ত্যাগ ও খুশির বার্তা নিয়ে আবার এল ঈদ। আজ সোমবার সারা দেশে যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে মুসলমানদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা উদ্যাপন করা হচ্ছে। মহান আল্লাহর অনুগ্রহলাভের আশায় ঈদের জামাত শেষে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা সামর্থ্য অনুযায়ী পশু কোরবানি শুরু করেছেন সকাল থেকে।
জবাই করার জন্য প্রায় এক হাজার বিড়াল নিয়ে কসাইখানার দিকে যাচ্ছিল একটি ট্রাক। সেই ট্রাককে আটক করেছে চীনা পুলিশ। তাঁরা জানিয়েছে, মূলত বিড়ালের মাংসকে পর্ক বা মাটন হিসেবে বিক্রি করার লক্ষ্যেই বিড়ালগুলোকে কসাইখানায় নেওয়া হচ্ছিল। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন
কোরবানির ধারাবাহিকতা আদম (আ.)-এর যুগ থেকেই চালু হয়েছে। কোরআনে কাবিল ও হাবিলের কোরবানির কথা এসেছে। তাঁদের দুজনের কোরবানি থেকে হাবিলের কোরবানি কবুল হয়েছিল। তবে মুসলিম সমাজে কোরবানি ইবরাহিম (আ.)-এর অনুসরণে পালিত হয়। তাঁর স্মৃতি রক্ষার্থে এ উম্মতের ওপর কোরবানি ওয়াজিব করে দেওয়া হয়েছে। মহানবী (সা.) কোরবান
আমাদের সমাজে দেখা যায়, কোরবানির পশু জবাই করার সময় জবাইকারীকে কোরবানিদাতার নাম উচ্চারণ করার জন্য বলা হয়। বিশেষ করে অংশীদারি কোরবানিতে সব অংশীদারের নাম উচ্চারণ করতে পীড়াপীড়ি করতেও দেখা যায়। এখন প্রশ্ন হলো, কোরবানির পশু জবাই করার সময়
আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য কিছু পশু হালাল করেছেন। সেই পশুগুলোর মধ্য থেকে কিছু পশু কোরবানির জন্য বৈধ ঘোষণা করেছেন। যেমন— গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা, মহিষ, উট। এসব পশু দিয়েই আমরা কোরবানি করে থাকি। এসব পশুর মাংস খাওয়া সম্পূর্ণ হালাল। তবে এগুলোর কিছু কিছু অংশ খাওয়া মহানবী (সা.) পছন্দ করতেন না।
ঈদুল আজহা মুসলিম মিল্লাতের দ্বিতীয় প্রধান উৎসব। ঈদ অর্থ খুশি আর আজহা অর্থ কোরবানি করা। তাই ঈদুল আজহা অর্থ কোরবানি করার খুশি। ইসলামের পরিভাষায়, বিশ্ব মুসলিম পরম ত্যাগের নিদর্শনস্বরূপ জিলহজ মাসের ১০ তারিখ আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য মহাসমারোহে পশু জবাই
ঢাকাবাসীকে ঈদের দ্বিতীয় দিনের মধ্যে কোরবানির পশু জবাইয়ের কার্যক্রম শেষ করার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস
কোরবানি হলো ‘আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য লাভের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট দিনে পশু জবাই করা।’ কোরবানির একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো—আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য আল্লাহর নির্দেশ পালন করা। খাওয়া-দাওয়া এখানে প্রাসঙ্গিক ব্যাপার। ইবরাহিম (আ.) মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য প্রিয় পুত্রকে জবাই করতে প্রস্তুত
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের ভেতর ঢাকাগামী কালনী ট্রেন থামিয়ে একটি মায়া হরিণ জবাই করে ট্রেনে তুলতে দেখা গেছে কয়েকজনকে।
রোববার সকাল থেকে ঈদুল আজহার পশু কোরবানি শুরু করেছে নগরবাসী। আর দুপুর ২টা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। বর্জ্য অপসারণ শুরুর ৯ ঘণ্টার মধ্যে ডিএসসিসির ৫৮টি ওয়ার্ড থেকে...
নগরীর পরিবেশদূষণ রোধে পবিত্র ঈদুল আজহায় সড়কের ওপরসহ যত্রতত্র কোরবানির পশু জবাই বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছে খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) কর্তৃপক্ষ। পশু কোরবানির জন্য গতবারের মতো এবারও কেসিসি নগরীর ৩১ ওয়ার্ডে ১৪২টি স্থান নির্ধারণ করেছে। এসব স্থানে কোরবানির পশু জবাই করার জন্য কেসিসি কর্তৃপক্ষ নগরবাসীকে আহ্বান
পবিত্র ঈদুল আজহার বাকি আর মাত্র কয়েক দিন। এর মধ্যে পশু জবাইয়ের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম তৈরি ও পুরোনো দা-বঁটি ও ছুরিতে ধার দিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন নরসিংদীর রায়পুরার কামারেরা। টুংটাং শব্দে মুখর কামার পল্লিগুলো। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, ঈদুল আজহার নাম করে নাশকতা করার জন্য কেউ হাতিয়ার প্রস্তুত করছেন কী না, সে
পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন মাটিরাঙ্গার কামারি ও শ্রমিকেরা। দিন যতই ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে তাঁদের ব্যস্ততা। কোরবানির পশু কাটাকাটিতে প্রয়োজন ধারালো দা, বটি, চাপাতি ও ছুরি। পশু জবাইয়ের সরঞ্জামাদি কয়লার চুলায় দগদগে আগুনে গরম পেটানোর টুং টাং শব্দে মুখরিত হয়ে উঠেছে মাটিরাঙ্গার বিভিন
কোরবানির ঈদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার তালিকায় পশু কোরবানি ও মাংস সংরক্ষণের বিভিন্ন সরঞ্জাম, দা, বঁটি, ছুরি, চাপাতি ইত্যাদি তো থাকবেই। জেনে নিন এগুলোর খোঁজখবর....
বাইরের সাইনবোর্ডে বড় করে লেখা ‘পরিবেশ ও স্বাস্থ্যসম্মত পশু জবাইখানা’। অথচ ভেতরে ভেজা স্যাঁতসেঁতে মেঝে। ঘরটির এক পাশে গোবরের স্তূপ। জায়গায় জায়গায় ছড়িয়ে আছে জমাট রক্ত আর জবাই করা পশুর নাড়িভুঁড়ি।
যশোরের অভয়নগরে প্রাণিসম্পদ বিভাগ চিকিৎসকের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ছাড়পত্র ছাড়াই উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারগুলোতে অবাধে গবাদিপশু জবাই করে মাংস বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। আর সাধারণ জনগণ নিয়ম কানুন না জেনেই কিনছেন মাংস। এতে বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি।
সীমানা পেরিয়ে ভারত থেকে ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে ঢুকে পড়ে একটি নীলগাই। স্থানীয়রা ধাওয়া করে এটি ধরে ফেলেন। এরপর মাংস খাওয়ার জন্য বিজিবি সদস্যদের সামনে এটি জবাইও করেন।