মাথার ত্বকে ছত্রাক সংক্রমণ বেশ পরিচিত রোগ। নানা ধরনের ছত্রাক মাথায় সংক্রমণ ঘটাতে পারে। তবে তিন থেকে চার ধরনের ছত্রাকের সংক্রমণ বেশি দেখা যায়। ছত্রাক অনিয়ন্ত্রিত আকারে বিস্তার লাভ করলে অসহনীয় খুশকি, চুলকানি ইত্যাদি হয়।
সাধারণত দেহের নানা ভাঁজে ফাঙ্গাস বা ছত্রাক জন্মায়। মুখ, গলা, পায়ের আঙুল, মলদ্বার, কুঁচকি, পিঠ, বুক ও মাথার ত্বকে ছত্রাকজনিত সংক্রমণ বেশি হতে দেখা যায়। এ ক্ষেত্রে তীব্র চুলকানির পাশাপাশি কখনো কখনো দীর্ঘমেয়াদি ক্ষত তৈরি হয়ে যায়। এটি যেকোনো বয়সী মানুষের শরীরের বিভিন্ন স্থানে হতে পারে। সাধারণত গ্
ফসলের শত্রু বালাই। বালাই নাশ করতে, অর্থাৎ মারতে ফসলের খেতে প্রয়োগ করা হয় বালাইনাশক। বহু রকমের বালাইনাশক থাকলেও দেশে বেশি ব্যবহৃত হয় রাসায়নিক কীটনাশক ও ছত্রাকনাশক। বালাই নাশ করতে বালাইনাশক ব্যবহার করা হলেও তা শুধু বালাই বা ক্ষতিকর রোগজীবাণু ও পোকাই নয়, অনেক উপকারী জীব এমনকি মানুষকেও মেরে ফেলছে। প্রতি
দুই-তিন সপ্তাহ পর খেত থেকে আলু ঘরে তোলার কথা। কিন্তু আলুখেতের গাছ চুপসে যাচ্ছে। ডগা শুকিয়ে লুটিয়ে পড়ছে মাটিতে। এসব জমিতে কিছু আলু ধরলেও বড় হয়নি। এবারের শীত মৌসুমে এমন পরিস্থিতিতে পড়েছেন গঙ্গাচড়া উপজেলার গজঘণ্টা ইউনিয়নের শতাধিক কৃষক। তাঁদের অভিযোগ, স্থানীয় ব্যবসায়ীদের পরামর্শে আলুর ছত্রাকজনিত রোগ থেক
প্রতিবছর ছত্রাক সংক্রমণে প্রায় ২০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়—প্রায় ১১ বছর আগেই এমন দাবি করেছিলেন গবেষকেরা। সম্প্রতি এ সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে ৩৮ লাখে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। অর্থাৎ বিশ্বে মোট মৃত্যুর ৬ দশমিক ৮ শতাংশের জন্যই দায়ী ছত্রাক সংক্রমণ।
বরিশালের গৌরনদীতে খেতের ধান পাকতে শুরু করেছে। কয়েক দিন গেলেই এসব ধান কেটে ঘরে তুলবেন কৃষকেরা। কিন্তু এর আগেই ধানে ‘লক্ষ্মীর গু’ নামক ছত্রাকের আক্রমণ দেখা দিয়েছে। কীটনাশক ছিটিয়েও থামানো যাচ্ছে না এর আক্রমণ। পাকা ধান নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকেরা।
বিশ্বের প্রথম ব্যক্তি হিসেবে গাছের ছত্রাকে আক্রান্ত হয়েছেন কলকাতার একজন উদ্ভিদ ছত্রাকবিদ। গবেষকদের মতে, উদ্ভিদের ছত্রাকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের সময় উদ্ভিদের সংক্রমণ মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
মাইক্রোবায়োলজি বা অণুজীববিজ্ঞান হলো বিজ্ঞানের এমন একটি শাখা, যেখানে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অণুজীব (ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, শৈবাল, ছত্রাক ইত্যাদি) সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। মৌলিক বিজ্ঞান জ্ঞানকে এগিয়ে নিতে...
সাতক্ষীরার আমচাষিরা ইউরোপের বাজার ধরতে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে বাগান পরিচর্যা করছেন। ইউরোপের চাহিদামতো গুণগত মান অক্ষুণ্ন রাখতে তাঁরা পোকা ও ছত্রাক দমনে কৃষি বিভাগের পরামর্শ অনুযায়ী কীটনাশক ব্যবহার করছেন। তবে আবহাওয়া অনুকূল না থাকায় আমের কাঙ্ক্ষিত উৎপাদন না হওয়ার আশঙ্কা করছেন চাষিরা।
পোকা, নানা ধরনের ছত্রাকের আক্রমণ, কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহের ফলে ইরি-বোরোর বীজতলা নষ্ট হয়ে যায়। এমন ঘটনা প্রতিবছরই ঘটছে। এ অবস্থা থেকে রেহাই পেতে কৃষকেরা এখন শুকনা (পলিথিন ঢাকা দিয়ে) বীজতলা তৈরি করছেন। কম সময়ে স্বাস্থ্যবান ও ভালো চারা পাওয়ায় এরই মধ্যে এ পদ্ধতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
শৈলকুপায় সাইনবোর্ড, বিএসটিআই অনুমোদন ছাড়াই চলছে আইসক্রিম কারখানা। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ও মানহীন উপাদান দিয়ে বানানো এসব আইসক্রিম সরবরাহ হচ্ছে ঝিনাইদহের বিভিন্ন উপজেলায়।