সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
পবিত্র কোরআন
জিলহজের প্রথম দশকের ফজিলত ও আমল
জিলহজ হিজরি সনের দ্বাদশ মাস। কোরআন-হাদিসে বর্ণিত চার পবিত্র ও সম্মানিত মাসের অন্যতম। জিলহজের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ অংশ এর ১০ দিন। ইসলামের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ দুটি ইবাদত হজ ও কোরবানি এ সময়েই পালিত হয়। এ ছাড়া কোরআন-হাদিসে এ দশকের বিশেষ ফজিলত
ময়দানে তিহে অবাধ্য বনি ইসরাইলের ৪০ বছর
ফিলিস্তিন ও শাম অঞ্চলের শক্তিশালী জাতি আমালিকার সঙ্গে যুদ্ধ করে বনি ইসরাইলকে বায়তুল মোকাদ্দাস জয় করার আদেশ দিয়েছিলেন আল্লাহ তাআলা। তখন বনি ইসরাইলিরা মুসা (আ.)–কে বলেছিল, ‘আপনি ও আপনার রব গিয়ে যুদ্ধ করুন। আমরা এখানে বসে থাকব।’ তখন মুসা (আ.) আল্লাহর কাছে অভিযোগ করেছিলেন। বলেছিলেন, ‘হে আমার রব, কেবল আম
যুগে যুগে হাজিদের সেবা ও আতিথেয়তা
আল্লাহর নবী হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর সময় থেকে হজের প্রচলন শুরু হয়। এর পর থেকে মহানবী (সা.)-এর নবী হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার আগ পর্যন্ত পবিত্র মক্কা নগরীতে হজের চল ছিল। গত দেড় হাজার বছরেও বিশেষ কারণ ছাড়া হজ বন্ধ হয়নি। হজকে ঘিরে যে বিষয়টি আরবদের সবচেয়ে বেশি মহান
মুসলিম ঐতিহ্যের শহর ইস্পাহান
ইস্পাহান ইরানের তৃতীয় বৃহত্তম শহর ও প্রধান পর্যটন নগরী। সমৃদ্ধ মুসলিম ঐতিহ্য ও নান্দনিক স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত এটি। একসময় শহরটিকে ‘ইস্পাহান নিসফে জানান’ বলা হতো, যার অর্থ ইস্পাহান পৃথিবীর অর্ধেক। ছন্দোবদ্ধ এই প্রবাদ আসলেই সত্য। এটি পৃথিবীর অন্যতম বড় শহর ছিল
কোরবানির পশু কেমন হওয়া উচিত
কোন কোন পশু দিয়ে কোরবানি করা যাবে? এক পশুতে কতজন কোরবানি করতে পারবে? কোরবানির পশু কেমন হওয়া উচিত? ইসলামি শরিয়তের আলোকে জানতে চাই।
বৃষ্টির নামাজ আদায় করবেন যেভাবে
কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যাওয়ায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। প্রচণ্ড দাবদাহে ব্যাহত হচ্ছে মানুষের স্বাভাবিক কর্মচঞ্চলতা। এক পশলা বৃষ্টির জন্য হাহাকার করছে মানুষ। এমন সংকটময় মুহূর্তে বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ পড়ার নির্দেশ দেয় ইসলাম।
দোয়া কবুলের মুহূর্তগুলো
আল্লাহ তাআলা দিনরাতের প্রতিটি মুহূর্তেই বান্দার ডাকে সাড়া দেন, তার দোয়া কবুল করেন। তবে কিছু কিছু মুহূর্ত আল্লাহর কাছে অধিক প্রিয়। তখন দোয়া করলে আল্লাহ তাআলা খুশি হন এবং বান্দার প্রতি আরও বেশি সদয় হন। কোরআন-হাদিসে বর্ণিত এমনই কয়েকটি মুহূর্তের
আয়-ব্যয়ে পরিমিতি বোধের গুরুত্ব
অপচয় মানবজীবনের ক্ষতিকর স্বভাবের একটি। এটি মানুষকে বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ব্যক্তি ও সমাজজীবনে এর কুফল ব্যাপক। তাই ইসলাম অপচয়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে এবং প্রয়োজন অনুসারে ব্যয় করতে উৎসাহিত করেছে। ইসলামের দৃষ্টিতে, বৈধ কাজে প্রয়োজনের অতিরিক্ত ব্যয় করাকে অপচয় বলে। জীবনের সব পর্যায়ে অপচয়ের সীমাহীন ক
কতটুকু সম্পদ থাকলে কোরবানি ওয়াজিব
পবিত্র কোরআনের একাধিক আয়াতে কোরবানি সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে। এরশাদ হয়েছে, ‘তুমি তোমার প্রতিপালকের উদ্দেশে নামাজ পড়ো এবং কোরবানি দাও।’ (সুরা কাউসার: ২) অন্য আয়াতে এরশাদ হয়েছে, ‘বলো, আমার নামাজ, আমার কোরবানি, আমার জীবন-মরণ
নামাজে সুরার ধারাক্রম রক্ষা কি জরুরি
নামাজে সুরার ধারাবাহিকতা রক্ষা করা মুস্তাহাব তথা উত্তম। ইচ্ছাকৃতভাবে পবিত্র কোরআনের এই ধারাক্রম লঙ্ঘন করা মাকরুহে তানজিহি তথা অনুত্তম। তবে কখনো ভুলে ধারাবাহিকতা লঙ্ঘিত হলে কোনো অসুবিধা নেই। এতে নামাজের কোনো ক্ষতি হবে না। এ জন্য সাহু সিজদাও দিতে হবে না।
ইসলামপূর্ব যুগে যেমন ছিল হজের আচার-অনুষ্ঠান
হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর সময়েই আল্লাহ তাআলা হজের বিধান দিয়েছিলেন। তবে সময়ের সঙ্গে মানুষ তাতে ব্যাপক বিকৃতি সাধন করে। এক সময় কাবাঘরে মূর্তি স্থাপন করে সেই বিকৃতির চূড়ান্ত রূপ দেয়। ইবরাহিম (আ.)-এর পর থেকে ইসলামের আগের এই যুগটিকে ইসলামের ইতিহাসে জাহিলি যুগ হিসেবে চিত্রিত করা হয়।
আয়াতুল কুরসির ফজিলত ও মর্ম
আয়াতুল কুরসি পবিত্র কোরআনের ফজিলতপূর্ণ আয়াতগুলোর একটি। মহানবী (সা.) এটিকে কোরআনের শ্রেষ্ঠ আয়াত আখ্যা দিয়েছেন। একবার তিনি উবাই ইবনে কাআব (রা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার মতে কোরআনের কোন আয়াতটি সবচেয়ে মহান?’
আল্লাহর স্মরণের ফজিলত ও পদ্ধতি
মানুষ আল্লাহর সেরা সৃষ্টি হিসেবে তাদের মহান স্রষ্টাকে স্মরণ করবে, এটাই স্বাভাবিক। এই স্মরণ করাই হলো জিকির। এটি সর্বোত্তম ইবাদত। সব সময়ই নানাভাবে আল্লাহকে স্মরণ করা যায়। আল্লাহ বলেন, ‘তুমি আবৃত্তি করো কিতাব থেকে, যা তোমার প্রতি প্রত্যাদেশ করা হয়। আর নামাজ কায়েম করো। নামাজ অবশ্যই অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেক
ঝড়-বজ্রপাতে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা
ঝড়-তুফানসহ সব প্রাকৃতিক দুর্যোগ মহান আল্লাহর পরীক্ষা। এ সময় ধৈর্য ধরে নিজেদের সুরক্ষায় পরিকল্পিতভাবে কাজ করা এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করাই মুমিনের কাজ। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আর আমি অবশ্যই তোমাদের পরীক্ষা করব কিছু ভয়, ক্ষুধা, জানমাল ও ফলফলাদির ক্ষতির মাধ্যমে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগে সতর্কতা, ধৈর্যধারণ ও কয়েকটি আমল
প্রাকৃতিক দুর্যোগ মানুষের জন্য মহান আল্লাহর পরীক্ষা। এই সময়ে মুমিন বান্দাকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে, বিপদ এসে গেলে ধৈর্য ধরতে হবে এবং আল্লাহর কাছে নামাজ, দোয়া, ইস্তিগফার, তওবাসহ অন্যান্য আমলের মাধ্যমে তাঁর কাছে আত্মসমর্পণ করতে হবে। এখানে কয়েকটি করণীয়র কথা তুলে ধরা হলো—
মায়ের অনন্য মর্যাদার কথা
পবিত্র কোরআনে বারবার মা-বাবার যথাযথ যত্ন নেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছে। তাঁদের সঙ্গে সুন্দর ও মার্জিত আচরণ করা, তাঁদের আনুগত্য করা এবং বিশেষ করে বার্ধক্যে তাঁদের প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখার জোর তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
নফল আমল ফরজের পরিপূরক
মহান আল্লাহ তাআলা তাঁর ইবাদত করার জন্যই মানুষ ও জিন জাতিকে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘আমি জিন ও মানুষকে কেবল এ জন্যই সৃষ্টি করেছি যে তারা আমার ইবাদত করবে।’ (সুরা জারিয়াত: ৫৬) মানুষ দুই ধরনের ইবাদত করে থাকে—ফরজ ও নফল।