এক দশক আগে ২৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যের বিটকয়েন হারিয়েছিলেন এক ব্যক্তি। এই পরিমাণ অর্থ তাকে বর্তমানে পৃথিবীর ৬৯ তম ধনী ব্যক্তি বানাতে পারত। এই ঘটনা আজও বিটকয়েন ব্যবহারকারীদের মাঝে আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
২০১১ সালের ১৯ জুন একটি অদ্ভুত ঘটনা ঘটে বিটকয়েনের বাজারে। ওই দিন বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম বিটকয়েন এক্সচেঞ্জ মাউন্ট গক্সে বিটকয়েনের দাম দ্রুত কমে যায়। দিনের শুরুতে এক বিটকয়েনের মূল্য ছিল ১৭ দশমিক ৫০ ডলার। তবে ২০ মিনিটের মধ্যে বাজারের দাম এক সেন্টে নেমে আসে। এই দাম কমার বিষয় দেখে অনেকেই অবাক হয়ে যান। কিন্তু কেভিন ডে এই সুযোগ কাজে লাগাতে চাচ্ছিলেন। তিনি অনেকগুলো বিটকয়েন কিনতে চান। আগের লেনদেনে ফলে তার ক্রিপ্টো ওয়ালেটে ৩ হাজার ডলার ছিল। সেই সমস্ত অর্থ পুরোপুরি খরচ করে বিটকয়েন কিনে ফেলেন তিনি।
অন্যান্যরা এক সেন্টের দরে বিটকয়েন কেনার চেষ্টা করবেন বলে অনুমান করেন কেভিন ডে। তাই প্রতি বিটকয়েন শূন্য দশমিক ১ ডলার দাম দিয়ে বিড করেন তিনি। ফলে এক্সচেঞ্জে তার অফারটি প্রাধান্য পায়। এই কৌশলের মাধ্যমে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৬৮৪ বিটকয়েন কিনতে সক্ষম হন তিনি।
তবে পরবর্তীতে কেভিন জানতে পারেন যে, সাইটটি হ্যাকিংয়ের কারণে হুট করে এই দাম কমে যায়। হ্যাকাররা বিটকয়েন অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করে অনেক ব্যবহারকারীর বিটকয়েন বিক্রি করে দেয়, যার ফলে বাজারে অতিরিক্ত বিটকয়েন সরবরাহ হয়ে যায় এবং দাম দ্রুত কমে যায়।
মাউন্ট গক্সের সিদ্ধান্ত নেয় যে, তারা এই হ্যাকিংয়ের কারণে হওয়া সমস্ত লেনদেন বাতিল করবে। এর মাধ্যমে তারা চেষ্টা করেছিল ক্ষতি কমাতে এবং সিস্টেমে পুনরুদ্ধার আনার জন্য। তাই ডে’র সম্পূর্ণ লেনদেন ভুলে মুছে ফেলা হয়।
তার অ্যাকাউন্টে থাকা সব বিটকয়েন তুলে নিতে চেষ্টা করেছিলেন কেভিন ডে। তবে পুরো পরিমাণ বিটকয়েন তুলতে পারেননি তিনি। সে ক্ষেত্রে, তিনি ৬৪৩ বিটকয়েন তোলেন, যা আজকের বাজারে প্রায় ৬৬ মিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ।
কারণ ২০২৪ সালের ফোর্বসের ধনীর তালিকা অনুযায়ী, এই পরিমাণ অর্থ তাকে বর্তমানে পৃথিবীর ৬৯ তম ধনী ব্যক্তি বানাতে পারত।
এটি নিঃসন্দেহে বিটকয়েনের ইতিহাসে একটি দুর্ভাগ্যজনক এবং অদ্ভুত ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে।
এক দশক আগে ২৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যের বিটকয়েন হারিয়েছিলেন এক ব্যক্তি। এই পরিমাণ অর্থ তাকে বর্তমানে পৃথিবীর ৬৯ তম ধনী ব্যক্তি বানাতে পারত। এই ঘটনা আজও বিটকয়েন ব্যবহারকারীদের মাঝে আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
২০১১ সালের ১৯ জুন একটি অদ্ভুত ঘটনা ঘটে বিটকয়েনের বাজারে। ওই দিন বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম বিটকয়েন এক্সচেঞ্জ মাউন্ট গক্সে বিটকয়েনের দাম দ্রুত কমে যায়। দিনের শুরুতে এক বিটকয়েনের মূল্য ছিল ১৭ দশমিক ৫০ ডলার। তবে ২০ মিনিটের মধ্যে বাজারের দাম এক সেন্টে নেমে আসে। এই দাম কমার বিষয় দেখে অনেকেই অবাক হয়ে যান। কিন্তু কেভিন ডে এই সুযোগ কাজে লাগাতে চাচ্ছিলেন। তিনি অনেকগুলো বিটকয়েন কিনতে চান। আগের লেনদেনে ফলে তার ক্রিপ্টো ওয়ালেটে ৩ হাজার ডলার ছিল। সেই সমস্ত অর্থ পুরোপুরি খরচ করে বিটকয়েন কিনে ফেলেন তিনি।
