অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: ২০১৯ সালের শেষ নাগাদ থেকে পৃথিবী দাপিয়ে বেড়াচ্ছে নতুন করোনাভাইরাস। এরই মধ্যে ৩৯ লাখের বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে। প্রতিনিয়ত রূপ বদলানোর কারণে দেড় বছর পরও সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আসছে না।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই ধরনের করোনাভাইরাস মহামারির ঘটনা এটিই প্রথম নয়। ২০ হাজার বছর আগেও করোনাভাইরাসের আরেকটি মহামারি দেখেছিল বিশ্ব। তখন পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে ওই মহামারির আঘাতে বহু মানুষের মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে। যুক্তরাষ্ট্র এবং অস্ট্রেলিয়ার একদল গবেষক এই দাবি করেছেন। গত বৃহস্পতিবার বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী কারেন্ট বায়োলজিতে গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বের ২৬টি ভিন্ন জনগোষ্ঠীর আড়াই হাজারের বেশি মানুষের জিনোম বিশ্লেষণ করেছেন গবেষকরা। তাঁরা মূলত করোনাভাইরাসের সঙ্গে মানব জিনোমের শুরুর দিকের মিথস্ক্রিয়া বুঝতে চাইছিলেন। দেখা গেছে, করোনাভাইরাস পূর্ব এশিয়ার আধুনিক মানুষের ডিএনএতে জিনগত ছাপ ফেলেছে।
গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান লেখক ইয়াসিন সৌলমি বলেন, যে জিনোমগুলো গবেষণা করা হয়েছে তাতে রয়েছে কয়েক হাজার বছরের মানুষের বিবর্তনের তথ্য। সেসব তথ্যই আমরা সম্প্রতি উদ্ধার করতে পেরেছি।
ভাইরাসগুলো নিজেরাই অনুলিপি তৈরি করতে পারে না। তবে অনুলিপি তৈরি করার জন্য তাদের নিজস্ব সক্ষমতা নেই। ইয়াসিন সৌলমি বলেন, ভাইরাসগুলো অনুলিপি তৈরির জন্য হোস্টের (পোষক) ওপর নির্ভর করে। এ কারণেই তারা একটি পোষক দেহকে আক্রমণ করে এবং এরপর তারা পোষকের কোষের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। আর এই হাইজ্যাক করার ছাপই থেকে যায় মানুষের জিনে। যা থেকে বোঝা যায় মানুষের পূর্বপুরুষরাও করোনার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিয়েছিল।
গবেষকেরা বলছেন, চীন, জাপান, ভিয়েতনামের পাঁচটি ভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে কিছু জিনগত নিদর্শন পাওয়া গেছে। যেগুলো একটি করোনাভাইরাসের সঙ্গে সম্পর্কিত। সৌলমি বলেন, বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলেও তখন এই মহামারি ছড়িয়ে পড়ে থাকতে পারে। তবে অন্যান্য অঞ্চলের তথ্য সংগ্রহ করা যায়নি। তাই এটি এখনই নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
সৌলমি বলেন, এই জনগোষ্ঠীর মধ্যে একটি দলের মধ্যে করোনার উপকারী মিউটেশন (রূপান্তর) হয়েছিল। যেটি তখনকার মানুষকে করোনা থেকে রক্ষা করেছিল।
তবে আদিম মানুষেরা কীভাবে এই মহামারির বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল তা জানতে পারেননি বিজ্ঞানীরা। কারণ এটি বর্তমানের কোভিড-১৯–এর মতো খুব দ্রুত সংক্রমণ ছড়াত কি–না সেটি এখনো স্পষ্ট নয়।
ঢাকা: ২০১৯ সালের শেষ নাগাদ থেকে পৃথিবী দাপিয়ে বেড়াচ্ছে নতুন করোনাভাইরাস। এরই মধ্যে ৩৯ লাখের বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে। প্রতিনিয়ত রূপ বদলানোর কারণে দেড় বছর পরও সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আসছে না।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই ধরনের করোনাভাইরাস মহামারির ঘটনা এটিই প্রথম নয়। ২০ হাজার বছর আগেও করোনাভাইরাসের আরেকটি মহামারি দেখেছিল বিশ্ব। তখন পূর্ব এশিয়া অঞ্চলে ওই মহামারির আঘাতে বহু মানুষের মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে। যুক্তরাষ্ট্র এবং অস্ট্রেলিয়ার একদল গবেষক এই দাবি করেছেন। গত বৃহস্পতিবার বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী কারেন্ট বায়োলজিতে গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বের ২৬টি ভিন্ন জনগোষ্ঠীর আড়াই হাজারের বেশি মানুষের জিনোম বিশ্লেষণ করেছেন গবেষকরা। তাঁরা মূলত করোনাভাইরাসের সঙ্গে মানব জিনোমের শুরুর দিকের মিথস্ক্রিয়া বুঝতে চাইছিলেন। দেখা গেছে, করোনাভাইরাস পূর্ব এশিয়ার আধুনিক মানুষের ডিএনএতে জিনগত ছাপ ফেলেছে।
গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান লেখক ইয়াসিন সৌলমি বলেন, যে জিনোমগুলো গবেষণা করা হয়েছে তাতে রয়েছে কয়েক হাজার বছরের মানুষের বিবর্তনের তথ্য। সেসব তথ্যই আমরা সম্প্রতি উদ্ধার করতে পেরেছি।
ভাইরাসগুলো নিজেরাই অনুলিপি তৈরি করতে পারে না। তবে অনুলিপি তৈরি করার জন্য তাদের নিজস্ব সক্ষমতা নেই। ইয়াসিন সৌলমি বলেন, ভাইরাসগুলো অনুলিপি তৈরির জন্য হোস্টের (পোষক) ওপর নির্ভর করে। এ কারণেই তারা একটি পোষক দেহকে আক্রমণ করে এবং এরপর তারা পোষকের কোষের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। আর এই হাইজ্যাক করার ছাপই থেকে যায় মানুষের জিনে। যা থেকে বোঝা যায় মানুষের পূর্বপুরুষরাও করোনার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিয়েছিল।
গবেষকেরা বলছেন, চীন, জাপান, ভিয়েতনামের পাঁচটি ভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে কিছু জিনগত নিদর্শন পাওয়া গেছে। যেগুলো একটি করোনাভাইরাসের সঙ্গে সম্পর্কিত। সৌলমি বলেন, বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলেও তখন এই মহামারি ছড়িয়ে পড়ে থাকতে পারে। তবে অন্যান্য অঞ্চলের তথ্য সংগ্রহ করা যায়নি। তাই এটি এখনই নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
সৌলমি বলেন, এই জনগোষ্ঠীর মধ্যে একটি দলের মধ্যে করোনার উপকারী মিউটেশন (রূপান্তর) হয়েছিল। যেটি তখনকার মানুষকে করোনা থেকে রক্ষা করেছিল।
তবে আদিম মানুষেরা কীভাবে এই মহামারির বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল তা জানতে পারেননি বিজ্ঞানীরা। কারণ এটি বর্তমানের কোভিড-১৯–এর মতো খুব দ্রুত সংক্রমণ ছড়াত কি–না সেটি এখনো স্পষ্ট নয়।
সেলিব্রিটি শেফ বা ইতালি নানিরা যা কখনোই কল্পনা করতে পারেননি তাই তৈরি করে দেখালেন যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকেরা। বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা স্প্যাগেটি তৈরি করলেন তাঁরা। গবেষকেরা এমন এক স্টার্চ ন্যানোফাইবারের তৈরি স্প্যাগেটি তৈরি করেছে, যা মাত্র ৩৭২ ন্যানোমিটার চওড়া। চুলের চেয়ে ২০০ গুণ পাত
১১ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি বা আকাশগঙ্গা ছায়াপথের বাইরে একটি নক্ষত্রের মৃত্যুর মুহূর্তের ছবি তুলতে সক্ষম হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ছবিতে সুপারনোভা বিস্ফোরণের আগের পরিস্থিতি তুলে ধরেছে। ছবিতে নক্ষত্রটিকে অদ্ভুত ডিম আকারের কোকুনের (রেশমগুটি) মতো দেখা যায়।
১৩ ঘণ্টা আগেআমাদের অনেকেরই অফিসে কাজ করতে গিয়ে দীর্ঘসময় বসে থাকতে হয়। আর দিনের একটা বড় সময় বসে থাকাটা বাড়ায় হৃৎপিণ্ডের রোগের ঝুঁকি। এমনকি অবসর সময়ে শরীরচর্চা করেও এই ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রেহাই মিলবে না। এসব তথ্য উঠে এসেছে নতুন এক গবেষণায়।
৩ দিন আগেবিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
৯ দিন আগে