নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুরুতেই হোঁচট। এরপর ঘুরে দাঁড়ানো। স্বাগতিক ভারতের বিপক্ষে পিছিয়ে পড়েও ২-২ গোল সমতায় সাফ অনূর্ধ্ব-২০ সাফের ফাইনালটাকে অতিরিক্ত সময়ে নিয়ে গেছে বাংলাদেশ।
ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে গতকাল ম্যাচের আবহ বোঝার আগেই পিছিয়ে পড়ে বাংলাদেশ। শুরুর ২ মিনিটের মাথায় বল বিপদমুক্ত করতে গিয়ে উল্টো ভারতীয় ফরোয়ার্ড গুরক্রিত সিংকে ফাউল করে বসেন বাংলাদেশ গোলরক্ষক আসিফ। রেফারি দেন পেনাল্টির সিদ্ধান্ত। নিজেই পরে স্পট কিক থেকে দলকে এগিয়ে দেন গুরক্রিত।
২৬ মিনিটে প্রথম সুযোগ তৈরি করে বাংলাদেশ। ডান প্রান্ত থেকে রফিকুলের নিচু ক্রস বক্সে পিয়াস আহমেদ নোভার পায়ে যাওয়ার আগেই ঠেকান ভারতীয় অধিনায়ক হালেন নংটডু।
বল পায়ে বাংলাদেশের প্রাধান্য থাকলেও নিজেদের দর্শকের সামনে আক্রমণে ঝাঁজ ছিল ভারতের। ৩৪ মিনিটে গুরক্রিতের শটে অল্পে রক্ষা বাংলাদেশের। ৩৯ মিনিটে বাম প্রান্ত দিয়ে বক্সে ঢুকে কোনাকুনি শট নেন হিমাংশু। তবে লাফিয়ে কর্নারের বিনিময়ে আটকে দেন গোলকিপার আসিফ।
৪৫ মিনিটে রাজনের গোলে সমতায় ফেরে বাংলাদেশ। রফিকুলের কাটব্যাকে বক্সের ভেতর থেকে ডান পায়ের গতির শটে জাল খুঁজে নেন রাজন হাওলাদার।
বিরতির পর দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ব্যবধান বাড়ায় বাংলাদেশ। ভারতীয় ডিফেন্ডারের ভুলে পিয়াস আহমেদ নোভার হেডে ফাঁকায় বল পান ডিফেন্ডার শাহিন মিয়া। শাহিনের বাঁ পায়ের জোরালো এক শটে স্রেফ দর্শকই বনে যান গোলরক্ষক সোম কুমার।
৬০ মিনিটে আবারও ম্যাচে ফেরে ভারত। বাংলাদেশের বক্সের ভেতর জটলা থেকে ডিফেন্ডার বিকাশ ইয়ুমনামের কাটব্যাকে ফাঁকায় বল পান ফরোয়ার্ড গুরক্রিত সিং। তাঁর জোরালো এক শটে হার মানেন বাংলাদেশ গোলরক্ষক আসিফ।
৬৭ মিনিটে তৃতীয় গোল প্রায় হজম করেই বসেছিল বাংলাদেশ। হিমাংশু জাংগরার দুর্বল শট জালে জড়ানোর আগে গোলমুখ থেকে বিপদমুক্ত করেন ডিফেন্ডার আজিজুল হক অনন্ত।
৬৯ মিনিটে ব্যবধান বাড়তে পারত বাংলাদেশেরও। মোহাম্মদ নাহিয়ানের আড়াআড়ি শট অল্পের জন্য খুঁজে পায়নি জাল।
একদম শেষ সময়ে অসাধারণ দক্ষতায় ম্যাচকে অতিরিক্ত সময়ে নিয়ে গেছেন বাংলাদেশ গোলরক্ষক আসিফ। ঠিক ৯০ মিনিটের মাথায় বিরজেশ গীরির ভলির অসাধারণ দক্ষতায় ঠেকান আসিফ।
অতিরিক্ত সময়ে ৩ গোল হজম করে ম্যাচ থেকে ছিটকে পড়ে বাংলাদেশ। এরপর চেষ্টা করেও আর ম্যাচে ফিরতে পারেনি তানভীরের দল। আবারও স্বাগতিক ভারতের কাছে শিরোপা হারিয়ে ফিরতে হচ্ছে যুবাদের।
শুরুতেই হোঁচট। এরপর ঘুরে দাঁড়ানো। স্বাগতিক ভারতের বিপক্ষে পিছিয়ে পড়েও ২-২ গোল সমতায় সাফ অনূর্ধ্ব-২০ সাফের ফাইনালটাকে অতিরিক্ত সময়ে নিয়ে গেছে বাংলাদেশ।
ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে গতকাল ম্যাচের আবহ বোঝার আগেই পিছিয়ে পড়ে বাংলাদেশ। শুরুর ২ মিনিটের মাথায় বল বিপদমুক্ত করতে গিয়ে উল্টো ভারতীয় ফরোয়ার্ড গুরক্রিত সিংকে ফাউল করে বসেন বাংলাদেশ গোলরক্ষক আসিফ। রেফারি দেন পেনাল্টির সিদ্ধান্ত। নিজেই পরে স্পট কিক থেকে দলকে এগিয়ে দেন গুরক্রিত।
