ক্রীড়া ডেস্ক
সত্তর-আশির দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ যে দাপট দেখিয়ে খেলেছে, সেটার কারিগর ক্লাইভ লয়েড। তাঁর নেতৃত্বেই ক্যারিবীয়রা প্রথম দুই ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতে। বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক পেলেন ক্যারিবীয় অঞ্চলের সর্বোচ্চ সম্মানজনক পুরস্কার অর্ডার অব দ্য ক্যারিবিয়ান কমিউনিটি (ওসিসি)।
লয়েডকে ওসিসি সম্মানে ভূষিত করা হয়েছে গত রোববার কনফারেন্স অব হেডস অব গভর্নমেন্ট অব দ্য ক্যারিবিয়ান কমিউনিটির (কারিকম) ৪৭তম সভায়। অনুষ্ঠানে ছিলেন ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজের (সিডব্লিউআই) সভাপতি ড. কিশোর শ্যালো। লয়েডকে নিয়ে শ্যালো বলেছেন, ‘এই পুরস্কার এমন এক মানুষ পাচ্ছেন, যিনি শুধু ক্রিকেট মাঠেই তাঁর কারিশমা দেখাননি, পাশাপাশি বিশ্ববাসী ও ক্যারিবিয়ানদের জন্যও নেতৃত্ব ও অনুপ্রেরণার স্তম্ভ। স্যার ক্লাইভের ক্রিকেটে অবদান এবং খেলাটির উন্নয়নে তাঁর আত্মনিবেদন সত্যিই অতুলনীয়।’
লয়েডের সময়ে ওয়ানডে ক্রিকেট ‘হাঁটি হাঁটি পা পা’ করে চলতে শুরু করে। টি-টোয়েন্টি থাকার তো প্রশ্নই ওঠে না। সে সময়ই মারকুটে ব্যাটিং করতেন ক্যারিবীয় এই ব্যাটার। ৮৭ ওয়ানডেতে ৩৯.৫৪ গড় ও ৮১.২২ স্ট্রাইকরেটে করেন ১৯৭৭ রান। ১১ ফিফটি ও ১ সেঞ্চুরি করেন ক্রিকেটের এই সংস্করণে। একমাত্র সেঞ্চুরি লর্ডসে করেছেন ১৯৭৫ বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। ৮৫ বলে ১২ চার ও ২ ছক্কায় ১০২ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন তিনি। দুর্দান্ত সেঞ্চুরির পাশাপাশি বোলিংয়ে ৩৮ রানে ১ উইকেট নিয়ে ফাইনালসেরা হয়েছিলেন তিনি। ৬০ ওভারের সংস্করণে ১৯৭৫ থেকে ১৯৮৩—প্রথম তিন বিশ্বকাপেই লয়েডের নেতৃত্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ফাইনাল খেলেছে। যেখানে ১৯৮৩ বিশ্বকাপে উইন্ডিজের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয় ভেস্তে দেয় কপিল দেবের ভারত।
টেস্টেও লয়েড ছিলেন দুর্দান্ত। ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে ১০০ টেস্ট খেলেন তিনি। ১১০ টেস্টের ক্যারিয়ারে ৪৬.৬৭ গড়ে করেন ৭৫১৫ রান। ১৯ সেঞ্চুরি ও ৩৯ ফিফটি করেন। ৭৪ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে লয়েড হেরেছেন মাত্র ১২ ম্যাচ। ক্যারিবীয় কিংবদন্তির প্রশংসা করে সিডব্লিউআই সভাপতি শ্যালো বলেন, ‘স্যার ক্লাইভের উত্তরাধিকার প্রতি ওয়েস্ট ইন্ডিয়ানকেই তীব্র অনুরণিত করে। তাঁর নেতৃত্বগুণ, দৃঢ়তা ও স্পোর্টসম্যানশিপ সত্যিকারের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মানদণ্ড নির্ধারণ করেছে। কারিকমের এই স্বীকৃতি আমাদের এই অঞ্চলে এবং ক্রিকেটে তাঁর দুর্দান্ত প্রভাবেরই সাক্ষ্য দেয়। তাঁর সঙ্গে এমন মুহূর্তটি উদ্যাপন করতে পেরে সম্মানিত।’
ক্রিকেট থেকে অবসরের পর কোচ, নির্বাচক ও ম্যাচ রেফারির ভূমিকায় ক্রিকেটের সঙ্গে জড়িত হয়েছেন তিনি। গায়ানা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গেও কাজ করেছেন। ২০১৯ সালে ক্যারিবীয় কিংবদন্তি পেয়েছেন নাইটহুড উপাধি।
সত্তর-আশির দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ যে দাপট দেখিয়ে খেলেছে, সেটার কারিগর ক্লাইভ লয়েড। তাঁর নেতৃত্বেই ক্যারিবীয়রা প্রথম দুই ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতে। বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক পেলেন ক্যারিবীয় অঞ্চলের সর্বোচ্চ সম্মানজনক পুরস্কার অর্ডার অব দ্য ক্যারিবিয়ান কমিউনিটি (ওসিসি)।
লয়েডকে ওসিসি সম্মানে ভূষিত করা হয়েছে গত রোববার কনফারেন্স অব হেডস অব গভর্নমেন্ট অব দ্য ক্যারিবিয়ান কমিউনিটির (কারিকম) ৪৭তম সভায়। অনুষ্ঠানে ছিলেন ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজের (সিডব্লিউআই) সভাপতি ড. কিশোর শ্যালো। লয়েডকে নিয়ে শ্যালো বলেছেন, ‘এই পুরস্কার এমন এক মানুষ পাচ্ছেন, যিনি শুধু ক্রিকেট মাঠেই তাঁর কারিশমা দেখাননি, পাশাপাশি বিশ্ববাসী ও ক্যারিবিয়ানদের জন্যও নেতৃত্ব ও অনুপ্রেরণার স্তম্ভ। স্যার ক্লাইভের ক্রিকেটে অবদান এবং খেলাটির উন্নয়নে তাঁর আত্মনিবেদন সত্যিই অতুলনীয়।’
লয়েডের সময়ে ওয়ানডে ক্রিকেট ‘হাঁটি হাঁটি পা পা’ করে চলতে শুরু করে। টি-টোয়েন্টি থাকার তো প্রশ্নই ওঠে না। সে সময়ই মারকুটে ব্যাটিং করতেন ক্যারিবীয় এই ব্যাটার। ৮৭ ওয়ানডেতে ৩৯.৫৪ গড় ও ৮১.২২ স্ট্রাইকরেটে করেন ১৯৭৭ রান। ১১ ফিফটি ও ১ সেঞ্চুরি করেন ক্রিকেটের এই সংস্করণে। একমাত্র সেঞ্চুরি লর্ডসে করেছেন ১৯৭৫ বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। ৮৫ বলে ১২ চার ও ২ ছক্কায় ১০২ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন তিনি। দুর্দান্ত সেঞ্চুরির পাশাপাশি বোলিংয়ে ৩৮ রানে ১ উইকেট নিয়ে ফাইনালসেরা হয়েছিলেন তিনি। ৬০ ওভারের সংস্করণে ১৯৭৫ থেকে ১৯৮৩—প্রথম তিন বিশ্বকাপেই লয়েডের নেতৃত্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ফাইনাল খেলেছে। যেখানে ১৯৮৩ বিশ্বকাপে উইন্ডিজের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয় ভেস্তে দেয় কপিল দেবের ভারত।
টেস্টেও লয়েড ছিলেন দুর্দান্ত। ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে ১০০ টেস্ট খেলেন তিনি। ১১০ টেস্টের ক্যারিয়ারে ৪৬.৬৭ গড়ে করেন ৭৫১৫ রান। ১৯ সেঞ্চুরি ও ৩৯ ফিফটি করেন। ৭৪ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে লয়েড হেরেছেন মাত্র ১২ ম্যাচ। ক্যারিবীয় কিংবদন্তির প্রশংসা করে সিডব্লিউআই সভাপতি শ্যালো বলেন, ‘স্যার ক্লাইভের উত্তরাধিকার প্রতি ওয়েস্ট ইন্ডিয়ানকেই তীব্র অনুরণিত করে। তাঁর নেতৃত্বগুণ, দৃঢ়তা ও স্পোর্টসম্যানশিপ সত্যিকারের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মানদণ্ড নির্ধারণ করেছে। কারিকমের এই স্বীকৃতি আমাদের এই অঞ্চলে এবং ক্রিকেটে তাঁর দুর্দান্ত প্রভাবেরই সাক্ষ্য দেয়। তাঁর সঙ্গে এমন মুহূর্তটি উদ্যাপন করতে পেরে সম্মানিত।’
ক্রিকেট থেকে অবসরের পর কোচ, নির্বাচক ও ম্যাচ রেফারির ভূমিকায় ক্রিকেটের সঙ্গে জড়িত হয়েছেন তিনি। গায়ানা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গেও কাজ করেছেন। ২০১৯ সালে ক্যারিবীয় কিংবদন্তি পেয়েছেন নাইটহুড উপাধি।
বুলাওয়েতে পাকিস্তান ২১ ওভার ব্যাটিং করলেই শুরু হয় বৃষ্টি। তারপর আর ব্যাটিংয়ের সুযোগ পায়নি তারা। ফলে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়া পাকিস্তান শেষ লড়াইয়ের সুযোগ পায়নি। ডাকওয়ার্থ লুইস স্টার্ন (ডিএলএস) পদ্ধতিতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৮০ রানে জিম্বাবুয়ের কাছে হেরেছে তারা। তিন ওয়ানডের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগ
৪ ঘণ্টা আগেবগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে প্রথম দিন ছিল সুমন খানের তোপ, গতকাল দ্বিতীয় দিন দাগলেন সতীর্থ এনামুল হক। দুই পেসারের দুর্দান্ত বোলিংয়ে দেড় দিনেই ঢাকার কাছে ষষ্ঠ রাউন্ডে ইনিংস ও ১১ রানে হেরেছে রাজশাহী। ইনিংস ব্যবধানে জিতে শিরোপার লড়াই জমিয়ে তুলল ঢাকা। এ ম্যাচে বোনাসসহ ৯ পয়েন্ট অর্জন করেছে তারা। ছয় ম্যা
৪ ঘণ্টা আগেজেদ্দায় চলছে আইপিএলের নিলাম। সেখানে চমকে দিয়েছেন ভেঙ্কাটেশ আইয়ার, তাঁর দাম উঠেছে ২৩ কোটি ৭৫ লাখ রূপিতে। তাঁর ভিত্তি মূল্য ছিল ২ কোটি রুপি। নিলামের টেবিলে ২৯ বছর বয়সী অলরাউন্ডারকে পেতে বেঙ্গালুরু ও কলকাতার মধ্যে বেশ লড়াই হয়েছে। শেষ পর্যন্ত তাঁর পুরোনো দল কলকাতাই দলে নিয়েছে বড় অঙ্কে। ভেঙ্কাটেশকে দিয়ে
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) ফুটবলের ১৭ তম আসর শুরু ২৯ নভেম্বর থেকে। প্রথম দিনেই মাঠে নামছে গত আসরের চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস ও রানারআপ মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব।
৫ ঘণ্টা আগে