নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, চলমান আন্দোলন থেকে দৃষ্টি সরাতে সরকার জঙ্গি অভিযানের নামে ‘নাটক’ করছে। আজ রোববার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ পুত্র আরাফাত রহমান কোকোর ৫৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করা হয়।
এর আগে গত শনিবার ভোরে মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে একটি বাড়িতে অভিযান চালান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। সেখান থেকে নারীসহ ১০ জনকে আটক করা হয়।
ওই অভিযানের প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যখন আন্দোলন উঠতে থাকে, তখন জঙ্গি নাটক শুরু হয়। এখন জঙ্গির কথা বলে মানুষের দৃষ্টি সরিয়ে নেবে, পশ্চিমা বিশ্বকে জুজুর ভয় দেখাবে—এই যে দেখো, বাংলাদেশে আমরা যদি না থাকি, তাহলে জঙ্গি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। এভাবে নাটক করতে করতে তারা এই জায়গায় এসে পৌঁছেছে।’
সভায় শুধু রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে আরাফাত রহমান কোকোকে করুণ মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে এবং বিএনপি চেয়ারপারসনকে সঠিক চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন ফখরুল। তিনি বলেন, আরাফাত রহমান কোকোর শেষ সময়টা ভালো যায়নি। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে তাঁকে করুণ মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে। সঠিক চিকিৎসা তিনি পাননি। বলা যেতে পারে, বিনা চিকিৎসায় তিনি মারা গেছেন। তিনি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না, খেলাধুলা নিয়ে থাকতেন। একটি মাত্র অপরাধ ছিল যে, তিনি খালেদা জিয়ার ছেলে, জিয়াউর রহমানের ছেলে।
ক্ষমতাসীনেরা প্রতিমুহূর্তে খালেদা জিয়ার মৃত্যু কামনা করে—এমন অভিযোগ করে ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া আজ অত্যন্ত অসুস্থ। পৃথিবীর যেকোনো সভ্য দেশ হলে সরকার নিজে উদ্যোগী হয়ে তাঁর উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করত। কারণ চিকিৎসকেরা বারবার করে বলছেন, তাঁর এখন যে চিকিৎসাটা, তা আর এখানে সম্ভব নয়। উন্নত দেশে, উন্নত চিকিৎসাকেন্দ্রে, যেখানে সেই চিকিৎসা আছে, সেখানে নিয়ে যেতে হবে। এরা (সরকার) এমন একটা জায়গায় চলে গেছে, নিজেদের প্রতিহিংসার জায়গায়, ওরা প্রতি মুহূর্তে মনে করে যে, বেগম জিয়া চলে যাক, পৃথিবী ছেড়ে চলে যাক। এ রকম একটা চিন্তা-ভাবনা নিয়ে আছে।
এ সময় দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আপনারা নিশ্চিত থাকেন, পরিবর্তন আসছে। পরিবর্তন হবে, সত্যের জয় হবে, সুন্দরের জয় হবে, গণতন্ত্রের জয় হবে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, চলমান আন্দোলন থেকে দৃষ্টি সরাতে সরকার জঙ্গি অভিযানের নামে ‘নাটক’ করছে। আজ রোববার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ পুত্র আরাফাত রহমান কোকোর ৫৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করা হয়।
এর আগে গত শনিবার ভোরে মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে একটি বাড়িতে অভিযান চালান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। সেখান থেকে নারীসহ ১০ জনকে আটক করা হয়।
ওই অভিযানের প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যখন আন্দোলন উঠতে থাকে, তখন জঙ্গি নাটক শুরু হয়। এখন জঙ্গির কথা বলে মানুষের দৃষ্টি সরিয়ে নেবে, পশ্চিমা বিশ্বকে জুজুর ভয় দেখাবে—এই যে দেখো, বাংলাদেশে আমরা যদি না থাকি, তাহলে জঙ্গি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। এভাবে নাটক করতে করতে তারা এই জায়গায় এসে পৌঁছেছে।’
সভায় শুধু রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে আরাফাত রহমান কোকোকে করুণ মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে এবং বিএনপি চেয়ারপারসনকে সঠিক চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন ফখরুল। তিনি বলেন, আরাফাত রহমান কোকোর শেষ সময়টা ভালো যায়নি। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে তাঁকে করুণ মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে। সঠিক চিকিৎসা তিনি পাননি। বলা যেতে পারে, বিনা চিকিৎসায় তিনি মারা গেছেন। তিনি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না, খেলাধুলা নিয়ে থাকতেন। একটি মাত্র অপরাধ ছিল যে, তিনি খালেদা জিয়ার ছেলে, জিয়াউর রহমানের ছেলে।
ক্ষমতাসীনেরা প্রতিমুহূর্তে খালেদা জিয়ার মৃত্যু কামনা করে—এমন অভিযোগ করে ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া আজ অত্যন্ত অসুস্থ। পৃথিবীর যেকোনো সভ্য দেশ হলে সরকার নিজে উদ্যোগী হয়ে তাঁর উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করত। কারণ চিকিৎসকেরা বারবার করে বলছেন, তাঁর এখন যে চিকিৎসাটা, তা আর এখানে সম্ভব নয়। উন্নত দেশে, উন্নত চিকিৎসাকেন্দ্রে, যেখানে সেই চিকিৎসা আছে, সেখানে নিয়ে যেতে হবে। এরা (সরকার) এমন একটা জায়গায় চলে গেছে, নিজেদের প্রতিহিংসার জায়গায়, ওরা প্রতি মুহূর্তে মনে করে যে, বেগম জিয়া চলে যাক, পৃথিবী ছেড়ে চলে যাক। এ রকম একটা চিন্তা-ভাবনা নিয়ে আছে।
এ সময় দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আপনারা নিশ্চিত থাকেন, পরিবর্তন আসছে। পরিবর্তন হবে, সত্যের জয় হবে, সুন্দরের জয় হবে, গণতন্ত্রের জয় হবে।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৭ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
৯ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে