নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনে সব বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে রাস্তায় নামার ডাক দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আসুন, আমরা গণতান্ত্রিকভাবে শান্তিপূর্ণভাবে রাজপথে নেমে পড়ব। যেখান থেকে আমরা উচ্চারণ করব আর নয় ৷ এক দফা আর এক দাবি ৷ তুমি যাও। এনাফ ইজ এনাফ।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে গণসংহতি আন্দোলনের ২১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ‘ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় একদফার ভিত্তিতে গণ-অভ্যুত্থান গড়ে তুলুন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এমন আহ্বান জানান এই বিএনপি নেতা।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে বড় দল, ছোট দল, মাঝারি দল বলে কোনো কথা নাই। বিএনপি নাকি নাগরিক ঐক্য নাকি গণসংহতি আন্দোলন না গণতন্ত্র মঞ্চ এটাও কোনো বড় কথা নয়। আমাদের দেশ, আমাদের মানুষ আজকে বিপদগ্রস্ত, বিপন্ন। এ দেশের অস্তিত্ব রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের প্রত্যেকের। সেই দায়িত্ব নিয়ে আমাদের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।’
গণতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণভাবে রাজপথে নেমে পড়ার আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আসুন, আমরা গণতান্ত্রিকভাবে শান্তিপূর্ণভাবে রাজপথে নেমে পড়ব। যেখান থেকে উচ্চারিত কণ্ঠে আমরা উচ্চারণ করব আর নয় ৷ এক দফা আর এক দাবি ৷ তুমি যাও! এনাফ ইজ এনাফ। এখন দয়া করে ছেড়ে দিয়ে জনগণের একটা রাষ্ট্র, জনগণের একটা পার্লামেন্ট, জনগণের সমাজ তৈরি করবার ব্যবস্থা করে দাও। অন্যথায় পালাবার পথটা খুঁজে পাবে না। এটা আমি বারবার বলেছি। আসলে পালানোর পথও পায় না। অতীতে দেখবেন স্বৈরাচারীরা কিন্তু পালাবার পথ খুঁজে পায় নাই।’ বক্তব্যে গণসংহতি আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নেতা-কর্মীদের অভিনন্দন জানান মির্জা ফখরুল।
ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এখনই সময় এমনটা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে সেই সময় এসেছে। আমাদের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। আমি খুব আনন্দিত হই, প্রথমবারের মতো আজকে আমরা এখানে যাঁরা আছি তার বাইরেও যাঁরা আছেন আমরা সবাই এক হয়েছি একটি দাবি যে, সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। একটা নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে সেখানে নতুন নির্বাচন দিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
এই সরকার যাবে কবে? জনগণ এখন শুধু এটাই জানতে চায়। আলোচনা সভায় বক্তব্যে এমনটা উল্লেখ করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এই সরকারের গুণকীর্তন করার তো দরকার নেই। আপনি যেকোনো সাধারণ মানুষকে ডেকে নিয়ে বলেন, দেখেন এই সরকারকে সমর্থন করেন? তখন জনগণ বলবে, যাবে কবে সেটা বলেন। মানুষ আমাদের কাছে সেই প্রশ্ন করে না যে, সরকার এই এই কাজ খারাপ করল কেন। মানুষ আমাদের কাছে প্রশ্ন করে ভাই যাবে কবে?’ এখন দেশের এবং বাইরের সমস্ত শক্তি এই সরকারের বিরুদ্ধে। আওয়ামী লীগ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুদ্ধে হেরে গেছে, আওয়ামী লীগ একটা ঘৃণিত দল বলেও উষ্মা প্রকাশ করেন এই রাজনীতিক।
অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এই সরকারকে বিতাড়িত করতে হবে উল্লেখ করে জাতীয় গণফ্রন্টের সমন্বয়ক টিপু বিশ্বাস বলেন, ‘আমরা জাতীয় গণফ্রন্ট চাই এই সরকারের পদত্যাগ এবং সংসদ বাতিল। কিন্তু আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তাকে বিদায় দিতে হবে। সে হাটু গেড়ে বসবে এটা মনে করার কোনো কারণ নাই।’
এই রাষ্ট্র টিকবে কি না— এমন প্রশ্ন তুলে সর্বশেষ বক্তব্যে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘লক্ষ লক্ষ মানুষের রক্তের মধ্য দিয়ে এই রাষ্ট্রটা নির্মাণ হয়েছে, সেই রাষ্ট্র আজকে টিকে থাকবে কি না সেই রকম ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে বর্তমান শাসকেরা। আওয়ামী লীগ অবৈধ ক্ষমতাকে কুক্ষিগত রাখতে গিয়ে বাংলাদেশকে তার স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের দিক থেকে আজকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে, হুমকির মধ্যে ফেলেছে। আওয়ামী লীগ গত ১৫ বছরে আমাদের রাষ্ট্রটাকে একটা দলীয় প্রতিষ্ঠানে পরিণত করে একটা নিপীড়নের হাতিয়ার হিসেবে তৈরি করে এই জায়গায় নিয়ে এসেছে। তারা শুধু জনগণের অধিকার হরণ করেছে তাই নয়, জনগণের সম্পদ লুট করে এ দেশকে দেউলিয়ার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করে পুরো রাষ্ট্রকে তার অস্তিত্বের দিক থেকে হুমকির মধ্যে ফেলেছে।’ সরকারের পতন ও দেশকে রক্ষা করা একই বিষয়ে পরিণত হয়েছে বলে মনে করেন জোনায়েদ সাকি।
জোনায়েদ সাকির সভাপতিত্বে সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য জুলহাস নাইন বাবুর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, কল্যাণ পার্টির সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, গণফোরামের সুব্রত চৌধুরী, জাসদের নাজমুল হক প্রধান, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলে ফয়জুল হাকিম লালা, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, গণসংহতি আন্দোলনের আবুল হাসান রুবেলসহ আরও অনেকে ৷
সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনে সব বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে রাস্তায় নামার ডাক দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আসুন, আমরা গণতান্ত্রিকভাবে শান্তিপূর্ণভাবে রাজপথে নেমে পড়ব। যেখান থেকে আমরা উচ্চারণ করব আর নয় ৷ এক দফা আর এক দাবি ৷ তুমি যাও। এনাফ ইজ এনাফ।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে গণসংহতি আন্দোলনের ২১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ‘ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় একদফার ভিত্তিতে গণ-অভ্যুত্থান গড়ে তুলুন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এমন আহ্বান জানান এই বিএনপি নেতা।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে বড় দল, ছোট দল, মাঝারি দল বলে কোনো কথা নাই। বিএনপি নাকি নাগরিক ঐক্য নাকি গণসংহতি আন্দোলন না গণতন্ত্র মঞ্চ এটাও কোনো বড় কথা নয়। আমাদের দেশ, আমাদের মানুষ আজকে বিপদগ্রস্ত, বিপন্ন। এ দেশের অস্তিত্ব রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের প্রত্যেকের। সেই দায়িত্ব নিয়ে আমাদের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।’
গণতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণভাবে রাজপথে নেমে পড়ার আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আসুন, আমরা গণতান্ত্রিকভাবে শান্তিপূর্ণভাবে রাজপথে নেমে পড়ব। যেখান থেকে উচ্চারিত কণ্ঠে আমরা উচ্চারণ করব আর নয় ৷ এক দফা আর এক দাবি ৷ তুমি যাও! এনাফ ইজ এনাফ। এখন দয়া করে ছেড়ে দিয়ে জনগণের একটা রাষ্ট্র, জনগণের একটা পার্লামেন্ট, জনগণের সমাজ তৈরি করবার ব্যবস্থা করে দাও। অন্যথায় পালাবার পথটা খুঁজে পাবে না। এটা আমি বারবার বলেছি। আসলে পালানোর পথও পায় না। অতীতে দেখবেন স্বৈরাচারীরা কিন্তু পালাবার পথ খুঁজে পায় নাই।’ বক্তব্যে গণসংহতি আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নেতা-কর্মীদের অভিনন্দন জানান মির্জা ফখরুল।
ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এখনই সময় এমনটা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে সেই সময় এসেছে। আমাদের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। আমি খুব আনন্দিত হই, প্রথমবারের মতো আজকে আমরা এখানে যাঁরা আছি তার বাইরেও যাঁরা আছেন আমরা সবাই এক হয়েছি একটি দাবি যে, সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। একটা নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে সেখানে নতুন নির্বাচন দিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
এই সরকার যাবে কবে? জনগণ এখন শুধু এটাই জানতে চায়। আলোচনা সভায় বক্তব্যে এমনটা উল্লেখ করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এই সরকারের গুণকীর্তন করার তো দরকার নেই। আপনি যেকোনো সাধারণ মানুষকে ডেকে নিয়ে বলেন, দেখেন এই সরকারকে সমর্থন করেন? তখন জনগণ বলবে, যাবে কবে সেটা বলেন। মানুষ আমাদের কাছে সেই প্রশ্ন করে না যে, সরকার এই এই কাজ খারাপ করল কেন। মানুষ আমাদের কাছে প্রশ্ন করে ভাই যাবে কবে?’ এখন দেশের এবং বাইরের সমস্ত শক্তি এই সরকারের বিরুদ্ধে। আওয়ামী লীগ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুদ্ধে হেরে গেছে, আওয়ামী লীগ একটা ঘৃণিত দল বলেও উষ্মা প্রকাশ করেন এই রাজনীতিক।
অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এই সরকারকে বিতাড়িত করতে হবে উল্লেখ করে জাতীয় গণফ্রন্টের সমন্বয়ক টিপু বিশ্বাস বলেন, ‘আমরা জাতীয় গণফ্রন্ট চাই এই সরকারের পদত্যাগ এবং সংসদ বাতিল। কিন্তু আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তাকে বিদায় দিতে হবে। সে হাটু গেড়ে বসবে এটা মনে করার কোনো কারণ নাই।’
এই রাষ্ট্র টিকবে কি না— এমন প্রশ্ন তুলে সর্বশেষ বক্তব্যে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘লক্ষ লক্ষ মানুষের রক্তের মধ্য দিয়ে এই রাষ্ট্রটা নির্মাণ হয়েছে, সেই রাষ্ট্র আজকে টিকে থাকবে কি না সেই রকম ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে বর্তমান শাসকেরা। আওয়ামী লীগ অবৈধ ক্ষমতাকে কুক্ষিগত রাখতে গিয়ে বাংলাদেশকে তার স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের দিক থেকে আজকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে, হুমকির মধ্যে ফেলেছে। আওয়ামী লীগ গত ১৫ বছরে আমাদের রাষ্ট্রটাকে একটা দলীয় প্রতিষ্ঠানে পরিণত করে একটা নিপীড়নের হাতিয়ার হিসেবে তৈরি করে এই জায়গায় নিয়ে এসেছে। তারা শুধু জনগণের অধিকার হরণ করেছে তাই নয়, জনগণের সম্পদ লুট করে এ দেশকে দেউলিয়ার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করে পুরো রাষ্ট্রকে তার অস্তিত্বের দিক থেকে হুমকির মধ্যে ফেলেছে।’ সরকারের পতন ও দেশকে রক্ষা করা একই বিষয়ে পরিণত হয়েছে বলে মনে করেন জোনায়েদ সাকি।
জোনায়েদ সাকির সভাপতিত্বে সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য জুলহাস নাইন বাবুর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, কল্যাণ পার্টির সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, গণফোরামের সুব্রত চৌধুরী, জাসদের নাজমুল হক প্রধান, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলে ফয়জুল হাকিম লালা, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, গণসংহতি আন্দোলনের আবুল হাসান রুবেলসহ আরও অনেকে ৷
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৪ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৬ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগে