আমিনুল ইসলাম নাবিল
রাতের আঁধার কেটে ভোরের সূর্যটা যখন পূর্ব আকাশে উঁকি দেয়, তখন এক অভূতপূর্ব পরিবেশের সৃষ্টি হয়। সবাই চায় সেই মিষ্টি পরিবেশটা উপভোগ করতে। কিন্তু সেই সময়টাতে দিনের সবচেয়ে ভালো ঘুমটাও আসে। ঘুমের আরাম নাকি, ভোরের সৌন্দর্য—যেকোনো একটা বেছে নেওয়া নিয়ে অনেকেই দ্বিধায় পড়েন। ঘুম, আর ভোর দেখার আনন্দ যেমন একসঙ্গে উপভোগ করা যায় না, ঠিক তেমনি মুখরোচক খাবার খাওয়ার মজা ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার সুখ একসঙ্গে পাওয়া যায় না।
তবে এবার ভোজনরসিকদের জন্য সুখবর নিয়ে এসেছে আজকের পত্রিকার ল-র-ব-য-হ ডেস্ক। এখন থেকে আর ভোজনরসিকদের খাবার খাওয়ার পর ওজন বাড়া নিয়ে ভাবতে হবে না। মন চাইলেই জিভটাকে আরাম দিতে পারবেন পুরান ঢাকার কাচ্চি দিয়ে। কিংবা গলাটাকে একটু ভিজিয়ে নিতে পারবেন মিষ্টি লাচ্ছি দিয়ে। চাইলেই বন্ধু-বান্ধব মিলে হামলে পড়তে পারবেন বুফে রেস্তোরাঁয়। গামলা ভরা ভাত খাওয়ার পরও ওজন বাড়বে—এ নিয়ে চিন্তা করে অহেতুক ডিপ্রেশনে যেতে হবে না। পাঁচটি পদ্ধতি অনুসরণ করে বিনা খরচে চটজলদি ওজন কমিয়ে ফেলা যাবে।
ফেব্রিকস পদ্ধতি
এ পদ্ধতি অনুসরণ করে খুব সহজেই আপনি নিজেকে স্লিম হিসেবে উপস্থাপন করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে আপনাকে ঢোলা জামা-কাপড় পরিধান করতে হবে। জামা ঢোলা হলে আপনি যে মুটিয়ে গেছেন, এটি আর প্রকাশ পাবে না।
হায়ার্ড পদ্ধতি
হায়ারে খেলা তো শুনেছেন। এও অনেকটা তেমনই। হালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও নাকি লাইক-কমেন্ট হায়ার করেন কেউ কেউ। ঠিক সেভাবেই আশপাশের কিছু লোক ভাড়া করতে হবে। টাকা দিয়ে ভাড়া করতে হবে এমনটি নয়। কাজটি হবে ‘বিনিময় প্রথা’-এর মতো। বুঝিয়ে বলা যাক, কিছু লোকের সঙ্গে চুক্তি করতে হবে তাঁরা যেন আপনাকে দেখামাত্রই বলে, 'তুমি তো শুকিয়ে যাচ্ছ’। বিনিময়ে আপনিও তাঁকে একই বাক্য ফিরিয়ে দিতে পারেন। কিংবা তাঁর চাহিদামতো অন্য কোনো বাক্যও বলতে পারেন।
মেশিন পদ্ধতি
যত দোষ নন্দ ঘোষ। খেয়াল করে দেখেছেন কি আপনার ওজন বাড়ার পেছনে সবচেয়ে বড় দায়ী কিন্তু আসলে ওই ওজন মাপার মেশিনটা। মেশিনটাকে একটা কড়া শিক্ষা দিন। মেশিনকে এমনভাবে সেট করুন, যেন আপনার উচ্চতা অনুযায়ী যত কেজি ওজন থাকা দরকার, ঠিক তত ওজনই দেখায়। ব্যাস হয়ে গেল সহজ সমাধান। এটি এই বঙ্গমুলুকের যে কেউ ভালো পারবে। জীবনে তথ্য-প্রকৌশল করেননি—এমন লোক খুঁজে পাওয়া তো মুশকিল।
ডিজিটাল পদ্ধতি
ডিজিটাল এই দুনিয়ায় দিনের বড় একটা সময় কেটে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। ওজন কমাতে বেছে নিতে পারেন এই পদ্ধতি। ফেসবুকের প্রোফাইল পিকচার ও কভার পিকচারে এমন ছবি দিন, যাতে আপনাকে হ্যাঙলা (রোগা অর্থে) দেখায়। হোক সেটা ১০-১৫ বছর আগের ছবি। এভাবে সবার মাথায় সেট হয়ে যাবে আপনি ‘হ্যাঙলা’।
সাইকোলজিক্যাল পদ্ধতি
মানুষের কাছে নিজেকে পারফেক্ট ফিগার হিসেবে উপস্থাপনের আগে নিজের কাছে নিজেকে পাতলা হতে হবে। মনকে বোঝাতে হবে আপনার ওজন কম। এ জন্য দরকার শক্তিশালী মাইন্ড সেট। মাইন্ড সেট একদিনে তৈরি হবে না। এর জন্য সাধনা দরকার। প্রতিদিন অন্তত ১০বার নিজেকে বলতে হবে, আমার ওজন কম। আমার ফিগার পারফেক্ট। এ ছাড়া ওয়ালেটে-মোবাইলের ওয়ালপেপারে বলিউড নায়িকাদের ‘জিরো ফিগার’ ছবি রাখতে পারেন। নিজেকেও তাঁদের মতো পাতলা ভাবতে ভাবতে নিশ্চিন্তে এক বোল বিরিয়ানি সাবাড় করে ফেলতে পারেন। ওজনে এর কোনো প্রভাবই আর পড়বে না—দেখে নেবেন।
রাতের আঁধার কেটে ভোরের সূর্যটা যখন পূর্ব আকাশে উঁকি দেয়, তখন এক অভূতপূর্ব পরিবেশের সৃষ্টি হয়। সবাই চায় সেই মিষ্টি পরিবেশটা উপভোগ করতে। কিন্তু সেই সময়টাতে দিনের সবচেয়ে ভালো ঘুমটাও আসে। ঘুমের আরাম নাকি, ভোরের সৌন্দর্য—যেকোনো একটা বেছে নেওয়া নিয়ে অনেকেই দ্বিধায় পড়েন। ঘুম, আর ভোর দেখার আনন্দ যেমন একসঙ্গে উপভোগ করা যায় না, ঠিক তেমনি মুখরোচক খাবার খাওয়ার মজা ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার সুখ একসঙ্গে পাওয়া যায় না।
তবে এবার ভোজনরসিকদের জন্য সুখবর নিয়ে এসেছে আজকের পত্রিকার ল-র-ব-য-হ ডেস্ক। এখন থেকে আর ভোজনরসিকদের খাবার খাওয়ার পর ওজন বাড়া নিয়ে ভাবতে হবে না। মন চাইলেই জিভটাকে আরাম দিতে পারবেন পুরান ঢাকার কাচ্চি দিয়ে। কিংবা গলাটাকে একটু ভিজিয়ে নিতে পারবেন মিষ্টি লাচ্ছি দিয়ে। চাইলেই বন্ধু-বান্ধব মিলে হামলে পড়তে পারবেন বুফে রেস্তোরাঁয়। গামলা ভরা ভাত খাওয়ার পরও ওজন বাড়বে—এ নিয়ে চিন্তা করে অহেতুক ডিপ্রেশনে যেতে হবে না। পাঁচটি পদ্ধতি অনুসরণ করে বিনা খরচে চটজলদি ওজন কমিয়ে ফেলা যাবে।
ফেব্রিকস পদ্ধতি
এ পদ্ধতি অনুসরণ করে খুব সহজেই আপনি নিজেকে স্লিম হিসেবে উপস্থাপন করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে আপনাকে ঢোলা জামা-কাপড় পরিধান করতে হবে। জামা ঢোলা হলে আপনি যে মুটিয়ে গেছেন, এটি আর প্রকাশ পাবে না।
হায়ার্ড পদ্ধতি
হায়ারে খেলা তো শুনেছেন। এও অনেকটা তেমনই। হালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও নাকি লাইক-কমেন্ট হায়ার করেন কেউ কেউ। ঠিক সেভাবেই আশপাশের কিছু লোক ভাড়া করতে হবে। টাকা দিয়ে ভাড়া করতে হবে এমনটি নয়। কাজটি হবে ‘বিনিময় প্রথা’-এর মতো। বুঝিয়ে বলা যাক, কিছু লোকের সঙ্গে চুক্তি করতে হবে তাঁরা যেন আপনাকে দেখামাত্রই বলে, 'তুমি তো শুকিয়ে যাচ্ছ’। বিনিময়ে আপনিও তাঁকে একই বাক্য ফিরিয়ে দিতে পারেন। কিংবা তাঁর চাহিদামতো অন্য কোনো বাক্যও বলতে পারেন।
মেশিন পদ্ধতি
যত দোষ নন্দ ঘোষ। খেয়াল করে দেখেছেন কি আপনার ওজন বাড়ার পেছনে সবচেয়ে বড় দায়ী কিন্তু আসলে ওই ওজন মাপার মেশিনটা। মেশিনটাকে একটা কড়া শিক্ষা দিন। মেশিনকে এমনভাবে সেট করুন, যেন আপনার উচ্চতা অনুযায়ী যত কেজি ওজন থাকা দরকার, ঠিক তত ওজনই দেখায়। ব্যাস হয়ে গেল সহজ সমাধান। এটি এই বঙ্গমুলুকের যে কেউ ভালো পারবে। জীবনে তথ্য-প্রকৌশল করেননি—এমন লোক খুঁজে পাওয়া তো মুশকিল।
ডিজিটাল পদ্ধতি
ডিজিটাল এই দুনিয়ায় দিনের বড় একটা সময় কেটে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। ওজন কমাতে বেছে নিতে পারেন এই পদ্ধতি। ফেসবুকের প্রোফাইল পিকচার ও কভার পিকচারে এমন ছবি দিন, যাতে আপনাকে হ্যাঙলা (রোগা অর্থে) দেখায়। হোক সেটা ১০-১৫ বছর আগের ছবি। এভাবে সবার মাথায় সেট হয়ে যাবে আপনি ‘হ্যাঙলা’।
সাইকোলজিক্যাল পদ্ধতি
মানুষের কাছে নিজেকে পারফেক্ট ফিগার হিসেবে উপস্থাপনের আগে নিজের কাছে নিজেকে পাতলা হতে হবে। মনকে বোঝাতে হবে আপনার ওজন কম। এ জন্য দরকার শক্তিশালী মাইন্ড সেট। মাইন্ড সেট একদিনে তৈরি হবে না। এর জন্য সাধনা দরকার। প্রতিদিন অন্তত ১০বার নিজেকে বলতে হবে, আমার ওজন কম। আমার ফিগার পারফেক্ট। এ ছাড়া ওয়ালেটে-মোবাইলের ওয়ালপেপারে বলিউড নায়িকাদের ‘জিরো ফিগার’ ছবি রাখতে পারেন। নিজেকেও তাঁদের মতো পাতলা ভাবতে ভাবতে নিশ্চিন্তে এক বোল বিরিয়ানি সাবাড় করে ফেলতে পারেন। ওজনে এর কোনো প্রভাবই আর পড়বে না—দেখে নেবেন।
বিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
১ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
১ দিন আগেডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। শুধু আমেরিকায় নয়, বিশ্বজুড়েই আলোচনায় এখন ট্রাম্প। তবে তাঁর পুনরায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া ইতালির সার্দানিয়া দ্বীপের একটি গ্রামে একেবারেই ভিন্ন এক সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচন হিসেবে।
২ দিন আগেটাইটানিকের ৭০০-র বেশি যাত্রী এবং ক্রুকে উদ্ধার করেছিল একটি জাহাজ। ওই জাহাজের ক্যাপ্টেনকে উপহার দেওয়া একটি সোনার ঘড়ি নিলামে বিক্রি হয়েছে ১৫ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড অর্থাৎ ১৯ কোটি ৭০ লাখ ডলারে।
৩ দিন আগে