সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
জীবন অগাধ
শিল্পীর প্রতি শ্রদ্ধা
‘অমানুষ’ সিনেমাটি সফল হয়েছিল। শক্তি সামন্ত ছিলেন ছবির পরিচালক। তিনি উত্তম, শর্মিলা ঠাকুর ও উৎপল দত্তকে নিয়ে ছবিটি তৈরি করেছিলেন। শক্তি সামন্ত অনেক আগেই উত্তমকুমারকে জানিয়েছিলেন যে তিনি বড় ধরনের একটি বাংলা সিনেমা তৈরি করতে চান।
প্রম্পটার থেকে অভিনেতা
১৯৬২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাস করে যখন কলেজে ঢুকলেন, তখন আসাদুজ্জামান নূর জড়িয়ে পড়লেন অল্পস্বল্প রাজনীতিতে। কলেজ শেষ করে ভর্তি হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে। যোগ দিলেন সংস্কৃতি সংসদে। এটা ছিল মূলত পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের একটি সাংস্কৃতিক শাখা। এই সংগঠনে আয়োজকদের মধ্যে থাকতেন তিনি।
চারটে হাত আর গরম লুচি
উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী সবার সঙ্গেই মিষ্টি ব্যবহার করতেন। কাউকে অভদ্রতা করতে দেখলেও তাঁর সঙ্গে ভদ্র আচরণ করেই তাঁর ভুলটা ধরিয়ে দিতেন। একবার তিনি গেছেন এক পোস্ট অফিসে। পোস্টমাস্টার মশাই খুবই ঢিলেঢালা। সেই সঙ্গে তাঁর তিরিক্ষি মেজাজ
ঘড়ি
ঘড়ি পরার অভ্যাস ছিল না প্রতিভা বসুর। সেই ছেলেবেলায় গান শুনে এক সাহেব সোনার মেডেলের বদলে একটা সোনার ঘড়ি উপহার দিয়েছিলেন। কিন্তু কখনোই সেটা হাতে পরেননি প্রতিভা বসু। ভীষণ রোগা ছিলেন বলে ঘড়ি হাতে দিলে বেমানান লাগবে—এই ছিল ভয়।
বাঁধ ভেঙে দাও
সিটি কলেজে পড়তেন যখন, তখন দেবব্রত বিশ্বাসের একজন বন্ধু ছিলেন সুধীন্দ্র দত্ত নামে। সুধীন একসময় তাঁর কলকাতার বন্ধুদের নিয়ে ঠিক করলেন রবীন্দ্রনাথের ‘তাসের দেশ’ নাটকটি মঞ্চস্থ করবেন। ১৯৪৪ সালের সেই সময়টিতে ঠিক হলো নয় রাত্রি ধরে কলকাতার তিনটি
গুলি মারো
সৈয়দ শামসুল হকের ৮০ বছর পূর্তি উপলক্ষে তার পরের বছর একটি সম্মাননা গ্রন্থ বের হলো। এর আগে কখনোই তাঁকে নিয়ে এ ধরনের গ্রন্থ বের হয়নি। জন্মদিন উপলক্ষে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় লেখা বেরিয়েছে, কিন্তু সম্মাননা গ্রন্থ নয়।
ভিখিরি শচীন
সে সময় খুবই নামকরা চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক ছিলেন মধু বসু। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ ঘটে শচীন দেববর্মনের। শচীন তখন একটু একটু গান করছেন। মধু বসুর নির্দেশনায় যদি কোনো মঞ্চাভিনয় বা চলচ্চিত্র হতো, তাহলে তা দেখতে গেছেন শচীন। মধু বসুর স্ত্রীর নাম ছিল সাধনা
এ যেন সত্যিই ফেলুদা!
