ফ্যাক্টচেক হলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বা সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত কোনো ছবি, প্রতিবেদন, তথ্য, ভিডিও ইত্যাদির সত্যতা যাচাই করার প্রক্রিয়া। ওই ছবি, ভিডিও বা তথ্যের প্রকৃত ঘটনা কী, ছবি বা ভিডিওটি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি কি না, এসব জানার উপায় হলো ফ্যাক্টচেকিং।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বা সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত কোনো ছবি, প্রতিবেদন, তথ্য, ভিডিও ইত্যাদি যাচাইয়ের ক্ষেত্রে ফ্যাক্টচেকাররা একই সঙ্গে মেধা এবং কিছু টুল ব্যবহার করে সিদ্ধান্ত নেন। সেগুলোর মধ্যে আছে—
ইনভিড
ইনভিড হলো ফ্যাক্টচেকিংয়ের ওপেন সোর্স সফটওয়্যার। এর একটি সংস্করণ ইন্টারনেটে পাওয়া যায়। গুগল সার্চ বারে গিয়ে ইনভিড ক্রোম এক্সটেনশন লিখে সার্চ দিন। এটি অ্যাড ক্রোম দিয়ে গুগল স্ট্যাটাস বারে যোগ করে নিতে হবে। স্ট্যাটাস বারে পিন করা থাকলে সেখানে ক্লিক করে ওপেন টুলবক্সে ক্লিক করতে হবে। তাহলে আপনি মূল মেনুতে চলে যেতে পারবেন।
ইনভিডে ভিডিও অ্যানালাইসিস, কি-ফ্রেম অ্যানালাইসিস, থাম্বনেইল ডেটা অ্যানালাইসিসসহ অনেক টুল আছে। কোনো ভিডিও যাচাই করতে চাইলে ভিডিওটির লিংক কপি করে ভিডিও অ্যানালাইসিস সার্চ বারে পেস্ট করে সাবমিটে ক্লিক করুন। তখন ওই ভিডিও প্রথম কোথায় আপলোড হয়েছে, তা জানতে পারবেন। পাশাপাশি ভিডিওর কিছু ইমেজ দেখাবে। এই ইমেজের ওপর রাইট ক্লিক করে রিভার্স ইমেজ সার্চ করতে পারবেন। এ ছাড়া এখানে ওই ছবি গুগল লেন্স, বিং, বাইডো, ইয়ানডেক্স ইত্যাদিতেও চেক করা যাবে।
ইমেজ
ফ্যাক্টচেকিংয়ের জন্য ইনভিডের ইমেজ অপশন দারুণ কার্যকর। এখানে ছবি যাচাইয়ের বেশ কিছু টুল আছে। সেগুলোর মধ্যে ম্যাগনিফায়ার অন্যতম। ম্যাগনিফায়ারের সার্চ বারে ছবিটি আপলোড করুন। এরপর ছবির ভেতরে বা পেছনে কিছু থাকলে তা কারসর নিয়ে দেখা যাবে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আশুলিয়ায় নিহতদের লাশ ভ্যানে তোলার ঘটনাটি এভাবেই বের করা হয়েছে। ভিডিওতে থাকা একটি পোস্টার ম্যাগনিফাই করে ঘটনার স্থান বের করা হয়। এখানে ফাইল চেকিংয়েরও সুযোগ আছে।
গুগল লেন্স
ফ্যাক্টচেকিংয়ের সবচেয়ে সহজ উপায় হলো ছবিটি গুগল লেন্সে আপলোড করা। তারপর ফাইন্ড ইমেজ সোর্সে ক্লিক করলে গুগল এই ছবিসম্পর্কিত ফলাফল দেখাবে। এসব ফলাফলে থাকে কে, কবে ওই ছবি আপলোড করেছে ইত্যাদি। পুরোনো বা আগের ছবি পোস্ট দিলে সেটা এভাবে সহজেই ধরা সম্ভব। ভিডিও থেকে ইমেজ কেটে সেটা গুগল লেন্সে দিয়ে একই ভাবে দেখা যেতে পারে।
টিন আই রিভার্স ইমেজ সার্চ
ছবির সত্যতা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে এটি খুবই জনপ্রিয়। ওয়েবসাইটের রিভার্স ইমেজ সার্চে ছবিটি আপলোড করুন। তখন ওয়েবসাইটটি বলে দেবে ওই ছবি কে, কবে, কখন আপলোড করেছে।
রয়টার্স
আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স বিভিন্ন সংবাদ, ছবি, ভিডিওর ফ্যাক্টচেকের মাধ্যমে সত্যতা যাচাই করে প্রকাশ করে থাকে ওয়েবসাইটে। সেখানে গেলেও কিছু ফ্যাক্ট জানতে পারবেন।
এএফপি ফ্যাক্টচেক
এটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। এখানে প্রচুর সংবাদ ও ছবির সত্যতা যাচাই করে দেওয়া আছে। কিছুদিন আগে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর গণভবনে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিছানায় শুয়ে মোবাইল চালাচ্ছিল একদল তরুণ—এমন একটি ছবি ভাইরাল হয়। এএফপি ফ্যাক্টচেক করে জানিয়েছিল, আসল ছবিটি ছিল শ্রীলঙ্কার।
এআই দিয়ে তৈরি ছবি চেনার কিছু উপায়
এআইয়ের বানানো ছবি গভীরভাবে খুঁটিয়ে দেখলে অসংগতি বোঝা যায়। যে অসংগতিগুলো চোখে পড়বে, হাতের আঙুলের সংখ্যায় গরমিল, চোখের মণি এবং মানুষের হাত-পা ঠিকঠাক না থাকা। হাত ও পায়ের আঙুল দেখতে অস্বাভাবিক লাগে। সময়, হাত ও পায়ের অবস্থান ঠিক না থাকা। বিশেষ করে নারীদের নাক একটু বেশি লম্বা দেখা যাওয়া। ছবিতে কোনো লেখা থাকলে তাতে গরমিল থাকা।
রিভার্স ইমেজ সার্চ দিলে বোঝা সম্ভব, ছবিটি আসল, নাকি এআই দিয়ে তৈরি। এ জন্য গুগল লেন্স ব্যবহার করতে পারেন।
এ ছাড়া এআই ইমেজ ডিটেক্টরের সাহায্য নেওয়া যায় ছবি দেখে সন্দেহ হলে। এর একাধিক ওয়েবসাইট ও অ্যাপ রয়েছে। এগুলোতে যেকোনো ছবি দিলে মুহূর্তের মধ্যে বুঝতে পারবেন, ছবিটি এআই দিয়ে তৈরি বা সম্পাদনা করা কি না।
গুগল বার্ড
গুগল বার্ড দিয়েও ছবি যাচাই করা সম্ভব। এ জন্য আপনাকে গুগল বার্ডের প্রোমোট সেকশনে যেতে হবে। সেখানে ছবিটি দিয়ে আপনি যা জানতে চান, সে-সংক্রান্ত প্রশ্নগুলো করতে হবে। যত ভালো প্রশ্ন দেবেন, তত ভালো উত্তর পাবেন।
এ ছাড়া রিউমার স্ক্যানার বাংলাদেশের ফেসবুক পেজ এবং ওয়েবসাইটে বিভিন্ন বিষয়ে ফ্যাক্টচেক করে দেওয়া থাকে। এমনকি চাইলে কোনো বিষয়, ছবি কিংবা ভিডিও নিয়ে ফ্যাক্টচেকিংয়ের অনুরোধ করা যায় তাদের। একই কাজ করে জাতীয় দৈনিক ‘আজকের পত্রিকা’। প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে বিভিন্ন সংবাদ, ভিডিও এবং ছবির ফ্যাক্টচেক করা থাকে। চাইলে তাদেরও বিভিন্ন বিষয়ে ফ্যাক্টচেকের অনুরোধ করা যায়।
ফ্যাক্টচেক হলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বা সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত কোনো ছবি, প্রতিবেদন, তথ্য, ভিডিও ইত্যাদির সত্যতা যাচাই করার প্রক্রিয়া। ওই ছবি, ভিডিও বা তথ্যের প্রকৃত ঘটনা কী, ছবি বা ভিডিওটি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তৈরি কি না, এসব জানার উপায় হলো ফ্যাক্টচেকিং।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বা সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত কোনো ছবি, প্রতিবেদন, তথ্য, ভিডিও ইত্যাদি যাচাইয়ের ক্ষেত্রে ফ্যাক্টচেকাররা একই সঙ্গে মেধা এবং কিছু টুল ব্যবহার করে সিদ্ধান্ত নেন। সেগুলোর মধ্যে আছে—
ইনভিড
