অনলাইন ডেস্ক
জার্মানির একজন অ্যারোস্পেস প্রকৌশলী টানা ১২০ দিন পানির নিচে কাটিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন। পানামার উপকূলে একটি ডুবো ক্যাপসুলের ভেতরে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১১ মিটার নিচে ছিলেন তিনি। এই সময় কৃত্রিমভাবে চাপ কমানোর কোনো কৌশলও ব্যবহার করেননি তিনি।
বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের বিচারক সুসানা রেইসের উপস্থিতিতে ৫৯ বছর বয়সী রুডিগার কচ ৩০ বর্গমিটার আয়তনের ক্যাপসুল থেকে বের হয়ে আসেন। রেইস নিশ্চিত করেছেন, কচ টানা ১২০ দিন পানির নিচে থেকে আগের রেকর্ডটি ভেঙেছেন। এর আগে জোসেফ ডিটুরি নামের এক মার্কিন নাগরিক পানির নিচে টানা ১০০ দিন কাটিয়ে এ রেকর্ড গড়েছিলেন।
ক্যাপসুল থেকে বেরিয়ে কচ বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘আমার জন্য এটি দারুণ এক অভিজ্ঞতা। তবে এখন শেষ হওয়ায় কিছুটা আফসোস হচ্ছে! পানির নিচে থাকার সময়টা আমি খুব উপভোগ করেছি।’
কচ তাঁর অভিজ্ঞতার কথা শোনাতে গিয়ে বলেন, ‘সন্ধ্যাবেলা যখন চারপাশ শান্ত হয়ে যায় এবং অন্ধকার নামে, তখন সমুদ্রের আলোর খেলা অসাধারণ লাগত। এই ব্যাপারটা ভাষায় প্রকাশ করা অসম্ভব, আপনাকে অনুভব করতে হবে।’
কচ পানির নিচ থেকে ওপরে এসেই শ্যাম্পেন ও একটি চুরুট টেনে রেকর্ড উদ্যাপন করেন। এরপর ক্যারিবীয় সাগরে ডুব দেন। পরে একটি নৌকা তাঁকে ডাঙায় নিয়ে যায়। সেখানে কচের সম্মানার্থে ছোট একটি উৎসবের আয়োজন করা হয়।
কচের ডুবো ক্যাপসুলটির ভেতরে বসবাসের আধুনিক অনেক সুবিধা ছিল। এসবের মধ্যে ছিল একটি বিছানা, টয়লেট, টিভি, কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ, এমনকি একটি ব্যায়ামের সাইকেল। পানিতে ভাসমান একটি সোলার প্যানেল থেকে ক্যাপসুলে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হতো। এ ছাড়া ছোট একটি ব্যাকআপ জেনারেটরও ছিল। কিন্তু ক্যাপসুলে শাওয়ার ছিল না। শুধু খাদ্য সরবরাহ এবং দর্শনার্থীদের জন্য সর্পিল সিঁড়িযুক্ত একটি টিউবের ব্যবস্থা ছিল।
কচের ভাষ্যমতে, এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য ছিল পানির নিচে মানুষের জীবনধারণের সম্ভাবনা পরীক্ষা করা। তিনি বলেন, ‘আমরা দেখতে চেয়েছি, মানবজাতির সম্প্রসারণ ও বসবাসের জন্য সমুদ্রের তলদেশ উপযোগী কি না।’
ক্যাপসুলে চারটি ক্যামেরা যুক্ত ছিল। যেগুলোর মাধ্যমে পানির নিচে কচের প্রতিদিনের মুহূর্তগুলো ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস তাঁর মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নজর রেখেছে এবং নিশ্চিত করেছে, তিনি ১২০ দিনের আগে একবারও ভূপৃষ্ঠে ওঠেননি।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের সুসানা রেইস বলেন, ‘এই রেকর্ড নিঃসন্দেহে ব্যতিক্রমী এবং এর জন্য রুডিগার কচকে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে।’
এই দীর্ঘ সময়ে ক্যাপসুলের ভেতর রুডিগার কচের সঙ্গী ছিল জুল ভার্নের ক্ল্যাসিক উপন্যাস ‘টুয়েন্টি থাউজেন্ড লিগস আন্ডার দ্য সি’।
জার্মানির একজন অ্যারোস্পেস প্রকৌশলী টানা ১২০ দিন পানির নিচে কাটিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন। পানামার উপকূলে একটি ডুবো ক্যাপসুলের ভেতরে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১১ মিটার নিচে ছিলেন তিনি। এই সময় কৃত্রিমভাবে চাপ কমানোর কোনো কৌশলও ব্যবহার করেননি তিনি।
বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের বিচারক সুসানা রেইসের উপস্থিতিতে ৫৯ বছর বয়সী রুডিগার কচ ৩০ বর্গমিটার আয়তনের ক্যাপসুল থেকে বের হয়ে আসেন। রেইস নিশ্চিত করেছেন, কচ টানা ১২০ দিন পানির নিচে থেকে আগের রেকর্ডটি ভেঙেছেন। এর আগে জোসেফ ডিটুরি নামের এক মার্কিন নাগরিক পানির নিচে টানা ১০০ দিন কাটিয়ে এ রেকর্ড গড়েছিলেন।
ক্যাপসুল থেকে বেরিয়ে কচ বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘আমার জন্য এটি দারুণ এক অভিজ্ঞতা। তবে এখন শেষ হওয়ায় কিছুটা আফসোস হচ্ছে! পানির নিচে থাকার সময়টা আমি খুব উপভোগ করেছি।’
কচ তাঁর অভিজ্ঞতার কথা শোনাতে গিয়ে বলেন, ‘সন্ধ্যাবেলা যখন চারপাশ শান্ত হয়ে যায় এবং অন্ধকার নামে, তখন সমুদ্রের আলোর খেলা অসাধারণ লাগত। এই ব্যাপারটা ভাষায় প্রকাশ করা অসম্ভব, আপনাকে অনুভব করতে হবে।’
কচ পানির নিচ থেকে ওপরে এসেই শ্যাম্পেন ও একটি চুরুট টেনে রেকর্ড উদ্যাপন করেন। এরপর ক্যারিবীয় সাগরে ডুব দেন। পরে একটি নৌকা তাঁকে ডাঙায় নিয়ে যায়। সেখানে কচের সম্মানার্থে ছোট একটি উৎসবের আয়োজন করা হয়।
কচের ডুবো ক্যাপসুলটির ভেতরে বসবাসের আধুনিক অনেক সুবিধা ছিল। এসবের মধ্যে ছিল একটি বিছানা, টয়লেট, টিভি, কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ, এমনকি একটি ব্যায়ামের সাইকেল। পানিতে ভাসমান একটি সোলার প্যানেল থেকে ক্যাপসুলে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হতো। এ ছাড়া ছোট একটি ব্যাকআপ জেনারেটরও ছিল। কিন্তু ক্যাপসুলে শাওয়ার ছিল না। শুধু খাদ্য সরবরাহ এবং দর্শনার্থীদের জন্য সর্পিল সিঁড়িযুক্ত একটি টিউবের ব্যবস্থা ছিল।
কচের ভাষ্যমতে, এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য ছিল পানির নিচে মানুষের জীবনধারণের সম্ভাবনা পরীক্ষা করা। তিনি বলেন, ‘আমরা দেখতে চেয়েছি, মানবজাতির সম্প্রসারণ ও বসবাসের জন্য সমুদ্রের তলদেশ উপযোগী কি না।’
ক্যাপসুলে চারটি ক্যামেরা যুক্ত ছিল। যেগুলোর মাধ্যমে পানির নিচে কচের প্রতিদিনের মুহূর্তগুলো ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস তাঁর মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নজর রেখেছে এবং নিশ্চিত করেছে, তিনি ১২০ দিনের আগে একবারও ভূপৃষ্ঠে ওঠেননি।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের সুসানা রেইস বলেন, ‘এই রেকর্ড নিঃসন্দেহে ব্যতিক্রমী এবং এর জন্য রুডিগার কচকে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে।’
এই দীর্ঘ সময়ে ক্যাপসুলের ভেতর রুডিগার কচের সঙ্গী ছিল জুল ভার্নের ক্ল্যাসিক উপন্যাস ‘টুয়েন্টি থাউজেন্ড লিগস আন্ডার দ্য সি’।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনির একটি গ্রিনহাউস। বাইরে দাঁড়িয়ে শতাধিক মানুষ। এই মানুষগুলো দাঁড়িয়ে আছেন মূলত এমন একটি বিরল ও বিপন্ন উদ্ভিদের ফুলের ঘ্রাণ নেওয়ার জন্য। এই গন্ধ অনেকটাই পচা মাংসের মতো বা ঘামে স্যাঁতসেঁতে মোজা কিংবা পচা আবর্জনার মতোও মনে হয়...
৫ দিন আগেওনলিফ্যানস মডেল বনি ব্লু’র চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্টারনেটে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ২৫ বছর বয়সী এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর জানিয়েছেন, তিনি ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।
১৫ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে বসবাসকারী এক নারী সম্প্রতি ৫০ হাজার ডলারের একটি লটারি জিতেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৬০ লাখ টাকার বেশি। মজার বিষয় হলো, যে সংখ্যা ব্যবহার করে এই লটারি বিজয়, সেই সংখ্যা স্বপ্নে পেয়েছিলেন ওই নারী!
২০ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকান একটি নিরাপত্তাপ্রতিষ্ঠান সেখানকার একটি বাড়ি থেকে বিপৎসংকেত বা সতর্কতামূলক অ্যালার্ম পায়। প্রতিষ্ঠানটি দেরি না করে সেখানে একটি দল পাঠায়। তখনই ফাঁস হয় রহস্য। এই অ্যালার্ম বাজিয়েছিল ওই বাড়ির বাসিন্দারা নয়, বরং একটি বানর।
২৯ ডিসেম্বর ২০২৪