মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
জীবন অগাধ
দেবিকারানী
১৯৭৫ সালের জানুয়ারি মাসে আবদুল আহাদ বাংলাদেশ থেকে ৫ সদস্যবিশিষ্ট একটি সাংস্কৃতিক প্রতিনিধিদলের হয়ে সোভিয়েত ইউনিয়ন সফরে যান। বাকি চারজন ছিলেন মুস্তাফা নূরউল ইসলাম, মীর আনোয়ার আলী, রামেন্দু মজুমদার, চিত্রশিল্পী আবদুর রাজ্জাক।
অভিমান ও মানভঞ্জন
শচীন দেববর্মনের কাছে সহকারী সংগীত পরিচালক হিসেবে তখন কাজ করছেন মান্না দে। তবে শুধু সহকারী সংগীত পরিচালক হিসেবে নন, সব ধরনের কাজেই সহকারী তিনি; অর্থাৎ গানের নোটেশন করা...
ছবি
ক্যানসার, অপারেশন, নানা ধরনের চিকিৎসার কারণে চেহারা পরিবর্তিত হয়ে গেছে জাহানারা ইমামের। ঢাকায় ফিরেছেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে। খাওয়া-দাওয়ার স্বাধীনতা কমেছে। জিহ্বা খানিকটা বেরিয়ে থাকে মুখের বাইরে এসে। চুল হয়ে গেছে খাটো। তিনি এখন নিজের চেহারা নিয়ে লজ্জা পাচ্ছেন।
দামিনী হতে পারলেন না সুচিত্রা
প্রযোজক হেমেন গঙ্গোপাধ্যায় এলেন পূর্ণেন্দু পত্রীর কাছে। বললেন, ‘পূর্ণেন্দু বাবু, আপনার সঙ্গে একটা ছবি করতে চাই।’ ঠিক হলো রবীন্দ্রনাথের ‘চতুরঙ্গ’ উপন্যাস থেকে তৈরি হবে ছবি। সে ছবি করার বেলায় হেমেন গঙ্গোপাধ্যায় শুধু একটি শর্ত দিয়েছিলেন। ‘দামিনী’ চরিত্রটি করাতে হবে সুচিত্রা সেনকে দিয়ে।
যুদ্ধ
অন্য শরণার্থীদের মতোই ১৯৭১ সালে কলকাতায় অনিশ্চিত জীবন কাটছিল কবরীর। ঢাকার ডাকসাইটে চিত্রনায়িকা তিনি, কিন্তু ভারতে তাঁকে কাটাতে হচ্ছে দুর্বিষহ এক জীবন। এ রকম একসময় বোম্বে থেকে ‘জয় বাংলা’ সিনেমায় অভিনয়ের জন্য ডাক আসে। পরিচালনা করবেন আই এস জোহর।
অপ্রকাশিত সুরাইয়া
সেবার নিউইয়র্কে বসেছিল কবিতা সম্মেলন। দিলারা হাশিম, সুরাইয়া খানম আর দিলশাদ রেজা—এই তিন স্বনামে পরিচিত বোন উপস্থিত ছিলেন সেই সম্মেলনে। তাঁদের মধ্যে সুরাইয়া খানম একটু আলাদা। কবি আবুল হাসানের সঙ্গে তাঁর ছিল বোঝাপড়া।
বাবা
১৯৯৪ সালের ৩০ অক্টোবর কল্যাণীতে কবীর সুমনের একক অনুষ্ঠান। সে সময় সুমনের বাবার শেষ সময়। অচৈতন্য তিনি। অক্সিজেন চলছে। বাঁচবেন না। সুমনের মনে প্রশ্ন: যদি অনুষ্ঠান বন্ধ করে দেন, তাহলে গোলমাল হতে পারে। হতে পারে ভাঙচুর। কী করা যায়?
