ক্রীড়া ডেস্ক
কোনো সিরিজ চলার সময় অবসরের ঘোষণা দেওয়া তো নতুন কিছু নয়। বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ওয়ানডে সিরিজ চলার সময় তেমনই কাজ করলেন মোহাম্মদ নবী। ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পর ওয়ানডেতে আর দেখা যাবে না আফগান এই অলরাউন্ডারকে।
জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে গতকাল সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশকে আপ্যায়ন করেছে আফগানিস্তান। এই অনুষ্ঠানের ভিডিও আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি) তাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে পোস্ট করেছে। এসিবির পাঠানো ভিডিওতেই নবী ওয়ানডে থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন। বোর্ডের প্রধান নির্বাহী নাসিব খান ক্রিকবাজকে আজ সেটা নিশ্চিত করেছেন। এসিবির প্রধান নির্বাহী বলেন, ‘হ্যাঁ। নবী ওয়ানডে থেকে অবসর নিচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পরে। সে বোর্ডকে তার ইচ্ছের কথা জানিয়েছে।’
আনুষ্ঠানিক সূচি আইসিসি প্রকাশ না করলেও ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি-মার্চে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পরবর্তী আসর হওয়ার সম্ভাবনা। এই টুর্নামেন্টের পর ওয়ানডে সংস্করণ ছেড়ে দিলে নবী টি-টোয়েন্টিতে নিয়মিত খেলে যাবেন বলে আশা করছেন নাসিব। এসিবির প্রধান নির্বাহী বলেন,‘সে (নবী) কয়েক মাস আগেই বলেছিল যে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পর ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ইতি টানতে চায়। আমরা তার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পর যা বুঝলাম, সে সম্ভবত টি-টোয়েন্টিতে খেলা চালিয়ে যাবে বলে আশা করা যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত তেমন পরিকল্পনাই রয়েছে।’
স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে ২০০৯ সালে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের শুরু নবীর। আফগানিস্তানের এই অলরাউন্ডার দীর্ঘ ১৫ বছরে খেলেছেন ১৬৫ ওয়ানডে। ২ সেঞ্চুরি ও ১৭ ফিফটিতে করেছেন ৩৫৪৯ রান। গড় ও স্ট্রাইকরেট ২৭.৩০ ও ৮৬.৭৭। বিপদের সময় দলের হাল কীভাবে ধরতে হয়, সেটা তিনি দেখিয়েছেন শারজায় পরশু রাতে হওয়া বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে। ৭১ রানে ৫ উইকেট পরার পর অধিনায়ক হাশমাতুল্লাহ শাহিদীর সঙ্গে ষষ্ঠ উইকেটে ১২২ বলে ১০৪ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন নবী। ৭৯ বলে ৪ চার ও ৩ ছক্কায় নবী করেন ৮৪ রান।
গুরুত্বপূর্ণ সময়ে উইকেট নিয়ে ম্যাচের মোমেন্টামও পাল্টে দিতে পারেন নবী। শারজায় পরশু প্রথম ওয়ানডেতে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে ফিরিয়েই বাংলাদেশের ইনিংসে ধস নামানোর কাজ শুরু করেন নবী। আফগানিস্তানের ক্রিকেটারদের মধ্যে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক ও শীর্ষ উইকেটশিকারি—দুই তালিকাতেই নবী দ্বিতীয়। ওয়ানডেতে ৩৭৯১ রান করে আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক রহমত শাহ। এই সংস্করণে নবীর উইকেট ১৭১। ১৯২ উইকেট নিয়ে আফগানদের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী রশিদ খান।
কোনো সিরিজ চলার সময় অবসরের ঘোষণা দেওয়া তো নতুন কিছু নয়। বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ওয়ানডে সিরিজ চলার সময় তেমনই কাজ করলেন মোহাম্মদ নবী। ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পর ওয়ানডেতে আর দেখা যাবে না আফগান এই অলরাউন্ডারকে।
জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে গতকাল সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশকে আপ্যায়ন করেছে আফগানিস্তান। এই অনুষ্ঠানের ভিডিও আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি) তাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে পোস্ট করেছে। এসিবির পাঠানো ভিডিওতেই নবী ওয়ানডে থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন। বোর্ডের প্রধান নির্বাহী নাসিব খান ক্রিকবাজকে আজ সেটা নিশ্চিত করেছেন। এসিবির প্রধান নির্বাহী বলেন, ‘হ্যাঁ। নবী ওয়ানডে থেকে অবসর নিচ্ছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পরে। সে বোর্ডকে তার ইচ্ছের কথা জানিয়েছে।’
আনুষ্ঠানিক সূচি আইসিসি প্রকাশ না করলেও ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি-মার্চে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পরবর্তী আসর হওয়ার সম্ভাবনা। এই টুর্নামেন্টের পর ওয়ানডে সংস্করণ ছেড়ে দিলে নবী টি-টোয়েন্টিতে নিয়মিত খেলে যাবেন বলে আশা করছেন নাসিব। এসিবির প্রধান নির্বাহী বলেন,‘সে (নবী) কয়েক মাস আগেই বলেছিল যে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পর ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ইতি টানতে চায়। আমরা তার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পর যা বুঝলাম, সে সম্ভবত টি-টোয়েন্টিতে খেলা চালিয়ে যাবে বলে আশা করা যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত তেমন পরিকল্পনাই রয়েছে।’
স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে ২০০৯ সালে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের শুরু নবীর। আফগানিস্তানের এই অলরাউন্ডার দীর্ঘ ১৫ বছরে খেলেছেন ১৬৫ ওয়ানডে। ২ সেঞ্চুরি ও ১৭ ফিফটিতে করেছেন ৩৫৪৯ রান। গড় ও স্ট্রাইকরেট ২৭.৩০ ও ৮৬.৭৭। বিপদের সময় দলের হাল কীভাবে ধরতে হয়, সেটা তিনি দেখিয়েছেন শারজায় পরশু রাতে হওয়া বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে। ৭১ রানে ৫ উইকেট পরার পর অধিনায়ক হাশমাতুল্লাহ শাহিদীর সঙ্গে ষষ্ঠ উইকেটে ১২২ বলে ১০৪ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন নবী। ৭৯ বলে ৪ চার ও ৩ ছক্কায় নবী করেন ৮৪ রান।
গুরুত্বপূর্ণ সময়ে উইকেট নিয়ে ম্যাচের মোমেন্টামও পাল্টে দিতে পারেন নবী। শারজায় পরশু প্রথম ওয়ানডেতে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে ফিরিয়েই বাংলাদেশের ইনিংসে ধস নামানোর কাজ শুরু করেন নবী। আফগানিস্তানের ক্রিকেটারদের মধ্যে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক ও শীর্ষ উইকেটশিকারি—দুই তালিকাতেই নবী দ্বিতীয়। ওয়ানডেতে ৩৭৯১ রান করে আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক রহমত শাহ। এই সংস্করণে নবীর উইকেট ১৭১। ১৯২ উইকেট নিয়ে আফগানদের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী রশিদ খান।
মুশফিকুর রহিমের বাঁ হাতের আঙুলে ব্যান্ডেজ। আঙুলের চোটে আফগানিস্তান সিরিজ শেষ হয়ে গেছে এ উইকেটরক্ষক-ব্যাটারের। জানা গেছে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আগামী ২২ নভেম্বর শুরু হতে যাওয়া টেস্ট সিরিজেও পাওয়া যাবে না তাঁকে। তবে টেস্ট সিরিজের পর সফরে ওয়ানডে সিরিজে মুশফিককে পাওয়ার আশা বিসিবির।
৬ ঘণ্টা আগেট্যাগ: খেলা, ক্রিকেট, যুব এশিয়া কাপ, এসিসি ক্যাপশন: যুব এশিয়া কাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ যুবারা। ছবি: এসিসি
৭ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানের সঙ্গে জিততেই তো ভুলে গেছে বাংলাদেশ। ভেন্যু বদলায়, সংস্করণ বদলায় কিন্তু ফলটা থেকে যায় একই। শারজায় পরশু রাতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে আফগানদের কাছে বাজেভাবে হেরেছে বাংলাদেশ। মেহেদী হাসান মিরাজ তাতে খুব একটা বিচলিত নন।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রথম ওয়ানডেতে হঠাৎ ধসে পড়ার ব্যাপারটি মেনে নিতে পারছে না বাংলাদেশ দলও। ২ উইকেটে ১২০ রান তুলে ইঙ্গিত দিচ্ছিল জয়ের। তারপর তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল ব্যাটিং অর্ডার। ২৩ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে হেরেই যায় বাংলাদেশ।
১১ ঘণ্টা আগে