নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভারত-আফগানিস্তান ম্যাচ নিয়ে বড় আশা বাংলাদেশের। বাছাইপর্বে এখন পর্যন্ত কোনো জয় আসেনি। অন্তত একটা জয়ের অপেক্ষায় আছেন অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া ও কোচ জেমি ডে। তবে সাদ উদ্দিন বলছেন, বাস্তবতার সঙ্গে মেলালে ফুটো হয়ে যেতে পারে বাংলাদেশি সমর্থকদের আশার বেলুন।
বাছাইপর্ব সামনে রেখে জাতীয় দলের ক্যাম্প শুরু হয়েছিল ১৬ মে। ক্যাম্পের প্রথম দিনই অধিনায়ক জামাল দাবি করেছিলেন, ‘ভারত-আফগানিস্তান তেমন আহামরি কোনো দল নয়।’ কোচ জেমি ডেও অধিনায়কের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়েছেন, ‘বাংলাদেশের খুব সামর্থ্য আছে এ দুই দলকে হারিয়ে দেওয়ার।’
নিজেদের সামর্থ্য নিয়ে কোচ ও অধিনায়কের কথা আশা জাগালেও, পরিসংখ্যান ও ইতিহাস বলছে ভিন্ন কথা। ১৯৭৯ সালের পর আফগানিস্তানকে হারাতে পারেনি বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে সর্বশেষ জয় ২০০৩ সালে সাফের ফাইনালে। এরপর দিন দিন বাংলাদেশের ফুটবলের মান নিচে নেমেছে। বিপরীতে আফগানিস্তান ও ভারত এগিয়েছে। বাংলাদেশের র্যাঙ্কিং যেখানে ১৮৪, আফগানদের র্যাঙ্কিং সেখানে ১৪৯, ভারতের ১০৫!
২০১৯ সালে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম লেগে দারুণ এক হেডে ভারতের বিপক্ষে দলকে এগিয়ে দিয়েছিলেন সাদ। ৮৮ মিনিটে ভারত সমতায় না ফিরলে ঐতিহাসিক এক জয় নিয়েই ফিরতে পারত বাংলাদেশ। স্মৃতিটা তরতাজা। তারপরও জাতীয় দল উইঙ্গার বলছেন, ‘খুব কঠিন। আফগানিস্তান-ভারত আমাদের থেকে অনেক এগিয়ে। দুই দলই খুবই শক্তিশালী। গোল না খেলে ও সুযোগ হাতছাড়া না করলেই কেবল জয়ের সুযোগ থাকবে।’
লড়াইয়ের আগে বাংলাদেশের মূল সমস্যার নাম স্ট্রাইকার। শেষ পাঁচ ম্যাচে বাংলাদেশ হজম করেছে ৭ গোল, বিপরীতে দিয়েছে মাত্র ৩টি। এগিয়ে থাকা ভারত-আফগানদের সঙ্গে জেতার কথা উঠলেই সামনে আসে দুর্বল পরিসংখ্যান। ঘরোয়া ফুটবলে অতিরিক্ত বিদেশি নির্ভরতাকে কারণ হিসেবে দেখছেন সাদ, ‘বড় বড় সবগুলো দলেই বিদেশি খেলোয়াড়। ফরোয়ার্ড, মিডফিল্ড-গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বিদেশি। দেশীয়দের গোল করার সুযোগ একটু কম। কিছু ক্লাব অবশ্য দেশিদের ওপর ভরসা রেখেছে।’
ঢাকা: বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভারত-আফগানিস্তান ম্যাচ নিয়ে বড় আশা বাংলাদেশের। বাছাইপর্বে এখন পর্যন্ত কোনো জয় আসেনি। অন্তত একটা জয়ের অপেক্ষায় আছেন অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া ও কোচ জেমি ডে। তবে সাদ উদ্দিন বলছেন, বাস্তবতার সঙ্গে মেলালে ফুটো হয়ে যেতে পারে বাংলাদেশি সমর্থকদের আশার বেলুন।
বাছাইপর্ব সামনে রেখে জাতীয় দলের ক্যাম্প শুরু হয়েছিল ১৬ মে। ক্যাম্পের প্রথম দিনই অধিনায়ক জামাল দাবি করেছিলেন, ‘ভারত-আফগানিস্তান তেমন আহামরি কোনো দল নয়।’ কোচ জেমি ডেও অধিনায়কের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়েছেন, ‘বাংলাদেশের খুব সামর্থ্য আছে এ দুই দলকে হারিয়ে দেওয়ার।’
নিজেদের সামর্থ্য নিয়ে কোচ ও অধিনায়কের কথা আশা জাগালেও, পরিসংখ্যান ও ইতিহাস বলছে ভিন্ন কথা। ১৯৭৯ সালের পর আফগানিস্তানকে হারাতে পারেনি বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে সর্বশেষ জয় ২০০৩ সালে সাফের ফাইনালে। এরপর দিন দিন বাংলাদেশের ফুটবলের মান নিচে নেমেছে। বিপরীতে আফগানিস্তান ও ভারত এগিয়েছে। বাংলাদেশের র্যাঙ্কিং যেখানে ১৮৪, আফগানদের র্যাঙ্কিং সেখানে ১৪৯, ভারতের ১০৫!
২০১৯ সালে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম লেগে দারুণ এক হেডে ভারতের বিপক্ষে দলকে এগিয়ে দিয়েছিলেন সাদ। ৮৮ মিনিটে ভারত সমতায় না ফিরলে ঐতিহাসিক এক জয় নিয়েই ফিরতে পারত বাংলাদেশ। স্মৃতিটা তরতাজা। তারপরও জাতীয় দল উইঙ্গার বলছেন, ‘খুব কঠিন। আফগানিস্তান-ভারত আমাদের থেকে অনেক এগিয়ে। দুই দলই খুবই শক্তিশালী। গোল না খেলে ও সুযোগ হাতছাড়া না করলেই কেবল জয়ের সুযোগ থাকবে।’
লড়াইয়ের আগে বাংলাদেশের মূল সমস্যার নাম স্ট্রাইকার। শেষ পাঁচ ম্যাচে বাংলাদেশ হজম করেছে ৭ গোল, বিপরীতে দিয়েছে মাত্র ৩টি। এগিয়ে থাকা ভারত-আফগানদের সঙ্গে জেতার কথা উঠলেই সামনে আসে দুর্বল পরিসংখ্যান। ঘরোয়া ফুটবলে অতিরিক্ত বিদেশি নির্ভরতাকে কারণ হিসেবে দেখছেন সাদ, ‘বড় বড় সবগুলো দলেই বিদেশি খেলোয়াড়। ফরোয়ার্ড, মিডফিল্ড-গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বিদেশি। দেশীয়দের গোল করার সুযোগ একটু কম। কিছু ক্লাব অবশ্য দেশিদের ওপর ভরসা রেখেছে।’
জয়ের জন্য রাজশাহীর দরকার ১৯২ রান। এ লক্ষ্যে পৌঁছাতে যেমনটা শুরু হওয়া দরকার, দুর্বার রাজশাহীর ইনিংসের শুরুটা তেমন হয়নি। উল্টো ২০ রানে ৩ উইকেট খুইয়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে তাসকিন আহমেদের রাজশাহী। ৪ রান করে জিসান, ৯ রানে মোহাম্মদ হারিস ও ৫ রান করে ইয়াসির আলী বিদায় নিয়েছেন। শুরুর এই বিপর্যয়ের পর আর মাথা উ
৩ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো মেয়েদের অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলছে নাইজেরিয়া। নিজেদের ঐতিহাসিক টুর্নামেন্টে দারুণ এক অঘটনও ঘটিয়ে দিল তারা। আজ মালয়েশিয়ার কুচিংয়ে তারা ২ রানে হারিয়ে দিয়েছে নিউজিল্যান্ডকে।
৪ ঘণ্টা আগেএটাই তাঁর প্রথম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। কিন্তু মেলবোর্ন পার্কে যেভাবে খেললেন ১৯ বছর বয়সী লারনার তিয়েন; তাতে এটা তাঁর প্রথম অস্ট্রেলিয়ান বলে মেনে নেওয়াটা কঠিন। অবাছাই প্রতিযোগী হয়ে খেলতে এসে তরতরিয়ে উঠে যান চতুর্থ রাউন্ডে।
৫ ঘণ্টা আগেচুক্তির বাইরে থাকলেও প্রিমিয়ার লিগ ও ফেডারেশন কাপের ম্যাচগুলো পর্যবেক্ষণ করেছেন হাভিয়ের কাবরেরা। যে দুই প্রতিযোগিতায় স্থানীয় ফুটবলারদের পারফরম্যান্স নিয়েও খুশি তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে