অনলাইন ডেস্ক
সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার এক শহরে একটি অস্বাভাবিক বিজ্ঞাপন দেখে অনেকেরই চোখ কপালে উঠেছে। এক নারী তাঁর প্রেমিকে প্রতারক হিসেবে আখ্যা দিয়ে বিজ্ঞাপন সেঁটে দিয়েছেন শহরের একটি সংবাদপত্রে। এবং বিজ্ঞাপনের খরচটাও নিয়েছেন সেই ‘প্রতারক’ প্রেমিকের কাছ থেকেই।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক হতাশ প্রেমিকা তাঁর ‘প্রতারক’ প্রেমিককে লজ্জা দিতেই একটি সাপ্তাহিক সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দেন। তাও যেনতেন বিজ্ঞাপন নয়, একেবারে পৃষ্ঠা জুড়ে।
অস্ট্রেলিয়ার হুইটসানডে দ্বীপের স্থানীয় সাপ্তাহিক পত্রিকা ম্যাকি অ্যান্ড হুইটসানডে লাইফের পাতায় প্রকাশিত হয়েছে বিজ্ঞাপনটি। ওই পত্রিকাটিই তাদের ফেসবুক পেজে বিজ্ঞাপনটির একটি ছবি প্রকাশ করেছে। বিজ্ঞাপনটিতে লেখা ছিল, ‘প্রিয় স্টিভ, আশা করি তুমি তাঁকে নিয়ে সুখেই আছ। এখন সারা শহরই জানবে কত নিকৃষ্ট প্রতারক তুমি। ইতি তোমার জেনি।’ তবে প্রেমিকা জেনি এখানেই থেমে থাকেননি। তিনি বিজ্ঞাপনের শেষে লিখে দেন যে, এই বিজ্ঞাপনের টাকাও তাঁর সেই ‘প্রতারক’ প্রেমিকের ক্রেডিট কার্ড থেকেই নেওয়া হয়েছে।
ম্যাকি অ্যান্ড হুইটসানডে লাইফ তাদের পেজে প্রকাশের পরপরই তা দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়। স্থানীয়দের অনেকেই পত্রিকাটির অফিসে গিয়ে, মেইলে খোঁজ খবর নিয়ে জানতে চান এই বিজ্ঞাপনদাতা এবং তাঁর প্রেমিক সম্পর্কে। পাঠকদের কাছ থেকে এমন অভূতপূর্ব সাড়া পেয়ে আপ্লুত পত্রিকাটির কর্তৃপক্ষ।
তবে, পত্রিকাটির পক্ষ থেকে ওই দুজন সম্পর্কে যে জবাব দেওয়া হয়েছে তা নিঃসন্দেহে হতাশ করবে পাঠকদের। পত্রিকাটি জানিয়েছে, তাঁরা স্টিভ বা জেনি কারও সম্পর্কেই জানেন না। তাঁরা আরও জানিয়েছে, তাঁরা নৈতিক কারণেই জেনির ব্যাপারে কোনো তথ্য প্রকাশ করতে পারেন না।
এদিকে, জেনির এমন কর্মকাণ্ডে অনেকেই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। তার বেশির ভাগই জেনি পক্ষে। একজন ফেসবুকে লিখেছেন, ‘খুবই ভালো হয়েছে, জেনি। আশা করি, ভাগ্য এক সময় তাঁকে তাঁর পাওয়া বুঝিয়ে দেবে।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘সাবাস বন্ধু’।
সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার এক শহরে একটি অস্বাভাবিক বিজ্ঞাপন দেখে অনেকেরই চোখ কপালে উঠেছে। এক নারী তাঁর প্রেমিকে প্রতারক হিসেবে আখ্যা দিয়ে বিজ্ঞাপন সেঁটে দিয়েছেন শহরের একটি সংবাদপত্রে। এবং বিজ্ঞাপনের খরচটাও নিয়েছেন সেই ‘প্রতারক’ প্রেমিকের কাছ থেকেই।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক হতাশ প্রেমিকা তাঁর ‘প্রতারক’ প্রেমিককে লজ্জা দিতেই একটি সাপ্তাহিক সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দেন। তাও যেনতেন বিজ্ঞাপন নয়, একেবারে পৃষ্ঠা জুড়ে।
অস্ট্রেলিয়ার হুইটসানডে দ্বীপের স্থানীয় সাপ্তাহিক পত্রিকা ম্যাকি অ্যান্ড হুইটসানডে লাইফের পাতায় প্রকাশিত হয়েছে বিজ্ঞাপনটি। ওই পত্রিকাটিই তাদের ফেসবুক পেজে বিজ্ঞাপনটির একটি ছবি প্রকাশ করেছে। বিজ্ঞাপনটিতে লেখা ছিল, ‘প্রিয় স্টিভ, আশা করি তুমি তাঁকে নিয়ে সুখেই আছ। এখন সারা শহরই জানবে কত নিকৃষ্ট প্রতারক তুমি। ইতি তোমার জেনি।’ তবে প্রেমিকা জেনি এখানেই থেমে থাকেননি। তিনি বিজ্ঞাপনের শেষে লিখে দেন যে, এই বিজ্ঞাপনের টাকাও তাঁর সেই ‘প্রতারক’ প্রেমিকের ক্রেডিট কার্ড থেকেই নেওয়া হয়েছে।
ম্যাকি অ্যান্ড হুইটসানডে লাইফ তাদের পেজে প্রকাশের পরপরই তা দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়। স্থানীয়দের অনেকেই পত্রিকাটির অফিসে গিয়ে, মেইলে খোঁজ খবর নিয়ে জানতে চান এই বিজ্ঞাপনদাতা এবং তাঁর প্রেমিক সম্পর্কে। পাঠকদের কাছ থেকে এমন অভূতপূর্ব সাড়া পেয়ে আপ্লুত পত্রিকাটির কর্তৃপক্ষ।
তবে, পত্রিকাটির পক্ষ থেকে ওই দুজন সম্পর্কে যে জবাব দেওয়া হয়েছে তা নিঃসন্দেহে হতাশ করবে পাঠকদের। পত্রিকাটি জানিয়েছে, তাঁরা স্টিভ বা জেনি কারও সম্পর্কেই জানেন না। তাঁরা আরও জানিয়েছে, তাঁরা নৈতিক কারণেই জেনির ব্যাপারে কোনো তথ্য প্রকাশ করতে পারেন না।
এদিকে, জেনির এমন কর্মকাণ্ডে অনেকেই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। তার বেশির ভাগই জেনি পক্ষে। একজন ফেসবুকে লিখেছেন, ‘খুবই ভালো হয়েছে, জেনি। আশা করি, ভাগ্য এক সময় তাঁকে তাঁর পাওয়া বুঝিয়ে দেবে।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘সাবাস বন্ধু’।
৯১১-তে ফোন দিয়ে কত জরুরি প্রয়োজনেই তো সাহায্য চায় মানুষ। তাই বলে নিশ্চয় আশা করবেন না কেউ অঙ্ক মিলিয়ে দিতে বলবে। কিন্তু ৯১১-তে ফোন দিয়ে এ আবদারই করে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের ১০ বছরের এক বালক।
২ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ এক ফ্লাইটের যাত্রীরা অপর এক যাত্রীকে মাঝপথে চেপে ধরে হাত-পা টেপ দিয়ে আটকে দেন। অবশ্য ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর। তিনি উড়োজাহাজটি ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায় থাকা অবস্থায় দরজা খুলে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।
২ দিন আগেবিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
৩ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
৪ দিন আগে