টাই আর পাঁচ টাকা
কাজী মোতাহার হোসেন প্রধান অতিথি হয়ে ১৯৫৮ সালে কুমিল্লায় গেছেন সাবেক পূর্ব পাকিস্তান বিজ্ঞান সম্মেলনে। সম্মেলনের আগের দিন পৌঁছেছেন কুমিল্লায়। থাকার ব্যবস্থা হলো মোহাম্মদ ফজলে রাব্বীর বাড়িতে।
সাধনা
আলী আকবর জন্মেছিলেন সহজাত প্রতিভা নিয়েই। কিন্তু খুব চঞ্চল ছিলেন। বাজনায় হাত পাকানোর চেয়ে খেলাধুলা আর গান শুনতে পছন্দ করতেন। বাবা আলাউদ্দিন খাঁ বুঝতেন না, ছেলে ফাঁকি দিচ্ছেন। আলাউদ্দিন খাঁ যখন বাজার থেকে বাড়ি ফিরতেন, তখন সেটা টের পেয়ে গ্লাসে পানি নিয়ে আলী আকবর কপালে, শরীরে লাগাতেন, ভাব দেখাতেন, সংগীত
৯ ডলার
তাসের জুয়ার নেশা ছিল অ্যাডগার অ্যালান পোর। পড়াশোনা করার সময়ই তিনি জুয়ায় খুইয়েছেন অনেক টাকা। জুয়ার টাকা শোধ করার ক্ষমতাও ছিল না। পড়ালেখা ছেড়ে দিতে হয়েছিল।
বদমেজাজি সিইও
এ কথা সবাই জানেন, স্টিভ জবস মোটেই রসিক মানুষ ছিলেন না। ছিলেন অধৈর্য। রুক্ষ আচরণ করতেন। কিছু কর্মীর সঙ্গে তিনি বাড়াবাড়ি রকমের অসহিষ্ণু আচরণ করতেন। নিখুঁত কাজ করতে না দেখলেই তাঁর মেজাজ বিগড়ে যেত।
ভালো বই
ভালো বই বলতে কী বোঝায়? কোন বইকে ভালো বই বলা হবে? নিশ্চয়ই যে বইয়ের সাহিত্যমূল্য আছে, সেটাই ভালো বই। কিংবা যে বইয়ের রয়েছে ঐতিহাসিক মূল্য, সে বইকেও ভালো বই বলা যায়। কিন্তু সত্যিই কি ভালো বই এ রকম সংজ্ঞা মেনে চলে?
মুখ্য আলোচক
মুস্তাফা জামান আব্বাসী সবে বিয়ে করেছেন। আসমা আব্বাসীসহ তাঁকে দাওয়াত করলেন জসীমউদ্দীন। স্ত্রীর হাতের নানা রকম রান্না পরিবেশন করলেন নিজ হাতে। আসমাকে দেখে বললেন, ‘বাহ! তোমার এত সুন্দর বৌ হয়েছে!’
প্রথম প্রেম
বেড়ে উঠছেন যখন, তখন সন্জীদা খাতুন ভাবলেন, ভালো যদি বাসেন কাউকে, তবে তা জানিয়ে দেবেন। ক্লাস নাইনে উঠেছেন, সুতরাং এ সময় ভালোবাসার রং একটু লাগতেই পারে মনে।
বিরোধ কিংবা বিরোধ নয়
শঙ্খ ঘোষ আর সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মধ্যে সরাসরি কোনো বিরোধ হওয়ার সুযোগ ছিল না। বয়সে কিছুটা বড় শঙ্খ ঘোষকে সুনীল সম্মান করতেন। দুজনের মধ্যে কাব্যাদর্শ নিয়ে কথা হয়েছে হাতে গোনা দুবার।
বেড়ে ওঠা
১৯৫২ সালের ডিসেম্বর মাসে জামিলুর রেজা চৌধুরীকে সেন্ট গ্রেগরি স্কুলে নিয়ে গেলেন। হেডস্যার তাঁকে ভর্তি করলেন ক্লাস সেভেনে। জিজ্ঞেস করলেন, ‘জন্মতারিখ?’ ‘১৯৪৩ সালের ১৫ নভেম্বর।’
পুঁথির খোঁজে
জন্মের আগেই বাবাকে হারিয়েছিলেন, কিন্তু পরিবারে সবার স্নেহ-ভালোবাসা পেয়েছেন। পড়াশোনা শুরু করেছিলেন দেরিতে।মুসলমানের ছেলে হিসেবে আরবি, ফারসি আর উর্দু পড়েছেন বাড়িতেই।