প্রযুক্তি ডেস্ক
আপনার শিশু অসুস্থ। কোনোভাবেই তার পক্ষে স্কুলে যাওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু তার বদলে যদি অন্য কেউ স্কুলে যায় এবং স্কুলে তার উপস্থিতিও গণনা করা হয়, তাহলে কেমন হয়? নিশ্চয়ই খুব ভালো। সেরকমই একটা ঘটনা ঘটেছে জার্মানিতে। সাত বছরের শিশু জশুয়া মার্টিনেঞ্জেলি মারাত্মক অসুস্থতার কারণে স্কুলে যেতে পারছিল না। কিন্তু তার হয়ে স্কুল করে দিল এক রোবট, অ্যাভাটার। স্কুল কর্তৃপক্ষই জশুয়ার জন্য এই সুযোগ করে দিয়েছে।
কেবল স্কুলে যাওয়াই শেষ নয়। অ্যাভাটারটি জশুয়ার হয়ে ক্লাসে শিক্ষককে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতে পারে, সবার সঙ্গে খোশগল্পও করতে পারে। প্রশ্ন করার জন্য শিক্ষকের দিকে তাকিয়ে চোখ পিটপিট করে সংকেতও দিতে পারে।
রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জার্মানির রাজধানী বার্লিনে অবস্থিত স্কুলটির প্রধান শিক্ষিকা উতে উইন্টারবার্গ বলেন, ‘বাচ্চারা জশুয়ার মতোই ক্লাস চলাকালে তার সঙ্গে কথা বলতে পারে, হাসতে পারে, এমনকি খোশগল্পও করতে পারে।’
জশুয়ার মা সিমোন মার্টিনেঞ্জেলি জানান, ‘ফুসফুসে মারাত্মক সমস্যার কারণে ঘাড়ে নল লাগানো থাকায় জশুয়া স্কুলে যেতে পারছে না।’ আর জশুয়ার অসুস্থতার মধ্যেও তাকে স্কুলে উপস্থিত থাকার অনুভূতি দিতেই স্কুল কর্তৃপক্ষ জশুয়ার অ্যাভাটার রোবটকে স্কুলে বসারা সুযোগ দিয়েছে।
বার্লিনের মারজান–হেলার্সডর্ফ জেলার স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় স্কুলটি এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। জেলার শিক্ষা কাউন্সিলের কর্মকর্তা টর্স্টেন কুয়েন বলেন, ‘বার্লিনে আমরাই একমাত্র জেলা, যেখানে আমরা আমাদের স্কুলটিতে চারটি অ্যাভাটার এনেছি। যদিও আমরা কোভিডকে সামনে রেখে এটি করেছিলাম, কিন্তু এখন আমরা মনে করছি, মহামারি পরবর্তী সময়েও এটি বাস্তবতা হিসেবে হাজির হবে।’
কুয়েন আরও বলেন, ‘নানা কারণেই বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারে না। কিন্তু অ্যাভাটার বাচ্চাদের স্কুলে না থেকেও স্কুলে থাকার অনুভূতি নেওয়ার একটি সুযোগ তৈরিতে সক্ষম।’ এই প্রকল্প দেশটির রাজ্যপর্যায়ে বাস্তবায়নের জন্য এরই মধ্যে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলাপ করেছেন বলেও জানান তিনি।
স্কুলটির শিক্ষার্থী নোয়া কুয়েজনার স্কুলে অ্যাভাটার আনা প্রসঙ্গে বলে, ‘আমি জশুয়ার বদলে অ্যাভাটার আনায় খুশি হয়েছি। কারণ, আমি অ্যাভাটার পছন্দ করি।’
জশুয়ার আরেক সহপাঠী বলেছে, ‘অ্যাভাটার ভালো তবে, জশুয়ার স্কুলে ফিরে আসাটা আরও ভালো হবে।’
আপনার শিশু অসুস্থ। কোনোভাবেই তার পক্ষে স্কুলে যাওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু তার বদলে যদি অন্য কেউ স্কুলে যায় এবং স্কুলে তার উপস্থিতিও গণনা করা হয়, তাহলে কেমন হয়? নিশ্চয়ই খুব ভালো। সেরকমই একটা ঘটনা ঘটেছে জার্মানিতে। সাত বছরের শিশু জশুয়া মার্টিনেঞ্জেলি মারাত্মক অসুস্থতার কারণে স্কুলে যেতে পারছিল না। কিন্তু তার হয়ে স্কুল করে দিল এক রোবট, অ্যাভাটার। স্কুল কর্তৃপক্ষই জশুয়ার জন্য এই সুযোগ করে দিয়েছে।
কেবল স্কুলে যাওয়াই শেষ নয়। অ্যাভাটারটি জশুয়ার হয়ে ক্লাসে শিক্ষককে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতে পারে, সবার সঙ্গে খোশগল্পও করতে পারে। প্রশ্ন করার জন্য শিক্ষকের দিকে তাকিয়ে চোখ পিটপিট করে সংকেতও দিতে পারে।
রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জার্মানির রাজধানী বার্লিনে অবস্থিত স্কুলটির প্রধান শিক্ষিকা উতে উইন্টারবার্গ বলেন, ‘বাচ্চারা জশুয়ার মতোই ক্লাস চলাকালে তার সঙ্গে কথা বলতে পারে, হাসতে পারে, এমনকি খোশগল্পও করতে পারে।’
জশুয়ার মা সিমোন মার্টিনেঞ্জেলি জানান, ‘ফুসফুসে মারাত্মক সমস্যার কারণে ঘাড়ে নল লাগানো থাকায় জশুয়া স্কুলে যেতে পারছে না।’ আর জশুয়ার অসুস্থতার মধ্যেও তাকে স্কুলে উপস্থিত থাকার অনুভূতি দিতেই স্কুল কর্তৃপক্ষ জশুয়ার অ্যাভাটার রোবটকে স্কুলে বসারা সুযোগ দিয়েছে।
বার্লিনের মারজান–হেলার্সডর্ফ জেলার স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় স্কুলটি এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। জেলার শিক্ষা কাউন্সিলের কর্মকর্তা টর্স্টেন কুয়েন বলেন, ‘বার্লিনে আমরাই একমাত্র জেলা, যেখানে আমরা আমাদের স্কুলটিতে চারটি অ্যাভাটার এনেছি। যদিও আমরা কোভিডকে সামনে রেখে এটি করেছিলাম, কিন্তু এখন আমরা মনে করছি, মহামারি পরবর্তী সময়েও এটি বাস্তবতা হিসেবে হাজির হবে।’
কুয়েন আরও বলেন, ‘নানা কারণেই বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারে না। কিন্তু অ্যাভাটার বাচ্চাদের স্কুলে না থেকেও স্কুলে থাকার অনুভূতি নেওয়ার একটি সুযোগ তৈরিতে সক্ষম।’ এই প্রকল্প দেশটির রাজ্যপর্যায়ে বাস্তবায়নের জন্য এরই মধ্যে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলাপ করেছেন বলেও জানান তিনি।
স্কুলটির শিক্ষার্থী নোয়া কুয়েজনার স্কুলে অ্যাভাটার আনা প্রসঙ্গে বলে, ‘আমি জশুয়ার বদলে অ্যাভাটার আনায় খুশি হয়েছি। কারণ, আমি অ্যাভাটার পছন্দ করি।’
জশুয়ার আরেক সহপাঠী বলেছে, ‘অ্যাভাটার ভালো তবে, জশুয়ার স্কুলে ফিরে আসাটা আরও ভালো হবে।’
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই চ্যাটবট ‘চ্যাটজিপিটির’ জন্য নতুন ফিচার নিয়ে এল ওপেনএআই। এখন চ্যাট হিস্টোরি বা চ্যাট ইতিহাসে সার্চ করে দ্রুত প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে পারবেন ব্যবহারকারীরা। তবে ফিচারটি এখন শুধু ওয়েব সংস্করণের শুধু ব্যবহার করা যাবে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তির জগতে উদ্ভাবনের জোয়ারে এসেছে একটি নতুন ধরনের ফোন নিয়ে এসেছে নাথিং কোম্পানি। ‘ফোন ২এ প্লাসের একটি বিশেষ সংস্করণ’ নিয়ে এসেছে নাথিং। এই সংস্করণে ‘গ্লো-ইন-দ্য ডার্ক’ ডিজাইন যুক্ত করা হয়েছে। অর্থাৎ ফোনের স্ক্রিন বন্ধ থাকলেও অন্ধকার জ্বলজ্বল করবে এই ফোন। ফলে অন্ধকার ঘরে বা রাতের বেলা খুব সহজেই ফ
৫ ঘণ্টা আগেমানুষের মতো সহজে মনের কথা বুঝতে পারে না কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই টুল। এ জন্য কাজ সম্পাদনের এসব টুলের সঙ্গে অন্যভাবে যোগাযোগ করতে হয়। তাই এআই মডেল ব্যবহারের সময় এই যোগাযোগের জন্য ‘প্রম্পট’ ব্যবহার করা হয়। চ্যাটবটের কাছ থেকে নির্দিষ্ট ফলাফল পাওয়ার জন্য এই ইনপুট ব্যবহার করতে হয়। প্রম্পটিং হলো এআই-এর
৬ ঘণ্টা আগেচীনের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এখন টিকটকের মালিক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ঝ্যাং ইয়িমিং। দেশটির ধনী ব্যক্তিদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে হুরুন রিসার্চ ইনস্টিটিউট। এই তালিকায় ৪৯ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪ হাজার ৯৩০ কোটি ডলার সম্পদ নিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন ঝ্যাং। ২০২৩ সালের তুলনায় তা
১ দিন আগে