অনলাইন ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়ায় এই মৌসুমে জন্মানো সবচেয়ে বড় মিষ্টি কুমড়া এটি। ওজনে ৪০০ কেজি বা ১০ মণের বেশি। বিশাল এই কুমড়ায় চেপে যদি কেউ নদীভ্রমণে বের হন, কেমন লাগবে বলুন তো! সম্প্রতি ঠিক এ কাণ্ডটাই করেছেন অ্যাডাম ফারকুয়াসন নামের এক ব্যক্তি।
এসব তথ্য জানা যায়, মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইউনাইটেড প্রেস ইন্টারন্যাশনালের (ইউপিআই) এক প্রতিবেদনে।
গেম অব থ্রোনসের চরিত্র টরমুন্ড জায়ান্টসবেনে অনুপ্রাণিত হয়ে ওই মিষ্টি কুমড়াটির নাম দেওয়া হয়েছিল টরমুন্ড। মার্ক পিককের বাগানে জন্মানো এই কুমড়াটা অস্ট্রেলিয়ার রয়্যাল ইস্টার শোতে সবচেয়ে বড় কুমড়া হিসেবে নীল রিবন জেতে।
আর বিশাল এই কুমড়া দেখে পিককের বন্ধু অ্যাডাম ফারকুয়াসনের মাথায় খেলে যায় পাগলাটে এক চিন্তা। বন্ধুর কাছে জানতে চাইলেন, কুমড়াটা খামারের পশুদের খাবার হওয়ার আগে কি তিনি পেতে পারেন? স্বাভাবিকভাবেই আপত্তি করেননি পিকক।
ফারকুয়াসনের কুমড়াটিকে গর্ত করে একটি নৌকায় পরিণত করেন। এটার নাম দেন সিনড্রেলা। তারপর নিউ সাউথ ওয়েলসের তুমুত নদীর ভাটিতে এক মাইল বইঠা বেয়ে চালান আজব নৌকাটি। এ সময় তীর ধরে হাজারখানেক দর্শক অনুসরণ করছিল তাঁকে।
‘এটি কুমড়াটির জন্য একটি চমৎকার বিদায় বলা যায়। এখানকার বাসিন্দারা টরমুন্ড নামের কুমড়াটিকে আরও একবার ভিন্ন রূপে দেখল।’ অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশনকে বলেন পিকক।
ফারকুয়াসন জানান, তাঁর এমন একটা কাণ্ড করার কারণ নিছক আনন্দ করা ও মানুষের মুখে হাসি ফোটানো।
‘এটা আসলেই চমৎকার একটা ব্যাপার ছিল। অনেকবারই নদীটায় বইঠা বেয়ে ভ্রমণ করেছি। তবে তুমুত নদীতে ভ্রমণ করে এবারই সবচেয়ে বেশি আনন্দ পেয়েছি।’ বলেন তিনি।
এদিকে এই কুমড়াভ্রমণের পর স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে পপাই বা পাম্পকিন ম্যান নাম পেয়ে যান।
মিষ্টি কুমড়াটা এখন তার সত্যিকার কাজে ব্যবহার করা হবে, মানে পিককের গবাদিপশুর খাবার হবে এটি।
অস্ট্রেলিয়ায় এই মৌসুমে জন্মানো সবচেয়ে বড় মিষ্টি কুমড়া এটি। ওজনে ৪০০ কেজি বা ১০ মণের বেশি। বিশাল এই কুমড়ায় চেপে যদি কেউ নদীভ্রমণে বের হন, কেমন লাগবে বলুন তো! সম্প্রতি ঠিক এ কাণ্ডটাই করেছেন অ্যাডাম ফারকুয়াসন নামের এক ব্যক্তি।
এসব তথ্য জানা যায়, মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইউনাইটেড প্রেস ইন্টারন্যাশনালের (ইউপিআই) এক প্রতিবেদনে।
গেম অব থ্রোনসের চরিত্র টরমুন্ড জায়ান্টসবেনে অনুপ্রাণিত হয়ে ওই মিষ্টি কুমড়াটির নাম দেওয়া হয়েছিল টরমুন্ড। মার্ক পিককের বাগানে জন্মানো এই কুমড়াটা অস্ট্রেলিয়ার রয়্যাল ইস্টার শোতে সবচেয়ে বড় কুমড়া হিসেবে নীল রিবন জেতে।
আর বিশাল এই কুমড়া দেখে পিককের বন্ধু অ্যাডাম ফারকুয়াসনের মাথায় খেলে যায় পাগলাটে এক চিন্তা। বন্ধুর কাছে জানতে চাইলেন, কুমড়াটা খামারের পশুদের খাবার হওয়ার আগে কি তিনি পেতে পারেন? স্বাভাবিকভাবেই আপত্তি করেননি পিকক।
ফারকুয়াসনের কুমড়াটিকে গর্ত করে একটি নৌকায় পরিণত করেন। এটার নাম দেন সিনড্রেলা। তারপর নিউ সাউথ ওয়েলসের তুমুত নদীর ভাটিতে এক মাইল বইঠা বেয়ে চালান আজব নৌকাটি। এ সময় তীর ধরে হাজারখানেক দর্শক অনুসরণ করছিল তাঁকে।
‘এটি কুমড়াটির জন্য একটি চমৎকার বিদায় বলা যায়। এখানকার বাসিন্দারা টরমুন্ড নামের কুমড়াটিকে আরও একবার ভিন্ন রূপে দেখল।’ অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশনকে বলেন পিকক।
ফারকুয়াসন জানান, তাঁর এমন একটা কাণ্ড করার কারণ নিছক আনন্দ করা ও মানুষের মুখে হাসি ফোটানো।
‘এটা আসলেই চমৎকার একটা ব্যাপার ছিল। অনেকবারই নদীটায় বইঠা বেয়ে ভ্রমণ করেছি। তবে তুমুত নদীতে ভ্রমণ করে এবারই সবচেয়ে বেশি আনন্দ পেয়েছি।’ বলেন তিনি।
এদিকে এই কুমড়াভ্রমণের পর স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে পপাই বা পাম্পকিন ম্যান নাম পেয়ে যান।
মিষ্টি কুমড়াটা এখন তার সত্যিকার কাজে ব্যবহার করা হবে, মানে পিককের গবাদিপশুর খাবার হবে এটি।
উড়োজাহাজ ভ্রমণ অনেক মানুষেরই পছন্দ। তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না কোনো কুমির কিংবা তার জাত ভাই অ্যালিগেটরদের এ ধরনের শখ হবে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার এক বিমানবন্দরে উড়োজাহাজগুলোর মাঝখান দিয়ে হেঁটে বেড়ানো অ্যালিগেটরটিকে যারা দেখেছেন তাঁদের এই সন্দেহ মাথায় আসাটা খুব অস্বাভাবিক কিছু ছিল না।
১২ ঘণ্টা আগেমার্কিন নাগরিক জেরি হিকস গত মঙ্গলবার যখন দরকারি কিছু জিনিসপত্র কিনতে যাচ্ছিলেন তখন কল্পনাও করেননি তাঁর জীবনটা বদলে যেতে চলেছে। দোকানটির পার্কিংয়ে ২০ ডলারের একটি নোট পড়ে থাকতে দেখেন এ সময়। ওটা তুলে নিয়ে খরচ করলেন লটারির টিকিট কিনতে। তাতেই জিতলেন দশ লাখ ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
৩ দিন আগে২০১৯ সালে দেয়ালে টেপ দিয়ে আটকানো একটি কলা এক লাখ ২০ হাজার ডলারে বিক্রি হয়। তখন এটা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। শিল্পকর্মটি দিয়ে আসলে কী বোঝানো হয়েছে সেটি নিয়েও শুরু হয় তর্ক-বিতর্ক।
৪ দিন আগেপৃথিবীতে এমন কিছু প্রাচীন স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে, যেগুলো দেখলে ওই সময় মানব নির্মিত কোনো স্থাপনা বলে বিশ্বাস করা কঠিন! কারণ, এসব স্থাপনার নির্মাণশৈলী একই সঙ্গে জটিল ও বিশাল।
৮ দিন আগে