অনলাইন ডেস্ক
আপনারা অনেকেই জনপ্রিয় হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র ‘থ্রি ইডিয়টসের’ ড. বীরু সহস্রবুদ্ধের কথা জানেন। যিনি একই সঙ্গে দুহাতে সমানতালে লিখে যেতে পারেন। তাঁর মতো ভারতের মধ্যপ্রদেশের একটি বিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থীও দুহাতেই সমানভাবে লিখতে পারে। একই সঙ্গে বলতে পারে পাঁচটি ভাষা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুসারে, মধ্যপ্রদেশের সিঙরাউলি জেলার বুধেলা গ্রামের ওই বিদ্যালয়টির নাম বীণা বাদিনী পাবলিক স্কুল। বিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা দুহাতে লিখতে তো পারেনই, একই সঙ্গে হিন্দি, সংস্কৃত, ইংরেজি, উর্দু এবং স্প্যানিশ ভাষায় কথা বলতে পারেন।
বিদ্যালয়টির অষ্টম শ্রেণির পঙ্কজ যাদব বলেছেন, ‘আমি তো প্রথমে ডান হাতেই লিখতাম কিন্তু তারপর বাম হাত দিয়ে লিখতে শিখেছি। তৃতীয় শ্রেণি থেকেই আমি জানতাম কীভাবে উভয় হাত ব্যবহার করে লিখতে হয়।’ বিদ্যালয়টির আরেক শিক্ষার্থী আদর্শ কুমার বলেন, ‘আমি যখন নিচের শ্রেণিতে পড়তাম তখন ডান হাতেই লিখতাম। তারপর বাম হাত দিয়েও লিখতে শিখি। এ ছাড়া আমরা পাঁচটি ভাষাও জানি।’
বিদ্যালয়টির অধ্যক্ষ বীরাঙ্গদ শর্মা বলেন, শিক্ষার্থীদের এমন সব্যসাচী হওয়ার পেছনে ভারতের রাষ্ট্রপতি রাজেন্দ্র প্রসাদ অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রসাদ ছিলেন দুঃসাহসী। তিনি দুই হাত দিয়ে লিখতে পারতেন। আমরা এটিকে অনুপ্রেরণা হিসেবে নিয়েছি এবং আমাদের বাচ্চাদের একই দক্ষতা শিখতে সাহায্য করেছি।’ বিদ্যালয়টির শিক্ষকদের দাবি, তাদের শিক্ষার্থীরা কয়েক মিনিটের মধ্যেই ২৫ শব্দের অনুবাদ করে ফেলতে পারে।
এই বিষয়ে স্থানীয় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ আশিস পাণ্ডে বলেন, ‘আমাদের মস্তিষ্ক দুই অংশে বিভক্ত। বিদ্যালয়টির শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের এমনভাবে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন যে, তারা একই সময়ে মস্তিষ্কের উভয় অংশ ব্যবহার করতে সক্ষম ফলে তারা উভয় হাত ব্যবহার করে লিখতে পারে।’
১৯৯৯ সালে স্থাপিত বিদ্যালয়টি থেকে এখনো পর্যন্ত ৪৮০ জন শিক্ষার্থী পাস করে বের হয়ে গেছেন। তাদের সবাই দুই হাতে লিখতে পারার পাশাপাশি কথা বলতে পারেন পাঁচটি ভাষাও। কেবল তাই নয়, বিদ্যালয়টিতে এসবের পাশাপাশি শেখানো হয় যোগ ব্যায়াম ও মেডিটেশন চর্চাও।
আপনারা অনেকেই জনপ্রিয় হিন্দি ভাষার চলচ্চিত্র ‘থ্রি ইডিয়টসের’ ড. বীরু সহস্রবুদ্ধের কথা জানেন। যিনি একই সঙ্গে দুহাতে সমানতালে লিখে যেতে পারেন। তাঁর মতো ভারতের মধ্যপ্রদেশের একটি বিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থীও দুহাতেই সমানভাবে লিখতে পারে। একই সঙ্গে বলতে পারে পাঁচটি ভাষা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুসারে, মধ্যপ্রদেশের সিঙরাউলি জেলার বুধেলা গ্রামের ওই বিদ্যালয়টির নাম বীণা বাদিনী পাবলিক স্কুল। বিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা দুহাতে লিখতে তো পারেনই, একই সঙ্গে হিন্দি, সংস্কৃত, ইংরেজি, উর্দু এবং স্প্যানিশ ভাষায় কথা বলতে পারেন।
