চালু হচ্ছে আফ্রো-এশিয়া কাপ
ক্রীড়া ডেস্ক
গত সেপ্টেম্বরে আফ্রো-এশিয়া কাপ পুনরায় চালু করার কথা বলেছিলেন আইসিসির অভিজ্ঞ কর্মকর্তা ও বতসোয়ানা ক্রিকেটের প্রধান সুমোদ দামোদার। প্রায় ১৭ বছর ধরে দুই মহাদেশের রোমাঞ্চকর ক্রিকেট লড়াই এখন আর হয় না।
এবার আফ্রিকা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এসিএ) জানিয়েছে, আফ্রো-এশিয়া কাপ পুনরায় চালু করার জন্য কাজ শুরু করেছে তারা। এশিয়া একাদশ ও আফ্রিকা একাদশের মধ্যে সাদা বলের একটা সিরিজ আয়োজনের পরিকল্পনাও করেছে এসিএ। এরই মধ্যে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের সঙ্গে তারা যোগাযোগও করেছে বলে জানিয়েছে।
গত শনিবার বার্ষিক সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে এসিএর। সেখানে এসিএ পুনর্গঠন এবং মহাদেশে খেলোয়াড়দের প্রতিযোগিতামূলক সুযোগের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য একটি ছয় সদস্যের অন্তর্বর্তী কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদের অন্যতম লক্ষ্য হলো, এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) মতো অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে আলোচনা করা এবং আফ্রো-এশিয়া কাপের মতো মহাদেশীয় সুযোগগুলো তৈরি করা।
এ প্রসঙ্গে এসিএর অন্তর্বর্তী ও জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের প্রধান তাভেংওয়া মুকুহলানি সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমরা এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল সঙ্গে কথা বলেছি এবং স্পষ্টতই আমাদের আফ্রিকান দল, তারা চায় আফ্রো-এশিয়া কাপ পুনরুজ্জীবিত হোক।’
২০০৭ সালে সবশেষ আফ্রো-এশিয়া কাপ হয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছে, প্রায় দুই দশক পর আবারও হতে পারে এই সিরিজ। এর ফলে ভারত-পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের মধ্যেও এক রকম সুসম্পর্ক তৈরি হতে পারে। কারণ, দীর্ঘ বছর ধরে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ হয় না তাদের।
২০০৫ ও ২০০৭ সালে এশিয়া একাদশ ও আফ্রিকা একাদশের মধ্যকার আফ্রো-এশিয়া কাপের সিরিজ হয়েছিল। ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা এক দলে আর দক্ষিণ আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে, কেনিয়ার খেলোয়াড়রা আরেক দলে খেলেছিলেন। আন্তর্জাতিক মর্যাদাও পেয়েছিল সেই ম্যাচগুলো।
২০০৫ সালে প্রথমবার একটি ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ায় ১-১ ব্যবধানে সিরিজ সমতায় শেষ হয়েছিল। ২০০৭ সালে ৩-০ ব্যবধানে আফ্রিকা একাদশকে ধবলধোলাই করেছিল এশিয়া।
২০০৭ সালে মহেলা জয়াবর্ধনের নেতৃত্বে এশিয়া একাদশে খেলছেন সৌরভ গাঙ্গুলি, শহিদ আফ্রিদি, বীরেন্দ্রর শেবাগ, মোহাম্মদ ইউসুফ, মোহাম্মদ আসিফ, মাহেন্দ্র সিং ধোনি, মাশরাফি মর্তুজার মতো ক্রিকেটাররা। ২০০৫ সালে খেলেছেন ইনজামাম উল হক, কুমার সাঙ্গাকারা, শেবাগদের। পুনরায় চালু হলে বিরাট কোহলি-বাবর আজমদেরও এশিয়া একাদশের হয়ে একই জার্সিতে হয়তোবা দেখাও যেতে পারে।
গত সেপ্টেম্বরে আফ্রো-এশিয়া কাপ পুনরায় চালু করার কথা বলেছিলেন আইসিসির অভিজ্ঞ কর্মকর্তা ও বতসোয়ানা ক্রিকেটের প্রধান সুমোদ দামোদার। প্রায় ১৭ বছর ধরে দুই মহাদেশের রোমাঞ্চকর ক্রিকেট লড়াই এখন আর হয় না।
এবার আফ্রিকা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এসিএ) জানিয়েছে, আফ্রো-এশিয়া কাপ পুনরায় চালু করার জন্য কাজ শুরু করেছে তারা। এশিয়া একাদশ ও আফ্রিকা একাদশের মধ্যে সাদা বলের একটা সিরিজ আয়োজনের পরিকল্পনাও করেছে এসিএ। এরই মধ্যে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের সঙ্গে তারা যোগাযোগও করেছে বলে জানিয়েছে।
গত শনিবার বার্ষিক সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে এসিএর। সেখানে এসিএ পুনর্গঠন এবং মহাদেশে খেলোয়াড়দের প্রতিযোগিতামূলক সুযোগের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য একটি ছয় সদস্যের অন্তর্বর্তী কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদের অন্যতম লক্ষ্য হলো, এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) মতো অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে আলোচনা করা এবং আফ্রো-এশিয়া কাপের মতো মহাদেশীয় সুযোগগুলো তৈরি করা।
এ প্রসঙ্গে এসিএর অন্তর্বর্তী ও জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের প্রধান তাভেংওয়া মুকুহলানি সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমরা এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল সঙ্গে কথা বলেছি এবং স্পষ্টতই আমাদের আফ্রিকান দল, তারা চায় আফ্রো-এশিয়া কাপ পুনরুজ্জীবিত হোক।’
২০০৭ সালে সবশেষ আফ্রো-এশিয়া কাপ হয়েছিল। ধারণা করা হচ্ছে, প্রায় দুই দশক পর আবারও হতে পারে এই সিরিজ। এর ফলে ভারত-পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের মধ্যেও এক রকম সুসম্পর্ক তৈরি হতে পারে। কারণ, দীর্ঘ বছর ধরে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ হয় না তাদের।
২০০৫ ও ২০০৭ সালে এশিয়া একাদশ ও আফ্রিকা একাদশের মধ্যকার আফ্রো-এশিয়া কাপের সিরিজ হয়েছিল। ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা এক দলে আর দক্ষিণ আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে, কেনিয়ার খেলোয়াড়রা আরেক দলে খেলেছিলেন। আন্তর্জাতিক মর্যাদাও পেয়েছিল সেই ম্যাচগুলো।
২০০৫ সালে প্রথমবার একটি ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ায় ১-১ ব্যবধানে সিরিজ সমতায় শেষ হয়েছিল। ২০০৭ সালে ৩-০ ব্যবধানে আফ্রিকা একাদশকে ধবলধোলাই করেছিল এশিয়া।
২০০৭ সালে মহেলা জয়াবর্ধনের নেতৃত্বে এশিয়া একাদশে খেলছেন সৌরভ গাঙ্গুলি, শহিদ আফ্রিদি, বীরেন্দ্রর শেবাগ, মোহাম্মদ ইউসুফ, মোহাম্মদ আসিফ, মাহেন্দ্র সিং ধোনি, মাশরাফি মর্তুজার মতো ক্রিকেটাররা। ২০০৫ সালে খেলেছেন ইনজামাম উল হক, কুমার সাঙ্গাকারা, শেবাগদের। পুনরায় চালু হলে বিরাট কোহলি-বাবর আজমদেরও এশিয়া একাদশের হয়ে একই জার্সিতে হয়তোবা দেখাও যেতে পারে।
কাঠমান্ডুতে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ জেতার পর থেকেই তাঁকে নিয়ে আলোচনা। কদিন আগে শোনা গিয়েছিল বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের কোচ হবেন তিনি। কিন্তু সূত্র জানিয়েছে, পিটার বাটলার মেয়েদের কোচ হিসেবেই থাকছেন।
৮ মিনিট আগেটেস্ট ক্যারিয়ারের ফিফটির ম্যাচেই নেতৃত্ব দেবেন মেহেদী হাসান মিরাজ। এর চেয়ে স্মরণীয় মুহূর্ত মিরাজের জন্য আর কী হতে পারে! মিরাজও অ্যান্টিগায় গতকাল যখন সংবাদ সম্মেলনে এসেছেন, তাঁকে দেখেই বোঝা গেছে এমন রোমাঞ্চ তাঁকে কতটা স্পর্শ করেছে।
৩১ মিনিট আগে২০২৫ আইপিএল সামনে রেখে মেগা নিলাম শুরু হতে বেশি দিন বাকি নেই। মেগা নিলামের আগেই জানা গেল টুর্নামেন্টের দিনক্ষণ। শুধু তাই নয়, একই সঙ্গে তিন আইপিএলের সূচিও ফাঁস হয়ে গেল।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ম্যাচ শুরুর দুই ঘণ্টা আগেও একাদশ প্রকাশের ‘সাহস’ দেখায় না। তবে এখন বেশির ভাগ টেস্ট দল খেলা শুরুর একদিন আগেই টেস্ট একাদশ জানিয়ে দেয়। আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ জানিয়ে দিয়েছে কাল অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে একাদশটা কেমন হবে।
১০ ঘণ্টা আগে