অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা চুলের জন্য গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম তুলেছেন ভারতের উত্তর প্রদেশের নারী স্মিতা শ্রীবাস্তব। ৭ ফুট ৯ ইঞ্চি লম্বা চুলের জন্য বিশ্বের সবাইকে পেছনে ফেলেছেন ৪৬ বছর বয়সী এই নারী।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস জানায়, চুল এত লম্বা করতে রীতিমতো সাধনাই করতে হয়েছে তাঁকে। ১৪ বছর বয়স থেকেই চুল কাটা বন্ধ করে দেন স্মিতা। সে হিসাবে ২৮ বছরের সাধনায় এই চুলের অধিকারিণী হয়েছেন তিনি। আর চুল লম্বা করার জন্য মায়ের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পেয়েছেন বলে জানান স্মিতা। লম্বা চুলের জিনগত বৈশিষ্ট্য মায়ের কাছ থেকেই পেয়েছেন তিনি।
আশির দশকের ভারতীয় অভিনেত্রীদের দীঘল সুন্দর চুল নিয়ে স্মিতা বলেন, তাঁদের দেখেও অনুপ্রাণিত হয়েছেন তিনি। স্মিতা বলেন, ‘ভারতীয় সংস্কৃতিতে দেবীদের ঐতিহ্যগতভাবেই অনেক লম্বা চুল ছিল। আমাদের সমাজে চুল কাটাকে অশুভ বলে মনে করা হয়। তাই নারীরা চুল লম্বা হতে দিতেন। আর লম্বা চুল নারীদের সৌন্দর্য বাড়ায়।’
স্মিতা কীভাবে চুলের যত্ন নেন, সে বিষয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, সপ্তাহে দুবার চুল ধোয়ার অভ্যাস স্মিতার। চুল ধোয়া থেকে শুকানো, জট ছাড়াতে এবং বিশেষ উপায়ে বাঁধতে কমপক্ষে তিন ঘণ্টা সময় লাগে তাঁর। কেবল চুল ধুতেই তাঁর লেগে যায় ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট। এরপর তোয়ালে দিয়ে চুল শুকান তিনি। বাকি কাজ করতে লেগে যায় আরও দুই ঘণ্টা।
নিজের ঝরে পড়া চুল সংগ্রহ করেন স্মিতা। একবার হঠাৎ তাঁর চুল পড়া বেড়ে গেলে শুরু করেন চুল সংগ্রহ করা। সেই ঘটনারও প্রায় ২০ বছর হয়ে গেছে। এ ছাড়া, দ্বিতীয় সন্তানের জন্মের সময় চুল ছেঁটেছিলেন স্মিতা। তখন চুল ছিল ৬ ফুট লম্বা।
স্মিতা বলেন, ‘মানুষ আমার কাছে আসে, আমার চুল স্পর্শ করে, ছবি তোলে, আমার সঙ্গে সেলফি তোলে। আমার চুল সুন্দর বলে কী ব্যবহার করি তা জানতে চায়। আমিও তাদের পরিচর্যা সম্পর্কে বলি।’
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম ওঠায় দারুণ আনন্দিত হয়েছেন বলে জানান স্মিতা শ্রীবাস্তব। তিনি বলেন, ‘এই স্বপ্ন আমি দেখতাম। ঈশ্বর আমার প্রার্থনা শুনেছেন। আমি যতক্ষণ পারি চুলের যত্ন নেব। আমি কখনোই আমার চুল কাটব না। কারণ, এই চুলই আমার জীবন। আমি চাই আমার চুল আরও বাড়ুক।’
বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা চুলের জন্য গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম তুলেছেন ভারতের উত্তর প্রদেশের নারী স্মিতা শ্রীবাস্তব। ৭ ফুট ৯ ইঞ্চি লম্বা চুলের জন্য বিশ্বের সবাইকে পেছনে ফেলেছেন ৪৬ বছর বয়সী এই নারী।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস জানায়, চুল এত লম্বা করতে রীতিমতো সাধনাই করতে হয়েছে তাঁকে। ১৪ বছর বয়স থেকেই চুল কাটা বন্ধ করে দেন স্মিতা। সে হিসাবে ২৮ বছরের সাধনায় এই চুলের অধিকারিণী হয়েছেন তিনি। আর চুল লম্বা করার জন্য মায়ের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পেয়েছেন বলে জানান স্মিতা। লম্বা চুলের জিনগত বৈশিষ্ট্য মায়ের কাছ থেকেই পেয়েছেন তিনি।
আশির দশকের ভারতীয় অভিনেত্রীদের দীঘল সুন্দর চুল নিয়ে স্মিতা বলেন, তাঁদের দেখেও অনুপ্রাণিত হয়েছেন তিনি। স্মিতা বলেন, ‘ভারতীয় সংস্কৃতিতে দেবীদের ঐতিহ্যগতভাবেই অনেক লম্বা চুল ছিল। আমাদের সমাজে চুল কাটাকে অশুভ বলে মনে করা হয়। তাই নারীরা চুল লম্বা হতে দিতেন। আর লম্বা চুল নারীদের সৌন্দর্য বাড়ায়।’
স্মিতা কীভাবে চুলের যত্ন নেন, সে বিষয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, সপ্তাহে দুবার চুল ধোয়ার অভ্যাস স্মিতার। চুল ধোয়া থেকে শুকানো, জট ছাড়াতে এবং বিশেষ উপায়ে বাঁধতে কমপক্ষে তিন ঘণ্টা সময় লাগে তাঁর। কেবল চুল ধুতেই তাঁর লেগে যায় ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট। এরপর তোয়ালে দিয়ে চুল শুকান তিনি। বাকি কাজ করতে লেগে যায় আরও দুই ঘণ্টা।
নিজের ঝরে পড়া চুল সংগ্রহ করেন স্মিতা। একবার হঠাৎ তাঁর চুল পড়া বেড়ে গেলে শুরু করেন চুল সংগ্রহ করা। সেই ঘটনারও প্রায় ২০ বছর হয়ে গেছে। এ ছাড়া, দ্বিতীয় সন্তানের জন্মের সময় চুল ছেঁটেছিলেন স্মিতা। তখন চুল ছিল ৬ ফুট লম্বা।
স্মিতা বলেন, ‘মানুষ আমার কাছে আসে, আমার চুল স্পর্শ করে, ছবি তোলে, আমার সঙ্গে সেলফি তোলে। আমার চুল সুন্দর বলে কী ব্যবহার করি তা জানতে চায়। আমিও তাদের পরিচর্যা সম্পর্কে বলি।’
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম ওঠায় দারুণ আনন্দিত হয়েছেন বলে জানান স্মিতা শ্রীবাস্তব। তিনি বলেন, ‘এই স্বপ্ন আমি দেখতাম। ঈশ্বর আমার প্রার্থনা শুনেছেন। আমি যতক্ষণ পারি চুলের যত্ন নেব। আমি কখনোই আমার চুল কাটব না। কারণ, এই চুলই আমার জীবন। আমি চাই আমার চুল আরও বাড়ুক।’
উড়োজাহাজ ভ্রমণ অনেক মানুষেরই পছন্দ। তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না কোনো কুমির কিংবা তার জাত ভাই অ্যালিগেটরদের এ ধরনের শখ হবে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার এক বিমানবন্দরে উড়োজাহাজগুলোর মাঝখান দিয়ে হেঁটে বেড়ানো অ্যালিগেটরটিকে যারা দেখেছেন তাঁদের এই সন্দেহ মাথায় আসাটা খুব অস্বাভাবিক কিছু ছিল না।
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন নাগরিক জেরি হিকস গত মঙ্গলবার যখন দরকারি কিছু জিনিসপত্র কিনতে যাচ্ছিলেন তখন কল্পনাও করেননি তাঁর জীবনটা বদলে যেতে চলেছে। দোকানটির পার্কিংয়ে ২০ ডলারের একটি নোট পড়ে থাকতে দেখেন এ সময়। ওটা তুলে নিয়ে খরচ করলেন লটারির টিকিট কিনতে। তাতেই জিতলেন দশ লাখ ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
২ দিন আগে২০১৯ সালে দেয়ালে টেপ দিয়ে আটকানো একটি কলা এক লাখ ২০ হাজার ডলারে বিক্রি হয়। তখন এটা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। শিল্পকর্মটি দিয়ে আসলে কী বোঝানো হয়েছে সেটি নিয়েও শুরু হয় তর্ক-বিতর্ক।
৩ দিন আগেপৃথিবীতে এমন কিছু প্রাচীন স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে, যেগুলো দেখলে ওই সময় মানব নির্মিত কোনো স্থাপনা বলে বিশ্বাস করা কঠিন! কারণ, এসব স্থাপনার নির্মাণশৈলী একই সঙ্গে জটিল ও বিশাল।
৮ দিন আগে