অনলাইন ডেস্ক
পৃথিবীতে থাকা সবচেয়ে বড় আইসবার্গের আয়তন ও ওজন কত হতে পারে? এ নিয়ে আমাদের অনেকেরই কৌতূহল রয়েছে। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা সেই কৌতূহল নিবৃত্ত করার চেষ্টা করেছেন। ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির বিশেষ মহাকাশযান ক্রায়োস্যাট-২-এর বিশেষ রাডারের সাহায্যে পাওয়া তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা এ২৩এ নামে ওই আইসবার্গের আয়তন ও ওজন সম্পর্কে আনুমানিক তথ্য বের করেছেন।
ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির বিজ্ঞানীদের তথ্যের বরাত দিয়ে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএস নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ২৩এ নামে ওই আইসবার্গের আয়তন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটির আয়তনের তিনগুণ।
এ২৩এ ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়। কিন্তু বিচ্ছিন্ন হলেও সেটি বেশি দূর যেতে পারেনি। কারণ, আইসবার্গটির নিচের অংশ স্থানীয় সমুদ্রের নিচের পৃষ্ঠের সঙ্গে গেঁথে যায়। সম্প্রতি সেই আইসবার্গ বন্ধনমুক্ত হয়ে আবারও বিচরণ করতে শুরু করেছে। তবে এত দিন বিজ্ঞানীরা এই আইসবার্গের ওজন কত হতে পারে সে বিষয়ে কোনো তথ্য জানতেন না।
কিন্তু ক্রায়োস্যাট-২ মিশনের রাডার থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ২৩এ আইসবার্গটির ওজন প্রায় ১ ট্রিলিয়ন টন বা ১ লাখ কোটি টন বা প্রায় ১০ কোটি কেজি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষক অ্যান্ডি রিডাউট বলেন, ‘বিগত এক দশক ধরে আমরা দেখছি যে, এই আইসবার্গ প্রতিবছর আড়াই মিটার বা প্রায় ৮ ফুট পরিমাণ ক্ষয়ে যাচ্ছে। মূলত ওয়েডডেল সাগরে পানির উষ্ণতা বাড়ার কারণেই এমনটা হচ্ছে।’
তবে আইসবার্গটি বাতাসের ধাক্কায় নাকি সাগরের পানির স্রোতে বয়ে যাচ্ছে বিষয়টি এখনো নিশ্চিত হতে পারেননি গবেষকেরা। বর্তমানে আইসবার্গটি অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের প্রান্তের কাছাকাছি অবস্থান করছে, যেখানে অনেকগুলো স্রোত এসে মিলিত হয়েছে।
পৃথিবীতে থাকা সবচেয়ে বড় আইসবার্গের আয়তন ও ওজন কত হতে পারে? এ নিয়ে আমাদের অনেকেরই কৌতূহল রয়েছে। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা সেই কৌতূহল নিবৃত্ত করার চেষ্টা করেছেন। ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির বিশেষ মহাকাশযান ক্রায়োস্যাট-২-এর বিশেষ রাডারের সাহায্যে পাওয়া তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা এ২৩এ নামে ওই আইসবার্গের আয়তন ও ওজন সম্পর্কে আনুমানিক তথ্য বের করেছেন।
ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির বিজ্ঞানীদের তথ্যের বরাত দিয়ে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএস নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ২৩এ নামে ওই আইসবার্গের আয়তন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটির আয়তনের তিনগুণ।
এ২৩এ ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়। কিন্তু বিচ্ছিন্ন হলেও সেটি বেশি দূর যেতে পারেনি। কারণ, আইসবার্গটির নিচের অংশ স্থানীয় সমুদ্রের নিচের পৃষ্ঠের সঙ্গে গেঁথে যায়। সম্প্রতি সেই আইসবার্গ বন্ধনমুক্ত হয়ে আবারও বিচরণ করতে শুরু করেছে। তবে এত দিন বিজ্ঞানীরা এই আইসবার্গের ওজন কত হতে পারে সে বিষয়ে কোনো তথ্য জানতেন না।
কিন্তু ক্রায়োস্যাট-২ মিশনের রাডার থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ২৩এ আইসবার্গটির ওজন প্রায় ১ ট্রিলিয়ন টন বা ১ লাখ কোটি টন বা প্রায় ১০ কোটি কেজি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষক অ্যান্ডি রিডাউট বলেন, ‘বিগত এক দশক ধরে আমরা দেখছি যে, এই আইসবার্গ প্রতিবছর আড়াই মিটার বা প্রায় ৮ ফুট পরিমাণ ক্ষয়ে যাচ্ছে। মূলত ওয়েডডেল সাগরে পানির উষ্ণতা বাড়ার কারণেই এমনটা হচ্ছে।’
তবে আইসবার্গটি বাতাসের ধাক্কায় নাকি সাগরের পানির স্রোতে বয়ে যাচ্ছে বিষয়টি এখনো নিশ্চিত হতে পারেননি গবেষকেরা। বর্তমানে আইসবার্গটি অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের প্রান্তের কাছাকাছি অবস্থান করছে, যেখানে অনেকগুলো স্রোত এসে মিলিত হয়েছে।
প্রথমবারের মতো নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান। গতকাল শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) উত্তর চীনের জিউকুয়ান স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এই স্যাটেলাইট পাকিস্তানের প্রাকৃতিক সম্পদ পর্যবেক্ষণ, দুর্যোগ মোকাবিলা, শহর পরিকল্পনা এবং কৃষি খাতকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রথম পরীক্ষামূলক ফ্লাইটে ‘নিউ গ্লেন’ রকেট সফলভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে উৎক্ষেপণে সমর্থ হয়েছে মার্কিন ধনকুবের জেফ বেজোসের মহাকাশবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিন। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার সকালে কেপ ক্যানাভেরাল থেকে রকেটটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেএখন পর্যন্ত কেউ মৃত্যুর পর ক্রায়োপ্রিজারভেশনের মাধ্যমে আবারও বেঁচে উঠেছেন এমন নজির নেই। এমনকি এ রকম ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা পুরোপুরি রক্ষা করা সম্ভব হবে কিনা, তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। কিংস কলেজ লন্ডনের নিউরোসায়েন্সের অধ্যাপক ক্লাইভ কোয়েন এই ধারণাকে ‘অবাস্তব’ বলে মন্তব্য করেছেন।
২০ ঘণ্টা আগেজে-০৪১০-০১৩৯ নামের এই ব্ল্যাক হোলটির ভর সূর্যের ভরের প্রায় ৭০ কোটি গুণ। এটি এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত অন্যতম প্রাচীন ব্ল্যাক হোল। নাসার চন্দ্র অবজারভেটরি এবং চিলির ভেরি লার্জ টেলিস্কোপসহ বিভিন্ন টেলিস্কোপের মাধ্যমে এটি শনাক্ত করা হয়েছে। এটি শিশু মহাবিশ্ব সম্পর্কে নতুনভাবে জানার সুযোগ করে দিয়েছে।
১ দিন আগে