অন্যান্যরা এক সেন্টের দরে বিটকয়েন কেনার চেষ্টা করবেন বলে অনুমান করেন কেভিন ডে। তাই প্রতি বিটকয়েন শূন্য দশমিক ১ ডলার দাম দিয়ে বিড করেন তিনি। ফলে এক্সচেঞ্জে তার অফারটি প্রাধান্য পায়। এই কৌশলের মাধ্যমে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৬৮৪ বিটকয়েন কিনতে সক্ষম হন তিনি।
তবে পরবর্তীতে কেভিন জানতে পারেন যে, সাইটটি হ্যাকিংয়ের কারণে হুট করে এই দাম কমে যায়। হ্যাকাররা বিটকয়েন অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করে অনেক ব্যবহারকারীর বিটকয়েন বিক্রি করে দেয়, যার ফলে বাজারে অতিরিক্ত বিটকয়েন সরবরাহ হয়ে যায় এবং দাম দ্রুত কমে যায়।
মাউন্ট গক্সের সিদ্ধান্ত নেয় যে, তারা এই হ্যাকিংয়ের কারণে হওয়া সমস্ত লেনদেন বাতিল করবে। এর মাধ্যমে তারা চেষ্টা করেছিল ক্ষতি কমাতে এবং সিস্টেমে পুনরুদ্ধার আনার জন্য। তাই ডে’র সম্পূর্ণ লেনদেন ভুলে মুছে ফেলা হয়।
তার অ্যাকাউন্টে থাকা সব বিটকয়েন তুলে নিতে চেষ্টা করেছিলেন কেভিন ডে। তবে পুরো পরিমাণ বিটকয়েন তুলতে পারেননি তিনি। সে ক্ষেত্রে, তিনি ৬৪৩ বিটকয়েন তোলেন, যা আজকের বাজারে প্রায় ৬৬ মিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ।
কারণ ২০২৪ সালের ফোর্বসের ধনীর তালিকা অনুযায়ী, এই পরিমাণ অর্থ তাকে বর্তমানে পৃথিবীর ৬৯ তম ধনী ব্যক্তি বানাতে পারত।
এটি নিঃসন্দেহে বিটকয়েনের ইতিহাসে একটি দুর্ভাগ্যজনক এবং অদ্ভুত ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে।
চলতি বছরের শুরুতে বেশ কিছু আইপ্যাড ও ম্যাকের আপডেট নিয়ে এলেও ২০২৫ সালে আরও কিছু ডিভাইস নিয়ে আসতে পারে অ্যাপল। এর বেশির ভাগই সেপ্টেম্বর বা অক্টোবরে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এর আগেও বেশ কিছু চমক দিতে পারে এই টেক জায়ান্ট।
১০ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হলো একাধিক নতুন ও আকর্ষণীয় ফিচার। সম্প্রতি এক ব্লগ পোস্টে নতুন ফিচারগুলোর বিস্তারিত প্রকাশ করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। চ্যাট, কল ও চ্যানেলের জন্য এসব নতুন ফিচার যুক্ত করেছে মেটা।
১১ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির সঙ্গে যত কথাই হোক না কেন, তা এখন সব মনে রাখতে পারবে। ওপেনএআই-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্যাম অল্টম্যান ঘোষণা দিয়েছেন, চ্যাটজিপিটি এখন থেকে ব্যবহারকারীর সঙ্গে হওয়া প্রতিটি কথোপকথন মনে রাখতে পারবে। এতে করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর এই সহকারী...
১৩ ঘণ্টা আগেবহুল প্রতীক্ষিত ওয়ানইউআই ৭ আপডেট রোলআউট করা শুরু করেছে স্যামসাং। গত ৭ এপ্রিল প্রথমে দক্ষিণ কোরিয়ায় চালু হয়েছিল আপডেটটি এবং এখন এটি ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা হয়ে ধীরে ধীরে বাংলাদেশী ব্যবহারকারীদের কাছেও পৌঁছাবে। এআই-ভিত্তিক আধুনিক ফিচার, নতুনভাবে ডিজাইন করা ইন্টারফেস এবং উন্নত প্যারফরমেন্স এই আপডেট...
১৫ ঘণ্টা আগে