সত্যজিৎ রায় তাঁর গোয়েন্দা ফেলুদার চরিত্রে বেছে নিয়েছিলেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে। এরপর সত্যজিৎপুত্র সন্দীপ রায় যখন ফেলুদা সিরিজ করা শুরু করলেন টেলিভিশনে, তখন তিনি এই চরিত্রের জন্য পছন্দ করলেন সব্যসাচী চক্রবর্তীকে।
বদ বুদ্ধি
ছবি আঁকার প্রতি আকর্ষণ ছিল দিলারা হাশেমের। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন ইংরেজি বিভাগে। অসাধারণ সব শিক্ষককে অবশ্য পেয়েছিলেন সেখানে। বিভাগীয় প্রধান হিসেবে শুরুতে পেয়েছিলেন ড. টার্নারকে। বিলেত থেকে দেশে ফিরে বিভাগে যোগ
সেবা-সমিতির সভ্য জসীমউদ্দীন
ফরিদপুর সেবা-সমিতির সভ্য হলেন জসীমউদ্দীন। শহরের বহু বাড়িতে গিয়ে রোগীর সেবা করে দিন কাটতে লাগল। রামকৃষ্ণ মিশনে বসে বহু বই পড়েছিলেন। এর মধ্যে বিদ্যাসাগরের জীবনীতে দেখেছেন কুলি হয়ে কত লোকের মোট বহন করেছেন বিদ্যাসাগর।
পঙ্কজ বনাম শচীন
গত শতাব্দীর ত্রিশের দশকে নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীরা যখন স্কুলের ছাত্র, তখন খুব মাতামাতি শুরু করলেন পঙ্কজ মল্লিককে নিয়ে। তাঁর গাওয়া ‘ও কেন গেল চলে’ গানটি কিংবা ‘আমারে ভালো আমারই লাগিয়া’ গানগুলো খুবই নাম
নকলবাজ আব্বাসউদ্দীন
আব্বাসউদ্দীন তখন ধুমসে গান করছেন। বন্ধু গিরীণ চক্রবর্তী একদিন আব্বাসকে ডেকে বললেন, ‘আব্বাস, তোমার ওপর আমার হিংসা হয়। দার্জিলিং থেকেই তোমার আমার বন্ধুত্ব। প্রায় একই সময় থেকে আমরা রেকর্ড জগতে ঢুকলাম। কিন্তু তোমার কেনই বা এত নাম আর আমার কেন হলো না?’
জুল ভার্নের প্রেম
হ্যাঁ, আমরা ‘অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড ইন এইটি ডেইজ’ কিংবা ‘মিস্টার নো’র রচয়িতা জুল ভার্নের কথাই বলছি। বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির লেখক এই বিরাট মানুষটি কিন্তু প্রেমে পড়েছিলেন সেই কিশোর বয়সেই। সে কথাই বলি।
আইনস্টাইন ও কৌতুক
আলবার্ট আইনস্টাইনের নাম শুনলেই মনে হয়, আবিষ্কারের নেশায় মগ্ন এক মানুষ তিনি। বিজ্ঞান ছাড়া আর কোনো দিকেই বুঝি নজর নেই তাঁর। কিন্তু মূলত তাঁর জীবনে এত বেশি হাস্যকর ঘটনা ঘটেছে, যার বর্ণনা দেওয়া হলে তাঁকে একজন আত্মভোলা মানুষ বলে মনে হতে পারে।
জলসাঘর ও রবীন্দ্রনাথ
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘জলসাঘর’ বই হিসেবে বের হয়ে গেছে। ক্ষয়িষ্ণু জমিদারবাড়ির সে আখ্যান নিয়ে পরে সত্যজিৎ রায় দারুণ এক সিনেমা তৈরি করেছিলেন। জমিদার বিশ্বম্ভর রায়ের ভূমিকায় অনবদ্য অভিনয় করেছিলেন ছবি বিশ্বাস।
হাসানের জন্য গোলাপ
চিকিৎসার জন্য হাসান হাফিজুর রহমান গেছেন মস্কোয়। সেখানে বন্ধু দ্বিজেন শর্মার সঙ্গে দেখা হয়, কথা হয় হাসপাতালে। আলোচনা হয় মূলত সাহিত্য নিয়ে। ছাত্রজীবন থেকেই সাহিত্যবিচারে তাঁদের দুজনের মতের মিল সমসময়।
ক্ষণিকের অতিথি
জাপানে গিয়েছিলেন আনিসুজ্জামান। বেশ ছিলেন। সম্মেলনের বিভিন্ন সেশনে উপস্থিত থেকেছেন। একসময় সাঙ্গ হলো সম্মেলন। এবার ফেরার পালা। শ্যালক আজিজ অনুরোধ করেছিলেন, টোকিওর এক বিশেষ দোকান থেকে তাঁর জন্য যেন একটা টাই কিনে আনা হয়।