ইনভিড হলো ফ্যাক্টচেকিংয়ের ওপেন সোর্স সফটওয়্যার। এর একটি সংস্করণ ইন্টারনেটে পাওয়া যায়। গুগল সার্চ বারে গিয়ে ইনভিড ক্রোম এক্সটেনশন লিখে সার্চ দিন। এটি অ্যাড ক্রোম দিয়ে গুগল স্ট্যাটাস বারে যোগ করে নিতে হবে। স্ট্যাটাস বারে পিন করা থাকলে সেখানে ক্লিক করে ওপেন টুলবক্সে ক্লিক করতে হবে। তাহলে আপনি মূল মেনুতে চলে যেতে পারবেন।
ইনভিডে ভিডিও অ্যানালাইসিস, কি-ফ্রেম অ্যানালাইসিস, থাম্বনেইল ডেটা অ্যানালাইসিসসহ অনেক টুল আছে। কোনো ভিডিও যাচাই করতে চাইলে ভিডিওটির লিংক কপি করে ভিডিও অ্যানালাইসিস সার্চ বারে পেস্ট করে সাবমিটে ক্লিক করুন। তখন ওই ভিডিও প্রথম কোথায় আপলোড হয়েছে, তা জানতে পারবেন। পাশাপাশি ভিডিওর কিছু ইমেজ দেখাবে। এই ইমেজের ওপর রাইট ক্লিক করে রিভার্স ইমেজ সার্চ করতে পারবেন। এ ছাড়া এখানে ওই ছবি গুগল লেন্স, বিং, বাইডো, ইয়ানডেক্স ইত্যাদিতেও চেক করা যাবে।
ইমেজ
ফ্যাক্টচেকিংয়ের জন্য ইনভিডের ইমেজ অপশন দারুণ কার্যকর। এখানে ছবি যাচাইয়ের বেশ কিছু টুল আছে। সেগুলোর মধ্যে ম্যাগনিফায়ার অন্যতম। ম্যাগনিফায়ারের সার্চ বারে ছবিটি আপলোড করুন। এরপর ছবির ভেতরে বা পেছনে কিছু থাকলে তা কারসর নিয়ে দেখা যাবে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আশুলিয়ায় নিহতদের লাশ ভ্যানে তোলার ঘটনাটি এভাবেই বের করা হয়েছে। ভিডিওতে থাকা একটি পোস্টার ম্যাগনিফাই করে ঘটনার স্থান বের করা হয়। এখানে ফাইল চেকিংয়েরও সুযোগ আছে।
গুগল লেন্স
ফ্যাক্টচেকিংয়ের সবচেয়ে সহজ উপায় হলো ছবিটি গুগল লেন্সে আপলোড করা। তারপর ফাইন্ড ইমেজ সোর্সে ক্লিক করলে গুগল এই ছবিসম্পর্কিত ফলাফল দেখাবে। এসব ফলাফলে থাকে কে, কবে ওই ছবি আপলোড করেছে ইত্যাদি। পুরোনো বা আগের ছবি পোস্ট দিলে সেটা এভাবে সহজেই ধরা সম্ভব। ভিডিও থেকে ইমেজ কেটে সেটা গুগল লেন্সে দিয়ে একই ভাবে দেখা যেতে পারে।
টিন আই রিভার্স ইমেজ সার্চ
ছবির সত্যতা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে এটি খুবই জনপ্রিয়। ওয়েবসাইটের রিভার্স ইমেজ সার্চে ছবিটি আপলোড করুন। তখন ওয়েবসাইটটি বলে দেবে ওই ছবি কে, কবে, কখন আপলোড করেছে।
রয়টার্স
আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স বিভিন্ন সংবাদ, ছবি, ভিডিওর ফ্যাক্টচেকের মাধ্যমে সত্যতা যাচাই করে প্রকাশ করে থাকে ওয়েবসাইটে। সেখানে গেলেও কিছু ফ্যাক্ট জানতে পারবেন।
এএফপি ফ্যাক্টচেক
এটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। এখানে প্রচুর সংবাদ ও ছবির সত্যতা যাচাই করে দেওয়া আছে। কিছুদিন আগে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর গণভবনে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিছানায় শুয়ে মোবাইল চালাচ্ছিল একদল তরুণ—এমন একটি ছবি ভাইরাল হয়। এএফপি ফ্যাক্টচেক করে জানিয়েছিল, আসল ছবিটি ছিল শ্রীলঙ্কার।
এআই দিয়ে তৈরি ছবি চেনার কিছু উপায়
এআইয়ের বানানো ছবি গভীরভাবে খুঁটিয়ে দেখলে অসংগতি বোঝা যায়। যে অসংগতিগুলো চোখে পড়বে, হাতের আঙুলের সংখ্যায় গরমিল, চোখের মণি এবং মানুষের হাত-পা ঠিকঠাক না থাকা। হাত ও পায়ের আঙুল দেখতে অস্বাভাবিক লাগে। সময়, হাত ও পায়ের অবস্থান ঠিক না থাকা। বিশেষ করে নারীদের নাক একটু বেশি লম্বা দেখা যাওয়া। ছবিতে কোনো লেখা থাকলে তাতে গরমিল থাকা।
রিভার্স ইমেজ সার্চ দিলে বোঝা সম্ভব, ছবিটি আসল, নাকি এআই দিয়ে তৈরি। এ জন্য গুগল লেন্স ব্যবহার করতে পারেন।
এ ছাড়া এআই ইমেজ ডিটেক্টরের সাহায্য নেওয়া যায় ছবি দেখে সন্দেহ হলে। এর একাধিক ওয়েবসাইট ও অ্যাপ রয়েছে। এগুলোতে যেকোনো ছবি দিলে মুহূর্তের মধ্যে বুঝতে পারবেন, ছবিটি এআই দিয়ে তৈরি বা সম্পাদনা করা কি না।
গুগল বার্ড
গুগল বার্ড দিয়েও ছবি যাচাই করা সম্ভব। এ জন্য আপনাকে গুগল বার্ডের প্রোমোট সেকশনে যেতে হবে। সেখানে ছবিটি দিয়ে আপনি যা জানতে চান, সে-সংক্রান্ত প্রশ্নগুলো করতে হবে। যত ভালো প্রশ্ন দেবেন, তত ভালো উত্তর পাবেন।
এ ছাড়া রিউমার স্ক্যানার বাংলাদেশের ফেসবুক পেজ এবং ওয়েবসাইটে বিভিন্ন বিষয়ে ফ্যাক্টচেক করে দেওয়া থাকে। এমনকি চাইলে কোনো বিষয়, ছবি কিংবা ভিডিও নিয়ে ফ্যাক্টচেকিংয়ের অনুরোধ করা যায় তাদের। একই কাজ করে জাতীয় দৈনিক ‘আজকের পত্রিকা’। প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে বিভিন্ন সংবাদ, ভিডিও এবং ছবির ফ্যাক্টচেক করা থাকে। চাইলে তাদেরও বিভিন্ন বিষয়ে ফ্যাক্টচেকের অনুরোধ করা যায়।
বর্তমানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা আদান-প্রদানের জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহৃত হয়। তবে ফোন হারিয়ে গেলে বা অন্য কারণে এসব মূল্যবান কথোপকথন বা গুরুত্বপূর্ণ ডেটা হারিয়ে যেতে পারে। তাই সঠিক সময়ে ব্যাকআপ করে রাখতে হয়। হোয়াটসঅ্যাপের ব্যাকআপ ফিচারের মাধ্যমে সহজেই আপনার সমস্ত চ্যাট, মিডিয়া ফাইল ও ভয়েস...
১ ঘণ্টা আগেজাপানি প্রতিষ্ঠান শিমাদজু করপোরেশন বাজারে এনেছে বিশ্বের সবচেয়ে নির্ভুল ঘড়ি ‘এথার ক্লক ওসি জিরো টু জিরো’। স্ট্রনটিয়াম অপটিক্যাল ল্যাটিস প্রযুক্তির এই ঘড়ি এক হাজার বছরে মাত্র এক সেকেন্ড বিচ্যুত হয়। গবেষণার জন্য তৈরি ঘড়িটির দাম ৩৩ লাখ ডলার।
১৬ ঘণ্টা আগেগুগল তাদের সার্চ ফিচারকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গেছে। গত বুধবার কোম্পানিটি ঘোষণা করেছে, তারা নতুন একটি অভিনব এআই টুল নিয়ে এসেছে। যার নাম–‘এআই মোড’। এটি ব্যবহারকারীদের জটিল এবং বহুস্তরের প্রশ্নের জন্য উন্নত উত্তর দেবে, যেগুলোর জন্য সাধারণত একাধিক অনুসন্ধানের প্রয়োজন হয়।
১৮ ঘণ্টা আগেবিশ্বখ্যাত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা টুল চ্যাটজিপিটি এর নির্মাতা ওপেনএআই–এর সঙ্গে পাঁচ বছরের অংশীদারত্ব ঘোষণা করেছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে অক্সফোর্ডের শিক্ষার্থী ও গবেষকেরা উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) টুলের সুবিধা পাবেন...
১৯ ঘণ্টা আগে