২৬ মিনিটে প্রথম সুযোগ তৈরি করে বাংলাদেশ। ডান প্রান্ত থেকে রফিকুলের নিচু ক্রস বক্সে পিয়াস আহমেদ নোভার পায়ে যাওয়ার আগেই ঠেকান ভারতীয় অধিনায়ক হালেন নংটডু।
বল পায়ে বাংলাদেশের প্রাধান্য থাকলেও নিজেদের দর্শকের সামনে আক্রমণে ঝাঁজ ছিল ভারতের। ৩৪ মিনিটে গুরক্রিতের শটে অল্পে রক্ষা বাংলাদেশের। ৩৯ মিনিটে বাম প্রান্ত দিয়ে বক্সে ঢুকে কোনাকুনি শট নেন হিমাংশু। তবে লাফিয়ে কর্নারের বিনিময়ে আটকে দেন গোলকিপার আসিফ।
৪৫ মিনিটে রাজনের গোলে সমতায় ফেরে বাংলাদেশ। রফিকুলের কাটব্যাকে বক্সের ভেতর থেকে ডান পায়ের গতির শটে জাল খুঁজে নেন রাজন হাওলাদার।
বিরতির পর দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ব্যবধান বাড়ায় বাংলাদেশ। ভারতীয় ডিফেন্ডারের ভুলে পিয়াস আহমেদ নোভার হেডে ফাঁকায় বল পান ডিফেন্ডার শাহিন মিয়া। শাহিনের বাঁ পায়ের জোরালো এক শটে স্রেফ দর্শকই বনে যান গোলরক্ষক সোম কুমার।
৬০ মিনিটে আবারও ম্যাচে ফেরে ভারত। বাংলাদেশের বক্সের ভেতর জটলা থেকে ডিফেন্ডার বিকাশ ইয়ুমনামের কাটব্যাকে ফাঁকায় বল পান ফরোয়ার্ড গুরক্রিত সিং। তাঁর জোরালো এক শটে হার মানেন বাংলাদেশ গোলরক্ষক আসিফ।
৬৭ মিনিটে তৃতীয় গোল প্রায় হজম করেই বসেছিল বাংলাদেশ। হিমাংশু জাংগরার দুর্বল শট জালে জড়ানোর আগে গোলমুখ থেকে বিপদমুক্ত করেন ডিফেন্ডার আজিজুল হক অনন্ত।
৬৯ মিনিটে ব্যবধান বাড়তে পারত বাংলাদেশেরও। মোহাম্মদ নাহিয়ানের আড়াআড়ি শট অল্পের জন্য খুঁজে পায়নি জাল।
একদম শেষ সময়ে অসাধারণ দক্ষতায় ম্যাচকে অতিরিক্ত সময়ে নিয়ে গেছেন বাংলাদেশ গোলরক্ষক আসিফ। ঠিক ৯০ মিনিটের মাথায় বিরজেশ গীরির ভলির অসাধারণ দক্ষতায় ঠেকান আসিফ।
অতিরিক্ত সময়ে ৩ গোল হজম করে ম্যাচ থেকে ছিটকে পড়ে বাংলাদেশ। এরপর চেষ্টা করেও আর ম্যাচে ফিরতে পারেনি তানভীরের দল। আবারও স্বাগতিক ভারতের কাছে শিরোপা হারিয়ে ফিরতে হচ্ছে যুবাদের।
ফলোঅন এড়ানো দূরে থাক, দুই ইনিংস মিলিয়ে ২০০ রান করতেই হিমশিম খেতে হলো বাংলাদেশকে। প্রথম ইনিংসে মুমিনুল হকের ফিফটিতে টেনেটুনে ১৫৯ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে আরও খারাপ অবস্থা—১৪৩ রানে অলআউট।
১৪ মিনিট আগেচ্যাম্পিয়ন দল বলে কথা। তা-ও আবার টানা দুবার চ্যাম্পিয়ন। বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের বরণ তো জাঁকজমকপূর্ণই হবে। সাবিনা খাতুনদের দেখতে ঢাকা বিমানবন্দরে দেখা গেছে উপচে পড়া ভিড়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ে নিয়মিতই। মাঝে মধ্যে দুই একটা জুটিতে যা রান হয়, সেটা পরাজয়ের ব্যবধান কমানো ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের মাঝখানেই শোনা গেল নাজমুল হোসেন শান্ত বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদের কথায় বোঝা গেল, শান্তকে এই মুহূর্তে নেতৃত্ব থেকে সরানো হচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে