হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা জানিয়েছেন, কোনো বারের মধ্যে পুরুষদের প্রথম রাউন্ডের পানীয় কিনতে তাড়াহুড়ো করা আসলে নারীদের মন জয় করার জন্য একটি আচরণগত প্রদর্শনী। বিশেষ করে যখন নারীদের সংখ্যা কম এবং প্রতিযোগিতা বেশি থাকে, তখন এই প্রবণতা বেশি দেখা যায়।
চিকিৎসক রতন কুমার রায় বলেন, ‘ঘটনার সময় আমি মানসিক ট্রমাতে ছিলাম। তাই ভুলবশত তেমন আচরণ হয়েছিল। যদিও পরবর্তীতে আমি ঘটনায় লজ্জিত হয়ে পত্রিকায় ব্যাখ্যা বা বিবৃতি দিয়েছি।’
সমাজে ‘আত্মপ্রেম’ বা ‘নার্সিসিজমে’ নিমগ্ন মানুষের সংখ্যা কম নয়। এ ধরনের মানুষেরা নিজের চিন্তা, রুচি এবং কাজকে সবার চেয়ে সেরা বলে মনে করেন। নিজের চেহারা কিংবা শক্তিমত্তা নিয়েও অনেকের গর্বের সীমা নেই।
প্রভাবশালী সাবেক ও বর্তমান কয়েকজন কর্মকর্তার বিপুল সম্পদ নিয়ে দেশজুড়ে চলছে আলোচনা। প্রশ্ন উঠেছে সরকারি চাকুরে হয়ে তাঁরা এত সম্পদ গড়লেন কীভাবে? এমন পরিস্থিতিতে সরকারি চাকুরে ও তাঁদের পরিবারের সম্পদ বিবরণীর ঘোষণা এবং সময়ে সময়ে দাখিলের বিধি বাস্তবায়ন করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ ক্ষেত্রে সরকারেরও অ
সরকারি চাকুরেদের প্রতি পাঁচ বছর পর সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। বিদ্যমান ‘সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এ এমনটাই বলা আছে। কিন্তু আইনের এই নির্দেশনা মানছেন না সরকারি চাকুরেরা। প্রভাবশালী কর্মকর্তাদের অনেকে চাকরিরত অবস্থায় সম্পদের পাহাড় গড়লেও তার কোনো হিসাব নেই সরকারি দপ্তরে। এতে বেড়েছে
দিনের বড় সময় অফিসে কাটাতে হয় একজন কর্মজীবীকে। নয়টা-পাঁচটা, শুধুই কি অফিস কর্ম? খাওয়া থেকে টয়লেট ব্যবহার পর্যন্ত ব্যক্তিগত জরুরি প্রয়োজন অফিসেই মেটাতে হয়। এসব জরুরি প্রয়োজন মেটানোর সঙ্গে জড়িত স্বাস্থ্যবিধি, পরিচ্ছন্নতাসহ নানা শিষ্টাচার। কিন্তু এসব শিষ্টাচার কি আমরা মেনে চলি?
কথা বলার ভঙ্গি, শব্দ চয়ন, বিষয় বাছাই, সর্বোপরি কথাবার্তায় পরিমিতিবোধের মধ্যেই একজনের আচরণ বোঝা যায়। এতে ব্যক্তিত্ব প্রকাশ পায়। সে জন্য স্থান, কাল, পাত্র বিবেচনা করে কথা বলুন। আপনার কথা যেন কারও মর্মপীড়ার কারণ না হয়।
প্রচলিত সরকারি চাকরিজীবী (আচরণ) বিধিমালা সংশোধন করে সম্পদের বিবরণী জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা তুলে নেওয়ার উদ্যোগে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
জাহেলি যুগে নারীরা ছিলেন লাঞ্ছিত, অপমানিত। সমাজে তাঁদের কোনো অধিকার স্বীকার করা হতো না। তাঁদের মনে করা হতো বোঝাস্বরূপ। মহানবী (সা.) নারীদের অধিকার নিশ্চিত করেছেন। উম্মতকে তিনি নারীদের সঙ্গে সদ্ব্যবহারের উপদেশ দিয়েছেন। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ‘তোমরা নারীদের প্রতি কল্যাণের উপদেশ গ্রহণ করো।’ (মুসলিম)
সংগীত শিল্পী টেলর সুইফটের পোষা বিড়ালটির সম্পত্তি নাকি তাঁর বয়ফ্রেন্ডের চেয়েও বেশি! বিলিয়নিয়ার এ সংগীত শিল্পীর বিড়াল নিয়ে আদিখ্যেতা সবাই জানে। সুইফট তাঁর বিড়ালটিকে এত ভালোবাসলেও বিড়ালটি তাঁকে কি পছন্দ করে? গবেষকেরা বলছেন, উত্তরটি নেতিবাচক হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
অবস্থাহীন শিশুদের সঙ্গে যে আচরণ করে, তা বৈষম্যের কুৎসিত চেহারাকেই ফুটিয়ে তোলে। আইনের রক্ষক হিসেবে যাঁরা দায়িত্ব পালন করে থাকেন, তাঁদের মধ্যে অনেকেই এই শিশুদের প্রতি নির্দয় আচরণে কুণ্ঠিত নন। যেমন—রেললাইনের নাটবল্টু খোলার অভিযোগে দুই শিশুকে দুই দিন ধরে পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে। বিষয়টি আমাদের ব্যথিত কর
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘের হিড়িক পড়েছে। প্রার্থী, সমর্থকদের কিছুতেই আচরণবিধি লঙ্ঘন থেকে বিরত রাখতে পারছে না।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারে প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও আচরণবিধি ভঙ্গের ঘটনা ঘটছে। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের কারণ দর্শানোর নোটিশের পাশাপাশি জরিমানাও করা হচ্ছে। তবুও থামছে না বিধি লঙ্ঘন। আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে প্রচার চালানোর অভিযোগে এক যুগ্ম সচিব ও ৯ শিক্ষককে শোকজ করা হয়েছে। আবার বিধি ভঙ্গের কারণ
রাগ মানুষের একটি আচরণগত দিক। এর মন্দ প্রভাবই বেশি। রাগী মানুষকে কেউ ভালোবাসে না। এ কারণে রাসুল (সা.) তাঁর উম্মতকে রাগ করতে নিষেধ করেছেন এবং রাগ সংবরণকারীকে শক্তিশালী ব্যক্তিত্বের অধিকারী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কুস্তি লড়ে অন্যকে ধরাশায়ী করে, সে শক্তিশালী নয়; বরং যে ব্য
নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গের অপরাধে কিশোরগঞ্জ-৩ আসনের দুই স্বতন্ত্র প্রার্থীকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল মঙ্গলবার তাড়াইল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মাশতুরা আমিনা ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে এ জরিমানা করেন।
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে আওয়ামী লীগের (নৌকা প্রতীক) প্রার্থীর সমর্থককে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে এই জরিমানা করেন জীবননগর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তিথি মিত্র।
ভোটের আচরণবিধি আর সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা—উভয় জায়গায় সুস্পষ্টভাবে বলা আছে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নির্বাচনের প্রচারে অংশ নিতে পারবেন না। এরপরও এসব বিধিনিষেধের তোয়াক্কা না করে বিভিন্ন স্থানে প্রার্থীদের পক্ষে প্রকাশ্যে বা পেছন থেকে প্রচারের কাজ করছেন কিছু কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী।