২০২০ সালে পৃথিবীতে করোনা মহামারি দেখা দেওয়ার পর অনেকেই মুখে মাস্ক পরতে শুরু করেছিলেন। তবে যাঁরা নিজেদের সুন্দর মনে করেন, তাঁদের মাস্ক পরায় আগ্রহ কম। সম্প্রতি এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
ফ্রন্টিয়ার্স অব সাইকোলজি জার্নালের বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনপিআর জানিয়েছে, ১ হাজার ৩০ জন মানুষের ওপর জরিপ চালিয়ে গবেষকেরা এ সিদ্ধান্তে পৌঁছান। গবেষকেরা জরিপে অংশগ্রহণকারীদের জিজ্ঞাসা করেছিলেন, তাঁরা নিজেদের কতটা আকর্ষণীয় বা সুন্দর মনে করেন, তাঁরা মাস্ক পরতে আগ্রহী কি না, কোনো নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে যেমন চাকরির ইন্টারভিউয়ের সময় কিংবা রাস্তায় কুকুর নিয়ে হাঁটার সময় তাঁরা মাস্ক পরতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন কি না।
এসব প্রশ্নের উত্তর বিশ্লেষণ করে গবেষকেরা জানতে পেরেছেন, যারা নিজেদের দেখতে সুন্দর ও আকর্ষণীয় মনে করেন, তাঁরা মাস্ক পরতে চান না। তাঁরা মনে করেন, মাস্ক পরলে তাঁদের কম সুন্দর দেখাবে। অন্যদিকে যারা নিজেদের কম আকর্ষণীয় ও কম সুন্দর মনে করেন, তারা মাস্ক পরতে বেশি আগ্রহী।
এনপিআর জানিয়েছে, এ বছরের জানুয়ারির শেষের দিকে ফ্রন্টিয়ার্স অব সাইকোলজি জার্নালে এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়। ওই জার্নালের গবেষণা প্রবন্ধে বলা হয়েছে, নিজেদের দেখতে সুন্দর মনে করা গোষ্ঠী বলেছেন, তাঁরা চাকরির ইন্টারভিউয়ের সময়েও মাস্ক পরতে চান না। অন্যদিকে নিজেদের কম সুন্দর মনে করা গোষ্ঠী বলেছেন, তাঁরা বিশেষ পরিস্থিতিতে (ইন্টারভিউয়ের সময়) মাস্ক পরতে চান।
কোরিয়ার সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির তিন গবেষক সেউং ইউন চা, জাইল কু ও ইনচেওল চোই এ গবেষণা চালিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, গবেষণা থেকে আমরা বুঝতে পেরেছি, করোনার হাত থেকে বাঁচতে মানুষ মাস্ক পরা শুরু করলেও করোনা-পরবর্তী সময়ে অনেকেই মাস্ক পরছেন না। বিশেষ করে যাঁরা নিজেদের দেখতে সুন্দর মনে করেন, তাঁদের মাস্ক পরায় আগ্রহ কম।
২০২০ সালে পৃথিবীতে করোনা মহামারি দেখা দেওয়ার পর অনেকেই মুখে মাস্ক পরতে শুরু করেছিলেন। তবে যাঁরা নিজেদের সুন্দর মনে করেন, তাঁদের মাস্ক পরায় আগ্রহ কম। সম্প্রতি এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
ফ্রন্টিয়ার্স অব সাইকোলজি জার্নালের বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনপিআর জানিয়েছে, ১ হাজার ৩০ জন মানুষের ওপর জরিপ চালিয়ে গবেষকেরা এ সিদ্ধান্তে পৌঁছান। গবেষকেরা জরিপে অংশগ্রহণকারীদের জিজ্ঞাসা করেছিলেন, তাঁরা নিজেদের কতটা আকর্ষণীয় বা সুন্দর মনে করেন, তাঁরা মাস্ক পরতে আগ্রহী কি না, কোনো নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে যেমন চাকরির ইন্টারভিউয়ের সময় কিংবা রাস্তায় কুকুর নিয়ে হাঁটার সময় তাঁরা মাস্ক পরতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন কি না।
এসব প্রশ্নের উত্তর বিশ্লেষণ করে গবেষকেরা জানতে পেরেছেন, যারা নিজেদের দেখতে সুন্দর ও আকর্ষণীয় মনে করেন, তাঁরা মাস্ক পরতে চান না। তাঁরা মনে করেন, মাস্ক পরলে তাঁদের কম সুন্দর দেখাবে। অন্যদিকে যারা নিজেদের কম আকর্ষণীয় ও কম সুন্দর মনে করেন, তারা মাস্ক পরতে বেশি আগ্রহী।
এনপিআর জানিয়েছে, এ বছরের জানুয়ারির শেষের দিকে ফ্রন্টিয়ার্স অব সাইকোলজি জার্নালে এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়। ওই জার্নালের গবেষণা প্রবন্ধে বলা হয়েছে, নিজেদের দেখতে সুন্দর মনে করা গোষ্ঠী বলেছেন, তাঁরা চাকরির ইন্টারভিউয়ের সময়েও মাস্ক পরতে চান না। অন্যদিকে নিজেদের কম সুন্দর মনে করা গোষ্ঠী বলেছেন, তাঁরা বিশেষ পরিস্থিতিতে (ইন্টারভিউয়ের সময়) মাস্ক পরতে চান।
কোরিয়ার সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির তিন গবেষক সেউং ইউন চা, জাইল কু ও ইনচেওল চোই এ গবেষণা চালিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, গবেষণা থেকে আমরা বুঝতে পেরেছি, করোনার হাত থেকে বাঁচতে মানুষ মাস্ক পরা শুরু করলেও করোনা-পরবর্তী সময়ে অনেকেই মাস্ক পরছেন না। বিশেষ করে যাঁরা নিজেদের দেখতে সুন্দর মনে করেন, তাঁদের মাস্ক পরায় আগ্রহ কম।
এখন মোবাইল ফোনেই জটিল হিসাব-নিকাশ ঝটপট কষে ফেলা যায়। কিন্তু সময়টা যখন সতেরো শতক, যখন কাগজ-কলমই ভরসা, আর জটিল গাণিতিক হিসাব করতে গিয়ে মানুষ হারিয়ে যেত সংখ্যার গোলকধাঁধায়। তখনই জার্মানির এক বিরল প্রতিভা উইলহেম শিকার্ড উদ্ভাবন করেন এমন এক যন্ত্র, যা গাণিতিক অনেক হিসাব-নিকাশ সহজ করে দেয়।
৫ ঘণ্টা আগেহাজার হাজার বছর ধরে মানুষ একত্রিত হয়ে খাবার ও পানীয় ভাগাভাগি করেছে, আনন্দ করেছে, আর গড়েছে সামাজিক বন্ধন। তবে সাম্প্রতিক এক গবেষণা ইঙ্গিত দিচ্ছে, মানুষই নয়—আমাদের নিকট আত্মীয় শিম্পাঞ্জি রাও হয়তো একত্রে মিলে অ্যালকোহলযুক্ত ফল উপভোগ করে এবং সেই অভিজ্ঞতা ভাগাভাগির মাধ্যমে গড়ে তোলে পারস্পরিক সম্পর্ক।
৯ ঘণ্টা আগেঅনেক সময় দেখা যায়, আপনার আদরের বিড়ালটি হঠাৎ করে মুখে করে মৃত পাখি বা ইঁদুর নিয়ে ঘরে ফিরে এসেছে। অনেকেই এই আচরণে অবাক হন। খাবারের অভাব নেই, তবুও কেন এই শিকার! আশ্চর্যজনকভাবে, সেই শিকারটি আবার মনিবের সামনে এনে ফেলে, যেন একটি ‘উপহার’!
১১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে প্রথমবারের মতো অন্যের দান করা গর্ভ ব্যবহার করে সন্তানের জন্ম দিয়েছেন একজন মা। ৩৬ বছর বয়সী গ্রেস ডেভিডসন জন্মসূত্রে গর্ভহীন ছিলেন। ২০২৩ সালে বড় বোন অ্যামি পার্ডির দান করা গর্ভ গ্রেসের শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয়। এটি ছিল যুক্তরাজ্যের ইতিহাসে প্রথম সফল গর্ভ প্রতিস্থাপন। দুই বছর পর চলতি বছরের
১ দিন আগে