অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের সবচেয়ে ব্য়য়বহুল আবাসিক ভবন ভারতের দক্ষিণ মুম্বাইয়ে অবস্থিত অ্যান্টিলিয়া। ২৭ তলা এ ভবনের মালিক ভারতের শীর্ষ ধনী মুকেশ আম্বানি। ২০১২ সালে প্রাসাদতুল্য এ ভবনটির অনুমিত মূল্য ছিল ১৫ হাজার কোটি রুপি। পুরো আম্বানি পরিবার অর্থাৎ মুকেশ আম্বানি, নীতা আম্বানি, অনন্ত আম্বানি, আকাশ আম্বানি, শ্লোকা আম্বানি, পৃথ্বী আম্বানি ও ভেদ আম্বানি একসঙ্গে এ ভবনে থাকেন।
অবকাঠামো, বিলাসবহুল অনুষ্ঠান, নিরাপত্তা ও অত্যাধুনিক সব ব্যবস্থার জন্য অ্যান্টিলিয়া প্রায়ই শিরোনামে থাকে। আটলান্টিক মহাসাগরের এক দ্বীপের নামে ভবনটির নামকরণ করা হয়েছে। মুম্বাইয়ের দক্ষিণাঞ্চলের প্রাণকেন্দ্রেই সুউচ্চ এই অট্টালিকার অবস্থান। অ্যান্টিলিয়ায় তিনটি হেলিপ্যাড আছে।
ইন্টারনেটে অ্যান্টিলিয়ার ভেতরের খুব বেশি ছবি দেখা যায় না। ১৭৩ মিটার দীর্ঘ বিলাসবহুল এ ভবনটি ৩৭ হাজার বর্গমিটারজুড়ে নির্মাণ করা হয়েছে। এ ভবনে বহুতল গাড়ি পার্কিংসহ ৯টি দ্রুতগতির লিফট ও কর্মচারীদের জন্য থাকার বিশেষ ব্যবস্থা আছে।
অ্যান্টিলিয়ার ২৬ তলায় স্ত্রী, ছেলে, ছেলের বউ ও দুই নাতি নিয়ে থাকেন মুকেশ আম্বানি। থাকার জন্য ওপরের এই তলা বেছে নেওয়ার কারণ হিসেবে জানা যায়, নীতা আম্বানি চান প্রত্যেকটি ঘরেই যেন পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা থাকে। বলা হয়, কেবল পরিবারের ঘনিষ্ঠ জনেরাই ভবনের ২৬তম তলায় প্রবেশ করতে পারেন।
অ্যান্টিলিয়া নির্মাণ করতে দুই বছর সময় লেগেছিল। ২০০৮ সালে এ ভবনের নির্মাণকার্য শুরু হয় এবং ২০১০ সালে তা শেষ হয়। ভবনটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে, এটি রিখটার স্কেলে ৮ মাত্রার ভূমিকম্প খুব সহজেই সয়ে নিতে পারবে।
বিলাসবহুল এ ভবনে একটি হেলথ স্পা, তিনটি সুইমিংপুল এবং একটি বলরুম রয়েছে। এ ছাড়া ভবনটিতে রয়েছে ইয়োগা ও ডান্স স্টুডিও। সমগ্র ভবনের দেখভালের জন্য প্রায় ৬০০ কর্মী নিয়োজিত আছেন।
অ্যান্টিলিয়ার শোভাবর্ধনের জন্য রয়েছে বিশাল এবং আকর্ষণীয় এক ঝুলন্ত বাগান। মুম্বাইয়ের আর্দ্রতাকে টক্কর দেওয়ার জন্য এখানে একটি তুষার ঘরও রয়েছে। ভবনটিতে একটি আইসক্রিম পারলারও রয়েছে, যেখানে আইসক্রিম খাওয়ার সময় কৃত্রিম তুষারপাত উপভোগ করা যায়।
বিশ্বের সবচেয়ে ব্য়য়বহুল আবাসিক ভবন ভারতের দক্ষিণ মুম্বাইয়ে অবস্থিত অ্যান্টিলিয়া। ২৭ তলা এ ভবনের মালিক ভারতের শীর্ষ ধনী মুকেশ আম্বানি। ২০১২ সালে প্রাসাদতুল্য এ ভবনটির অনুমিত মূল্য ছিল ১৫ হাজার কোটি রুপি। পুরো আম্বানি পরিবার অর্থাৎ মুকেশ আম্বানি, নীতা আম্বানি, অনন্ত আম্বানি, আকাশ আম্বানি, শ্লোকা আম্বানি, পৃথ্বী আম্বানি ও ভেদ আম্বানি একসঙ্গে এ ভবনে থাকেন।
অবকাঠামো, বিলাসবহুল অনুষ্ঠান, নিরাপত্তা ও অত্যাধুনিক সব ব্যবস্থার জন্য অ্যান্টিলিয়া প্রায়ই শিরোনামে থাকে। আটলান্টিক মহাসাগরের এক দ্বীপের নামে ভবনটির নামকরণ করা হয়েছে। মুম্বাইয়ের দক্ষিণাঞ্চলের প্রাণকেন্দ্রেই সুউচ্চ এই অট্টালিকার অবস্থান। অ্যান্টিলিয়ায় তিনটি হেলিপ্যাড আছে।
ইন্টারনেটে অ্যান্টিলিয়ার ভেতরের খুব বেশি ছবি দেখা যায় না। ১৭৩ মিটার দীর্ঘ বিলাসবহুল এ ভবনটি ৩৭ হাজার বর্গমিটারজুড়ে নির্মাণ করা হয়েছে। এ ভবনে বহুতল গাড়ি পার্কিংসহ ৯টি দ্রুতগতির লিফট ও কর্মচারীদের জন্য থাকার বিশেষ ব্যবস্থা আছে।
অ্যান্টিলিয়ার ২৬ তলায় স্ত্রী, ছেলে, ছেলের বউ ও দুই নাতি নিয়ে থাকেন মুকেশ আম্বানি। থাকার জন্য ওপরের এই তলা বেছে নেওয়ার কারণ হিসেবে জানা যায়, নীতা আম্বানি চান প্রত্যেকটি ঘরেই যেন পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা থাকে। বলা হয়, কেবল পরিবারের ঘনিষ্ঠ জনেরাই ভবনের ২৬তম তলায় প্রবেশ করতে পারেন।
অ্যান্টিলিয়া নির্মাণ করতে দুই বছর সময় লেগেছিল। ২০০৮ সালে এ ভবনের নির্মাণকার্য শুরু হয় এবং ২০১০ সালে তা শেষ হয়। ভবনটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে, এটি রিখটার স্কেলে ৮ মাত্রার ভূমিকম্প খুব সহজেই সয়ে নিতে পারবে।
বিলাসবহুল এ ভবনে একটি হেলথ স্পা, তিনটি সুইমিংপুল এবং একটি বলরুম রয়েছে। এ ছাড়া ভবনটিতে রয়েছে ইয়োগা ও ডান্স স্টুডিও। সমগ্র ভবনের দেখভালের জন্য প্রায় ৬০০ কর্মী নিয়োজিত আছেন।
অ্যান্টিলিয়ার শোভাবর্ধনের জন্য রয়েছে বিশাল এবং আকর্ষণীয় এক ঝুলন্ত বাগান। মুম্বাইয়ের আর্দ্রতাকে টক্কর দেওয়ার জন্য এখানে একটি তুষার ঘরও রয়েছে। ভবনটিতে একটি আইসক্রিম পারলারও রয়েছে, যেখানে আইসক্রিম খাওয়ার সময় কৃত্রিম তুষারপাত উপভোগ করা যায়।
উড়োজাহাজ ভ্রমণ অনেক মানুষেরই পছন্দ। তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না কোনো কুমির কিংবা তার জাত ভাই অ্যালিগেটরদের এ ধরনের শখ হবে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার এক বিমানবন্দরে উড়োজাহাজগুলোর মাঝখান দিয়ে হেঁটে বেড়ানো অ্যালিগেটরটিকে যারা দেখেছেন তাঁদের এই সন্দেহ মাথায় আসাটা খুব অস্বাভাবিক কিছু ছিল না।
১৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন নাগরিক জেরি হিকস গত মঙ্গলবার যখন দরকারি কিছু জিনিসপত্র কিনতে যাচ্ছিলেন তখন কল্পনাও করেননি তাঁর জীবনটা বদলে যেতে চলেছে। দোকানটির পার্কিংয়ে ২০ ডলারের একটি নোট পড়ে থাকতে দেখেন এ সময়। ওটা তুলে নিয়ে খরচ করলেন লটারির টিকিট কিনতে। তাতেই জিতলেন দশ লাখ ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
৩ দিন আগে২০১৯ সালে দেয়ালে টেপ দিয়ে আটকানো একটি কলা এক লাখ ২০ হাজার ডলারে বিক্রি হয়। তখন এটা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। শিল্পকর্মটি দিয়ে আসলে কী বোঝানো হয়েছে সেটি নিয়েও শুরু হয় তর্ক-বিতর্ক।
৪ দিন আগেপৃথিবীতে এমন কিছু প্রাচীন স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে, যেগুলো দেখলে ওই সময় মানব নির্মিত কোনো স্থাপনা বলে বিশ্বাস করা কঠিন! কারণ, এসব স্থাপনার নির্মাণশৈলী একই সঙ্গে জটিল ও বিশাল।
৯ দিন আগে