জবি প্রতিনিধি
স্বাধীনতার ৭০ বছর পরও বাংলাদেশে স্বাধীনতাবিরোধী কুচক্রীমহলের নির্দেশনায় দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চলছে। বর্তমান সময়ে বিএনপির কুচক্রীতে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের ফলে দ্রব্যমূল্যের যে ঊর্ধ্বগতি তা নিয়ে রাজনীতি করার অপচেষ্টা করছে এই কুচক্রীমহল। এই কুচক্রীমহলকে সংঘবদ্ধভাবে রুখে দিতে হবে।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আয়োজনে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান বক্তার বক্তব্যে এসব কথা বলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম।
আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ইব্রাহিম ফরাজীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসাইনের সঞ্চালনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম বলেন, ‘৭ মার্চের ভাষণ বিশ্বের কোনো কিছুর সঙ্গে তুলনা করা যায় না। কারণ এটি এমন এক ভাষণ যার মধ্য দিয়েই বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতিকে অর্থনৈতিক মুক্তি, রাজনৈতিক মুক্তির সূচনা করেছিলেন। এরপর বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে ঘাতকদের দালালেরা আমাদের এই দেশকে নব্য পাকিস্তান বানাতে চেয়েছিল। কিন্তু তারা সফল হয়নি। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা আজ অর্থনৈতিক মুক্তি ও রাজনৈতিক মুক্তির চরম শিখরে পৌঁছেছি। তার এই সফলতাকে নষ্ট করার জন্য এখনো একদল কুচক্রীমহল ষড়যন্ত্রের জাল পেতে আছে। তাদের প্রতিহত করার দায়িত্ব বঙ্গবন্ধুর আদর্শের ছাত্রলীগকেই নিতে হবে।’
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে আমাদের বুকে ধারণ করতে হবে। এ ভাষণটি কি অপূর্ব কি অকল্পনীয়! তা আমরা লক্ষ্য করলেই দেখতে পাই। ওই ভাষণে বঙ্গবন্ধু যে কৌশলের আশ্রয় নিয়েছিলেন। তিনি সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা না দিয়ে পরোক্ষভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। বঙ্গবন্ধুকে যেন কেউ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে অভিহিত করতে না পারে সে দিকে তার সজাগ দৃষ্টি ছিল।’
জাহাঙ্গীর কবির নানক ছাত্র সমাজের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘একটি কুচক্রীমহল দেশকে যেভাবে অস্থিতিশীল করে তোলার অপচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে তোমাদের সেদিকে তীক্ষ্ণ নজর রাখতে হবে এবং তাদের সকল ষড়যন্ত্রকে রুখে দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরও শক্তিশালী করতে হবে।’
এ সময় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আইন সম্পাদক অ্যাড নজিবুল্লাহ হিরু, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম বাবু এমপি। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য।
স্বাধীনতার ৭০ বছর পরও বাংলাদেশে স্বাধীনতাবিরোধী কুচক্রীমহলের নির্দেশনায় দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চলছে। বর্তমান সময়ে বিএনপির কুচক্রীতে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের ফলে দ্রব্যমূল্যের যে ঊর্ধ্বগতি তা নিয়ে রাজনীতি করার অপচেষ্টা করছে এই কুচক্রীমহল। এই কুচক্রীমহলকে সংঘবদ্ধভাবে রুখে দিতে হবে।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আয়োজনে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান বক্তার বক্তব্যে এসব কথা বলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম।
আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ইব্রাহিম ফরাজীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসাইনের সঞ্চালনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম বলেন, ‘৭ মার্চের ভাষণ বিশ্বের কোনো কিছুর সঙ্গে তুলনা করা যায় না। কারণ এটি এমন এক ভাষণ যার মধ্য দিয়েই বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতিকে অর্থনৈতিক মুক্তি, রাজনৈতিক মুক্তির সূচনা করেছিলেন। এরপর বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে ঘাতকদের দালালেরা আমাদের এই দেশকে নব্য পাকিস্তান বানাতে চেয়েছিল। কিন্তু তারা সফল হয়নি। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা আজ অর্থনৈতিক মুক্তি ও রাজনৈতিক মুক্তির চরম শিখরে পৌঁছেছি। তার এই সফলতাকে নষ্ট করার জন্য এখনো একদল কুচক্রীমহল ষড়যন্ত্রের জাল পেতে আছে। তাদের প্রতিহত করার দায়িত্ব বঙ্গবন্ধুর আদর্শের ছাত্রলীগকেই নিতে হবে।’
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে আমাদের বুকে ধারণ করতে হবে। এ ভাষণটি কি অপূর্ব কি অকল্পনীয়! তা আমরা লক্ষ্য করলেই দেখতে পাই। ওই ভাষণে বঙ্গবন্ধু যে কৌশলের আশ্রয় নিয়েছিলেন। তিনি সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা না দিয়ে পরোক্ষভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। বঙ্গবন্ধুকে যেন কেউ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে অভিহিত করতে না পারে সে দিকে তার সজাগ দৃষ্টি ছিল।’
জাহাঙ্গীর কবির নানক ছাত্র সমাজের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘একটি কুচক্রীমহল দেশকে যেভাবে অস্থিতিশীল করে তোলার অপচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে তোমাদের সেদিকে তীক্ষ্ণ নজর রাখতে হবে এবং তাদের সকল ষড়যন্ত্রকে রুখে দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরও শক্তিশালী করতে হবে।’
এ সময় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আইন সম্পাদক অ্যাড নজিবুল্লাহ হিরু, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম বাবু এমপি। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৯ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১১ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে