প্রশ্ন: দেশের মাঠে গত ৩ টেস্টে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট আপনার—এই পারফরম্যান্সে কতটা সন্তুষ্ট?
তাইজুল ইসলাম: পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার কাছে মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেট পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো—এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ, ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
প্রশ্ন: বলছিলেন, অল্পের জন্য ১০ উইকেট হয়নি, বেশ আফসোসই থেকে গেছে, তাই না?
তাইজুল: আফসোস বলতে কিছু নেই। সব সময় চাই নিজের দেশকে তুলে ধরতে। দলের জন্য কতখানি করলাম, এটাই গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই নিজে পারফর্ম করতে পারলে ভালো লাগে। সবার আগে দল। কী পারলাম, কী পারলাম না—এই আফসোসটা আমার মনে কখনো কাজ করে না।
প্রশ্ন: মিরপুর টেস্টে সাকিব আল হাসান যখন কম বোলিং করলেন, তখন আপনার দায়িত্ব বেড়ে গিয়েছিল কি না?
তাইজুল: যখনই আপনি খেলতে নামবেন, দায়িত্ব আপনার কাঁধে থাকবেই। সাকিব ভাই বল করুন আর না করুন বা যে সময়ে করেন বা না করেন, দায়িত্ব সব সময় থাকা উচিত। দেখা যায়, ১০ উইকেটের মধ্যে আমি ৫-৬ উইকেট নিচ্ছি, এটা আমার দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। অনেক সময় দেখা যায়, সাকিব ভাই ৫-৬ উইকেট পেলেন, আমি ২ উইকেট পেলাম, ওটাও আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। যখন যে সুযোগটা পাব, সেটাই কাজে লাগানোর চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতেও দারুণ বোলিং করেছেন। পরের সিরিজে সাদা বলে জায়গা হয়নি। ক্যারিয়ারে এমন অভিজ্ঞতা তো আর কম হয়নি। এখন কি এটির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সহজ হয়ে গেছে?
তাইজুল: এখানে নির্বাচকেরা আছেন, দলের একটা চাহিদা থাকে। নির্বাচক, টিম ম্যানেজমেন্ট ভালো বুঝবে, কখন কাকে কন্ডিশনে খেলানো যাবে বা কে পারফেক্ট হবে। যখনই সুযোগ পাই, ভালো করার চেষ্টা করি। সব সময় দলকে দেখি, কতখানি দলকে দিতে পারলাম। আমি কোথায় আছি, কোথায় নেই, এটা বিষয় নয়। নির্বাচকদের বিষয়, তারা আমাকে রাখবে কি রাখবে না।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টের সময় ৫০০-৬০০ উইকেট পাওয়ার প্রসঙ্গ আসছিল। আমাদের বাস্তবতায় আপনি কি ৩০০ উইকেট পেলেই খুশি থাকবেন?
তাইজুল: আমাদের দেশে খুব বেশি টেস্ট হয় না। যদি এখন ৫০০-৬০০ উইকেট নিতে যাই, ৪০-৪২ বছর বয়স পর্যন্ত খেলতে হবে। যদি ফিট থাকি, চেষ্টা তো অবশ্যই করব। আমার তো ইচ্ছা আছে আল্লাহ যত দিন পারফরম্যান্স ধরে রাখার সামর্থ্য দেন, লক্ষ্য তো অবশ্যই আছে। যদি আমি ম্যাচ কম খেলতে পারি, তখন সেটা আলাদা বিষয় হবে। তবে চেষ্টা করব, নিজেকে যতটা দূরে নিয়ে যাওয়া যায়।
প্রশ্ন: তবু ক্যারিয়ার শেষে নামের পাশে কত উইকেট দেখতে চান?
তাইজুল: আমি লক্ষ্য নির্দিষ্ট করতে চাই না।
প্রশ্ন: এখন দেশেও বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ শুধু স্পিননির্ভর নয়। একজন স্পিনার হিসেবে এটাকে কীভাবে দেখেন?
তাইজুল: আমাদের পেস বোলাররা দেড়-দুই বছর ধরে খুবই ভালো খেলছে, সেটা বাইরে বা দেশে, যেখানেই হোক। এটাকে ইতিবাচকভাবে দেখি। যখন পেসাররা ভালো করে, তখন স্পিনারদের কাজ সহজ হয়ে যায়। পেসার ও স্পিনার একসঙ্গে যখন ভালো করবে,
তখন বড় বড় দলকে হারানো সহজ হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: দেশের বাইরে, বিশেষ করে এশিয়ার বাইরে স্পিনারদের চ্যালেঞ্জ অনেক বেশি থাকে। সেখানেও ভালো করতে কোথায় পরিবর্তন আনা বেশি জরুরি?
তাইজুল: উন্নতির ও ভালোর শেষ নেই। বিগত দিনগুলোয় আমাদের স্পিনাররা যেখানে খেলছে, ভালো করছে। ওয়ানডে বিশ্বকাপে মিরাজ অনেক ভালো বোলিং করেছে। দক্ষিণ আফ্রিকায়
যে সিরিজ জিতলাম, সেখানেও আমাদের স্পিনাররা ভালো করেছে, মিরাজ ব্রেক থ্রু এনে দিয়েছে, সাকিব ভাই ভালো বল করেছেন। মিরাজের যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয়েছে, সাকিব ভাই তো সব জায়গায় ভালো করেন। আমাদের এখন আর ওই সমস্যা নেই।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ফ্ল্যাট উইকেট অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েছেন, এমন উইকেটে খেলে দেশের বাইরে কাজ কিছুটা সহজ হয় কি না?
তাইজুল: টেস্ট ক্রিকেট খেলতে গেলে প্রতিটি দিন যে একই যাবে, সেটা হবে না। এ রকম উইকেটে খেললে আমরা বাইরেও কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব। ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে যেতে পারব।
প্রশ্ন: সাকিব বলছিলেন, গত কয়েক মাসে আপনাদের মানসিকতায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তন আসলে কীভাবে এসেছে?
তাইজুল: একটা কথা আছে ‘অ্যাটাকিং’। অ্যাটাকিং মানেই যে ভেঙেচুরে ফেলব, এমন নয়। যখন যুদ্ধে যাব, তখন আত্মরক্ষারও প্রয়োজন হয়। এটাও কিন্তু একটা অ্যাটাকিংয়ের মধ্যে পড়ে। আসলে কীভাবে প্রসেসিং করে জিতব, এটাই হচ্ছে বিষয়। মানসিক পরিবর্তন প্রতিটি মানুষেরই প্রয়োজন। বাংলাদেশ দল অবশ্যই এখন মানসিকভাবে অনেক ভালো আছে। ইনশা আল্লাহ সামনের দিকেও ভালো থাকবে। এখানে দলের সবার কিছু না কিছু অবদান থাকে। সবার চাওয়াতেই এ পরিবর্তনটা হয়।
প্রশ্ন: কোচ চণ্ডিকা হাথুরুসিংহের অধীনেই আপনার আন্তর্জাতিক অভিষেক। এবার তাঁর অধীনে কাজ করে বিশেষ কি কোনো পরিবর্তন এসেছে?
তাইজুল: হাথুরুসিংহের সঙ্গে আগেও কাজ করেছি, এখনো তাঁর অধীনে আছি। বিশেষ বলতে যেটা করতে বলে, ওগুলোই নেওয়ার চেষ্টা করি। ওর ভালো অভিজ্ঞতা আছে, কীভাবে একটা দলকে গোছাতে হয়, কীভাবে একটা দলকে সামনের দিকে নিয়ে যেতে হবে। এখন পর্যন্ত আলহামদুলিল্লাহ কোনো সমস্যা হয়নি।
প্রশ্ন: হাথুরুর প্রথম মেয়াদ থেকেই সাদা বলের ক্রিকেটে অনিয়মিত হয়েছেন। এবার তিন সংস্করণেই খেলতে তাঁর কি বিশেষ পরামর্শ আছে?
তাইজুল: না, এখানে পরামর্শের বিষয় নয়। বাইরে থেকে অনেকে না জেনে অনেক কিছুই বলে। একজন কোচ যখন খেলোয়াড় চান, ওই খেলোয়াড়ের প্রতি তাঁর একটা ধারণা থাকতে হয়। ওকে যদি দলে নিই, কতটুকু পেতে পারি, আমার দলের জন্য কতটুকু ভালো হতে পারে ইত্যাদি।
প্রশ্ন: দেশের অন্যতম অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। ২০০ উইকেট আছে, তবু আপনি যেন নেপথ্যের নায়ক হয়ে থাকেন সব সময়। বিষয়টা কীভাবে দেখেন?
তাইজুল: সব সময় চেষ্টা করি ভালোটা দিতে। নিজের দায়িত্ব পালন করতে। অন্য কিছু নিয়ে সেভাবে ভাবি না।
প্রশ্ন: দেশের মাঠে গত ৩ টেস্টে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট আপনার—এই পারফরম্যান্সে কতটা সন্তুষ্ট?
তাইজুল ইসলাম: পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার কাছে মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেট পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো—এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ, ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
প্রশ্ন: বলছিলেন, অল্পের জন্য ১০ উইকেট হয়নি, বেশ আফসোসই থেকে গেছে, তাই না?
তাইজুল: আফসোস বলতে কিছু নেই। সব সময় চাই নিজের দেশকে তুলে ধরতে। দলের জন্য কতখানি করলাম, এটাই গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই নিজে পারফর্ম করতে পারলে ভালো লাগে। সবার আগে দল। কী পারলাম, কী পারলাম না—এই আফসোসটা আমার মনে কখনো কাজ করে না।
প্রশ্ন: মিরপুর টেস্টে সাকিব আল হাসান যখন কম বোলিং করলেন, তখন আপনার দায়িত্ব বেড়ে গিয়েছিল কি না?
তাইজুল: যখনই আপনি খেলতে নামবেন, দায়িত্ব আপনার কাঁধে থাকবেই। সাকিব ভাই বল করুন আর না করুন বা যে সময়ে করেন বা না করেন, দায়িত্ব সব সময় থাকা উচিত। দেখা যায়, ১০ উইকেটের মধ্যে আমি ৫-৬ উইকেট নিচ্ছি, এটা আমার দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। অনেক সময় দেখা যায়, সাকিব ভাই ৫-৬ উইকেট পেলেন, আমি ২ উইকেট পেলাম, ওটাও আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। যখন যে সুযোগটা পাব, সেটাই কাজে লাগানোর চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতেও দারুণ বোলিং করেছেন। পরের সিরিজে সাদা বলে জায়গা হয়নি। ক্যারিয়ারে এমন অভিজ্ঞতা তো আর কম হয়নি। এখন কি এটির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সহজ হয়ে গেছে?
তাইজুল: এখানে নির্বাচকেরা আছেন, দলের একটা চাহিদা থাকে। নির্বাচক, টিম ম্যানেজমেন্ট ভালো বুঝবে, কখন কাকে কন্ডিশনে খেলানো যাবে বা কে পারফেক্ট হবে। যখনই সুযোগ পাই, ভালো করার চেষ্টা করি। সব সময় দলকে দেখি, কতখানি দলকে দিতে পারলাম। আমি কোথায় আছি, কোথায় নেই, এটা বিষয় নয়। নির্বাচকদের বিষয়, তারা আমাকে রাখবে কি রাখবে না।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টের সময় ৫০০-৬০০ উইকেট পাওয়ার প্রসঙ্গ আসছিল। আমাদের বাস্তবতায় আপনি কি ৩০০ উইকেট পেলেই খুশি থাকবেন?
তাইজুল: আমাদের দেশে খুব বেশি টেস্ট হয় না। যদি এখন ৫০০-৬০০ উইকেট নিতে যাই, ৪০-৪২ বছর বয়স পর্যন্ত খেলতে হবে। যদি ফিট থাকি, চেষ্টা তো অবশ্যই করব। আমার তো ইচ্ছা আছে আল্লাহ যত দিন পারফরম্যান্স ধরে রাখার সামর্থ্য দেন, লক্ষ্য তো অবশ্যই আছে। যদি আমি ম্যাচ কম খেলতে পারি, তখন সেটা আলাদা বিষয় হবে। তবে চেষ্টা করব, নিজেকে যতটা দূরে নিয়ে যাওয়া যায়।
প্রশ্ন: তবু ক্যারিয়ার শেষে নামের পাশে কত উইকেট দেখতে চান?
তাইজুল: আমি লক্ষ্য নির্দিষ্ট করতে চাই না।
প্রশ্ন: এখন দেশেও বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ শুধু স্পিননির্ভর নয়। একজন স্পিনার হিসেবে এটাকে কীভাবে দেখেন?
তাইজুল: আমাদের পেস বোলাররা দেড়-দুই বছর ধরে খুবই ভালো খেলছে, সেটা বাইরে বা দেশে, যেখানেই হোক। এটাকে ইতিবাচকভাবে দেখি। যখন পেসাররা ভালো করে, তখন স্পিনারদের কাজ সহজ হয়ে যায়। পেসার ও স্পিনার একসঙ্গে যখন ভালো করবে,
তখন বড় বড় দলকে হারানো সহজ হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: দেশের বাইরে, বিশেষ করে এশিয়ার বাইরে স্পিনারদের চ্যালেঞ্জ অনেক বেশি থাকে। সেখানেও ভালো করতে কোথায় পরিবর্তন আনা বেশি জরুরি?
তাইজুল: উন্নতির ও ভালোর শেষ নেই। বিগত দিনগুলোয় আমাদের স্পিনাররা যেখানে খেলছে, ভালো করছে। ওয়ানডে বিশ্বকাপে মিরাজ অনেক ভালো বোলিং করেছে। দক্ষিণ আফ্রিকায়
যে সিরিজ জিতলাম, সেখানেও আমাদের স্পিনাররা ভালো করেছে, মিরাজ ব্রেক থ্রু এনে দিয়েছে, সাকিব ভাই ভালো বল করেছেন। মিরাজের যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয়েছে, সাকিব ভাই তো সব জায়গায় ভালো করেন। আমাদের এখন আর ওই সমস্যা নেই।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ফ্ল্যাট উইকেট অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েছেন, এমন উইকেটে খেলে দেশের বাইরে কাজ কিছুটা সহজ হয় কি না?
তাইজুল: টেস্ট ক্রিকেট খেলতে গেলে প্রতিটি দিন যে একই যাবে, সেটা হবে না। এ রকম উইকেটে খেললে আমরা বাইরেও কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব। ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে যেতে পারব।
প্রশ্ন: সাকিব বলছিলেন, গত কয়েক মাসে আপনাদের মানসিকতায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তন আসলে কীভাবে এসেছে?
তাইজুল: একটা কথা আছে ‘অ্যাটাকিং’। অ্যাটাকিং মানেই যে ভেঙেচুরে ফেলব, এমন নয়। যখন যুদ্ধে যাব, তখন আত্মরক্ষারও প্রয়োজন হয়। এটাও কিন্তু একটা অ্যাটাকিংয়ের মধ্যে পড়ে। আসলে কীভাবে প্রসেসিং করে জিতব, এটাই হচ্ছে বিষয়। মানসিক পরিবর্তন প্রতিটি মানুষেরই প্রয়োজন। বাংলাদেশ দল অবশ্যই এখন মানসিকভাবে অনেক ভালো আছে। ইনশা আল্লাহ সামনের দিকেও ভালো থাকবে। এখানে দলের সবার কিছু না কিছু অবদান থাকে। সবার চাওয়াতেই এ পরিবর্তনটা হয়।
প্রশ্ন: কোচ চণ্ডিকা হাথুরুসিংহের অধীনেই আপনার আন্তর্জাতিক অভিষেক। এবার তাঁর অধীনে কাজ করে বিশেষ কি কোনো পরিবর্তন এসেছে?
তাইজুল: হাথুরুসিংহের সঙ্গে আগেও কাজ করেছি, এখনো তাঁর অধীনে আছি। বিশেষ বলতে যেটা করতে বলে, ওগুলোই নেওয়ার চেষ্টা করি। ওর ভালো অভিজ্ঞতা আছে, কীভাবে একটা দলকে গোছাতে হয়, কীভাবে একটা দলকে সামনের দিকে নিয়ে যেতে হবে। এখন পর্যন্ত আলহামদুলিল্লাহ কোনো সমস্যা হয়নি।
প্রশ্ন: হাথুরুর প্রথম মেয়াদ থেকেই সাদা বলের ক্রিকেটে অনিয়মিত হয়েছেন। এবার তিন সংস্করণেই খেলতে তাঁর কি বিশেষ পরামর্শ আছে?
তাইজুল: না, এখানে পরামর্শের বিষয় নয়। বাইরে থেকে অনেকে না জেনে অনেক কিছুই বলে। একজন কোচ যখন খেলোয়াড় চান, ওই খেলোয়াড়ের প্রতি তাঁর একটা ধারণা থাকতে হয়। ওকে যদি দলে নিই, কতটুকু পেতে পারি, আমার দলের জন্য কতটুকু ভালো হতে পারে ইত্যাদি।
প্রশ্ন: দেশের অন্যতম অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। ২০০ উইকেট আছে, তবু আপনি যেন নেপথ্যের নায়ক হয়ে থাকেন সব সময়। বিষয়টা কীভাবে দেখেন?
তাইজুল: সব সময় চেষ্টা করি ভালোটা দিতে। নিজের দায়িত্ব পালন করতে। অন্য কিছু নিয়ে সেভাবে ভাবি না।
বুলাওয়েতে পাকিস্তান ২১ ওভার ব্যাটিং করলেই শুরু হয় বৃষ্টি। তারপর আর ব্যাটিংয়ের সুযোগ পায়নি তারা। ফলে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়া পাকিস্তান শেষ লড়াইয়ের সুযোগ পায়নি। ডাকওয়ার্থ লুইস স্টার্ন (ডিএলএস) পদ্ধতিতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৮০ রানে জিম্বাবুয়ের কাছে হেরেছে তারা। তিন ওয়ানডের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগ
৩ ঘণ্টা আগেবগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে প্রথম দিন ছিল সুমন খানের তোপ, গতকাল দ্বিতীয় দিন দাগলেন সতীর্থ এনামুল হক। দুই পেসারের দুর্দান্ত বোলিংয়ে দেড় দিনেই ঢাকার কাছে ষষ্ঠ রাউন্ডে ইনিংস ও ১১ রানে হেরেছে রাজশাহী। ইনিংস ব্যবধানে জিতে শিরোপার লড়াই জমিয়ে তুলল ঢাকা। এ ম্যাচে বোনাসসহ ৯ পয়েন্ট অর্জন করেছে তারা। ছয় ম্যা
৪ ঘণ্টা আগেজেদ্দায় চলছে আইপিএলের নিলাম। সেখানে চমকে দিয়েছেন ভেঙ্কাটেশ আইয়ার, তাঁর দাম উঠেছে ২৩ কোটি ৭৫ লাখ রূপিতে। তাঁর ভিত্তি মূল্য ছিল ২ কোটি রুপি। নিলামের টেবিলে ২৯ বছর বয়সী অলরাউন্ডারকে পেতে বেঙ্গালুরু ও কলকাতার মধ্যে বেশ লড়াই হয়েছে। শেষ পর্যন্ত তাঁর পুরোনো দল কলকাতাই দলে নিয়েছে বড় অঙ্কে। ভেঙ্কাটেশকে দিয়ে
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) ফুটবলের ১৭ তম আসর শুরু ২৯ নভেম্বর থেকে। প্রথম দিনেই মাঠে নামছে গত আসরের চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস ও রানারআপ মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব।
৫ ঘণ্টা আগে