মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
জীবন অগাধ
নিষ্ঠায় অবিচল
এ কথা অনেকেই জানেন, তাজউদ্দীন আহমদ ম্যাট্রিক ও আইএ পরীক্ষায় মেধাতালিকায় স্থান করে নিয়েছিলেন। কিন্তু রাজনীতি এবং সমাজসেবা ছিল তাঁর প্রাণ, ফলে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার দিকে এরপর আর তেমন নজর দিতে পারেননি....
পরান সখা ফয়সুল
নজরুল সারা জীবন অসাম্প্রদায়িক ছিলেন। তাঁকে কোনো ধর্মের তকমা দিয়ে আঁটা যাবে না। ‘কান্ডারী হুঁশিয়ার’ কবিতাটি হিন্দু-মুসলমান মিলনের এক অসাধারণ শৈল্পিক প্রকাশ। হামদ-নাত বা শ্যামাসংগীত দিয়ে নজরুলকে বিচার করা যাবে না...
বাদলের হাত
‘ঢেউয়ের পরে ঢেউ’ নামে একটি নাটক হয়েছিল বিটিভিতে। ভীষণ জনপ্রিয়ও হয়েছিল। সেটা দেশ স্বাধীন হওয়ার আগের কথা। এই নাটকে ফেরদৌসী মজুমদারের সঙ্গে ছিলেন সৈয়দ আহসান আলী সিডনী।
পড়াশোনা
জামাকাপড় নিয়ে একটা সংকোচ ছিল স্কুলপড়ুয়া জসীমউদ্দীনের। তাঁর বাবা খলিফাদের দোকান থেকে একটিমাত্র পকেটওয়ালা যে জামা কিনে দিতেন, সেটা অন্য ছাত্রদের হালফ্যাশনের জামার পাশে ছিল একেবারেই বেমানান। অন্য ছাত্রদের সামনে নিজেকে লাগত
বোধ্য বিষ্ণু দে
সেন্ট্রাল ক্যালকাটা কলেজে একসময় চাকরি করতেন তপন রায়চৌধুরী। সেখানে তিনি সহকর্মী হিসেবে পেয়েছিলেন কবি বিষ্ণু দেকে।
কবিতার মানে
কামাক্ষীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়দের বাড়িতে বেশ সভা-টভা হতো। তিনি আসতেন লীলা মজুমদারদের বাড়ি। একদিন কামাক্ষীদের বাড়িতে এলেন শিল্পী যামিনী রায়, শিল্প সৃষ্টি সম্পর্কে কিছু কথা বলার জন্য। লীলা মজুমদার সেখানে গিয়ে দেখেন, রথী-মহারথীদের অনেকেই সেখানে উপস্থিত। ঘর আলো করে বসে আছেন বুদ্ধদেব বসু, অমিয় চক্রবর্তী প্র
মাওলানা স্যারের ঝিমুনি
একেবারে ছোটবেলা থেকেই কবিতা পড়তেন মুস্তাফা মনোয়ার। আবৃত্তি করতে পছন্দ করতেন। বাড়ি থেকেই শেখানো হতো। বাবা কবি গোলাম মোস্তফা চাইতেন, ছেলে সংস্কৃতিমান হোক। ক্লাস ফোরে যখন পড়েন, তখন ফরিদপুরেই নিজের একটা লাইব্রেরি তৈরি করে ফেলেছিলেন মুস্তাফা মনোয়ার।
নারী
কামরুল হাসানের ছবি যাঁরা দেখেছেন কাগজে ও ক্যানভাসে, তাঁরা নিশ্চয়ই লক্ষ করেছেন, শিল্পী নারীদের অসংখ্য ছবি এঁকেছেন। এত এত নারীকে কেন আঁকলেন পটুয়া? এই প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন বোরহানউদ্দীন খান জাহাঙ্গীর। উত্তরটি শুনে নিয়ে আমরা শুনব, এ ব্যাপারে সৈয়দ শামসুল হকের বক্তব্য। বোরহানউদ্দীন খান জাহাঙ্গীর প্রশ্নটার
জয়নুলের প্রচ্ছদ
১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর ১৯৪৮ সালে চাঁদপুরে ‘মুকুল ফৌজ শিবির’ অনুষ্ঠিত হয়। নানা কারণেই তা ছিল ঐতিহাসিক আয়োজন। সেই সময় যাঁরা কিশোর ছিলেন এবং সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, তাঁদের মধ্যে কয়েকজন হলেন কামরুল হাসান, আবদুল্লাহ আল মুতী শরফুদ্দীন, রফিকুল ইসলাম, ওয়াহিদুল হক, নূরুল কাদের খান, জিয়াউল হক প্রমুখ।
সব বিদ্বেষ দূরে যায়
ভদ্র ঘরের বয়স্ক নারীদের নিয়ে জনসমক্ষে নৃত্য পরিবেশন করায় সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের প্রবীণেরা রবীন্দ্রনাথের তীব্র নিন্দা করেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ ১৯২৬ ও ১৯২৭ সালে করেছিলেন এই নাচের আয়োজন। শুধু কি ব্রাহ্মসমাজের প্রবীণেরা! বেশ কয়েকটি পত্রিকাও রবীন্দ্রনাথের কঠোর সমালোচনা করেছিল।
তাজমহল
তখন শামসুর রাহমান ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিয়েছেন। ১৯৪৫ সালের কথা। আব্বা-আম্মা আজমির যাবেন বলে ঠিক করেছেন। এর আগেও অবশ্য সপরিবারে আজমির শরিফে গিয়েছেন তাঁরা, শামসুর রাহমান ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষার জন্য যেতে পারেননি। এবার সুযোগ এল।
একুশে ফেব্রুয়ারি
১৯৬৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি যখন ড. শামসুজ্জোহার নিহত হওয়ার সংবাদ বেতার ও টেলিভিশনে প্রচার হয়, তখনই উত্তাল হয়ে ওঠে সারা দেশ। নিরস্ত্র জনতা আর সশস্ত্র সেনাবাহিনী মুখোমুখি দাঁড়ায়
মন্বন্তর
তেতাল্লিশের মন্বন্তর বলতে বোঝায় ১৯৪৩ সালে যে দুর্ভিক্ষ হয়েছিল, তার কথা। বাংলায় সেটা ১৩৫০। তাই পঞ্চাশের মন্বন্তর নামেও তা পরিচিত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ তখন চলছে। এই দুর্ভিক্ষ মূলত হয় ব্রিটিশ ভারতের বাংলায় আর পূর্ব ভারতে।
সুন্দরী
হামদি বে ছিলেন খুবই নামকরা সাংবাদিক। কলকাতার দৈনিক স্টেটসম্যান পত্রিকার তুখোড় এই সাংবাদিক পত্রিকাটির সাপ্তাহিক ক্রোড়পত্রে ‘বে অব বেঙ্গল’ নামে নিয়মিত একটি কলাম লিখতেন।
শচীনের চলে যাওয়া
সেকালের বোম্বেতে শচীন দেববর্মনের মতো এত সম্মান আর কোনো বাঙালি পেয়েছে বলে জানা নেই। রাজপরিবারের ছেলে তিনি। মানুষও হয়েছেন সেই স্টাইলে। সেন্ট জেভিয়ার্সে পড়তেন, টেনিস খেলতেন সাউথ ক্লাবে। কলকাতায় এসে....
শেখ মুজিব, বঙ্গবন্ধু, জাতির পিতা
বঙ্গবন্ধু শব্দটি নিয়ে জাতীয় অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাকের কোনো আপত্তি ছিল না। তিনি শব্দটিকে যে অর্থ দিয়ে বুঝতেন, তা হলো—শেখ মুজিব একটি প্রতীক ছিলেন এবং তা প্রত্যক্ষ অর্থেই। এই এলাকার মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা হয়েই দেখা দিয়েছিলেন তিনি।
জন্ডিস না হলে রাসেল বেঁচে যেত
বঙ্গবন্ধু রাশিয়ায় গিয়েছিলেন চিকিৎসা করাতে। সেখানে বঙ্গবন্ধুর পাঁচ ছেলেমেয়ের সবচেয়ে যে ছোট, সেই শেখ রাসেলও গিয়েছিল। সেখানে রাসেলের পায়ের চিকিৎসা হয়েছিল। সেই ক্ষত সারতে সময় লেগেছিল।