ক্রীড়া ডেস্ক
মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বাংলাদেশ জাতীয় দলের কোচিং সেটাপে যুক্ত হয়েছেন প্রায় ১৫ বছর পর। বাংলাদেশের সিনিয়র সহকারী কোচ হিসেবে এবার তিনি ফিরেছেন। দীর্ঘদিন পর কেন এলেন জাতীয় দলে, সেটি খোলাসা করেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সামাজিক মাধ্যমে প্রচারিত ভিডিওতে।
বাংলাদেশের কোচিং প্যানেলে দেশি কোচরা সুযোগ পাননা বললেই চলে। প্রধান কোচ, বোলিং কোচ, সহকারী কোচসহ সব কোচের পদেই দেখা যায় বিদেশিদের। সালাহউদ্দিনকে সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়ে নতুন বোর্ড সভাপতি ফারুক আহমেদ জাতীয় দলে দেশিদের কাজ করার পথটা আবার খুলেছেন। সালাহউদ্দিন এই চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত বলে আজ সকালে বিসিবির অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে প্রচারিত এক ভিডিওতে জানিয়েছেন। বিসিবির সিনিয়র সহকারী কোচ বলেন, ‘অনেক দিন ধরেই শুনে আসছি, দেশি কোচদের একটা প্ল্যাটফরম করে দেবে বোর্ড। সেই জায়গায় যদি পথ দেখাতে পারি, সেটা যত দিনের জন্যই হোক, আমার মতো দেশি কোচরাও ভালো করবে হয়তো।’
সিনিয়র সহকারী কোচ হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর থেকে কাজ শুরু হবে সালাহউদ্দিন। অফিশিয়াল দায়িত্ব দেরিতে শুরু হলেও তিনি এরই মধ্যে মিরপুরে লিটন দাসসহ কয়েক জন ক্রিকেটারকে নিয়ে কাজ শুরু করেছেন। সালাহউদ্দিনের মতে জাতীয় দলে দেশি কোচদের সুযোগ দেওয়া উচিত। বিসিবির সিনিয়র সহকারী কোচ বলেন,‘কোচের নিজেরও বিশ্বাস বাড়বে যে আমরাও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ভালো করতে পারি। আমার মনে হয় এটা কারও না কারও নেওয়া উচিত ছিল। সেই বিশ্বাসটা আমি রাখতে পারলে পরের জন্য অনেক বড় পথ খোলা হয়ে যাবে। কোচ-সমাজে একজন কোচ হিসেবে পথ দেখানোর একটা বড় দায়িত্ব আমার ওপর পড়ল। এটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি।’
সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিমদের হাত ধরে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল পেয়েছে অনেক স্মরণীয় জয়। তবে সালাহউদ্দিনের মতে, শুধু এখানেই থেমে থাকলে বাংলাদেশের ক্রিকেট বেশি দূর এগোবে না। ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সফল এই কোচ বলেন, ‘আমরা যারা বলি সাকিব, তামিম, মুশফিকেরা একটা পর্যায় পর্যন্ত নিয়ে গেছে, ওটা যদি না ভাঙতে পারি, তাহলে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি বাংলাদেশের ক্রিকেট এগোয়নি। (আমাদের কাজ) পরবর্তী প্রজন্ম যেন তাদের চেয়ে সেরা খেলোয়াড় হতে পারে, বড় হতে পারে, এই কাজগুলো যদি করতে পারি...এই কাজগুলো যে অসম্ভব তাও নয়। কারণ এখন তারা ভালো ক্রিকেট খেলে। মানসিক, শারীরিক, আর্থিক-যে দিকটার কথাই বলেন না কেন, তারা অনেক স্বাবলম্বী। আগে হয়তো ছিল না। সুযোগ-সুবিধাও এখন অনেক বেড়েছে।’
সালাহউদ্দিন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এর আগে কোচিং করিয়েছেন অনেক বহু দিন আগে। ২০০৬ থেকে ২০১০ পর্যন্ত বাংলাদেশ দলের ফিল্ডিং কোচ ও সহকারী কোচের দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। সাকিব, তামিম, মুশফিক, মাশরাফি বিন মর্তুজা, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ-বাংলাদেশের পঞ্চপাণ্ডবদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হওয়ায় সালাহউদ্দিনের অভিজ্ঞতাও বেশি। সেই অভিজ্ঞতা আজ সালাহউদ্দিন শেয়ার করেছেন বিসিবির প্রচারিত ভিডিওতে। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের সঠিক-নির্দেশনা দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সফল এই কোচ।
জাতীয় দলের পাশাপাশি ২০১০-১১ সালে বিসিবি একাডেমির বিশেষজ্ঞ কোচ হিসেবেও কাজ করেছেন সালাহউদ্দিন। এবার তিনি নিয়োগ পেয়েছেন এই সপ্তাহের মঙ্গলবার। তাঁর মেয়াদ ২০২৫ সালের ১৫ মার্চ পর্যন্ত। সেটার মানে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি পর্যন্ত থাকছেন তিনি। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের কোচ হয়ে চারটি শিরোপা জিতেছেন তিনি।
মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বাংলাদেশ জাতীয় দলের কোচিং সেটাপে যুক্ত হয়েছেন প্রায় ১৫ বছর পর। বাংলাদেশের সিনিয়র সহকারী কোচ হিসেবে এবার তিনি ফিরেছেন। দীর্ঘদিন পর কেন এলেন জাতীয় দলে, সেটি খোলাসা করেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সামাজিক মাধ্যমে প্রচারিত ভিডিওতে।
বাংলাদেশের কোচিং প্যানেলে দেশি কোচরা সুযোগ পাননা বললেই চলে। প্রধান কোচ, বোলিং কোচ, সহকারী কোচসহ সব কোচের পদেই দেখা যায় বিদেশিদের। সালাহউদ্দিনকে সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়ে নতুন বোর্ড সভাপতি ফারুক আহমেদ জাতীয় দলে দেশিদের কাজ করার পথটা আবার খুলেছেন। সালাহউদ্দিন এই চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত বলে আজ সকালে বিসিবির অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে প্রচারিত এক ভিডিওতে জানিয়েছেন। বিসিবির সিনিয়র সহকারী কোচ বলেন, ‘অনেক দিন ধরেই শুনে আসছি, দেশি কোচদের একটা প্ল্যাটফরম করে দেবে বোর্ড। সেই জায়গায় যদি পথ দেখাতে পারি, সেটা যত দিনের জন্যই হোক, আমার মতো দেশি কোচরাও ভালো করবে হয়তো।’
সিনিয়র সহকারী কোচ হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর থেকে কাজ শুরু হবে সালাহউদ্দিন। অফিশিয়াল দায়িত্ব দেরিতে শুরু হলেও তিনি এরই মধ্যে মিরপুরে লিটন দাসসহ কয়েক জন ক্রিকেটারকে নিয়ে কাজ শুরু করেছেন। সালাহউদ্দিনের মতে জাতীয় দলে দেশি কোচদের সুযোগ দেওয়া উচিত। বিসিবির সিনিয়র সহকারী কোচ বলেন,‘কোচের নিজেরও বিশ্বাস বাড়বে যে আমরাও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ভালো করতে পারি। আমার মনে হয় এটা কারও না কারও নেওয়া উচিত ছিল। সেই বিশ্বাসটা আমি রাখতে পারলে পরের জন্য অনেক বড় পথ খোলা হয়ে যাবে। কোচ-সমাজে একজন কোচ হিসেবে পথ দেখানোর একটা বড় দায়িত্ব আমার ওপর পড়ল। এটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি।’
সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিমদের হাত ধরে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল পেয়েছে অনেক স্মরণীয় জয়। তবে সালাহউদ্দিনের মতে, শুধু এখানেই থেমে থাকলে বাংলাদেশের ক্রিকেট বেশি দূর এগোবে না। ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সফল এই কোচ বলেন, ‘আমরা যারা বলি সাকিব, তামিম, মুশফিকেরা একটা পর্যায় পর্যন্ত নিয়ে গেছে, ওটা যদি না ভাঙতে পারি, তাহলে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি বাংলাদেশের ক্রিকেট এগোয়নি। (আমাদের কাজ) পরবর্তী প্রজন্ম যেন তাদের চেয়ে সেরা খেলোয়াড় হতে পারে, বড় হতে পারে, এই কাজগুলো যদি করতে পারি...এই কাজগুলো যে অসম্ভব তাও নয়। কারণ এখন তারা ভালো ক্রিকেট খেলে। মানসিক, শারীরিক, আর্থিক-যে দিকটার কথাই বলেন না কেন, তারা অনেক স্বাবলম্বী। আগে হয়তো ছিল না। সুযোগ-সুবিধাও এখন অনেক বেড়েছে।’
সালাহউদ্দিন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এর আগে কোচিং করিয়েছেন অনেক বহু দিন আগে। ২০০৬ থেকে ২০১০ পর্যন্ত বাংলাদেশ দলের ফিল্ডিং কোচ ও সহকারী কোচের দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। সাকিব, তামিম, মুশফিক, মাশরাফি বিন মর্তুজা, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ-বাংলাদেশের পঞ্চপাণ্ডবদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হওয়ায় সালাহউদ্দিনের অভিজ্ঞতাও বেশি। সেই অভিজ্ঞতা আজ সালাহউদ্দিন শেয়ার করেছেন বিসিবির প্রচারিত ভিডিওতে। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের সঠিক-নির্দেশনা দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সফল এই কোচ।
জাতীয় দলের পাশাপাশি ২০১০-১১ সালে বিসিবি একাডেমির বিশেষজ্ঞ কোচ হিসেবেও কাজ করেছেন সালাহউদ্দিন। এবার তিনি নিয়োগ পেয়েছেন এই সপ্তাহের মঙ্গলবার। তাঁর মেয়াদ ২০২৫ সালের ১৫ মার্চ পর্যন্ত। সেটার মানে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি পর্যন্ত থাকছেন তিনি। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের কোচ হয়ে চারটি শিরোপা জিতেছেন তিনি।
ইনিংসের প্রথম ওভারেই ফিরতে পারতেন সৌম্য সরকার। আলজারি জোসেফের চতুর্থ বলটি হালকা সুইং করে বাইরেই যাচ্ছিল। কিন্তু উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই সৌম্যের ড্রাইভ। ব্যাটের কানায় লেগে বল যায় স্লিপে থাকা ব্রেন্ডন কিংয়ের হাতে। কিং সেই সহজ ক্যাচ নিতে পারেননি। শুরুতে জীবন পাওয়াটাও বৃথা যেতে দেননি সৌম্য। দলের প্রয়োজনে
৩ ঘণ্টা আগেওপেনার সৌম্য সরকার ও অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের জুটিতে শুরুর ধাক্কা সামলে উঠেছে বাংলাদেশ। তৃতীয় উইকেটে ১১০ রানের জুটি গড়ার পথে দুজনে পেয়েছেন ফিফটি।
৪ ঘণ্টা আগে২, ৪ ও ০—ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে এই হলো লিটন দাসের রান। ব্যাটিংয়ে অধরাবাহিকতার বৃত্তে আটকে পড়া বাংলাদেশ উইকেটরক্ষক আজ আবারও উইকেট দিয়েছেন বাজে শট খেলে।
৫ ঘণ্টা আগে