বিদ্যালয়টির অষ্টম শ্রেণির পঙ্কজ যাদব বলেছেন, ‘আমি তো প্রথমে ডান হাতেই লিখতাম কিন্তু তারপর বাম হাত দিয়ে লিখতে শিখেছি। তৃতীয় শ্রেণি থেকেই আমি জানতাম কীভাবে উভয় হাত ব্যবহার করে লিখতে হয়।’ বিদ্যালয়টির আরেক শিক্ষার্থী আদর্শ কুমার বলেন, ‘আমি যখন নিচের শ্রেণিতে পড়তাম তখন ডান হাতেই লিখতাম। তারপর বাম হাত দিয়েও লিখতে শিখি। এ ছাড়া আমরা পাঁচটি ভাষাও জানি।’
বিদ্যালয়টির অধ্যক্ষ বীরাঙ্গদ শর্মা বলেন, শিক্ষার্থীদের এমন সব্যসাচী হওয়ার পেছনে ভারতের রাষ্ট্রপতি রাজেন্দ্র প্রসাদ অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রসাদ ছিলেন দুঃসাহসী। তিনি দুই হাত দিয়ে লিখতে পারতেন। আমরা এটিকে অনুপ্রেরণা হিসেবে নিয়েছি এবং আমাদের বাচ্চাদের একই দক্ষতা শিখতে সাহায্য করেছি।’ বিদ্যালয়টির শিক্ষকদের দাবি, তাদের শিক্ষার্থীরা কয়েক মিনিটের মধ্যেই ২৫ শব্দের অনুবাদ করে ফেলতে পারে।
এই বিষয়ে স্থানীয় মনোরোগ বিশেষজ্ঞ আশিস পাণ্ডে বলেন, ‘আমাদের মস্তিষ্ক দুই অংশে বিভক্ত। বিদ্যালয়টির শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের এমনভাবে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন যে, তারা একই সময়ে মস্তিষ্কের উভয় অংশ ব্যবহার করতে সক্ষম ফলে তারা উভয় হাত ব্যবহার করে লিখতে পারে।’
১৯৯৯ সালে স্থাপিত বিদ্যালয়টি থেকে এখনো পর্যন্ত ৪৮০ জন শিক্ষার্থী পাস করে বের হয়ে গেছেন। তাদের সবাই দুই হাতে লিখতে পারার পাশাপাশি কথা বলতে পারেন পাঁচটি ভাষাও। কেবল তাই নয়, বিদ্যালয়টিতে এসবের পাশাপাশি শেখানো হয় যোগ ব্যায়াম ও মেডিটেশন চর্চাও।
উড়োজাহাজ ভ্রমণ অনেক মানুষেরই পছন্দ। তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না কোনো কুমির কিংবা তার জাত ভাই অ্যালিগেটরদের এ ধরনের শখ হবে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার এক বিমানবন্দরে উড়োজাহাজগুলোর মাঝখান দিয়ে হেঁটে বেড়ানো অ্যালিগেটরটিকে যারা দেখেছেন তাঁদের এই সন্দেহ মাথায় আসাটা খুব অস্বাভাবিক কিছু ছিল না।
১২ ঘণ্টা আগেমার্কিন নাগরিক জেরি হিকস গত মঙ্গলবার যখন দরকারি কিছু জিনিসপত্র কিনতে যাচ্ছিলেন তখন কল্পনাও করেননি তাঁর জীবনটা বদলে যেতে চলেছে। দোকানটির পার্কিংয়ে ২০ ডলারের একটি নোট পড়ে থাকতে দেখেন এ সময়। ওটা তুলে নিয়ে খরচ করলেন লটারির টিকিট কিনতে। তাতেই জিতলেন দশ লাখ ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
৩ দিন আগে২০১৯ সালে দেয়ালে টেপ দিয়ে আটকানো একটি কলা এক লাখ ২০ হাজার ডলারে বিক্রি হয়। তখন এটা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। শিল্পকর্মটি দিয়ে আসলে কী বোঝানো হয়েছে সেটি নিয়েও শুরু হয় তর্ক-বিতর্ক।
৪ দিন আগেপৃথিবীতে এমন কিছু প্রাচীন স্থাপনার ধ্বংসাবশেষ রয়েছে, যেগুলো দেখলে ওই সময় মানব নির্মিত কোনো স্থাপনা বলে বিশ্বাস করা কঠিন! কারণ, এসব স্থাপনার নির্মাণশৈলী একই সঙ্গে জটিল ও বিশাল।
৮ দিন আগে