বিএমডব্লিউ, জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার (জেএলআর) ও ভক্সওয়াগনের (ভিডব্লিউ) মতো গাড়িতে নিষিদ্ধ চীনা কোম্পানির তৈরি যন্ত্রাংশ ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। মার্কিন কংগ্রেসের এক প্রতিবেদনে এই অভিযোগ করা হয়েছে
আজকের পত্রিকায় গাড়িবিষয়ক যে খবর প্রকাশিত হয়েছে বুধবার, তাতে দেখা যাচ্ছে, দামি গাড়ি বেশি বিক্রি হচ্ছে। সাধারণত আমাদের দেশে জাপানি নতুন বা রিকন্ডিশন্ড গাড়ি কেনেন ক্রেতারা। এই ক্রেতাদের অনেকেই উচ্চ-মধ্যবিত্ত মানুষ। ইউরোপীয় মডেলের কোটি টাকার ওপরের গাড়িগুলো কেনেন শুধুই উচ্চবিত্তের মানুষ। দেখা যাচ্ছে, ইউর
সিয়ার প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি উৎপাদন ব্যবসায় প্রবেশ করল সৌদি আরব। এ ছাড়া এটি সৌদি সরকারি বিনিয়োগ তহবিলের আওতায় স্থানীয় খাতগুলোর সামর্থ্যকে আরও মজবুত করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
পাঁচ সিটের একটি গাড়িতে একসঙ্গে ২৭ জন ওঠা রীতিমতো অবিশ্বাস্য ব্যাপারই। কিন্তু এই অবিশ্বাস্য ব্যাপারটি করে দেখিয়েছেন যুক্তরাজ্যের কয়েকজন মিলে। তবে ঘটনা আজকালের নয়। ৮ বছর আগের। ২০১৪ সালের। সম্প্রতি গত ৬ সেপ্টেম্বর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে টুইটারে...
বারবার নানা সংকটের কথা সামনে এলেও অটোমোবাইল কোম্পানিগুলোর গাড়ি বিক্রিতে কিন্তু তার কোনো প্রভাব দেখা যাচ্ছে না। বিএমডব্লিউ যেমন, ২০২১ সালে তাদের এ যাবৎকালের সর্বোচ্চসংখ্যক যানবাহন সরবরাহ করেছে।
গভীর রাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে বিকট শব্দে বেপরোয়া গতিতে স্বল্প দূরত্বে গাড়ি চলে। সাপ্তাহিক ছুটির আমেজ এলেই এই প্রতিযোগিতা শুরু হয় গুলশান ও বিমানবন্দর সড়কে। বিএমডব্লিউ, মার্সিডিজ ও রেঞ্জরোভারের মতো নামী ব্র্যান্ডের দামি গাড়ি নিয়ে প্রতিযোগিতায় নামেন রাজধানীর বিত্তশালী ব্যক্তিদের সন্তানেরা। স্বল্প দূরত্বের
বিশ্বের প্রথম "রং পরিবর্তনকারী" গাড়ি তৈরি করেছে জার্মান গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বি এম ডব্লিউ। যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত কনজিউমার ইলেকট্রনিকস শোতে (সিইএস) এই অভিনব গাড়ি উন্মোচন করে প্রতিষ্ঠানটি।