ফিচার ডেস্ক
অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে পেনিসিলিনের আবিষ্কার মানবজাতিকে স্বস্তি দিয়েছিল। তারপর আবিষ্কৃত হয় ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে কর্মক্ষম অ্যান্টিবায়োটিক নাইস্ট্যাটিন। এটির সঙ্গে যুক্ত আছে রাচেল ফুলার ব্রাউন এবং তাঁর সহযোগী এলিজাবেথ হ্যাজেনের নাম। এই দুজনের আবিষ্কারটি ছিল ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে প্রথম কার্যকরী অ্যান্টিবায়োটিক।
রাচেল ফুলার ব্রাউন এমন এক পৃথিবীর স্বপ্ন দেখতেন, যেখানে লৈঙ্গিক পরিচয়-নির্বিশেষে সব বিজ্ঞানীর জন্য সমান সুযোগ থাকবে। থাকবে কৃতিত্বের পুরস্কার। নারীদের ‘কঠিন’ বিজ্ঞানে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া না দেওয়া
নিয়ে তিনি কখনোই ভাবেননি। আবিষ্কার শেষ না হওয়া পর্যন্ত সেই কাজ চালিয়ে যাওয়া বিজ্ঞানীদের মধ্যে রাচেল ফুলার ব্রাউন অন্যতম।
রাচেলের জন্ম ১৮৯৮ সালের ২৩ নভেম্বর, যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসের স্প্রিংফিল্ডে। তিনি ১৯২০ সালে রসায়ন ও ইতিহাসে ডিগ্রি অর্জন করেন। তারপর শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জৈব রসায়নে এমএস শেষ করেন। হার্ভার্ডে কিছু কোর্স করার পর ব্রাউন আরও পড়াশোনার জন্য শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে যান। এরপর নিউইয়র্কের ডিভিশন অব ল্যাবরেটরিজ অ্যান্ড রিসার্চের গবেষণা বিভাগে সাত বছর কাজ করেন। তারপর পিএইচডি করতে আবারও ফিরে যান শিকাগোতে।
রাচেল ব্রাউন ১৯৪৮ সালে গবেষণাকাজ শুরু করেছিলেন এলিজাবেথ লি হ্যাজেনের সঙ্গে। সেই প্রকল্প ছিল ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়া নিয়ে গবেষণা করা। আর সেই গবেষণার হাত ধরেই আসে বিশাল সফলতা। পৃথিবী পায় ছত্রাকের বিরুদ্ধে লড়াই করা অ্যান্টিবায়োটিক নাইস্ট্যাটিন। সে কারণে রাচেল ব্রাউন এবংয় এলিজাবেথ হ্যাজেন কেমিক্যাল পাইওনিয়ার পুরস্কার পেয়েছিলেন।
অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে পেনিসিলিনের আবিষ্কার মানবজাতিকে স্বস্তি দিয়েছিল। তারপর আবিষ্কৃত হয় ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে কর্মক্ষম অ্যান্টিবায়োটিক নাইস্ট্যাটিন। এটির সঙ্গে যুক্ত আছে রাচেল ফুলার ব্রাউন এবং তাঁর সহযোগী এলিজাবেথ হ্যাজেনের নাম। এই দুজনের আবিষ্কারটি ছিল ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে প্রথম কার্যকরী অ্যান্টিবায়োটিক।
রাচেল ফুলার ব্রাউন এমন এক পৃথিবীর স্বপ্ন দেখতেন, যেখানে লৈঙ্গিক পরিচয়-নির্বিশেষে সব বিজ্ঞানীর জন্য সমান সুযোগ থাকবে। থাকবে কৃতিত্বের পুরস্কার। নারীদের ‘কঠিন’ বিজ্ঞানে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া না দেওয়া
নিয়ে তিনি কখনোই ভাবেননি। আবিষ্কার শেষ না হওয়া পর্যন্ত সেই কাজ চালিয়ে যাওয়া বিজ্ঞানীদের মধ্যে রাচেল ফুলার ব্রাউন অন্যতম।
রাচেলের জন্ম ১৮৯৮ সালের ২৩ নভেম্বর, যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসের স্প্রিংফিল্ডে। তিনি ১৯২০ সালে রসায়ন ও ইতিহাসে ডিগ্রি অর্জন করেন। তারপর শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জৈব রসায়নে এমএস শেষ করেন। হার্ভার্ডে কিছু কোর্স করার পর ব্রাউন আরও পড়াশোনার জন্য শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে যান। এরপর নিউইয়র্কের ডিভিশন অব ল্যাবরেটরিজ অ্যান্ড রিসার্চের গবেষণা বিভাগে সাত বছর কাজ করেন। তারপর পিএইচডি করতে আবারও ফিরে যান শিকাগোতে।
রাচেল ব্রাউন ১৯৪৮ সালে গবেষণাকাজ শুরু করেছিলেন এলিজাবেথ লি হ্যাজেনের সঙ্গে। সেই প্রকল্প ছিল ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়া নিয়ে গবেষণা করা। আর সেই গবেষণার হাত ধরেই আসে বিশাল সফলতা। পৃথিবী পায় ছত্রাকের বিরুদ্ধে লড়াই করা অ্যান্টিবায়োটিক নাইস্ট্যাটিন। সে কারণে রাচেল ব্রাউন এবংয় এলিজাবেথ হ্যাজেন কেমিক্যাল পাইওনিয়ার পুরস্কার পেয়েছিলেন।
দেশে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অনেক পরিবর্তন এসেছে গত বছর। বছরটি নারীর জন্য ছিল অম্ল-মধুর। যে বিষয়টি বলার তা হলো, বিভিন্ন পদক্ষেপ, আইন, শাস্তি—কোনো কিছুই নারীর প্রতি সহিংসতা আর নির্যাতন বন্ধ করতে পারছে না।
৩ দিন আগেজামেলা খাতুনের বয়স ৮০ পেরিয়ে গেছে। অনেক আগেই কর্মশক্তি হারিয়েছেন তিনি। শরীরে বাসা বেঁধেছে নানা রোগ। কোটরাগত দুচোখ তাঁর সর্বস্ব হারানোর বিশদ উপাখ্যান। স্বামী সমেজ মিয়াকে হারিয়েছেন এক যুগ আগে। যমুনার ভাঙনে হারিয়েছেন ঘরবাড়ি। মানসিক ভারসাম্যহীন একমাত্র ছেলেকে নিয়ে ছিল তাঁর সংসার। স্বামী মারা যাওয়ার..
৩ দিন আগেআমার বয়স ১৮ বছর, স্বামীর ৪৫। পারিবারিকভাবে আমাদের বিয়ে হয়েছিল দেড় বছর আগে। আমার ননদ বিয়ের সূত্রে অন্য জেলায় থাকে এবং পারিবারিক ব্যাপারে নাক গলায়। নানা রকম মানসিক নির্যাতন সহ্য করেছি গত দেড় বছরে। আমার ভরণপোষণও ঠিকমতো দেয়নি তারা। বাড়ির একটি রুম নিয়ে পারলার দিয়েছিলাম...
৩ দিন আগেএকজন বন্দী কারাগারে থেকে কিসের বিনিময়ে ভালো সেবা পেতে পারেন? অনেকের মনে ঘুরতে পারে এর অনেক উত্তর। কিন্তু যদি শোনেন, এই ‘বিনিময়’ সেই বন্দীর পরিবারকে দেশের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করার প্রস্তাব! অনেকে হোঁচট খাবেন। তেমনই এক ঘটনার কথা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ফাঁস করেছেন
৩ দিন আগে