নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই-আগস্টে সংগঠিত গণ-অভ্যুত্থানে দেশের সাধারণ ছাত্র-জনতার যে আকাঙ্ক্ষা ছিল সরকারের কার্যক্রমে তার বিপরীত ভাবনার প্রতিফলন দেখা গেলে রুখে দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। একই সঙ্গে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মধ্যে দিয়ে উৎখাত হওয়া গণহত্যাকারীদের একাধিক ট্রাইব্যুনালে দ্রুততম সময়ে বিচার, সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল এবং সীমান্ত হত্যা বন্ধে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগে ছাত্র ইউনিয়ন আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে এ হুঁশিয়ারি এবং দাবি জানান সংগঠনের সভাপতি রাগীব নাঈম। এ সময় গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের সংখ্যা নির্ধারণ, আহত ও শহীদ পরিবারদের ক্ষতিপূরণ এবং দ্রুত পুনর্বাসনের দাবিও জানান তিনি।
সমাবেশে রাগীব নাঈম বলেন, ‘হাজারো ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে যে সরকার গঠিত হয়েছে, গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিট ধারণকারী হিসেবে আমরা যেমন সেই সরকারের প্রতি সহযোগিতার উদ্দেশ্যে এক হাত বাড়িয়ে রেখেছি, তেমনি আমাদের দুচোখ সচেতন দৃষ্টি অব্যাহত রেখেছে। গণআকাঙ্ক্ষাকে বিপরীত ভাবনার প্রতিফলন অন্তর্বর্তী সরকারের মাঝে দেখলে আমরা চুপ করে থাকব না।’ এ সময় তিনি শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের দেশে ফিরিয়ে এনে দ্রুততম সময়ের মধ্যে গণহত্যার বিচার দাবি করেন।
তিনি আরও বলেন, ‘১৫ বছরে হাসিনা যেসব অস্ত্র ব্যবহার করে এ দেশের মানুষের কণ্ঠরোধ করেছে, তার অন্যতম সাইবার নিরাপত্তা আইন। স্বৈরাচারের অস্ত্র সংশোধন না করে তা ছুড়ে ফেলতে হবে, বাতিল করতে হবে।’
সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক তামজিদ হায়দার চঞ্চল বলেন, ‘স্বৈরাচারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতি ছুড়ে ফেলে সমান সুযোগ, অধিকার ও অংশীদারত্বের ভিত্তিতে পররাষ্ট্রনীতি প্রণয়ন করতে হবে। বর্তমান সরকারকে দেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কঠোর হতে হবে। সীমান্ত হত্যা বন্ধে সর্বোচ্চ উদ্যোগ নিতে হবে।’
সহসভাপতি শিমুল কুম্ভকার বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে আহত কেউ নিজের সন্তান কিংবা স্ত্রীর গয়না বিক্রি করে চিকিৎসা করতে বাধ্য হচ্ছে, এমন ঘটনা আর একটিও আমরা দেখতে চাই না।’
সংগঠনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি মেঘমল্লার বসু বলেন, ‘একদিকে আমরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের আলাপ শুনতে পাই, আবার অন্যদিকে তারাই দেশের বিভিন্ন স্থানে একের পর এক সভা করে চলেছেন।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন—বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা মহানগর সংসদের সভাপতি ফয়সাল মাহমুদ, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সহসভাপতি অন্তু অরিন্দম প্রমুখ।
জুলাই-আগস্টে সংগঠিত গণ-অভ্যুত্থানে দেশের সাধারণ ছাত্র-জনতার যে আকাঙ্ক্ষা ছিল সরকারের কার্যক্রমে তার বিপরীত ভাবনার প্রতিফলন দেখা গেলে রুখে দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। একই সঙ্গে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মধ্যে দিয়ে উৎখাত হওয়া গণহত্যাকারীদের একাধিক ট্রাইব্যুনালে দ্রুততম সময়ে বিচার, সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল এবং সীমান্ত হত্যা বন্ধে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগে ছাত্র ইউনিয়ন আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে এ হুঁশিয়ারি এবং দাবি জানান সংগঠনের সভাপতি রাগীব নাঈম। এ সময় গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের সংখ্যা নির্ধারণ, আহত ও শহীদ পরিবারদের ক্ষতিপূরণ এবং দ্রুত পুনর্বাসনের দাবিও জানান তিনি।
সমাবেশে রাগীব নাঈম বলেন, ‘হাজারো ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে যে সরকার গঠিত হয়েছে, গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিট ধারণকারী হিসেবে আমরা যেমন সেই সরকারের প্রতি সহযোগিতার উদ্দেশ্যে এক হাত বাড়িয়ে রেখেছি, তেমনি আমাদের দুচোখ সচেতন দৃষ্টি অব্যাহত রেখেছে। গণআকাঙ্ক্ষাকে বিপরীত ভাবনার প্রতিফলন অন্তর্বর্তী সরকারের মাঝে দেখলে আমরা চুপ করে থাকব না।’ এ সময় তিনি শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের দেশে ফিরিয়ে এনে দ্রুততম সময়ের মধ্যে গণহত্যার বিচার দাবি করেন।
তিনি আরও বলেন, ‘১৫ বছরে হাসিনা যেসব অস্ত্র ব্যবহার করে এ দেশের মানুষের কণ্ঠরোধ করেছে, তার অন্যতম সাইবার নিরাপত্তা আইন। স্বৈরাচারের অস্ত্র সংশোধন না করে তা ছুড়ে ফেলতে হবে, বাতিল করতে হবে।’
সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক তামজিদ হায়দার চঞ্চল বলেন, ‘স্বৈরাচারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতি ছুড়ে ফেলে সমান সুযোগ, অধিকার ও অংশীদারত্বের ভিত্তিতে পররাষ্ট্রনীতি প্রণয়ন করতে হবে। বর্তমান সরকারকে দেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে কঠোর হতে হবে। সীমান্ত হত্যা বন্ধে সর্বোচ্চ উদ্যোগ নিতে হবে।’
সহসভাপতি শিমুল কুম্ভকার বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে আহত কেউ নিজের সন্তান কিংবা স্ত্রীর গয়না বিক্রি করে চিকিৎসা করতে বাধ্য হচ্ছে, এমন ঘটনা আর একটিও আমরা দেখতে চাই না।’
সংগঠনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি মেঘমল্লার বসু বলেন, ‘একদিকে আমরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের আলাপ শুনতে পাই, আবার অন্যদিকে তারাই দেশের বিভিন্ন স্থানে একের পর এক সভা করে চলেছেন।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন—বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা মহানগর সংসদের সভাপতি ফয়সাল মাহমুদ, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সহসভাপতি অন্তু অরিন্দম প্রমুখ।
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১৬ ঘণ্টা আগেনাছিম বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষেই আমরা যদি ভুল করে থাকি, অথবা অন্যায় করে থাকি, সেই অন্যায়ের জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইতে আমাদের কোনো আপত্তি অথবা আমরা ক্ষমা চাইব না—এ ধরনের গোঁড়ামি আমাদের ভেতরে কাজ করে না। এ ধরনের দল, এই মানসিকতার দল আওয়ামী লীগ নয়...
১৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দলে চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানস্থলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর...
১৯ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওনা করেন তিনি। পরে বিকেল ৪টার আগেই সেখানে পৌঁছান তিনি...
২০ ঘণ্টা আগে