুরভিসন্ধি থেকে বিএনপিকে বেরিয়ে আসতে হবে। তা না হলে এ দেশের জনগণের গণতান্ত্রিক চেতনা ও সংস্কৃতিকে বিনষ্ট করার দায় তাদের নিতে হবে। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ যাদের ভোট দেবে, তারাই রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হবে। নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা করলে যেকোনো উপায়ে তা প্রতিহত করা হবে।
বিএনপি নেতারা বরাবরের মতো খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে রাজনীতি করার অপচেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ রোববার সমসাময়িক রাজনৈতিক বিষয়ে গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিবৃতিতে এমনটি বলেন ওবায়দুল কাদের।
খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে বিএনপির নেতারা মিথ্যাচারের মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্তের অপচেষ্টা করছে বলে দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই বিষয়টি নিয়ে রাজনীতি করতে গিয়ে আইনবিরোধী কথাবার্তা বলছে। গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধা না রেখে গায়ের জোরে ফ্যাসিস্ট কায়দায় দাবি আদায়ের জন্য তারা রাষ্ট্রযন্ত্রকে অকার্যকর করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।’
এদিকে আজ এক সমাবেশে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবি জানান দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতাদের মনে রাখা উচিত, তারা কোনো আন্দোলনের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে পারে নাই। বরং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদার মানবিকতার কারণে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হয়েও নিজ বাসায় বসবাস করছেন এবং নিজের পছন্দমতো হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে পারছেন দলটির নেত্রী। এ কারণে তাদের প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা উচিত।
আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক চেতনা ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল বলে মন্তব্য করে দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের প্রতি দৃঢ়ভাবে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। আওয়ামী লীগ জনগণের ওপর আস্থা রেখেই সরকার পরিচালনা করে আসছে। জনগণই আমাদের একমাত্র শক্তি। দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার যেকোনো ধরনের অপতৎপরতাকে প্রতিহত করবে দেশের জনগণ।’
আওয়ামী লীগ কোনো ভিসা নীতির প্রয়োগ বা নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করে না জানিয়ে কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগ পরোয়া করে দেশের জনগণকে। কোনো দেশের ভিসা নীতি বাংলাদেশের নির্বাচন ও গণতন্ত্রে কোনো প্রভাব রাখতে পারবে না। জনগণের মতামতের ওপর ভিত্তি করেই দেশের গণতন্ত্রের পথরেখা নির্ধারিত হবে।’
বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রের পথ পরিহার করে নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণ করুন এবং রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টির পাঁয়তারা থেকে সরে আসুন। জাতিকে বিভক্ত করার দুরভিসন্ধি থেকে বিএনপিকে বেরিয়ে আসতে হবে। তা না হলে এ দেশের জনগণের গণতান্ত্রিক চেতনা ও সংস্কৃতিকে বিনষ্ট করার দায় তাদের নিতে হবে। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ যাদের ভোট দেবে, তারাই রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হবে। নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা করলে যেকোনো উপায়ে তা প্রতিহত করা হবে।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৭ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৯ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে