নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে বিএনপি সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের ষড়যন্ত্র করছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘বিএনপি ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে ২৮ অক্টোবর তথাকথিত সমাবেশের নামে, জনমনে ভীতি সঞ্চার করছে। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শান্তিকামী জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপির সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করবে।’
আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিবৃতিতে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের নেতা-কার্মীরা দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা ও স্থিতিশীল পরিবেশ কোনোভাবে ব্যাহত হতে দেবে না উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জনগণের স্বাধীনতা, মুক্তি এবং গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে আওয়ামী লীগের অজস্র নেতা-কর্মী আত্মত্যাগ করেছে। এবারও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়ন-অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির অভিযাত্রাকে সমুন্নত রাখতে নেতা-কর্মীরা যে কোনো আত্মত্যাগের জন্য প্রস্তুত রয়েছে।’
আওয়ামী লীগ সর্বদা গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল দাবি করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাদের বলেন, ‘দেশের সাংবিধানিক বিধান অনুযায়ী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া মেনেই যথাসময়ে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
সকলের অংশগ্রহণে আওয়ামী লীগ একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন প্রত্যাশা করে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি নির্বাচনকে বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে। উসকানি দিয়ে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা চালাচ্ছে। বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতা দখলের জন্য অপতৎপরতা চালাচ্ছে। বিএনপির এই অপতৎপরতার কারণে যদি গণতান্ত্রিক সুষ্ঠু পরিবেশ বিনষ্ট হয়, তার দায়ভার বিএনপিকেই নিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘বিএনপি নেতারা বক্তব্য ও বিবৃতিতে বারবার উগ্র-আস্ফালন দেখিয়ে যাচ্ছে; যা স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্য হুমকি স্বরূপ। বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না বলেই তারা দেশ ও জনগণ নিয়ে যে কোনো ছেলেখেলা খেলতে পারে। রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের জন্য নির্লজ্জের মতো কাউকে ‘ভগবান’ মেনে তারা আজ বিদেশি প্রভুদের করুণা ভিক্ষা করছে। তারা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থা ব্যাহত এবং অনির্বাচিতদের হাতে ক্ষমতা তুলে দেওয়ার পথ সৃষ্টি করছে। আওয়ামী লীগ দেশের সংবিধান ও সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ন রাখতে বদ্ধপরিকর।’
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে বিএনপি সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের ষড়যন্ত্র করছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘বিএনপি ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে ২৮ অক্টোবর তথাকথিত সমাবেশের নামে, জনমনে ভীতি সঞ্চার করছে। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শান্তিকামী জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপির সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করবে।’
আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিবৃতিতে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের নেতা-কার্মীরা দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা ও স্থিতিশীল পরিবেশ কোনোভাবে ব্যাহত হতে দেবে না উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জনগণের স্বাধীনতা, মুক্তি এবং গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে আওয়ামী লীগের অজস্র নেতা-কর্মী আত্মত্যাগ করেছে। এবারও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়ন-অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির অভিযাত্রাকে সমুন্নত রাখতে নেতা-কর্মীরা যে কোনো আত্মত্যাগের জন্য প্রস্তুত রয়েছে।’
আওয়ামী লীগ সর্বদা গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল দাবি করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাদের বলেন, ‘দেশের সাংবিধানিক বিধান অনুযায়ী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া মেনেই যথাসময়ে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
সকলের অংশগ্রহণে আওয়ামী লীগ একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন প্রত্যাশা করে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপি নির্বাচনকে বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে। উসকানি দিয়ে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা চালাচ্ছে। বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতা দখলের জন্য অপতৎপরতা চালাচ্ছে। বিএনপির এই অপতৎপরতার কারণে যদি গণতান্ত্রিক সুষ্ঠু পরিবেশ বিনষ্ট হয়, তার দায়ভার বিএনপিকেই নিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘বিএনপি নেতারা বক্তব্য ও বিবৃতিতে বারবার উগ্র-আস্ফালন দেখিয়ে যাচ্ছে; যা স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্য হুমকি স্বরূপ। বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না বলেই তারা দেশ ও জনগণ নিয়ে যে কোনো ছেলেখেলা খেলতে পারে। রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের জন্য নির্লজ্জের মতো কাউকে ‘ভগবান’ মেনে তারা আজ বিদেশি প্রভুদের করুণা ভিক্ষা করছে। তারা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থা ব্যাহত এবং অনির্বাচিতদের হাতে ক্ষমতা তুলে দেওয়ার পথ সৃষ্টি করছে। আওয়ামী লীগ দেশের সংবিধান ও সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ন রাখতে বদ্ধপরিকর।’
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৩ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে