ক্রীড়া ডেস্ক
টানা দুই ম্যাচ জিতলে ইমার্জিং টিমস এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে এক পা দিয়েই রাখত বাংলাদেশ ‘এ’ দল। তবে আফগানিস্তান ‘এ’ দলের তাণ্ডবে এবার জয় পাওয়া হলো না বাংলাদেশের। শেষ চারে উঠতে এখন অনেক সমীকরণ মেলাতে হবে আকবর আলীর বাংলাদেশকে।
ওমানের আল আমেরাত গ্রাউন্ডে গত রাতে আফগানিস্তান ‘এ’ জয় পেয়েছে শেষ ওভারে। বাংলাদেশকে ৪ উইকেটে হারিয়ে টানা দুই ম্যাচ জয়ী আফগানরা ‘এ’ গ্রুপের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে। আফগানদের পয়েন্ট ও নেট রানরেট ৪ ও +০.৪৭৬। দুই ও তিনে থাকা শ্রীলঙ্কা ‘এ’ ও বাংলাদেশ ‘এ’ দুই দলেরই পয়েন্ট ২। তবে নেট রানরেটে লঙ্কানদের চেয়ে বেশ পিছিয়ে বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের নেট রানরেট +০.৭৭৫ ও +০.১৭৫। গ্রুপের অপর দল হংকং এখনো জয়ের দেখা পায়নি।
টস জিতে গতকাল ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন আফগানিস্তান অধিনায়ক দারউইশ রাসুলি। প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ ‘এ’ দলের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় ২১ রানে। তৃতীয় ওভারের চতুর্থ বলে জিসান আলমকে বোল্ড করেন বিলাল সামি। ৭ বলে ১ চারে ৪ রান করেন জিসান। অপর প্রান্তে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং চালিয়ে যান পারভেজ হোসেন ইমন। ৩২ বলে ৫৪ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী এই ক্রিকেটার। ৪টি করে চার ও ছক্কা মারেন।
সাইফ হাসানের সঙ্গে ইমন দ্বিতীয় উইকেটে ৪১ বলে ৫৬ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন। দশম ওভারের তৃতীয় বলে ইমনকে ফেরান কাইস আহমাদ। ইমনের পর সাইফ (১৪), আকবর (৪) এই দুই ক্রিকেটারও দ্রুত ড্রেসিংরুমে ফিরেছেন। বাংলাদেশের স্কোর ১ উইকেটে ৭৭ থেকে হয়ে যায় ৪ উইকেটে ৯৪। অধিনায়ক আকবর যখন ফেরেন, তখন বাংলাদেশ খেলেছে ১২.৩ ওভার। এমন পরিস্থিতিতে ঝড় তোলা শুরু করেন তাওহীদ হৃদয় ও শামীম পাটোয়ারী। পঞ্চম উইকেটে ৪৫ বলে ৭০ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন হৃদয় ও শামীম। ৪২ ও ৩৮ রান করে অপরাজিত থাকেন হৃদয় ও শামীম। ২৪ বলের ইনিংসে ৩ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন তিনি।
১৬৫ রানের লক্ষ্যে নেমে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক থাকে আফগানিস্তান ‘এ’ দল। একই সঙ্গে হারাতে থাকে উইকেটও। ২.২ ওভারে ২ উইকেটে ২৪ রানে পরিণত হয় আফগানরা। ওপেনার সেদিকুল্লাহ আতাল একপ্রান্তে আগলে রাখলেও অপরপ্রান্ত থেকে রানের চাকা সচল রাখার মতো ইনিংস কেউ খেলতে পারছিলেন না। করিম জানাত (৯) ও শহীদউল্লাহ (১৯) ব্যাটিং করেন ১০০ এর কম স্ট্রাইকরেটে। যার মধ্যে জানাতের স্ট্রাইকরেট ছিল ৬৯.২৩ (১৩ বলে ৯ রান)। আফগানিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ১৩ ওভারে ৪ উইকেটে ৯৪ রান। এখান থেকেই আফগানিস্তান তাদের ইনিংসের গিয়ার বদলাতে থাকে। ৫ বল হাতে রেখে ৪ উইকেটের জয় তুলে নেয় আফগানিস্তান।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন আতাল। আফগান এই ওপেনার ৫৫ বলে ৯ চার ও ৫ ছক্কায় ৯৫ রান করে অপরাজিত থাকেন। বাংলাদেশের রিপন মন্ডল ও আলিস আল ইসলাম দুটি করে উইকেট নিয়েছেন। একটি করে উইকেট পেয়েছেন আবু হায়দার রনি ও শামীম।
দুই ম্যাচের দুটিতে হেরে বসা হংকংয়ের নেট রানরেট -১.৪৩৩। তাদের সেমিফাইনালে ওঠা বাস্তবিক অর্থে অসম্ভব। কারণ তাদের পরের ম্যাচ আফগানিস্তানের বিপক্ষে।অপরদিকে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচের প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা। আল আমেরাত গ্রাউন্ডে আগামীকাল মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা। ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে।
টানা দুই ম্যাচ জিতলে ইমার্জিং টিমস এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে এক পা দিয়েই রাখত বাংলাদেশ ‘এ’ দল। তবে আফগানিস্তান ‘এ’ দলের তাণ্ডবে এবার জয় পাওয়া হলো না বাংলাদেশের। শেষ চারে উঠতে এখন অনেক সমীকরণ মেলাতে হবে আকবর আলীর বাংলাদেশকে।
ওমানের আল আমেরাত গ্রাউন্ডে গত রাতে আফগানিস্তান ‘এ’ জয় পেয়েছে শেষ ওভারে। বাংলাদেশকে ৪ উইকেটে হারিয়ে টানা দুই ম্যাচ জয়ী আফগানরা ‘এ’ গ্রুপের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে। আফগানদের পয়েন্ট ও নেট রানরেট ৪ ও +০.৪৭৬। দুই ও তিনে থাকা শ্রীলঙ্কা ‘এ’ ও বাংলাদেশ ‘এ’ দুই দলেরই পয়েন্ট ২। তবে নেট রানরেটে লঙ্কানদের চেয়ে বেশ পিছিয়ে বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের নেট রানরেট +০.৭৭৫ ও +০.১৭৫। গ্রুপের অপর দল হংকং এখনো জয়ের দেখা পায়নি।
টস জিতে গতকাল ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন আফগানিস্তান অধিনায়ক দারউইশ রাসুলি। প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ ‘এ’ দলের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় ২১ রানে। তৃতীয় ওভারের চতুর্থ বলে জিসান আলমকে বোল্ড করেন বিলাল সামি। ৭ বলে ১ চারে ৪ রান করেন জিসান। অপর প্রান্তে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং চালিয়ে যান পারভেজ হোসেন ইমন। ৩২ বলে ৫৪ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী এই ক্রিকেটার। ৪টি করে চার ও ছক্কা মারেন।
সাইফ হাসানের সঙ্গে ইমন দ্বিতীয় উইকেটে ৪১ বলে ৫৬ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন। দশম ওভারের তৃতীয় বলে ইমনকে ফেরান কাইস আহমাদ। ইমনের পর সাইফ (১৪), আকবর (৪) এই দুই ক্রিকেটারও দ্রুত ড্রেসিংরুমে ফিরেছেন। বাংলাদেশের স্কোর ১ উইকেটে ৭৭ থেকে হয়ে যায় ৪ উইকেটে ৯৪। অধিনায়ক আকবর যখন ফেরেন, তখন বাংলাদেশ খেলেছে ১২.৩ ওভার। এমন পরিস্থিতিতে ঝড় তোলা শুরু করেন তাওহীদ হৃদয় ও শামীম পাটোয়ারী। পঞ্চম উইকেটে ৪৫ বলে ৭০ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন হৃদয় ও শামীম। ৪২ ও ৩৮ রান করে অপরাজিত থাকেন হৃদয় ও শামীম। ২৪ বলের ইনিংসে ৩ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন তিনি।
১৬৫ রানের লক্ষ্যে নেমে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক থাকে আফগানিস্তান ‘এ’ দল। একই সঙ্গে হারাতে থাকে উইকেটও। ২.২ ওভারে ২ উইকেটে ২৪ রানে পরিণত হয় আফগানরা। ওপেনার সেদিকুল্লাহ আতাল একপ্রান্তে আগলে রাখলেও অপরপ্রান্ত থেকে রানের চাকা সচল রাখার মতো ইনিংস কেউ খেলতে পারছিলেন না। করিম জানাত (৯) ও শহীদউল্লাহ (১৯) ব্যাটিং করেন ১০০ এর কম স্ট্রাইকরেটে। যার মধ্যে জানাতের স্ট্রাইকরেট ছিল ৬৯.২৩ (১৩ বলে ৯ রান)। আফগানিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ১৩ ওভারে ৪ উইকেটে ৯৪ রান। এখান থেকেই আফগানিস্তান তাদের ইনিংসের গিয়ার বদলাতে থাকে। ৫ বল হাতে রেখে ৪ উইকেটের জয় তুলে নেয় আফগানিস্তান।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন আতাল। আফগান এই ওপেনার ৫৫ বলে ৯ চার ও ৫ ছক্কায় ৯৫ রান করে অপরাজিত থাকেন। বাংলাদেশের রিপন মন্ডল ও আলিস আল ইসলাম দুটি করে উইকেট নিয়েছেন। একটি করে উইকেট পেয়েছেন আবু হায়দার রনি ও শামীম।
দুই ম্যাচের দুটিতে হেরে বসা হংকংয়ের নেট রানরেট -১.৪৩৩। তাদের সেমিফাইনালে ওঠা বাস্তবিক অর্থে অসম্ভব। কারণ তাদের পরের ম্যাচ আফগানিস্তানের বিপক্ষে।অপরদিকে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচের প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা। আল আমেরাত গ্রাউন্ডে আগামীকাল মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা। ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে।
অ্যাশেজ শুরুর আগে সিরিজের ফলাফল নিয়ে বরাবরই পূর্বানুমান করেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক তারকারা। সেই অভ্যাসের বশেই কিনা আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া পাঁচ টেস্টের বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি নিয়ে রিকি পন্টিং বলে বসলেন—অস্ট্রেলিয়া সিরিজ জিতবে ৩-১ ব্যবধানে।
১ ঘণ্টা আগেবিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্র মেদিনী—চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও পাকিস্তান যা শুরু করেছে, তাতে এই কথাটা মনে পড়া স্বাভাবিক। কারণ দুই পক্ষই যার যার সিদ্ধান্তে অনড়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা (আইসিসি)।
২ ঘণ্টা আগেব্যাটিংয়ে নামার সুযোগ হয়নি সাকিব আল হাসানের। তবে বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে ভেলকি দেখিয়েছেন তিনি। আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে তাঁর দুর্দান্ত পারফরম্যান্সও জেতাতে পারল না বাংলা টাইগার্সকে।
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানি কিংবদন্তি হানিফ মোহাম্মদ মারা গেছেন ২০১৬ সালে।এবার তাঁর এক সতীর্থ মোহাম্মদ নাজির চলে গেলেন না ফেরার দেশে। মৃত্যুর সময় নাজিরের বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
৩ ঘণ্টা আগে