ইউটিউব এখন ইন্টারনেটে সর্ববৃহৎ ভিডিও প্ল্যাটফর্ম। বিজ্ঞাপন ও প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশন থেকে মোটা অঙ্কের আয় করে অ্যালফাবেটের এই প্রতিষ্ঠান। কিন্তু বিজ্ঞাপনের বিরক্তি থেকে নিস্তার পেতে অনেকে ব্রাউজারে অ্যাড ব্লকার এক্সটেনশন ব্যবহার করে। সাধারণত বিনা মূল্যেই এই সুবিধাটি পাওয়া যায়। তবে বিজ্ঞাপন ব্লক করা এখন বেশ জটিল করে তুলেছে গুগল। এমনকি অ্যাড ব্লকার থাকলে ব্রাউজারে ইউটিউব ভিডিও চলবেই না।
ইউটিউব চালাতে গেলে এখন অ্যাড ব্লকার ব্যবহারকারীদের স্ক্রিনে ভেসে উঠছে একটি নিষেধাজ্ঞা বার্তা। ইউটিউবের এ সিদ্ধান্তের কারণে ক্ষুব্ধ হয়েছেন অনেকে। ইন্টারনেটেও ভেসে বেড়াচ্ছে ইউটিউবের এ পপ–আপ মেসেজ থেকে মুক্তি পাওয়ার নানা উপায়।
অ্যাড ব্লকার ব্যবহার না করতে দেখানো পপ–আপ মেসেজ বন্ধে নানা উপায় বের হওয়ায় ইউটিউবের পদক্ষেপটি খুব একটা কার্যকর হচ্ছে না। এ নিয়ে নিশ্চয়ই বিড়ম্বনায় পড়েছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ।
অনেকে বলছেন, এ বিড়ম্বনা গুগলেরই কর্মের ফল। কারণ ইউটিউবেরই কারণেই মূলত বাজার হারিয়েছে উইন্ডোজ ফোন!
অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের বাজারে স্থান করে নিতে নিজেদের স্মার্টফোন এনেছিল মাইক্রোসফট। ফোনের জন্য আলাদা উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমও এনেছিল। কিন্তু উইন্ডোজ ফোনের অপারেটিং সিস্টেমকে কোনো ধরনের সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল গুগল। এমনকি উইন্ডোজ ফোনে থার্ড–পার্টি অ্যাপ ব্যবহার করেও ইউটিউব দেখার উপায় বন্ধ করেছিল গুগল। উইন্ডোজ ফোনে ব্যবহারের উপযোগী মাইক্রোসফটের তৈরি ইউটিউব অ্যাপও ব্লক করে দেওয়া হয়।
এখন সেই শোধ তোলার সুযোগ পেয়েছে উইন্ডোজ ফোন! কারণ এটিই এখন ইউটিউবের অ্যাড ব্লকার বিরোধী পদক্ষেপ এড়ানোর সহজতম উপায়।
ইউটিউবের অ্যাড ব্লকার পপ–আপ থেকে মুক্তির উপায়
ইউটিউবের এ বিরক্তিকর পপ–আপ বন্ধ করার উপায় সম্পর্কে এক্স (টুইটার) প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করেছেন একজন ব্যবহারকারী। ইউটিউবের পপ–আপ এখনো অ্যাড ব্লকার বন্ধ করতে বাধ্য করছে না, তবে এমন সিদ্ধান্ত আসা সময়ের ব্যাপার মাত্র। ওই ব্যবহারকারীর দেওয়া উপায়ে পপ–আপটি বন্ধ করতে হলে উইন্ডোজ ফোনের ব্যবহারকারী হতে হয়। যদিও উইন্ডোজ ফোন এখন বাজারে নেই।
এর জন্য প্রয়োজন ব্রাউজারের জন্য তৈরি ইউজার–এজেন্ট সুইচার এক্সটেনশন। এটি ব্যবহার করে ইউজার–এজেন্ট উইন্ডোজ ফোনে পরিবর্তন করা যায়। ইউজার–এজেন্ট হলো একটি এইচটিটিপি হেডার, যা এইচটিটিপি রিকোয়েস্টের সময় ইউজার–এজেন্ট চিহ্নিত করতে সাহায্য করে। মূলত এটি ব্যবহারকারীর ডিভাইস, ব্রাউজার ভার্সন এবং অপারেটিং সিস্টেম চিহ্নিত করতে সাহায্য করে।
এখন পর্যন্ত ইউজার–এজেন্ট উইন্ডোজ ফোনে সেট করার মাধ্যমে ইউটিউব পপ–আপ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তবে, গুগল ও ইউটিউব যেকোনো সময়ে এ রাস্তা বন্ধ করে দিতে পারে।
ইউটিউব এখন ইন্টারনেটে সর্ববৃহৎ ভিডিও প্ল্যাটফর্ম। বিজ্ঞাপন ও প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশন থেকে মোটা অঙ্কের আয় করে অ্যালফাবেটের এই প্রতিষ্ঠান। কিন্তু বিজ্ঞাপনের বিরক্তি থেকে নিস্তার পেতে অনেকে ব্রাউজারে অ্যাড ব্লকার এক্সটেনশন ব্যবহার করে। সাধারণত বিনা মূল্যেই এই সুবিধাটি পাওয়া যায়। তবে বিজ্ঞাপন ব্লক করা এখন বেশ জটিল করে তুলেছে গুগল। এমনকি অ্যাড ব্লকার থাকলে ব্রাউজারে ইউটিউব ভিডিও চলবেই না।
ইউটিউব চালাতে গেলে এখন অ্যাড ব্লকার ব্যবহারকারীদের স্ক্রিনে ভেসে উঠছে একটি নিষেধাজ্ঞা বার্তা। ইউটিউবের এ সিদ্ধান্তের কারণে ক্ষুব্ধ হয়েছেন অনেকে। ইন্টারনেটেও ভেসে বেড়াচ্ছে ইউটিউবের এ পপ–আপ মেসেজ থেকে মুক্তি পাওয়ার নানা উপায়।
অ্যাড ব্লকার ব্যবহার না করতে দেখানো পপ–আপ মেসেজ বন্ধে নানা উপায় বের হওয়ায় ইউটিউবের পদক্ষেপটি খুব একটা কার্যকর হচ্ছে না। এ নিয়ে নিশ্চয়ই বিড়ম্বনায় পড়েছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ।
অনেকে বলছেন, এ বিড়ম্বনা গুগলেরই কর্মের ফল। কারণ ইউটিউবেরই কারণেই মূলত বাজার হারিয়েছে উইন্ডোজ ফোন!
অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের বাজারে স্থান করে নিতে নিজেদের স্মার্টফোন এনেছিল মাইক্রোসফট। ফোনের জন্য আলাদা উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমও এনেছিল। কিন্তু উইন্ডোজ ফোনের অপারেটিং সিস্টেমকে কোনো ধরনের সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল গুগল। এমনকি উইন্ডোজ ফোনে থার্ড–পার্টি অ্যাপ ব্যবহার করেও ইউটিউব দেখার উপায় বন্ধ করেছিল গুগল। উইন্ডোজ ফোনে ব্যবহারের উপযোগী মাইক্রোসফটের তৈরি ইউটিউব অ্যাপও ব্লক করে দেওয়া হয়।
এখন সেই শোধ তোলার সুযোগ পেয়েছে উইন্ডোজ ফোন! কারণ এটিই এখন ইউটিউবের অ্যাড ব্লকার বিরোধী পদক্ষেপ এড়ানোর সহজতম উপায়।
ইউটিউবের অ্যাড ব্লকার পপ–আপ থেকে মুক্তির উপায়
ইউটিউবের এ বিরক্তিকর পপ–আপ বন্ধ করার উপায় সম্পর্কে এক্স (টুইটার) প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করেছেন একজন ব্যবহারকারী। ইউটিউবের পপ–আপ এখনো অ্যাড ব্লকার বন্ধ করতে বাধ্য করছে না, তবে এমন সিদ্ধান্ত আসা সময়ের ব্যাপার মাত্র। ওই ব্যবহারকারীর দেওয়া উপায়ে পপ–আপটি বন্ধ করতে হলে উইন্ডোজ ফোনের ব্যবহারকারী হতে হয়। যদিও উইন্ডোজ ফোন এখন বাজারে নেই।
এর জন্য প্রয়োজন ব্রাউজারের জন্য তৈরি ইউজার–এজেন্ট সুইচার এক্সটেনশন। এটি ব্যবহার করে ইউজার–এজেন্ট উইন্ডোজ ফোনে পরিবর্তন করা যায়। ইউজার–এজেন্ট হলো একটি এইচটিটিপি হেডার, যা এইচটিটিপি রিকোয়েস্টের সময় ইউজার–এজেন্ট চিহ্নিত করতে সাহায্য করে। মূলত এটি ব্যবহারকারীর ডিভাইস, ব্রাউজার ভার্সন এবং অপারেটিং সিস্টেম চিহ্নিত করতে সাহায্য করে।
এখন পর্যন্ত ইউজার–এজেন্ট উইন্ডোজ ফোনে সেট করার মাধ্যমে ইউটিউব পপ–আপ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তবে, গুগল ও ইউটিউব যেকোনো সময়ে এ রাস্তা বন্ধ করে দিতে পারে।
চলতি বছরের শুরুতে বেশ কিছু আইপ্যাড ও ম্যাকের আপডেট নিয়ে এলেও ২০২৫ সালে আরও কিছু ডিভাইস নিয়ে আসতে পারে অ্যাপল। এর বেশির ভাগই সেপ্টেম্বর বা অক্টোবরে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এর আগেও বেশ কিছু চমক দিতে পারে এই টেক জায়ান্ট।
১০ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হলো একাধিক নতুন ও আকর্ষণীয় ফিচার। সম্প্রতি এক ব্লগ পোস্টে নতুন ফিচারগুলোর বিস্তারিত প্রকাশ করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। চ্যাট, কল ও চ্যানেলের জন্য এসব নতুন ফিচার যুক্ত করেছে মেটা।
১১ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির সঙ্গে যত কথাই হোক না কেন, তা এখন সব মনে রাখতে পারবে। ওপেনএআই-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্যাম অল্টম্যান ঘোষণা দিয়েছেন, চ্যাটজিপিটি এখন থেকে ব্যবহারকারীর সঙ্গে হওয়া প্রতিটি কথোপকথন মনে রাখতে পারবে। এতে করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর এই সহকারী...
১২ ঘণ্টা আগেবহুল প্রতীক্ষিত ওয়ানইউআই ৭ আপডেট রোলআউট করা শুরু করেছে স্যামসাং। গত ৭ এপ্রিল প্রথমে দক্ষিণ কোরিয়ায় চালু হয়েছিল আপডেটটি এবং এখন এটি ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা হয়ে ধীরে ধীরে বাংলাদেশী ব্যবহারকারীদের কাছেও পৌঁছাবে। এআই-ভিত্তিক আধুনিক ফিচার, নতুনভাবে ডিজাইন করা ইন্টারফেস এবং উন্নত প্যারফরমেন্স এই আপডেট...
১৫ ঘণ্টা আগে