নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণে সরকার একের পর এক আইন করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। নিয়ন্ত্রণের মধ্য দিয়ে দেশের গণমাধ্যমকে সরকারের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করতে বাধ্য করা হচ্ছে বলেও তাঁর অভিযোগ।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। ‘গণতন্ত্র হত্যায় গণমাধ্যম আইন, প্রেক্ষিত বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সভার আয়োজন করে বিএনপি।
সভার সূচনা বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বর্তমানে গণমাধ্যমকে সরকারের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। মামলা ও হয়রানির ভয়ে বেশির ভাগ গণমাধ্যম সেল্ফ সেন্সরশিপ আরোপ করছে। পাশাপাশি রয়েছে সাংবাদিক নির্যাতন।’
‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ধ্বংস করার জন্য ডিজিটাল সিকিউরটি আইনই যথেষ্ট’—এমন মন্তব্য করে সাংবাদিক সমাজকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান ফখরুল। তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকেরা বিভক্ত হওয়ায় কালা কানুনের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিবাদ হয়নি। অথচ মানুষ আশা করেছিল সবাই এসব আইনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হবে। স্বাধীনতার মূল চেতনা গণতন্ত্র আজ ভূলুণ্ঠিত। সাংবাদিকসহ সব শ্রেণির পেশার মানুষকে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বেগম সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজী, এমএ আজিজ, কামালউদ্দিন সবুজ, বিএফইউজে সভাপতি এম আব্দুল্লাহ, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খানসহ বিভিন্ন পর্যায়ের সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ অংশ নেন।
গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণে সরকার একের পর এক আইন করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। নিয়ন্ত্রণের মধ্য দিয়ে দেশের গণমাধ্যমকে সরকারের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করতে বাধ্য করা হচ্ছে বলেও তাঁর অভিযোগ।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। ‘গণতন্ত্র হত্যায় গণমাধ্যম আইন, প্রেক্ষিত বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সভার আয়োজন করে বিএনপি।
সভার সূচনা বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বর্তমানে গণমাধ্যমকে সরকারের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করতে বাধ্য করা হচ্ছে। মামলা ও হয়রানির ভয়ে বেশির ভাগ গণমাধ্যম সেল্ফ সেন্সরশিপ আরোপ করছে। পাশাপাশি রয়েছে সাংবাদিক নির্যাতন।’
‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ধ্বংস করার জন্য ডিজিটাল সিকিউরটি আইনই যথেষ্ট’—এমন মন্তব্য করে সাংবাদিক সমাজকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান ফখরুল। তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকেরা বিভক্ত হওয়ায় কালা কানুনের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিবাদ হয়নি। অথচ মানুষ আশা করেছিল সবাই এসব আইনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হবে। স্বাধীনতার মূল চেতনা গণতন্ত্র আজ ভূলুণ্ঠিত। সাংবাদিকসহ সব শ্রেণির পেশার মানুষকে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বেগম সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজী, এমএ আজিজ, কামালউদ্দিন সবুজ, বিএফইউজে সভাপতি এম আব্দুল্লাহ, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খানসহ বিভিন্ন পর্যায়ের সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ অংশ নেন।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৯ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১১ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে