অনলাইন ডেস্ক
পাঁচ সিটের একটি গাড়িতে একসঙ্গে ২৭ জন ওঠা রীতিমতো অবিশ্বাস্য ব্যাপারই। কিন্তু এই অবিশ্বাস্য ব্যাপারটি করে দেখিয়েছেন যুক্তরাজ্যের কয়েকজন মিলে। তবে ঘটনা আজকালের নয়। ৮ বছর আগের। ২০১৪ সালের। ৬ সেপ্টেম্বর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে টুইটারে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের অফিশিয়াল পেজে প্রকাশিত হওয়া ওই ভিডিওটি রীতিমতো সাড়া ফেলেছে অন্তর্জাল জগতে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের পেজে প্রকাশিত ওই ভিডিওর ক্যাপশনে বলা হয়, ‘একটি নিয়মিত আকারের মিনি কুপারের ভেতরে কতজন স্বেচ্ছাসেবক প্রবেশ করতে পারবে?’ ভিডিও থেকে দেখা যায়, বেশ কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবক গাদাগাদি করে, ভাঁজ করে গাড়ির ভেতরে প্রবেশ করছে।
৬ সেপ্টেম্বর গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের অফিশিয়াল পেজে পোস্ট করা ভিডিওটি আসলে ২০১৪ সালের। সেই সময় গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বিএমডব্লিউর ক্রুরা রেকর্ডটি তৈরি করতে ভিন্ন এই কৌশলটি ব্যবহার করেছিলেন। তাঁরা গাড়ির সিটগুলোকে দারুণভাবে বদলে নিয়েছিলেন, একজনকে আরেকজনের ওপর স্তূপ করে রাখা হয়েছিল। এমনকি গাড়ির পেছনের বনেটেও মানুষ ঢোকানো হয়েছিল। তিন মিনিটের ওই ভিডিওটি থেকে দেখা যায়, একের পর এক মানুষ গাড়িটিতে প্রবেশ করছে, নিজের জায়গা নেওয়ার পর পরবর্তী ব্যক্তির জন্যও আবারও জায়গা খালি রাখছে।
ভিডিও প্রকাশের পর আক্ষরিক অর্থেই হতবাক হয়ে গেছেন অনেকে। বেশ কয়েকজন তো অবিশ্বাস প্রকাশ বলেছেন বিষয়টি স্রেফ মনোমুগ্ধকর। আবারও কেউ কেউ তো একদম অবাক হয়ে গিয়েছেন—এটা কীভাবে সম্ভব? একজন ভিডিওটির টুইটে লিখেছেন, ‘দুর্ঘটনা না ঘটা এবং কেউ কারও মাথায় লাথি না মারা পর্যন্তই এটি মজাদার।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘ওয়েল, ভেতরে কেউ বায়ুত্যাগ না করা পর্যন্তই এটি মজাদার।’
তবে আবার বেশ কয়েকজন সিরিয়াস রকমের টুইটার ব্যবহারকারীও আছেন যাঁরা বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। এক ব্যক্তি বলেছেন, এটা কী ধরনের রেকর্ড হলো যার কোনো তাৎপর্যই নাই।
পাঁচ সিটের একটি গাড়িতে একসঙ্গে ২৭ জন ওঠা রীতিমতো অবিশ্বাস্য ব্যাপারই। কিন্তু এই অবিশ্বাস্য ব্যাপারটি করে দেখিয়েছেন যুক্তরাজ্যের কয়েকজন মিলে। তবে ঘটনা আজকালের নয়। ৮ বছর আগের। ২০১৪ সালের। ৬ সেপ্টেম্বর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে টুইটারে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের অফিশিয়াল পেজে প্রকাশিত হওয়া ওই ভিডিওটি রীতিমতো সাড়া ফেলেছে অন্তর্জাল জগতে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের পেজে প্রকাশিত ওই ভিডিওর ক্যাপশনে বলা হয়, ‘একটি নিয়মিত আকারের মিনি কুপারের ভেতরে কতজন স্বেচ্ছাসেবক প্রবেশ করতে পারবে?’ ভিডিও থেকে দেখা যায়, বেশ কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবক গাদাগাদি করে, ভাঁজ করে গাড়ির ভেতরে প্রবেশ করছে।
৬ সেপ্টেম্বর গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের অফিশিয়াল পেজে পোস্ট করা ভিডিওটি আসলে ২০১৪ সালের। সেই সময় গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বিএমডব্লিউর ক্রুরা রেকর্ডটি তৈরি করতে ভিন্ন এই কৌশলটি ব্যবহার করেছিলেন। তাঁরা গাড়ির সিটগুলোকে দারুণভাবে বদলে নিয়েছিলেন, একজনকে আরেকজনের ওপর স্তূপ করে রাখা হয়েছিল। এমনকি গাড়ির পেছনের বনেটেও মানুষ ঢোকানো হয়েছিল। তিন মিনিটের ওই ভিডিওটি থেকে দেখা যায়, একের পর এক মানুষ গাড়িটিতে প্রবেশ করছে, নিজের জায়গা নেওয়ার পর পরবর্তী ব্যক্তির জন্যও আবারও জায়গা খালি রাখছে।
ভিডিও প্রকাশের পর আক্ষরিক অর্থেই হতবাক হয়ে গেছেন অনেকে। বেশ কয়েকজন তো অবিশ্বাস প্রকাশ বলেছেন বিষয়টি স্রেফ মনোমুগ্ধকর। আবারও কেউ কেউ তো একদম অবাক হয়ে গিয়েছেন—এটা কীভাবে সম্ভব? একজন ভিডিওটির টুইটে লিখেছেন, ‘দুর্ঘটনা না ঘটা এবং কেউ কারও মাথায় লাথি না মারা পর্যন্তই এটি মজাদার।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘ওয়েল, ভেতরে কেউ বায়ুত্যাগ না করা পর্যন্তই এটি মজাদার।’
তবে আবার বেশ কয়েকজন সিরিয়াস রকমের টুইটার ব্যবহারকারীও আছেন যাঁরা বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। এক ব্যক্তি বলেছেন, এটা কী ধরনের রেকর্ড হলো যার কোনো তাৎপর্যই নাই।
উড়োজাহাজ ভ্রমণ অনেক মানুষেরই পছন্দ। তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না কোনো কুমির কিংবা তার জাত ভাই অ্যালিগেটরদের এ ধরনের শখ হবে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার এক বিমানবন্দরে উড়োজাহাজগুলোর মাঝখান দিয়ে হেঁটে বেড়ানো অ্যালিগেটরটিকে যারা দেখেছেন তাঁদের এই সন্দেহ মাথায় আসাটা খুব অস্বাভাবিক কিছু ছিল না।
২০ ঘণ্টা আগেমার্কিন নাগরিক জেরি হিকস গত মঙ্গলবার যখন দরকারি কিছু জিনিসপত্র কিনতে যাচ্ছিলেন তখন কল্পনাও করেননি তাঁর জীবনটা বদলে যেতে চলেছে। দোকানটির পার্কিংয়ে ২০ ডলারের একটি নোট পড়ে থাকতে দেখেন এ সময়। ওটা তুলে নিয়ে খরচ করলেন লটারির টিকিট কিনতে। তাতেই জিতলেন দশ লাখ ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
৩ দিন আগে২০১৯ সালে দেয়ালে টেপ দিয়ে আটকানো একটি কলা এক লাখ ২০ হাজার ডলারে বিক্রি হয়। তখন এটা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। শিল্পকর্মটি দিয়ে আসলে কী বোঝানো হয়েছে সেটি নিয়েও শুরু হয় তর্ক-বিতর্ক।
৪ দিন আগেপৃথিবীতে এমন কিছু প্রাচীন স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে, যেগুলো দেখলে ওই সময় মানব নির্মিত কোনো স্থাপনা বলে বিশ্বাস করা কঠিন! কারণ, এসব স্থাপনার নির্মাণশৈলী একই সঙ্গে জটিল ও বিশাল।
৯ দিন আগে