অনলাইন ডেস্ক
ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়া ইনস্টাগ্রাম ও থ্রেডসে রাজনৈতিক কনটেন্ট দেখাবে না মেটা। শিগগিরই এই দুই প্ল্যাটফর্মে এই ফিচারটি যুক্ত করবে বলে কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে। গত শুক্রবার এক ব্লগ পোস্টে মেটা বলেছে, কোম্পানিটি রিলসের জন্য নতুন নীতি গ্রহণ করেছে। এর ফলে, ব্যবহারকারীরা যাদের ফলো করে না, তাদের রাজনৈতিক কনটেন্ট ইনস্টাগ্রাম ও থ্রেডসের ফিডে দেখানো হবে না।
ইনস্টাগ্রামের প্রধান অ্যাডাম মোসেরি বলেন, কোম্পানিটির লক্ষ্য হলো—রাজনৈতিক কনটেন্ট দেখার বিষয়ে গ্রাহকদের স্বাধীনতা সংরক্ষণ করা ও প্রতিটি ব্যক্তির ইচ্ছাকে সম্মান করা।
যেসব কনটেন্ট সরকার, নির্বাচন ও সামাজিক বিষয়ে বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ কিংবা সমাজকে প্রভাবিত করে সেসব কনটেন্ট ব্যবহারকারীরা চাইলে দেখতে পারবেন। আর না চাইলে সেগুলো নিজেদের ফিডে আসা বন্ধ করে দিতে পারবেন। অর্থাৎ ব্যবহারকারীরা এসব কনটেন্ট দেখার বিষয়টি নিজেরাই নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
এই ফিচারটি কেবল পাবলিক অ্যাকাউন্টের জন্য প্রযোজ্য হবে এবং এক্সপ্লোর, রিলস ও ফিডের ক্ষেত্রে কনটেন্টগুলো দেখা যাবে না। যেসব অ্যাকাউন্ট রাজনৈতিক কনটেন্ট প্রচারের জন্য প্রযোজ্য নয়, তাদের কনটেন্ট অন্যদের জন্য সুপারিশ বা রিকমন্ডেশন করা হবে না। তবে সেসব অ্যাকাউন্ট পোস্ট ও রিলের মাধ্যমে শুধুমাত্র অনুসারীদের রাজনৈতিক বিষয়ক কনটেন্ট দেখাতে পারবে।
মেটা বলছে, যদি অ্যাকাউন্ট রেকমেন্ডেশন করার যোগ্য না হয় তাহলে সেই অ্যাকাউন্টের কোনো কনটেন্ট অনুসারীদের বাইরে সুপারিশ করা হবে না। পেশাদার প্রোফাইলগুলো রাজনৈতিক কনটেন্ট রেকমেন্ডেশন জন্য প্রযোজ্য কি না, তা অ্যাকাউন্ট স্ট্যাটাস অপশন থেকে জেনে নেওয়া যাবে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সংবাদ ও রাজনীতির জগৎ থেকে কোম্পানিকে দূরে রাখতে মেটা পূর্ববতী প্রচেষ্টার সঙ্গে এই নতুন আপডেট যুক্ত করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ৩ শতাংশ ফেসবুক ব্যবহারকারী তাদের ফিডে রাজনৈতিক বিষয়ক কনটেন্ট দেখে। মোসেরি বলেন, ইনস্টাগ্রাম ও থ্রেডসে রাজনৈতিক সম্পর্কিত পোস্টের জন্য উৎসাহ দেবে না কোম্পানিটি। কারণ এর ফলে মেটার অনেক সমালোচনা হয়। আর তাই ২০২৪ সালের যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটি।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ
ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়া ইনস্টাগ্রাম ও থ্রেডসে রাজনৈতিক কনটেন্ট দেখাবে না মেটা। শিগগিরই এই দুই প্ল্যাটফর্মে এই ফিচারটি যুক্ত করবে বলে কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে। গত শুক্রবার এক ব্লগ পোস্টে মেটা বলেছে, কোম্পানিটি রিলসের জন্য নতুন নীতি গ্রহণ করেছে। এর ফলে, ব্যবহারকারীরা যাদের ফলো করে না, তাদের রাজনৈতিক কনটেন্ট ইনস্টাগ্রাম ও থ্রেডসের ফিডে দেখানো হবে না।
ইনস্টাগ্রামের প্রধান অ্যাডাম মোসেরি বলেন, কোম্পানিটির লক্ষ্য হলো—রাজনৈতিক কনটেন্ট দেখার বিষয়ে গ্রাহকদের স্বাধীনতা সংরক্ষণ করা ও প্রতিটি ব্যক্তির ইচ্ছাকে সম্মান করা।
যেসব কনটেন্ট সরকার, নির্বাচন ও সামাজিক বিষয়ে বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ কিংবা সমাজকে প্রভাবিত করে সেসব কনটেন্ট ব্যবহারকারীরা চাইলে দেখতে পারবেন। আর না চাইলে সেগুলো নিজেদের ফিডে আসা বন্ধ করে দিতে পারবেন। অর্থাৎ ব্যবহারকারীরা এসব কনটেন্ট দেখার বিষয়টি নিজেরাই নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
এই ফিচারটি কেবল পাবলিক অ্যাকাউন্টের জন্য প্রযোজ্য হবে এবং এক্সপ্লোর, রিলস ও ফিডের ক্ষেত্রে কনটেন্টগুলো দেখা যাবে না। যেসব অ্যাকাউন্ট রাজনৈতিক কনটেন্ট প্রচারের জন্য প্রযোজ্য নয়, তাদের কনটেন্ট অন্যদের জন্য সুপারিশ বা রিকমন্ডেশন করা হবে না। তবে সেসব অ্যাকাউন্ট পোস্ট ও রিলের মাধ্যমে শুধুমাত্র অনুসারীদের রাজনৈতিক বিষয়ক কনটেন্ট দেখাতে পারবে।
মেটা বলছে, যদি অ্যাকাউন্ট রেকমেন্ডেশন করার যোগ্য না হয় তাহলে সেই অ্যাকাউন্টের কোনো কনটেন্ট অনুসারীদের বাইরে সুপারিশ করা হবে না। পেশাদার প্রোফাইলগুলো রাজনৈতিক কনটেন্ট রেকমেন্ডেশন জন্য প্রযোজ্য কি না, তা অ্যাকাউন্ট স্ট্যাটাস অপশন থেকে জেনে নেওয়া যাবে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সংবাদ ও রাজনীতির জগৎ থেকে কোম্পানিকে দূরে রাখতে মেটা পূর্ববতী প্রচেষ্টার সঙ্গে এই নতুন আপডেট যুক্ত করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ৩ শতাংশ ফেসবুক ব্যবহারকারী তাদের ফিডে রাজনৈতিক বিষয়ক কনটেন্ট দেখে। মোসেরি বলেন, ইনস্টাগ্রাম ও থ্রেডসে রাজনৈতিক সম্পর্কিত পোস্টের জন্য উৎসাহ দেবে না কোম্পানিটি। কারণ এর ফলে মেটার অনেক সমালোচনা হয়। আর তাই ২০২৪ সালের যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটি।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
৫ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
৭ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
৭ ঘণ্টা আগে