অনলাইন ডেস্ক
চাঁদ পর্যবেক্ষণ করতে মহাকাশযান পাঠিয়েছে পূর্ব এশিয়ার দেশে জাপান। আজ বৃহস্পতিবার নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি এইচ-২এ রকেটে করে ওই মহাকাশযান পাঠায় দেশটি। তবে এই মহাকাশযানের চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করতে দীর্ঘ সময় লাগবে। মহাকাশযানটি চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণে সক্ষম হলে পঞ্চম দেশ হিসেবে জাপান চাঁদের মাটিতে অবতরণ করবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাপান অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি (জাক্সা) দক্ষিণ জাপানের তেনেগাশিমা স্পেস সেন্টার থেকে স্মার্ট ল্যান্ডার ফর ইনভেস্টিগেটিং মুন (স্লিম) নামের ওই মহাকাশযানটিকে উৎক্ষেপণ করা হয়। গত মাসে মহাকাশযানটি উৎক্ষেপণ করার কথা থাকলেও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে তিনবার এর যাত্রা বাতিল করা হয়। অবশেষে সব বাধা কাটিয়ে মহাকাশযানটি উৎক্ষেপণ করল জাপান।
জাপান এই মহাকাশ মিশনের নাম দিয়েছে ‘মুন স্নাইপার’। জাপানি বিজ্ঞানীরা বলছেন, তাদের মহাকাশযান চন্দ্রপৃষ্ঠে তাদের বাছাইকৃত বিন্দুর ১০০ মিটারের মধ্যেই অবতরণ করবে। জাপানের এই মিশনে ব্যয় হয়েছে ১০ কোটি ডলার। বিজ্ঞানীদের হিসাব অনুসারে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি নাগাদ মহাকাশযানটি চাঁদে নামার চেষ্টা শুরু করবে। জাপানিরা এই মিশনকে বলছেন জ্বালানি সাশ্রয়ী।
জাক্সার প্রধান হিরোশি ইয়ামাকাওয়া এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘স্লিম মহাকাশযানের বড় লক্ষ্য হলো উচ্চ মাত্রার নির্ভুল অবস্থানে অবতরণ। আরও স্পষ্ট করতে বলতে গেলে, আমরা যেখানে চাই ঠিক সেখানেই অবতরণ সম্ভব এই মহাকাশযানের পক্ষে।’
জাপানের এই উৎক্ষেপণের মাত্র দুই সপ্তাহ আগে বিশ্বের চতুর্থ দেশ হিসেবে চাঁদের পিঠে নামে ভারত। দেশটির চন্দ্রযান-৩ মিশনের সাহায্যে বিক্রম নামে একটি রোভার চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে গিয়ে বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ চালিয়ে ছবি তুলে পাঠিয়েছে। তার আগে রাশিয়ার লুনা-২৫ মহাকাশযানের ল্যান্ডার চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করতে গিয়ে বিধ্বস্ত হয়। এর আগে, গত বছরও জাপান দুই দফায় চাঁদে মহাকাশযান পাঠাতে গিয়ে ব্যর্থ হয়। সে বছরের নভেম্বরে ‘ওমোতেনাশি’ মহাকাশযানের সঙ্গে জাপানি মহাকাশ গবেষণা সংস্থার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তারও আগে, সে বছরের এপ্রিল মাসে দেশটির বেসরকারি উদ্যোগ আই-স্পেসের পাঠানো মহাকাশযান চাঁদের পিঠে নামতে গিয়ে বিধ্বস্ত হয়।
চাঁদ পর্যবেক্ষণ করতে মহাকাশযান পাঠিয়েছে পূর্ব এশিয়ার দেশে জাপান। আজ বৃহস্পতিবার নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি এইচ-২এ রকেটে করে ওই মহাকাশযান পাঠায় দেশটি। তবে এই মহাকাশযানের চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করতে দীর্ঘ সময় লাগবে। মহাকাশযানটি চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণে সক্ষম হলে পঞ্চম দেশ হিসেবে জাপান চাঁদের মাটিতে অবতরণ করবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাপান অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি (জাক্সা) দক্ষিণ জাপানের তেনেগাশিমা স্পেস সেন্টার থেকে স্মার্ট ল্যান্ডার ফর ইনভেস্টিগেটিং মুন (স্লিম) নামের ওই মহাকাশযানটিকে উৎক্ষেপণ করা হয়। গত মাসে মহাকাশযানটি উৎক্ষেপণ করার কথা থাকলেও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে তিনবার এর যাত্রা বাতিল করা হয়। অবশেষে সব বাধা কাটিয়ে মহাকাশযানটি উৎক্ষেপণ করল জাপান।
জাপান এই মহাকাশ মিশনের নাম দিয়েছে ‘মুন স্নাইপার’। জাপানি বিজ্ঞানীরা বলছেন, তাদের মহাকাশযান চন্দ্রপৃষ্ঠে তাদের বাছাইকৃত বিন্দুর ১০০ মিটারের মধ্যেই অবতরণ করবে। জাপানের এই মিশনে ব্যয় হয়েছে ১০ কোটি ডলার। বিজ্ঞানীদের হিসাব অনুসারে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি নাগাদ মহাকাশযানটি চাঁদে নামার চেষ্টা শুরু করবে। জাপানিরা এই মিশনকে বলছেন জ্বালানি সাশ্রয়ী।
জাক্সার প্রধান হিরোশি ইয়ামাকাওয়া এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘স্লিম মহাকাশযানের বড় লক্ষ্য হলো উচ্চ মাত্রার নির্ভুল অবস্থানে অবতরণ। আরও স্পষ্ট করতে বলতে গেলে, আমরা যেখানে চাই ঠিক সেখানেই অবতরণ সম্ভব এই মহাকাশযানের পক্ষে।’
জাপানের এই উৎক্ষেপণের মাত্র দুই সপ্তাহ আগে বিশ্বের চতুর্থ দেশ হিসেবে চাঁদের পিঠে নামে ভারত। দেশটির চন্দ্রযান-৩ মিশনের সাহায্যে বিক্রম নামে একটি রোভার চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে গিয়ে বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ চালিয়ে ছবি তুলে পাঠিয়েছে। তার আগে রাশিয়ার লুনা-২৫ মহাকাশযানের ল্যান্ডার চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করতে গিয়ে বিধ্বস্ত হয়। এর আগে, গত বছরও জাপান দুই দফায় চাঁদে মহাকাশযান পাঠাতে গিয়ে ব্যর্থ হয়। সে বছরের নভেম্বরে ‘ওমোতেনাশি’ মহাকাশযানের সঙ্গে জাপানি মহাকাশ গবেষণা সংস্থার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তারও আগে, সে বছরের এপ্রিল মাসে দেশটির বেসরকারি উদ্যোগ আই-স্পেসের পাঠানো মহাকাশযান চাঁদের পিঠে নামতে গিয়ে বিধ্বস্ত হয়।
প্রথমবারের মতো মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি বা আকাশগঙ্গা ছায়াপথের বাইরে একটি নক্ষত্রের মৃত্যুর মুহূর্তের ছবি তুলতে সক্ষম হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ছবিতে সুপারনোভা বিস্ফোরণের আগের পরিস্থিতি তুলে ধরেছে। ছবিতে নক্ষত্রটিকে অদ্ভুত ডিম আকারের কোকুনের (রেশমগুটি) মতো দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগেআমাদের অনেকেরই অফিসে কাজ করতে গিয়ে দীর্ঘসময় বসে থাকতে হয়। আর দিনের একটা বড় সময় বসে থাকাটা বাড়ায় হৃৎপিণ্ডের রোগের ঝুঁকি। এমনকি অবসর সময়ে শরীরচর্চা করেও এই ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রেহাই মিলবে না। এসব তথ্য উঠে এসেছে নতুন এক গবেষণায়।
৩ দিন আগেবিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
৯ দিন আগেটয়লেটে ফোন নিয়ে যাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকেরই। এমনও হতে আপনি হয়তো টয়লেটে বসেই মোবাইলে লেখাটি পড়ছেন। শৌচাগারে যে কাজটি ৩ মিনিটে করা সম্ভব সেটি কিছু পড়া, স্ক্রল এবং পোস্ট করে অন্তত ১৫ মিনিট পার করে দিচ্ছেন অনায়াসে। আপাতদৃষ্টিতে এটি সময় কাটানোর নির্দোষ উপায় মনে হলেও চিকিৎসকেরা বলছেন, এটি আপনার স্বাস্থ্যের
৯ দিন আগে