অনলাইন ডেস্ক
গ্যালাক্সি এস ২৩ সিরিজে ভর করে ভারতের বাজারে স্মার্টফোন বিক্রিতে শীর্ষ অবস্থান ধরে রেখেছে দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানি স্যামসাং। অন্যদিকে ৫জি মডেলের সাশ্রয়ী ফোন এনে দ্বিতীয় হিসেবে চীনের অবস্থান আরো জোরালো করেছে চীনের শাওমি।
চলতি বছরের তৃতীয় ত্রৈমাসিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর) হিসাবে এই চিত্র উঠে এসেছে। তবে এই সময়ে ভারতে স্মার্টফোনের মোট বিক্রি আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ শতাংশ কমেছে। প্রযুক্তিবিষয়ক বিশ্লেষক ক্যানালিসের বরাত দিয়ে গ্যাজেট ৩৬০ এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানায়।
জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে ৭৯ লাখ ফোন বিক্রি করে ভারতের বাজারে ১৮ শতাংশই এখন স্যামসাংয়ের দখলে। এক্ষেত্রে স্যামসাংয়ের ফ্ল্যাগশিপ ফোন গ্যালাক্সি এস ২৩-এর বড় অবদান রয়েছে। আর দ্বিতীয় শাওমি ৭৬ লাখ ৫জি স্মার্টফোন বিক্রি করেছে। ভারতের বাজারে এই ব্র্যান্ডের শেয়ার ১৬ শতাংশ।
ভারতের বাজারের শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য ব্র্যান্ডগুলোও যথারীতি চীনের। এর মধ্যে ৭২ লাখ স্মার্টফোন বিক্রি করে এবং ১৬ শতাংশ শেয়ার নিয়ে ভিভো তৃতীয় অবস্থানে, ৫৮ লাখ ফোন বিক্রি করে ও ১৪ শতাংশ শেয়ার নিয়ে রিয়েলমি চতুর্থ এবং ৪৪ লাখ বিক্রিসহ ১২ শতাংশ মার্কেট শেয়ার নিয়ে ভিভো পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে।
ভারতের সামনের উৎসব মৌসুমে স্মার্টফোনের বাজারে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ক্যানালিসের সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে, ২০২৩ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে ভারতে ৪৩০ লাখ স্মার্টফোনের চালান এসেছে, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ শতাংশ কম।
ভারতের উৎসব মৌসুমে ব্র্যান্ডগুলো সাশ্রয়ী মূল্যে ৫জি স্মার্টফোন বিক্রি করার কৌশল নিয়েছে। রেডমি ১২ ৫জি ও পোকো এম ৬ প্রো ৫জি সাশ্রয়ী স্মার্টফোন ভারতের বাজারে নিয়ে এসেছে। রিয়েলমি ১১ এক্স ৫জি ও রিয়েলমি ১১ ৫জি মডেল এনেছে রিয়েলমি। মটোরোলা, ইনফিনিক্স ও টেকনোও ৫জি ডিভাইস নিয়ে এসেছে।
ক্যানালিসের প্রতিবেদন বলছে, বছরের শেষের ত্রৈমিসিকে প্রিমিয়াম স্মার্টফোনের বিক্রি বাড়ছে। স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ২৩ সিরিজ, অ্যাপলের আইফোন ১৪ ও আইফোন ১৩ ফোনের ওপর উৎসব মৌসুমে অনলাইনে বিভিন্ন ছাড় দেওয়ায় বিক্রি বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ক্যানালিসের জ্যেষ্ঠ বিশ্লেষক সানিয়াম চৌরাসিয়া বলেন, বছরের শেষার্ধে স্মার্টফোনের বাজার বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দায় তার ব্যাঘাত হতে পারে। ২০২৪ সালের বাজারও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক বিভিন্ন কারণের ওপর নির্ভর করে। স্মার্টফোনের চাহিদা বাড়াতে ব্র্যান্ডগুলো ভারতীয় বাজারের সঙ্গে সঙ্গতপূর্ণ পরিকল্পনা গ্রহণ করছে।
গ্যালাক্সি এস ২৩ সিরিজে ভর করে ভারতের বাজারে স্মার্টফোন বিক্রিতে শীর্ষ অবস্থান ধরে রেখেছে দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানি স্যামসাং। অন্যদিকে ৫জি মডেলের সাশ্রয়ী ফোন এনে দ্বিতীয় হিসেবে চীনের অবস্থান আরো জোরালো করেছে চীনের শাওমি।
চলতি বছরের তৃতীয় ত্রৈমাসিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর) হিসাবে এই চিত্র উঠে এসেছে। তবে এই সময়ে ভারতে স্মার্টফোনের মোট বিক্রি আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ শতাংশ কমেছে। প্রযুক্তিবিষয়ক বিশ্লেষক ক্যানালিসের বরাত দিয়ে গ্যাজেট ৩৬০ এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানায়।
জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে ৭৯ লাখ ফোন বিক্রি করে ভারতের বাজারে ১৮ শতাংশই এখন স্যামসাংয়ের দখলে। এক্ষেত্রে স্যামসাংয়ের ফ্ল্যাগশিপ ফোন গ্যালাক্সি এস ২৩-এর বড় অবদান রয়েছে। আর দ্বিতীয় শাওমি ৭৬ লাখ ৫জি স্মার্টফোন বিক্রি করেছে। ভারতের বাজারে এই ব্র্যান্ডের শেয়ার ১৬ শতাংশ।
ভারতের বাজারের শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য ব্র্যান্ডগুলোও যথারীতি চীনের। এর মধ্যে ৭২ লাখ স্মার্টফোন বিক্রি করে এবং ১৬ শতাংশ শেয়ার নিয়ে ভিভো তৃতীয় অবস্থানে, ৫৮ লাখ ফোন বিক্রি করে ও ১৪ শতাংশ শেয়ার নিয়ে রিয়েলমি চতুর্থ এবং ৪৪ লাখ বিক্রিসহ ১২ শতাংশ মার্কেট শেয়ার নিয়ে ভিভো পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে।
ভারতের সামনের উৎসব মৌসুমে স্মার্টফোনের বাজারে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ক্যানালিসের সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে, ২০২৩ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে ভারতে ৪৩০ লাখ স্মার্টফোনের চালান এসেছে, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ শতাংশ কম।
ভারতের উৎসব মৌসুমে ব্র্যান্ডগুলো সাশ্রয়ী মূল্যে ৫জি স্মার্টফোন বিক্রি করার কৌশল নিয়েছে। রেডমি ১২ ৫জি ও পোকো এম ৬ প্রো ৫জি সাশ্রয়ী স্মার্টফোন ভারতের বাজারে নিয়ে এসেছে। রিয়েলমি ১১ এক্স ৫জি ও রিয়েলমি ১১ ৫জি মডেল এনেছে রিয়েলমি। মটোরোলা, ইনফিনিক্স ও টেকনোও ৫জি ডিভাইস নিয়ে এসেছে।
ক্যানালিসের প্রতিবেদন বলছে, বছরের শেষের ত্রৈমিসিকে প্রিমিয়াম স্মার্টফোনের বিক্রি বাড়ছে। স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ২৩ সিরিজ, অ্যাপলের আইফোন ১৪ ও আইফোন ১৩ ফোনের ওপর উৎসব মৌসুমে অনলাইনে বিভিন্ন ছাড় দেওয়ায় বিক্রি বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ক্যানালিসের জ্যেষ্ঠ বিশ্লেষক সানিয়াম চৌরাসিয়া বলেন, বছরের শেষার্ধে স্মার্টফোনের বাজার বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দায় তার ব্যাঘাত হতে পারে। ২০২৪ সালের বাজারও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক বিভিন্ন কারণের ওপর নির্ভর করে। স্মার্টফোনের চাহিদা বাড়াতে ব্র্যান্ডগুলো ভারতীয় বাজারের সঙ্গে সঙ্গতপূর্ণ পরিকল্পনা গ্রহণ করছে।
২০৩০ সালের মধ্যে ৬ থেকে ৮ মিলিয়ন দক্ষ আইটি পেশাদার তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। আজ শনিবার পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে ‘বাংলাদেশ: দ্য ইমার্জিং আইসিটি পাওয়ার হাউস’ শীর্ষক এক সেমিনারে তথ্য ও যোগাযোগ...
৪ ঘণ্টা আগেচলতি বছরে স্মার্টফোন শিল্প অত্যন্ত উদ্ভাবনমুখী হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ডিভাইসগুলোতে উন্নত ক্যামেরা, বিশেষ এআই ফিচারের পাশাপাশি শক্তিশালী ও বড় আকারের ব্যাটারি দেখতে পাওয়া যাবে। ফ্ল্যাগশিপ ফোন থেকে বাজেট স্মার্টফোনেও এই ধরনের শক্তিশালী ব্যাটারি থাকবে।
১২ ঘণ্টা আগেগরম খাবার খেতে গিয়ে জিভ পুড়ে যাওয়ার অভিজ্ঞতা কম বেশি সবারই রয়েছে। আবার ব্যস্ততার সময় ফুঁ দিয়ে খাবার বা পানীয় ঠান্ডা করাও একটি বিরক্তির বিষয়। তবে এ ধরনের সমস্যা সমাধানের জন্য ‘নেকোজিতা ক্যাট ফুফু’ নামের ছোট একটি বিড়াল রোবট তৈরি করেছে জাপানের ইয়ুকাই ইঞ্জিনিয়ারিং স্টার্টআপ। কফি, স্যুপ বা অন্য কোনো গরম
১৩ ঘণ্টা আগেচলমান তদন্তের অংশ হিসেবে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি এক্স (সাবেক টুইটার)–এর কাছে অ্যাপটির অ্যালগরিদম সিস্টেমের কার্যকারিতা সম্পর্কিত তথ্য চেয়েছে ইউরোপীয় কমিশন। বিশেষত, অ্যালগরিদমের মধ্যে সম্প্রতি যে কোনো পরিবর্তনের বিষয়ে জানতে চেয়েছে কমিশন।
১৮ ঘণ্টা আগে