শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
বিশেষ সংখ্যা
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি মানসম্পন্ন শিক্ষায় অঙ্গীকারবদ্ধ
প্রশ্ন: ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির বিশেষত্ব কোন জায়গাটায়? উত্তর: আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের জন্য আইএসইউ কর্তৃপক্ষ পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম চাকরির সুযোগ করে দিচ্ছে। এটা প্রথম। এর বাইরে ১৪টি ক্যাটাগরিতে শতভাগ পর্যন্ত ওয়েভার দেওয়া হয় শিক্ষার্থীদের। এ ছাড়া বিভিন্ন আর্থিক ও বাণিজ
যোগ্যতাসম্পন্ন প্রত্যেক ব্যক্তির উচ্চশিক্ষার নিশ্চয়তা থাকতে হবে
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসটি চমৎকার। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের বিষয়ে জানতে চাই। উত্তর: ‘এন এনভায়রনমেন্ট ডিজাইন ফর লার্নিং’ অর্থাৎ শিক্ষার পরিকল্পনায় তৈরি পরিবেশ কথাটির প্রমাণ পাওয়া যায় এই ক্যাম্পাসে। নয়নাভিরাম সবুজ মাঠ, উন্মুক্ত স্টাডি এরিয়া, শহীদ মিনার, খেলার মাঠ, গাছপালা ও পুকুরঘেরা পরিবেশ আমা
কোন বিষয়ে কেন পড়বেন
প্রযুক্তির উৎকর্ষ পৃথিবীর গতিপ্রকৃতি বদলে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে শিক্ষাক্ষেত্রে। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাও বৈশ্বিক এ বদলের অংশ। দেশে স্থাপিত হচ্ছে নতুন নতুন বিশ্ববিদ্যালয়। সেগুলোতে পড়ানো হচ্ছে নতুন বিষয়, সময়ের চাহিদা মেনে। ফলে উচ্চশিক্ষার জন্য প্রস্তুতির এ সময় উচ্চমাধ্যমিক পাস করা শিক্
মুক্তির সংগ্রাম এখনো চলছে
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশের মানুষের দীর্ঘ মুক্তির সংগ্রামের সবচেয়ে কঠিন এবং গৌরবোজ্জ্বল পর্ব। সে কারণে আমি সব সময় বলি, এ যুদ্ধটা একাত্তর সালে শুরু হয়নি। এটা অনেক আগে থেকে শুরু হয়েছিল। দীর্ঘদিন এই অঞ্চলের কৃষক, শ্রমিক, নারী ও ছাত্র আন্দোলনের মধ্য দিয়ে যে আকাঙ্ক্ষা-প্রত্যাশা তৈরি হয়েছিল এবং এই দ
ফিরে এসো বাংলাদেশ
হারিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ঝাপসা চোখে দেখা যায় দূরে, বহু দূরে, মিলিয়ে যাচ্ছে। ওকে ফিরিয়ে আনতে হবে। হঠাৎ কেউ গুম করেনি। অপহরণ করে কেউ নিয়ে যাচ্ছে না। খুনই করতে চেয়েছিল শত্রুরা, পারেনি। বাংলা মায়ের দেশপ্রেমী সন্তানেরা, বাংলার জনগণ, দীর্ঘদিন নানা রকম লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে ক্ষতবিক্ষত দেশমাতাকে শত্রুর কবল থেক
রক্তঝরা সেই দিনটি আজ
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এ দেশে নেমে এসেছিল অমানিশার অন্ধকার। হত্যাকে তারা ভেবেছিল উৎসব। রক্তই ছিল তাদের গন্তব্য। ট্যাংক আর অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে খুনির দল বেরিয়েছিল দেশের রাষ্ট্রপতিকে হত্যা করার জন্য। রাষ্ট্রপতি যিনি, তিনি ছিলেন এ দেশের স্বাধিকার ও স্বাধীনতা আন্দোলনের রূপকার।
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড: কুশীলবদের খুঁজতে হয়নি কমিশন
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে থাকা কুশীলবদের খুঁজে বের করতে স্বাধীন কমিশন গঠনে কোনো অগ্রগতি নেই। এই কমিশন গঠন প্রশ্নে হাইকোর্টের জারি করা রুলের জবাব সাত মাস পেরিয়ে গেলেও কোনো পক্ষই তা দেয়নি।
১৫ আগস্ট: আমাদের সম্মিলিত পাপ
স্বদেশের মানচিত্রজুড়ে একটি মানুষ—নিথর, নিস্পন্দ। পাশে একগুচ্ছ ফুলের শব। কোথাও কেউ নেই। অনুগ্রহভাজন, কৃপাপ্রার্থী, স্তাবক, ভক্ত, অনুরাগী, পারিষদবর্গ—কেউ নেই। চারদিকে কেবল নৈঃশব্দ্যের তর্জনী।
শোক শক্তি হয়েই ফিরেছে
শোক–দৃপ্ত শপথের উচ্চারণেও ধ্বনিত হয়। আমরা জাতির পিতার কোনো কিছুই ভুলিনি। মনেপ্রাণে ধারণ করে আছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জীবনের প্রতিটি ক্ষণে তাঁর পিতার সব স্বপ্নপূরণে দিনরাত পরিশ্রম করে আজ বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়ক হতে পেরেছেন। তিনি একাই অসম একটি প্রচলিত রাজনৈতিক ধারা রুখে দিয়ে বলতে পেরেছ
ঐ মহামানব আসে
আমাদের অপরিমেয় শোক, বেদনাঘন একটি দিন ১৫ আগস্ট। এদিন হাজার বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীনতাসংগ্রামের মহানায়ক, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা, জ্যোতির্ময় মহাপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হারিয়ে বেদনায় নীল হয়ে গিয়েছিল জাতি। ১৫ আগস্ট বাঙালির ভালে অপরিসীম লজ্জা, গ্লানি ও অনপনেয় কলঙ্ক লেপন করে দি
কিছু অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক
মুক্তিযুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের একটি পর্যায় অতিক্রম করেছিল বাংলাদেশ। জয়ী হয়েছিল স্বাধীনতাযুদ্ধে। সেই যুদ্ধের স্মৃতি এখনো জ্বলজ্বলে থাকায় এবং সেই প্রজন্মের মানুষেরা এখনো সেটি বর্ণনা করে চলায় তা অনেক সময় হয়ে উঠছে পক্ষপাতমূলক।
মশা মারতে ‘কামান’
পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রাণী বা জীবের নাম হয়তো আমাদের অজানা। যদিও এটা নির্ভর করে জীবটির ক্ষতি করার গতিপ্রকৃতি ও তীব্রতার ওপর। সবদিক বিবেচনায় পরিসংখ্যানই বলে দিতে পারে, কোন জীবটির কারণে কতজন মানুষ প্রাণ হারিয়েছে এবং এ মানবঘাতী জীবটির কার্যক্রমের কারণে সারা পৃথিবীতে
কোন গণতন্ত্র চাই: অধিক, স্বল্প, নাকি উৎকৃষ্ট?
যমুনা সেতুর (বর্তমানে বঙ্গবন্ধু সেতু) নির্মাণকাজ যখন চলছিল, তখন এই সেতুর স্বপ্ন কে দেখেছিলেন, তা নিয়ে একেকজন একেকজনের নাম বলেছিলেন। কেউ বলেছিলেন বঙ্গবন্ধুই সেতুটির স্বপ্নদ্রষ্টা, কেউ ভাসানীর নাম করেছিলেন, কেউবা বলেছিলেন আইয়ুব খান ইত্যাদি। প্রকৃত প্রস্তাবে তাঁদের কেউই সঠিক ব্যক্তিটিকে চিহ্নিত করতে পা
লোকগান শুদ্ধতার ধার ধারে না
সমাজে একশ্রেণির মানুষ সংস্কৃতির নানামুখী বদল মানতে নারাজ। অথচ খোদ সংস্কৃতি প্রপঞ্চটিই বদলকামী। সমাজ, ইতিহাস ও সময়ভেদে এর রূপের নানান বদল ঘটে। কিন্তু এই বদল নিয়েই বিড়ম্বনার শেষ নেই। বিষয়টা বিশেষভাবে লোকগানের ক্ষেত্রে প্রায়ই ঘটে থাকে। বাণিজ্যনির্ভর মিডিয়া-সংস্কৃতির কালে কিছুদিন পর পর লোকগান নিয়ে হইচই
ভবিষ্যৎ পানি কূটনীতির তিন মাত্রা ও বাংলাদেশ প্রসঙ্গ
একটি ধারণা বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হবে সুপেয় পানির উৎস তথা নদ-নদীর দখল নিয়ে। যদিও যুদ্ধ যাতে না বাধে, তার জন্য করণীয় সম্পর্কে আপ্তবাক্য নেই বললেই চলে। কারণ, পানি বা নদী নিয়ে সংকটের ধরন যেমন, তেমনি সমাধানেরও সর্বজনীন ফর্মুলা নেই। প্রতিটি নদীর চরিত্র যেমন স্বতন্ত্র, সেটা ঘিরে সংকটের চরি
বদলে যাচ্ছে বন্দরনগরী
আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থা, শিল্পায়ন ও পর্যটনশিল্প বিকাশের মতো বহুমাত্রিক সম্ভাবনার বাস্তব রূপ দিতে প্রায় ২০ হাজার ৫০০ কোটি টাকার ৬ প্রকল্পের কাজ চলছে। শেষ পর্যায়ে থাকা সড়কনির্ভর এসব প্রকল্পে চট্টগ্রাম নগরীর সঙ্গে সঙ্গে দক্ষিণ চট্টগ্রামের চেহারাও বদলে যাবে। মেলবন্ধন তৈরি হবে শহর ও গ্রামের। এসব প্রকল্পের
নতুন প্রযুক্তি-উদ্ভাবন সব কোথায় হারায়
২০২০ থেকে ২০২১ সাল—বাংলাদেশসহ সারা বিশ্ব এক যুদ্ধকালই পেরিয়েছে বলা যায়। নভেল করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ নামের এক প্রাণঘাতী ভাইরাস দেশে দেশে অতি দ্রুত ছড়িয়ে মানুষের ফুসফুসকে আক্রান্ত করে শ্বাসপ্রশ্বাস থামিয়ে দিচ্ছিল। ফলে সবখানে বাড়ছিল মৃত্যুর মিছিল। তখন মানুষের শ্বাসযন্ত্র চালু রাখার যুদ্ধে নামতে হয়েছিল